এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা - এন্টাসিড ট্যাবলেট এর কাজ
প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা আজকে আমরা জেনে নিব এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সম্পর্কে। আমাদের পেটে গ্যাস হলে আমরা এন্টাসিড ট্যাবলেট খেয়ে থাকি। এন্টাসিড ট্যাবলেট আমাদের পেটের গ্যাসের জন্য খুবই উপকারী। তো চলুন জেনে নেই এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সম্পর্কে। আজকে পোস্টটি এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনার জন্য।
তো বন্ধুরা এন্টাসিড আমাদের পেটের গ্যাসের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ।এটি সাধারণত বুকজ্বালা ও বদহজম রোধে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য কিংবা ডায়রিয়ার চিকিৎসাতেও এন্টাসিড ব্যবহৃত হয়। তো আজকের পোস্টটিতে জেনে নেওয়া যাক এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা-এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
ভূমিকা
এন্টাসিড হলো এক ধরনের ঔষধ যা পাকস্থলির অতিরিক্ত অম্লকে প্রশমন করে এবং এটি সাধারণত বুকজ্বালা ও বদহজম রোধে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য কিংবা ডায়রিয়ার চিকিৎসাতেও এন্টাসিড ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে বাজারজাতকৃত এন্টাসিডগুলো অ্যালুমিনিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও সোডিয়ামের লবণ হয়ে থাকে।এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই।এন্টাসিড একটি নন-সিস্টেমিক নাশক এবং ইহাতে এ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড।
এবং ম্যাগনেশিয়াম হাইড্রোক্সাইড চমৎকারভাবে সমন্বিত। ইহা অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য এবং দীর্ঘক্ষন কার্যকরী অম্লনাশক। অন্ত্র ও পাকস্থলীর সংবেদনশীল পর্দাতে মিউকোসার উপর অক্সিকোন আচ্ছাদন তৈরী করে, ফলে অন্ত্রকে পুনরাক্রমণ থেকে রক্ষা করে ক্ষতের নিরাময় ত্বরান্বিত করে। এন্টাসিড একটি নির্ভরযোগ্য অম্লনাশক যার ব্যবহারে কোষ্ঠ্যকাঠিন্য এবং ডায়রিয়া হয়না।এন্টাসিড বিশেষভাবে তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী অন্ত্রের প্রদাহ, পাকস্থলি এবং ডিওডেনাল আলসার।
রিফ্লাক্সজনিত খাদ্যনালীর প্রদাহ, বুক জ্বালা, অম্ল ঢেকুর ইত্যাদি রোগে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও এ্যালকোহল, তামাক, কফি ইত্যাদি গ্রহণের ফলে অম্লের অস্বাচ্ছন্দ্যে ঔষধ গ্রহণের কারণে অথবা অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে সৃষ্ট অম্লের অস্বাচ্ছন্দ্যে নির্দেশিত। এন্টাসিড গ্যাস্ট্রিক হাইপারএসিডিটি উপশমে ব্যবহৃত হয়।এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী অন্ত্রের প্রদাহ, পাকস্থলী এবং ডিওডেনাল আলসার।
আরো পড়ুন বোম্বাই মরিচের উপকারিতা ও অপকারিতা
রিফ্লাক্সজনিত খাদ্যনালীর প্রদাহ, বুক জ্বালা এবং অম্লময় উদগারে নির্দেশিত হয়।এটি পেপটিক আলসার, গ্যাস্ট্রাইটিস,পেপটিক এসোফ্যাগাইটিস,গ্যাস্ট্রিক হাইপার অ্যাসিডিটি,অম্বল, টক পেট বা হায়াটাস হার্নিয়ার সাথে যুক্ত হাইপার অ্যাসিডিটির লক্ষণগত উপশমের জন্য নির্দেশিত। এটি স্ট্রেস আলসারেশন এবং জিআই রক্তপাত প্রতিরোধে কার্যকর।
এন্টাসিড ট্যাবলেট এর কাজ
এবার আমরা জেনে নিব এন্টাসিড ট্যাবলেট এর কাজ সম্পর্কে।এটি সাধারণত বুকজ্বালা ও বদহজম রোধে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য কিংবা ডায়রিয়ার চিকিৎসাতেও এন্টাসিড ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে বাজারজাতকৃত এন্টাসিডগুলো অ্যালুমিনিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও সোডিয়ামের লবণ হয়ে থাকে।কিছু এন্টাসিডে দুটি লবণ মেশানো থাকে ম্যাগনেসিয়াম কার্বনেট ও অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড। এন্টাসিড ট্যাবলেট এর কাজ সম্পর্কে জেনে নিই।
এন্টাসিডগুলি অন্যান্য সক্রিয় উপাদানগুলির সাথে তৈরি করা যেতে পারে যেমন অপান নিয়ন্ত্রণের জন্য সিমেথিকোন বা অ্যালজিনিক অ্যাসিডের শারীরিক বাধা হিসাবে কাজ করতে। বেশ কিছু তরলসাধারণ তরল প্রস্তুতির মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড এবং ম্যাগনেসিয়াম/অ্যালুমিনিয়ামের মিশ্রণ ।একটি ট্যাবলেটের উপর তরল প্রস্তুতি ব্যবহার করার একটি সম্ভাব্য সুবিধা হল যে তরলগুলি দ্রুত ত্রাণ প্রদান করতে পারে।
তবে এটি কর্মের একটি ছোট সময়ের সাথে মিলে যেতে পারে।এন্টাসিড ট্যাবলেট এর কাজ এর মধ্যে একটি হচ্ছে গ্যাস্টিক সমস্যা দূর করে।চর্বণযোগ্য ট্যাবলেট হল এন্টাসিডের সবচেয়ে সাধারণ রূপগুলির মধ্যে একটি, এবং কাউন্টারে সহজেই পাওয়া যায়।পাকস্থলীতে পৌঁছানোর পর, ট্যাবলেট পাউডার পাকস্থলীর অ্যাসিডে দ্রবীভূত হবে, যার ফলে ক্যাটায়নগুলো মুক্তি পাবে এবং অতিরিক্ত পাকস্থলীর অ্যাসিডকে নিরপেক্ষ করবে।
ট্যাবলেট আকারে পাওয়া সাধারণ লবণের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম এবং সোডিয়াম। তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী অন্ত্রের প্রদাহ, পাকস্থলী এবং ডিওডেনাল আলসার, রিফ্লাক্সজনিত খাদ্যনালীর প্রদাহ, বুক জ্বালা কমাতে পারে।
এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা
এবার আমরা জানবো এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সম্পর্কে।অতিরিক্ত অম্লকে প্রশমন করে এবং এটি সাধারণত বুকজ্বালা ও বদহজম রোধে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য কিংবা ডায়রিয়ার চিকিৎসাতেও এন্টাসিড ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে বাজারজাতকৃত এন্টাসিডগুলো অ্যালুমিনিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও সোডিয়ামের লবণ হয়ে থাকে।এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই।এন্টাসিড একটি নন-সিস্টেমিক নাশক।
এবং ইহাতে এ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড এবং ম্যাগনেশিয়াম হাইড্রোক্সাইড চমৎকারভাবে সমন্বিত। ইহা অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য এবং দীর্ঘক্ষন কার্যকরী অম্লনাশক। অন্ত্র ও পাকস্থলীর সংবেদনশীল পর্দাতে মিউকোসার উপর অক্সিকোন আচ্ছাদন তৈরী করে, ফলে অন্ত্রকে পুনরাক্রমণ থেকে রক্ষা করে ক্ষতের নিরাময় ত্বরান্বিত করে। এন্টাসিড একটি নির্ভরযোগ্য অম্লনাশক যার ব্যবহারে কোষ্ঠ্যকাঠিন্য এবং ডায়রিয়া হয়না।এন্টাসিড বিশেষভাবে তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী অন্ত্রের প্রদাহ।
পাকস্থলি এবং ডিওডেনাল আলসার, রিফ্লাক্সজনিত খাদ্যনালীর প্রদাহ, বুক জ্বালা, অম্ল ঢেকুর ইত্যাদি রোগে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও এ্যালকোহল, তামাক, কফি ইত্যাদি গ্রহণের ফলে অম্লের অস্বাচ্ছন্দ্যে ঔষধ গ্রহণের কারণে অথবা অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে সৃষ্ট অম্লের।এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা অনেক আছে আমরা কিছুটা জেনে নিলাম। এন্টাসিড হলো স্কয়ার ফার্মাসিউ টিক্যালসের এক ধরনের ঔষধ যা পাকস্থলির চিকিৎসায় ব্যবহার হয়।
এ ওষুধ অতিরিক্ত অম্লকে প্রশমন করে এবং বুকজ্বালা ও বদহজম রোধে ব্যবহৃত হয়। এন্টাসিড হলো অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রক্সাইড ও সিমেথিকোন গ্রুপের একটি ঔষধ।এটি অপারেটিভ গ্যাসের ব্যথা সহ গ্যাসের উপসর্গগুলি উপশম করতে অ্যান্টিফ্ল্যাটুলেন্ট হিসাবে কাজ করে। এটি দ্রুত অ্যাসিডের ব্যথা উপশম করে, গ্যাস্ট্রিক ফেনা ছড়িয়ে দেয় এবং গ্যাস ও বাতাসের নির্গমনকে সহজ করে।
এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম
এবার আমরা জানবো এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। এন্টাসিড এক ধরনের ঔষধ যা পাকস্থলির অতিরিক্ত অম্লকে প্রশমন করে এবং এটি সাধারণত বুকজ্বালা ও বদহজম রোধে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য কিংবা ডায়রিয়ার চিকিৎসাতেও এন্টাসিড ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে বাজার জাতকৃত এন্টাসিড গুলো অ্যালুমিনিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও সোডিয়ামের লবণ হয়ে থাকে।১-২ টি ট্যাবলেট খাবার ১-৩ ঘণ্টা পরে এবং রাত্রে শােবার সময় ।
চা চামচের ১-২ চামচ খাবার ১-৩ ঘণ্টা পরে এবং শােবার সময়।এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিব।অ্যান্টাসিড হাড় ভঙ্গুর করে দেয়, কিডনির অবস্থা ধীরে ধীরে খারাপ করতে থাকে, এবং সবচেয়ে বড় কথা হৃদযন্ত্রের অবস্থা এতটাই খারাপ করে দেয় যে হৃদরোগের আশঙ্কা মারাত্মক ভাবে বেড়ে যায়। কারণ এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খুব দ্রুত কাজ করে। যার কারনে আমাদের বুক জ্বালাপোড়া ও কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা খুব দ্রুত সেরে যায়।
এন্টাসিড বিশেষভাবে তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী অন্ত্রের প্রদাহ, পাকস্থলি এবং ডিওডেনাল আলসার, রিফ্লাক্সজনিত খাদ্যনালীর প্রদাহ, বুক জ্বালা, অম্ল ঢেকুর ইত্যাদি রোগে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও এ্যালকোহল, তামাক, কফি ইত্যাদি গ্রহণের ফলে অম্লের অস্বাচ্ছন্দ্যে ঔষধ গ্রহণের কারণে হয়।
অথবা অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে সৃষ্ট অম্লের অস্বাচ্ছন্দ্যে নির্দেশিত। এন্টাসিড গ্যাস্ট্রিক হাইপারএসিডিটি উপশমে ব্যবহৃত হয়।ঔষধটিতে থাকে এ্যলুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড ২৫০ মি.গ্রা ও ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ৪০০ মিগ্রা।এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানলাম।
এন্টাসিড প্লাস কখন খেতে হয়
এবার আমরা জানবো এন্টাসিড প্লাস কখন খেতে হয়।প্রয়োজন পড়লে খাবার খাওয়ার আগে বা পড়ে অ্যান্টাসিড খেতে হবে। এই ওষুধ ২-৪ ঘণ্টা কাজ করে।একটু মশলাদার খাবার খেলেই গলা জ্বালা, চোয়া ঢেকুড়, পেট খারাপের, বদহজমের সমস্যা দেখা দেয়। আর এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বিশেষজ্ঞের কোনও রকম পরামর্শ না নিয়েই অনেকেই ডাক্তারি করে বসেন। খান মুঠোমুঠো অ্যান্টাসিড ।অ্যান্টাসিড হল ওভার দ্য কাউন্টার ড্রাগ।
যা কোনও রকম প্রেসক্রিপশন ছাড়াই দোকান থেকে কেনা যায়। আর এতেই হয়েছে যত বিপদ। না বুঝেশুনে মুড়ি-মুড়কির মতো এই অ্যান্টাসিড খাচ্ছেন মানুষ। এই ওষুধের মূল কাজ হল পাকস্থলীর অ্যাসিডকে প্রশমিত করা। ফলে সাময়িক ভাবে সমস্যা কমে। এছাড়াও এই ওষুধ পেটের আলসার, কস্থলীর লাইনিং এর প্রদাহ কমায়।এন্টাসিড প্লাস কখন খেতে হয় তা আমরা জেনে নিব।অনেকেই খালিপেটে অ্যান্টাসিড খান। এই অভ্যেস অবিলম্বে ত্য়াগ করতে হবে।
কারণ বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রয়োজন পড়লেখাবার খাওয়ার আগে বা পড়ে অ্যান্টাসিড খেতে হবে। এই ওষুধ ২-৪ ঘণ্টা কাজ করে।এন্টাসিড বিশেষভাবে তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী অন্ত্রের প্রদাহ, পাকস্থলি এবং ডিওডেনাল আলসার, রিফ্লাক্সজনিত খাদ্যনালীর প্রদাহ, বুক জ্বালা, অম্ল ঢেকুর ইত্যাদি রোগে ব্যবহৃত হয়, এছাড়াও এ্যালকোহল, তামাক, কফি ইত্যাদি গ্রহণের কারণে হয়।
অম্লের অস্বাচ্ছন্দ্যে ঔষধ গ্রহণের কারণে অথবা অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে সৃষ্ট অম্লের অস্বাচ্ছন্দ্যে নির্দেশিত।এন্টাসিড গ্যাস্ট্রিক হাইপারএসিডিটি উপশমে ব্যবহৃত হয়।ঔষধটিতে থাকে এ্যলুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড ২৫০ মি.গ্রা ও ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ৪০০ মিগ্রা।
এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়
এবার আমরা জেনে নেব এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়। এন্টাসিড ট্যাবলেট সাধারণত দুই ভাবে খাওয়া যায়। তবে এন্টাসিড ট্যাবলেট চুষে খাওয়াটাই বেশি ভালো। কারণ এন্টাসিড ট্যাবলেট চুষে খেলে তা ভালোমতো পেটে গিয়ে তাড়াতাড়ি কাজ করে থাকে। যদি আমরা পানির সাথে এন্টাসিড ট্যাবলেট খেয়ে থাকি তাহলে আস্তে আস্তে কাজ করে। আমাদের পেটের বেশি সমস্যা হলে ফ্যান্টাসিড ট্যাবলেট চুষে খাওয়া আর ভালো। যাতে আমাদের পেটের গ্যাস্ট্রিক ব্যথা দ্রুত সেরে যেতে পারে।
তবে এন্টাসিড ট্যাবলেট খাবার খাওয়ার 30 মিনিট আগে খেতে হবে।এন্টাসিড ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয় তা আমরা জানলাম।মশলাদার খাবার খাওয়ার পরেই বুকের কাছে অল্প জ্বালা করছে আর আপনি সঙ্গে সঙ্গে ওষুধের দোকান থেকে আমরা এন্টাসিড ট্যাবলেট নিয়ে এসে খাই।যাঁরা প্রায়শই অম্বল বা গ্যাসের সমস্যায় ভোগেন তাঁদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষই সমস্যায় পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ওষুধ খেয়ে নেন। কেউ কেউ সারা বছরই ওই জাতীয় ওষুধ খেয়ে চলেন।
মাটন হোক কি তেলেভাজা, খাওয়ারের পর গ্যাস বা অ্যান্টাসিড খাওয়াকে তাঁরা স্বাভাবিক রুটিন মনে করে থাকেন।বহু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কমাতে অনেকে অ্যান্টাসিড খেতে বাধ্য হন। তাছাড়া অ্যাসিড বা গ্যাসের সমস্যা কমাতে এই জাতীয় ওষুধ তো খেতেই হয়।
আরো পড়ুন গর্ভাবস্থায় জোয়ান খেলে কি হয়
কিন্তু পরিসংখ্যান বলছে, এর বাইরেও প্রচুর মানুষ নিত্য এই ধরনের ওষুধ খেয়ে যান। কোনও প্রয়োজন ছাড়াই শুধুমাত্র মনের শান্তির জন্যই তাঁরা এগুলো খেতে থাকেন। ওষুধের দোকান থেকেও সবচেয়ে বেশি মাত্রায় বিক্রি হয় এই ধরনের ওষুধই।
শেষ কথা
তো বন্ধুরা আজকে আমরা এই পোস্টটির মাধ্যমে জানলাম এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা সম্পর্কে। এন্টাসিড ট্যাবলেট আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ট্যাবলেট। কারণ আমাদের পেটে জ্বালাপোড়া ও কোষ্ঠী কাঠিন্য বা গ্যাস্ট্রিক দেখা দিলে আমরা এন্টাসিড ট্যাবলেট খেয়ে থাকি।
যা আমাদের দ্রুত পেটে গিয়ে কাজ করে থাকে। তাই আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে এন্টাসিড ট্যাবলেট খুবই প্রয়োজনীয়। তো বন্ধুরা, আমাদের পোস্ট পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে। এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url