বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম - নাপা সিরাপ এর কাজ কি

প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা, আজকে আমরা জানবো বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। আমরা জানি যে ছোট বাচ্চাদের জ্বরের জন্য নাপা সিরাপ অনেক উপকারী।তো চলুন জেনে নিই বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। আজকে জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম - নাপা সিরাপ এর কাজ



নাপা আমাদের অতি পরিচিত একটি প্যারাসিটামল ঔষধ এটি সাধারনত সর্দি জ্বর, ইনফ্লুয়েঞ্জা ও বিভিন্ন ব্যথা যেমন দাঁত ব্যথা, মাথা ব্যথা, মচকে যাওয়া ব্যথা, পিঠ ব্যথা, ঋত স্রাব জনিত ব্যথা, প্রসব পরবর্তি ব্যথা, বাত জনিত ব্যথা, এই গুলোতে ব্যাবহার করা হয়।তো চলুন জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম - নাপা সিরাপ এর কাজ সম্পর্কে।

ভূমিকা

শিশুদের জন্য ব্যথানাশক হিসেবে বহুল ব্যবহৃত একটি ঔষধ হলো প্যারাসিটামল। এটি প্রায়ই মাথাব্যথা, পেট ব্যথা, কানের ব্যথা ও সর্দিকাশির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া জ্বর কমাতেও সচরাচর প্যারাসিটামল ব্যবহার করা হয়ে থাকে।শিশুদের প্যারাসিটামল সাধারণত ট্যাবলেট ও সিরাপ হিসেবে পাওয়া যায়।বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়মৎষ সম্পর্কে জেনে নিই।এটি সাধারণত হালকা জ্বরকে কমানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।

তবে, এটি পিঠ ব্যথা, পেটে ব্যথা, আর্থরাইটিস, দাঁত ব্যাথা ও মাথা ব্যাথা উপশম করার জন্যও ব্যবহৃত হয়। এটি একটি ট্যাবলেট এবং তাই এটিকে মুখ দিয়ে গ্রহণ করা আবশ্যক।প্যারাসিটামল সেবন চলাকালে স্বাভাবিক সব ধরনের খাবার ও পানীয় খাওয়া যাবে। খালিপেটে প্যারাসিটামল সেবন করলে কোনো সমস্যা হয় না।শুরুতে ওষুধ খাওয়ার আগে ভাল করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেওয়া উচিত, জীবাণুমুক্ত করার জন্য। রোগী হাতে ওষুধ খাওয়ার অক্ষম হলে।

সেক্ষেত্রে সহযোগীকে ভাল করে হাত ধৌত করে নিতে হবে। কারণ আমাদের শরীরের প্রায় সকল রোগই ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক, প্যারাসাইট ইত্যাদির জন্য হয়ে থাকে। আর হাত পরিস্কার করে না, ওষুধ খেলে ওই জীবানু আরো বেশি করে শরীরে প্রবেশ করতে পারে।সাধারনত প্যারাসিটামল জাতিয় ঔষধের পার্শপ্রতিক্রিয়া খুব কম তাকে কিন্তু কিচু কিচু ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন চামরার ফুসকুড়ি ও অনান্য এলার্জি দেখাদিতে পারে৷ 
তাছাড়া অতিরিক্ত পরিমানে প্যারাসিটামল সেবন করলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন বমি ভাব বা বমি খওয়া, পেটে ব্যথা, ফেকাসে ভাব, ক্ষুদামন্দা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে৷বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।বাংলাদেশে প্যারাসিটামলের পরিচিত ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে নাপা, এইস, ফাস্ট, এটিপি, প্যারাপাইরল, পাইরালজিন, রিসেট, রেনোভা, ট্যামেন, এক্সেল ও এক্সপা।শিশুকে কোন বয়সে কোন ধরনের।

নাপা সিরাপ এর কাজ

এবার আমরা নাপা সিরাপ এর কাজ সম্পর্কে জানতে চলেছি।নাপা সিরাপ শিশুদের জ্বর বা ব্যথায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। নাপাসিরাপ একটি প্যারাসিটামল জাতিয় ঔষধ আর প্যারাসিটাল সর্দি জ্ব্রর, ইনফ্লুয়েঞ্জা,ও বিভিন্ন ব্যথা যেমন দাঁত ব্যথা, মাথা ব্যথা, মচকে যাওয়া ব্যথা,পিঠ ব্যথা, ঋত স্রাব জনিত ব্যথা, প্রসব পরবর্তি ব্যথা, বাত জনিত ব্যথা, এই গুলোতে কার্যকরি৷নাপা সিরাপ এর কাজ সম্পর্কে জেনে নিই। আমাদের মাথা ব্যাথা হলে নাপা সিরাপ খেতে পারি এবং জ্বর হলে ও।

আমাদের শরীরের বাত ব্যথা নিরাময়ের জন্য উপকারী নাপা সিরাপ।হাত পা মচকে যাওয়ার ব্যথাতে ও খেতে পারি নাপা সিরাপ। এবং কি ক্যান্সার এর ব্যথা প্রতিরোধে সহায়তা করে থাকে নাপা সিরাপ। শিশুদের টিকা দেওয়ার পর নাপা সিরাপ খাওয়াইলে ব্যথা থেকে মুক্তি পাই। আমাদের কোমরে ব্যথা হলে নাপা সিরাপ খেলে অনেকটা উপশম পাব এবং কানের ব্যথা দূর করতেও খেতে পারেন নাপা সিরাপ।নাপা সিরাপ যেকোনো জায়গায় ব্যথা কমানোর জন্য খুবই উপকারী।

আমাদের শরীরে হওয়া বিভিন্ন ধরনের ব্যথা নিরাময়ের জন্য উপকারী নাপা সিরাপ। আমাদের শরীরে জ্বর হলে খেতে হবে নাপা সিরাপ খেলে অনেকটা উপশম হয়। ছোট বাচ্চাদের টিকা দেওয়ার পর নাপা সিরাপ খেলে অনেকটা সময় ভালো থাকে।তাছাড়া অতিরিক্ত পরিমানে প্যারাসিটামল সেবন করলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন বমি ভাব বা বমি খওয়া, পেটে ব্যথা, ফেকাসে ভাব, ক্ষুদামন্দা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে৷

বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।বাংলাদেশে প্যারাসিটামলের পরিচিত ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে নাপা, এইস, ফাস্ট, এটিপি, প্যারাপাইরল, পাইরালজিন, রিসেট, রেনোভা, ট্যামেন, এক্সেল ও এক্সপা।
শিশুকে কোন বয়সে কোন ধরনের।

বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম

এবার আমরা বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চলেছি।শিশুদের জন্য ব্যথানাশক হিসেবে বহুল ব্যবহৃত একটি ঔষধ হলো প্যারাসিটামল। এটি প্রায়ই মাথাব্যথা, পেট ব্যথা, কানের ব্যথা ও সর্দিকাশির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া জ্বর কমাতেও সচরাচর প্যারাসিটামল ব্যবহার করা হয়ে থাকে।শিশুদের প্যারাসিটামল সাধারণত ট্যাবলেট ও সিরাপ হিসেবে পাওয়া যায়।বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিই।এটি সাধারণত হালকা জ্বরকে কমানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।

তবে, এটি পিঠ ব্যথা, পেটে ব্যথা, আর্থরাইটিস, দাঁত ব্যাথা ও মাথা ব্যাথা উপশম করার জন্যও ব্যবহৃত হয়। এটি একটি ট্যাবলেট এবং তাই এটিকে মুখ দিয়ে গ্রহণ করা আবশ্যক।প্যারাসিটামল সেবন চলাকালে স্বাভাবিক সব ধরনের খাবার ও পানীয় খাওয়া যাবে। খালিপেটে প্যারাসিটামল সেবন করলে কোনো সমস্যা হয় না।শুরুতে ওষুধ খাওয়ার আগে ভাল করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেওয়া উচিত, জীবাণুমুক্ত করার জন্য। রোগী হাতে ওষুধ খাওয়ার অক্ষম হলে।

সেক্ষেত্রে সহযোগীকে ভাল করে হাত ধৌত করে নিতে হবে। কারণ আমাদের শরীরের প্রায় সকল রোগই ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক, প্যারাসাইট ইত্যাদির জন্য হয়ে থাকে। আর হাত পরিস্কার করে না।সেক্ষেত্রে সহযোগীকে ভাল করে হাত ধৌত করে নিতে হবে। কারণ আমাদের শরীরের প্রায় সকল রোগই ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক, প্যারাসাইট ইত্যাদির জন্য হয়ে থাকে। আর হাত পরিস্কার করে না, ওষুধ খেলে ওই জীবানু আরো বেশি করে শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

সাধারনত প্যারাসিটামল জাতিয় ঔষধের পার্শপ্রতিক্রিয়া খুব কম তাকে কিন্তু কিচু কিচু ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন চামরার ফুসকুড়ি ও অনান্য এলার্জি দেখাদিতে পারে৷ তাছাড়া অতিরিক্ত পরিমানে প্যারাসিটামল সেবন করলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন বমি ভাব বা বমি খওয়া, পেটে ব্যথা, ফেকাসে ভাব, ক্ষুদামন্দা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে৷

বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।বাংলাদেশে প্যারাসিটামলের পরিচিত ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে নাপা, এইস, ফাস্ট, এটিপি, প্যারাপাইরল, পাইরালজিন, রিসেট, রেনোভা, ট্যামেন, এক্সেল ও এক্সপা।শিশুকে কোন বয়সে কোন ধরনের।

নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম

এবার আমরা জানবো নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।শিশুদের জন্য ব্যথানাশক হিসেবে বহুল ব্যবহৃত একটি ঔষধ হলো প্যারাসিটামল। এটি প্রায়ই মাথাব্যথা, পেট ব্যথা, কানের ব্যথা ও সর্দিকাশির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া জ্বর কমাতেও সচরাচর প্যারাসিটামল ব্যবহার করা হয়ে থাকে।শিশুদের প্যারাসিটামল সাধারণত ট্যাবলেট ও সিরাপ হিসেবে পাওয়া যায়।নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিই।এটি সাধারণত হালকা জ্বরকে কমানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। 

তবে, এটি পিঠ ব্যথা, পেটে ব্যথা, আর্থরাইটিস, দাঁত ব্যাথা ও মাথা ব্যাথা উপশম করার জন্যও ব্যবহৃত হয়। এটি একটি ট্যাবলেট এবং তাই এটিকে মুখ দিয়ে গ্রহণ করা আবশ্যক।প্যারাসিটামল সেবন চলাকালে স্বাভাবিক সব ধরনের খাবার ও পানীয় খাওয়া যাবে। খালিপেটে প্যারাসিটামল সেবন করলে কোনো সমস্যা হয় না।শুরুতে ওষুধ খাওয়ার আগে ভাল করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেওয়া উচিত, জীবাণুমুক্ত করার জন্য। রোগী হাতে ওষুধ খাওয়ার অক্ষম হলে।

সেক্ষেত্রে সহযোগীকে ভাল করে হাত ধৌত করে নিতে হবে। কারণ আমাদের শরীরের প্রায় সকল রোগই ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক, প্যারাসাইট ইত্যাদির জন্য হয়ে থাকে। আর হাত পরিস্কার করে না, ওষুধ খেলে ওই জীবানু আরো বেশি করে শরীরে প্রবেশ করতে পারে।সাধারনত প্যারাসিটামল জাতিয় ঔষধের পার্শপ্রতিক্রিয়া খুব কম তাকে কিন্তু কিচু কিচু ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন চামরার ফুসকুড়ি ও অনান্য এলার্জি দেখাদিতে পারে৷

তাছাড়া অতিরিক্ত পরিমানে প্যারাসিটামল সেবন করলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন বমি ভাব বা বমি খওয়া, পেটে ব্যথা, ফেকাসে ভাব, ক্ষুদামন্দা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।বাংলাদেশে প্যারাসিটামলের পরিচিত ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে নাপা, এইস, ফাস্ট, এটিপি, প্যারাপাইরল, পাইরালজিন, রিসেট, রেনোভা, ট্যামেন, এক্সেল ও এক্সপা।

নাপা সিরাপ এর দাম কত

এবার আমরা জানবো নাপা সিরাপ এর দাম কত সে সম্পর্কে।নাপা প্যারাসিটামল সিরাপ। শিশুদের জ্বর নিরাময়ে বহুল ব্যবহৃত একটি ওষুধ। খুচরা বাজারে এই ওষুধ ২০ টাকা করে বিক্রি হতো। তবে এখন তা কিনতে হচ্ছে ৩৫ টাকায়।বেড়েই চলেছে ঔষধের দাম। কয়েক মাসের ব্যবধানে ২০ টাকার নাপা সিরাপের দাম এখন ৩৫ টাকা। শুধু নাপা সিরাপ-ই নয়, সবধরনের ঔষধের দাম বাড়ছে অস্বাভাবিক হারে। এরমধ্যে সামনে আরেক দফা বাড়ার আভাস দিয়েছেন ফার্মেসী ব্যবসায়ীরা। 

নিত্যপণ্যের সাথে পাল্লা দিয়ে ঔষধের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে দিশেহারা সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে খেটে খাওয়া শ্রমজীবি মানুষ পড়েছেন বিপাকে।নাপা সিরাপ এর দাম কত সে সম্পর্কে জেনে নিই।নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়লে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুমুল প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। সর্বত্র সমালোচনার ঝড় উঠে। এক্ষেত্রে ওষুধ হয়ে গেছে ব্যতিক্রম। নীরবে ঔষধের দাম বাড়লে কোথাও তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে না। 

অথচ প্রয়োজনীয় সব ঔষধের দাম একটু একটু করে সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। নানা কারণ দেখিয়ে ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলো ঔষধের দাম বাড়াচ্ছে। গত সেপ্টেম্বরে অন্তত ৫৩ ধরনের ঔষধের দাম বাড়িয়েছে সরকার। কিন্তু এই সুযোগে প্রায় সব ধরনের ঔষধের দাম বাড়িয়েছে কোম্পানিগুলো।কাঁচামালের দাম বাড়ায় ঔষধের দাম বাড়ানো হয়েছে। ডলার সংকট ও কাঁচামালের দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ দাম সমন্বয় করা হয়েছে।

লিবরা ইনফিউশন লিমিটেডের ২৪ ধরনের ঔষধের দাম প্রকারভেদে ৫ শতাংশ থেকে ১২ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে জানিয়ে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক আশরাফ হোসেন বলেন, দাম বাড়লে সাধারণ মানুষ চাপে পড়ে। উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় আমরা নামমাত্র দাম বাড়িয়েছি।

নাপা সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

এবার আমরা জানবো নাপা সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে।নাপা সিরাপ শিশুদের জ্বর বা ব্যথায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। নাপাসিরাপ একটি প্যারাসিটামল জাতিয় ঔষধ আর প্যারাসিটাল সর্দি জ্ব্রর, ইনফ্লুয়েঞ্জা,ও বিভিন্ন ব্যথা যেমন দাঁত ব্যথা, মাথা ব্যথা, মচকে যাওয়া ব্যথা,পিঠ ব্যথা, ঋত স্রাব জনিত ব্যথা, প্রসব পরবর্তি ব্যথা, বাত জনিত ব্যথা, এই গুলোতে কার্যকরি৷নাপা সিরাপ এর কাজ সম্পর্কে জেনে নিই। আমাদের মাথা ব্যাথা হলে নাপা সিরাপ খেতে পারি এবং জ্বর হলে ও। 

আমাদের শরীরের বাত ব্যথা নিরাময়ের জন্য উপকারী নাপা সিরাপ।হাত পা মচকে যাওয়ার ব্যথাতে ও খেতে পারি নাপা সিরাপ। এবং কি ক্যান্সার এর ব্যথা প্রতিরোধে সহায়তা করে থাকে নাপা সিরাপ। শিশুদের টিকা দেওয়ার পর নাপা সিরাপ খাওয়াইলে ব্যথা থেকে মুক্তি পাই। আমাদের কোমরে ব্যথা হলে নাপা সিরাপ খেলে অনেকটা উপশম পাব এবং কানের ব্যথা দূর করতেও খেতে পারেন নাপা সিরাপ।নাপা সিরাপ যেকোনো জায়গায় ব্যথা কমানোর জন্য খুবই উপকারী।

আমাদের শরীরে হওয়া বিভিন্ন ধরনের ব্যথা নিরাময়ের জন্য উপকারী নাপা সিরাপ। আমাদের শরীরে জ্বর হলে খেতে হবে নাপা সিরাপ খেলে অনেকটা উপশম হয়। ছোট বাচ্চাদের টিকা দেওয়ার পর নাপা সিরাপ খেলে অনেকটা সময় ভালো থাকে।তাছাড়া অতিরিক্ত পরিমানে প্যারাসিটামল সেবন করলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন বমি ভাব বা বমি খওয়া, পেটে ব্যথা, ফেকাসে ভাব, ক্ষুদামন্দা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে৷নাপা সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জেনে নিই।

বাংলাদেশে প্যারাসিটামলের পরিচিত ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে নাপা, এইস, ফাস্ট, এটিপি, প্যারাপাইরল, পাইরালজিন, রিসেট, রেনোভা, ট্যামেন, এক্সেল ও এক্সপা।নাপা সিরাপ শিশুদের জ্বর বা ব্যথায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জানালাম বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। ছোট বাচ্চাদের জ্বর সর্দি কাশি ও শ্বাসকষ্ট জন্য উপকারী নাপা সিরাপ।নাপা সিরাপ আমাদের শরীরে হওয়া বাত ব্যথা নিরাময়ের জন্য উপকারী একটি ঔষধি।তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে।তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং আমাদের পাশে থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#