ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় - ঠোঁট ফাটার ওষুধ

 
প্রিয় বন্ধুরা, আজকে আমরা জেনে নিব ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। আমাদের অনেক সময় অকারণেই ঠোঁট ফেটে যায়।আর তাই আমরা ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে নিই।তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।
ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় - ঠোঁট ফাটার ওষুধ
শরীরের চামড়ার তুলনায় ঠোঁট বেশি ফাটে, কারণ এটি মূলত চামড়ার উপরিভাগের খুব পাতলা স্তর। তাই শীতকালে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি হলে শরীর থেকে জলীয় অংশ কমে যায় এবং তখন চামড়ার এই স্তরটি দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত অর্থাৎ শুকিয়ে ফেটে যায়। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় - ঠোঁট ফাটার ওষুধ সম্পর্কে।

ভূমিকা

অ্যালোভেরা ভেষজ অ্যালোভেরা ব্যবহার করলে ঠোঁট ফাটে না ।মধু খুবই ভালো অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াজাত পদার্থ এবং ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেলি ত্বককে কোমল করতে সাহায্য করে, ত্বকের শুষ্ক হয়ে যাওয়া থেকে রোধ করে। আধা চা চামচ দারুচিনি গুঁড়ার সঙ্গে মধু, অলিভ অয়েল ও চিনি মিশিয়ে ঠোঁটে ঘষুণ। ঠোঁট ধুয়ে লিপবাম লাগান।

১ চা চামচ নারিকেল তেল আর ১ চা চামচ চিনি দিয়ে বানিয়ে নিন লিপ স্ক্রাব। কয়েকবার ঠোঁট স্ক্রাব করে ধুয়ে ফেলুন।নারিকেল দুধ আর গোলাপজল মিশিয়ে লিপ ক্লিনজার বানিয়ে নিন। প্রতিদিন সকালে এটি ব্যবহার করুন কয়েকটি গোলাপের পাপড়ি কাঁচা দুধে ভিজিয়ে রাখুন ঘণ্টা তিনেক। পাপড়িগুলোর পেস্ট বানিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানব।আমরা সকলেই জানি যে মধু খুবই ভালো অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াজাত পদার্থ। এবং ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেলি ত্বককে কোমল করতে সাহায্য করে, ত্বকের শুষ্ক হয়ে যাওয়া থেকে রোধ করে।এই দুটো যে জিনিস আপনি যদি একসঙ্গে ঠোঁটে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার ঠোঁট ফাটার হাত থেকে বেঁচে যাবে মিলবে।

অ্যালোভেরা সবসময়েই ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। অ্যালোভেরা শুষ্ক ঠোঁটকে নমনীয় করতেও সাহায্য করে। রোজ ঠোঁটে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করলে শুষ্ক ঠোঁটের সমস্যা দূর হয়।ঠোঁট ফাটার সমস্যা দূর করতে অলিভ বা জলপাইয়ের তেলও খুবই উপকারী। দিনে ২ বার করে ঠোঁটে জলপাইয়ের তেল ব্যবহার করলে ঠোঁট কোমল এবং নমনীয় থাকে।
নারকেল তেলে প্রচুর পরিমানে ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। তাই ঠোঁটকে শুষ্কতার হাত থেকে বাঁচাতে প্রত্যেকদিন ঠোঁটে নারকেল তেল ব্যবহার করুন।ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।নরম ও পেলব ঠোঁট খুব সহজেই পাবেন লেবুর রস লাগিয়ে এছাড়া নিয়মিত লেবুর রস লাগালে ঠোঁটের বয়েস বাড়বে না।

অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি

এবার আমরা জানবো অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি সে সম্পর্কে।যেমন বারবার জিহ্বা দিয়ে ঠোঁট চাটার অভ্যাস, পুষ্টিহীনতা ভিটামিনের ঘাটতি। অতিরিক সূর্যের আলো , পানি শূন্যতার , বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খাওয়া, অ্যালার্জি, থাইরয়েডের সমস্যা এবং শরীরে ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের অভাব। ঠোঁট কামড়ানোর মতো অভ্যাসেও ঠোঁট ফাটতে পারে।শীতকাল টানের সময়। 

এই সময় যেমন আমাদের ত্বক রুক্ষ হয়ে ওঠে, তেমনই ঠোঁটের আর্দ্রতাও কমে যায়। ঠোঁট শুকিয়ে গিয়ে ফেটে যায়। অনেকের শুকনো ঠোঁট লাল হয়ে গিয়ে চুলকানি শুরু হয়ে যায়। রুক্ষ ঠাণ্ডা আবহাওয়াই ঠোঁট ফেটে যাওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ। এছাড়া ঠোঁট ফাটার আরও কারণ হল কড়া সূর্যের আলোয় বেশিক্ষণ থাকা, অ্যালার্জি, থাইরয়েডের সমস্যা ।

এবং শরীরে ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের অভাবেও ঠোঁট ফেটে যেতে পারে।অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি সে সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকলে সাধারণত বাতাস শুষ্ক হয়ে ওঠে। সেই সঙ্গে তাপমাত্রা বেশি থাকলে শরীর থেকে তা পানি শুষে নেয়। ফলে শরীরে জ্বালাপোড়া করে ও ঠোঁট শুকিয়ে যায়।

আমাদের ত্বকে থাকা সিবেসিয়াস গ্রন্থি থেকে একধরনের তৈলাক্ত বা মোমের মতো রস ক্ষরিত হয়। একে বলে সিবাম। এটি ঘামের সঙ্গে মিশে ত্বকে ছড়িয়ে যায় এবং ত্বক মসৃণ ও আর্দ্র রাখে। ফলে ত্বক ফাটে না। কিন্তু শীতকালে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কমে যাওয়ায় ঘাম কম হয়। এ কারণে সিবেসিয়াস গ্রন্থি থেকে বেরিয়ে আসা তেলতেলে পদার্থ।

শরীরের চামড়ায় ঠিকমতো ছড়িয়ে পড়তে পারে না। শরীরের শুকনো জায়গাগুলো তখন কুঁচকে গিয়ে ফেটে যায়।শরীরের অন্য জায়গার তুলনায় ঠোঁটের চামড়া পাতলা। তা ছাড়া এর অবস্থান নাকের নিচে। ফলে নিশ্বাসের সঙ্গে বেরিয়ে আসা গরম বাতাস ঠোঁটকে আরও শুকিয়ে দেয়।ঠোঁট কামড়ানোর মতো অভ্যাসেও ঠোঁট ফাটতে পারে।

আবার অনেক সময় ঠোঁটে লাগানো লিপস্টিক, লিপবাম বা লিপজেল সহ্য না হলে চুলকানি হয়ে ঠোঁট ফাটতে পারে। এসব কসমেটিকসে ল্যানোলিন, স্যালিসিলিক অ্যাসিডের মতো উপকরণ থাকে। এগুলো ঠোঁটের সমস্যা বাড়ায়।

ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার কারণ কি

এবার আমরা জানবো ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার কারণ কি সে সম্পর্কে। আমরা সবাই জানি চামড়া তুলনায় ঠোট ঠোঁট বেশি ফেটে যায় কারণ চামড়ার স্তর ঠোঁটে্র স্তররে থেকে মোটা। তাই শীতকালে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি হলে শরীর থেকে জলীয় অংশ কমে যায় এবং তখন চামড়ার এই স্তরটি দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত অর্থাৎ শুকিয়ে ফেটে যায়। 

"ঠোঁটের এই স্তরটিকে আমরা এপিডারমিস বা বহিঃস্তর বলি।দেহের অন্যান্য স্থানের ত্বকের তুলনায় ঠোঁট অবিশ্বাস্যরকম পাতলা।এবং ঠোঁটের কোনো তৈলগ্রন্থি না থাকায় সহজেই শুকিয়ে যেতে পারে।শুষ্ক ও ফাটা ঠোঁট শুধু প্রাণবন্ত হাসির অন্তরায় নয়, শুষ্ক ঠোঁট যন্ত্রণাও দিতে পারে বিশেষ করে ঠোঁট ফেটে গেলে ও রক্তক্ষরণ হলে। 

সাধারণত শীতকালে ঠোঁট বেশি শুষ্ক হয়, কিন্তু সূর্যরশ্মি থেকেও ঠোঁট শুষ্ক হতে পারে।নিজের ঠোঁট লেহনে ঠোঁট আরো বেশি মাত্রায় শুকিয়ে যায়। লালায় এনজাইম থাকে যা ঠোঁটকে শুষ্ক করে এবং ঠোঁটের ত্বককে ইরিটেট করে। তাই এ অভ্যাসটি ত্যাগ করতে হবে। এক্ষেত্রে যখন আপনি ঠোঁট ভিজানোর তাড়না অনুভব করবেন, তখন ময়েশ্চারাইজিং লিপ বাম ব্যবহার করুন।

ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার কারণ কি সে সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।এ গরমে ঠোঁটও ফাটছে। কারণ, বাতাসের আর্দ্রতা কম। শুষ্ক আবহাওয়ায় বিরূপ প্রভাব পড়ছে ত্বকের ওপর। পানিশূন্যতা আর পরিবেশগত কারণেই মূলত এবার গরমেও ঠোঁট ফাটছে ।আপনি যদি পর্যাপ্ত পানি পান না করেন তাহলে আপনার ঠোঁট শুষ্ক হয়ে ফেটে যেতে পারে। 

বাহিরে যাওয়ার সময় পানির বোতল সাথে নিন এবং নিয়মিত পান করুন পানি।অতিরিক্ত বেশি চা বা কফি পান করলে ঠোঁট শুকিয়ে যেতে পারে। ক্যাফেইন যুক্ত পানীয় পানিশূন্যতা সৃষ্টি করতে পারে বলে চা বা কফি পান করার পর আপনার তৃষ্ণা পায়। অনেক বেশি ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় পান করলে আপনার ঠোঁট খসখসে হয়ে যায় বা ফেটে যায়।

ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়

এবার আমরা ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি।অ্যালোভেরা ভেষজ অ্যালোভেরা ব্যবহার করলে ঠোঁট ফাটে না ।মধু খুবই ভালো অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াজাত পদার্থ এবং ভ্যাসলিন ঠোঁটকে অনেক নরম করতে সাহায্য করে, ত্বকের শুষ্ক হয়ে যাওয়া থেকে রোধ করে। আধা চা চামচ দারুচিনি গুঁড়ার সঙ্গে মধু, অলিভ অয়েল ও চিনি মিশিয়ে ঠোঁটে ঘষুণ। 

ঠোঁট ধুয়ে লিপবাম লাগান।১ চা চামচ নারিকেল তেল আর ১ চা চামচ চিনি দিয়ে বানিয়ে নিন লিপ স্ক্রাব।কয়েকবার ঠোঁট স্ক্রাব করে ধুয়ে ফেলুন।নারিকেল দুধ আর গোলাপজল মিশিয়ে লিপ ক্লিনজার বানিয়ে নিন। প্রতিদিন সকালে এটি ব্যবহার করুন কয়েকটি গোলাপের পাপড়ি কাঁচা দুধে ভিজিয়ে রাখুন ঘণ্টা তিনেক। পাপড়িগুলোর পেস্ট বানিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে নিন। 

২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানব।আমরা সকলেই জানি যে মধু খুবই ভালো অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াজাত পদার্থ। এবং ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেলি।অ্যালোভেরা যা ত্বককে কোমল ও নরম করতে অনেক ভূমিকা পালন করে। ঠোঁটের জন্য এলোভেরা একটি উপকারী উপাদান। ঠোঁট ফেটে গেলে অ্যালোভেরা ব্যবহার করে দেখতে পারে। 

এতে আপনার ঠোঁট ফাটা দূর হবে। এবং ঠোঁট অনেক নরম করতে সাহায্য করবে। নিয়মিত যদি ঠোঁটে এলোভেরা জেল ব্যবহার করেন তাহলে, শুষ্ক ঠোটের সমস্যা একেবারেই দূর হয়ে যাবে।জলপাইয়ের তেল ঠোঁটের জন্য খুব উপকারী ।জলপাইয়ের তেল ঠোঁটের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে থাকে।আপনি যদি দিনে দুই থেকে তিনবার ঠোঁটে জলপায়ের তেল ব্যবহার করেন। 

তাহলে, দেখবে আপনার ঠোঁট সুন্দর ও নমনে হয়ে উঠেছে ।নারিকেল তেলের ঠোঁটের জন্য অনেক উপকারী।নারিকেল তেল ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে। ঠোঁট নরম রাখতে ভূমিকা পালন করে থাকে।এছাড়াও লেবুর রস ব্যবহার করে দেখতে পারেন। লেবুর রস ঠোঁটের চামড়া ওঠা বন্ধ করতে সাহায্য করে।

ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে

এবার আমরা জানবো ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে সেই সম্পর্কে। ঠোট কাটার জন্য অধিকাংশটাই ভিটামিন বিকে দায়ী করা হয়ে থাকে। ফোলেট অর্থাৎ ভিটামিন B9, B2, B6 , B12-এর অভাবের জেরে এমনটা হয়ে থাকে।ফাটা ঠোঁট, যা চেইলাইটিস নামেও পরিচিত, একটি খুব সাধারণ সমস্যা। এই অবস্থায় ঠোঁট যেমন শুষ্ক হয়ে যায়, তেমনি ঠোঁটে ফাটা দেখা দিতে থাকে। 

এতেও ঠোঁট থেকে রক্ত বের হয়। ঠোঁট ফাটার এই সমস্যা খারাপ ।আবহাওয়া ও ঠান্ডার কারণে দেখা গেলেও অনেক পুষ্টির অভাবে ঠোঁট শুষ্ক ও প্রাণহীন হয়ে পড়ে।এবং ঠোঁট ফাটার সমস্যা দেখা দেবে। ঠোঁট ফাটার জন্য শুধু আবহাওয়ার পরিবর্তনই নয়, খাবার ও পানীয়ও দায়ী। ঠোঁট ফাটা সমস্যা দূর করতে আপনার খাদ্যতালিকায় আয়রন, জিঙ্ক এবং ভিটামিন বি যুক্ত জিনিস অন্তর্ভুক্ত করুন। 

ফাটা ঠোঁট, যা চেইলাইটিস নামেও পরিচিত, একটি খুব সাধারণ সমস্যা। এই অবস্থায় ঠোঁট যেমন শুষ্ক হয়ে যায়, তেমনি ঠোঁটে ফাটা দেখা দিতে থাকে। এতেও ঠোঁট থেকে রক্ত বের হয়। ঠোঁট ফাটার এই সমস্যা খারাপ আবহাওয়া ও ঠান্ডার কারণে দেখা গেলেও অনেক পুষ্টির অভাবে ঠোঁট শুষ্ক ও প্রাণহীন হয়ে পড়ে। আসলে শরীরে জলের অভাব হলে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়। 

আয়রনের অভাবে ঠোঁট ফাটা অক্সিজেন পরিবহন এবং লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদনের জন্য আয়রন প্রয়োজনীয়। এই খনিজটি ত্বকের স্বাস্থ্য, ক্ষত নিরাময় এবং প্রদাহ কমাতেও কাজ করে। এই পুষ্টির অভাবে ঠোঁট ফাটা, সেইসাথে শুষ্কতাও হতে পারে।ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে সেই সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা ঠোঁট ফাটার অন্যতম ।

কারণ হল ভিটামিন বি, বিশেষ করে ফোলেট (ভিটামিন বি৯), রিবোফ্লাভিন (ভিটামিন বি২) এবং ভিটামিন বি৬ এবং বি১২। দুধ এবং অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্য, যেমন দই এবং পনির, ভিটামিন বি পাওয়ার জন্য প্রোটিন এবং ভিটামিন বি১২ সহ অনেক ভিটামিন এবং খনিজগুলির দুর্দান্ত উৎস।

ঠোঁট ফাটার ওষুধ

এবার আমরা ঠোঁট ফাটার ওষুধ সম্পর্কে জানতে চলেছি।মধুতে ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী উপাদান আছে। ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেলি ত্বককে শুষ্কতা থেকে রক্ষা করে নরম রাখে। তাই মধু ও ভ্যাসলিন মিশিয়ে মাখলে ঠোঁট ফাটার উপশম হবে।ঠোঁট ফাটার ওষুধ সম্পর্কে জেনে নিই।আমরা সকলেই জানি যে মধু খুবই ভালো অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াজাত পদার্থ। 

এবং ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেলি ত্বককে কোমল করতে সাহায্য করে, ত্বকের শুষ্ক হয়ে যাওয়া থেকে রোধ করে।এই দুটো জিনিস যদি একসঙ্গে ঠোঁটে ব্যবহার করা হয়, তাহলে তা ঠোঁটের জন্য উপকারীও হবে আবার ঠোঁট ফাটার সমস্যা থেকেও রেহাই মিলবে।দুটি উপকরণ সমানভাবে মিশিয়ে হালকা করে এই মিশ্রণটি দিয়ে ঠোঁট দুটিকে স্ক্রাব করুন। 

এতে আপনার ঠোঁটের শুকনো চামড়া, ডেড স্কিনগুলি পরিষ্কার হয়ে যাবে। এর পর ঠোঁট দুটি ধুয়ে ওতে লিপবাম লাগিয়ে নিন। এতে কখনই আপনার ঠোঁট ড্রাই হবে না এবং ফেটেও যাবে না।আমাদের ত্বকের জন্য কতটা উপকারী তা আর নতুন করে বলার দরকার নেই।শীতের সময় নিজের ঠোঁটকে রক্ষা করার জন্য আপনি এই দুটি উপাদান নির্ভয়ে ব্যবহার করতে পারেন।

আমি ভালো করেই জানি যে আপনার ঠোঁট দুটি বারবার শুকিয়ে যায় এবং তার ফলে হওয়া অস্বস্তি থেকে বাঁচতেই ঠোঁট দুটি বারবার চাটতে শুরু করেন।যতবার এই কান্ডটি আপনি ঘটান ততবার কিন্তু বেশি করে তা শুকিয়ে যায়। তাই যতই আপনার অস্বস্তি হোক না কেন এই স্বভাবটি কিন্তু ত্যাগ করতেই হবে। এক্ষেত্রে আপনি ব্যাগে লিপবাম বা পেট্রোলিয়াম জেলি রাখতেই পারেন।
শীতের আগের ঋতু শরত্। তাই আগাম শীতের কিছুটা শরতেও টের পাওয়া যায়। বিশেষ করে শরতের সকাল ও সন্ধ্যায় ঠোঁটে চিড় ধরতে পারে। তাই এখন থেকেই ঠোঁটের আর্দ্রতা ধরে রাখতে বিশেষ লিপবাম ব্যবহার করতে পারেন। এতে ঠোঁট ফাটা ও খসখসে হওয়া থেকে সুরক্ষা পাওয়া যাবে।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জানালাম ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।মধু খুবই ভালো অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াজাত পদার্থ এবং ভ্যাসলিন ত্বককে নরম ও আকর্ষণীয় করে তুলে, ত্বকের শুষ্ক হয়ে যাওয়া থেকে রোধ করে থাকে।তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে। তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং আমাদের পাশে থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#