প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

  আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আমি আশা করি আপনারা সকলে ভাল আছেন প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ -গর্ভবতী হলে কি প্রস্রাব হয় ।বা প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ -গর্ভবতী হলে কি প্রস্রাব হয়ে থাকে। প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ -গর্ভবতী হলে কি প্রস্রাব হয় আমরা জানবো।

প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ -গর্ভবতী হলে কি প্রস্রাব হয়
আমরা কিন্তু গর্ভবতী হয়ে থাকলেও খুব বেশি গর্ভবতী সম্পর্কে যায় না ।কিন্তু আমি এখন গর্ভবতী সম্পর্কে জানতে চলেছি আমাদের সঙ্গে, যদি আপনারা জানতে চান ।তাহলে আমাদের সঙ্গে নিচে আসন এবং নিচে রাখা পুরোপুরি পোস্টটা পড়ে দেখুন যে, গর্ভবতী সম্পর্কে তোর জন্য আমরা আর বেশি দেরি না করে বা জেনে যায় গর্ভবতী সম্পর্কে।

    ভূমিকা

    আমরা এই পোস্টটাতে গর্ভবতী সম্পর্কে জানব ।তো গর্ভবতী অবস্থায় আসলে, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে কি হয়। বা আমাদের কি বাচ্চা নষ্ট হতে পারে, বা বাচ্চার কি মারা যেতে পারে। তো আমরা যদি এ সম্পর্কে না জেনে থাকি, তো চলুন আমরা আজ গর্ভবতী সম্পর্কে জানব ,অনেক কিছু যেমন গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পরে মেয়েদের পিরিয়ড বন্ধ হয়। আমরা যারা প্রথম প্রথম যখন গর্ভবতী হয়, তাদের পক্ষে কিন্তু এই জিনিসটা জানা অতিরিক্ত জরুরি।

    কেননা আমরা যখন প্রথম প্রথম গর্ব বতি হয় ,তখন কিন্তু আমাদের এসব জিনিস গুলো না জানা থাকে ।আর প্রথম প্রথম যে কোন কিছু হলে তো আমরা প্রথমে জানতে পারবো না তাই না তো চলো না আজ আমরা এর সম্পর্কে জানি। আমরা আর বেশি দেরি না করে ,আমাদের সঙ্গে নিতে আসুন এবং পুরোপুরি পোস্টটা পড়ে জেনে নিন ।গর্ভবতীর সম্পর্কে যে আসলে প্রথম প্রথম গর্ভবতী হলে কি হয়।
    ঘন ঘন প্রস্রাব হয় কি আর আর আমাদের মেয়েদের যদি পিরিয়ড না হয় ।তাহলে কি, আমাদের গর্ভে বাচ্চা ধারণ করবে না করবে না। তো এর সম্পর্কে আমরা জানতে চলেছি ,আমাদের সাথে থাকুন তাহলে আপনারা খুব সহজে জানতে পারবেন গর্ভবতী সম্পর্কে।

    প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

    প্রথমে আমরা জানতে চলেছি যে প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ। আসলে আমরা যখন প্রথম প্রথম গর্ভে সন্তান ধারণ করি তখন, তো আমাদের কিছু রোকন দেখা দিতে পারে তাই না আসলে আমরা যখন প্রথম গর্ভবতী হয় তার লক্ষণ ।আমরা যদি জেনে থাকি তাহলে কিন্তু আমাদের আগে থেকে অনেক ভালো হবে ,কেননা আমাদের প্রথম প্রথম গর্ভবতী হওয়ার পরেও আমরা বুঝতে পারি না ।যে আমরা গর্ভবতী হয়েছি কি হয়নি তো চলুন।

    আমরা কিছু উল্লেখ করবো সেই লক্ষণ, অনুসারে আপনারা চলবেন তাহলে আপনারা বুঝতে পারবেন। যে আপনারা গর্ভবতী হয়েছেন কি হননি আমরা আর বেশি দেরি না করে, আমরা এখন খুব সহজে এবং খুব তাড়াতাড়ি জানতে চলেছি ।যে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কি,প্রথম প্রথম যখন আমরা গর্ভবতী হয়।

    তখন আমাদের এগুলো লক্ষণ দেখা দেয় ।যা হলো বমি বমি ভাব হওয়া ,পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া ,মাথা ঘুরানো চাপ দিলে স্তনে ব্যথা করা, ক্লান্তি অনুভব করা ইত্যাদি হল প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ।

    গর্ভবতী হলে কি প্রস্রাব হয়

    দুই নম্বরে আমরা জানতে চলেছি যে গর্ভবতী হলে কি প্রস্রাব হয়। আসলে আমরা যখন গর্ভবতী হয় তখন কিন্তু আমরা নিজেরাও বুঝতে পারে না যে আমাদের গর্ভবতী হলে কি প্রস্রাব হয় না কি হয় না তো আসলে গর্ভবতী হলে কি প্রস্রাব হয় না হলে কি প্রস্রাব হয় না তো এর সম্পর্কে আপনারা যারা জানেন না তো আজ এ সম্পর্কে জেনে নিন খুব সহজে তাড়াতাড়ি এর সম্পর্কে কিন্তু জেনে রাখা ভালো কেননা এটি গর্ভবতীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পয়েন্ট।

    আমরা যখন গর্ভবতী হয় তখন কিন্তু আমাদের পেটে অনেক চাপ লেগে থাকে যেটা আমাদের কিছুটা হয়ে থাকে প্রস্রাবের চাপের মতন আসলে আমরা যখন প্রস্রাব করতে যায় তখন কিন্তু একটু প্রশ্রাব হয়ে থেমে থাকে তার আর একটু পর আবার প্রস্রাব লাগে এরকম কিন্তু হয়ে থাকে আমরা যখন গর্ভবতী হই তখন আসলে আমরা যখন গর্ভবতী হয় তখন সত্যিই অনেক প্রস্রাব প্রস্রাব ভাব হয়।

    অনেক প্রশ্ন লাগে কিন্তু প্রস্রাব হয়না গর্ভবতী হলে কি প্রস্রাব হয়। আসলে কিন্তু আমরা গর্ভবতী হলে আমাদের অবশ্যই প্রস্রাব হয় সে সম্পর্কে আমরা জানতাম না কিন্তু এখন খুব সহজে জেনে গেলাম যে আমরা যদি গর্ভবতী হয় তাহলে কিন্তু আমাদের প্রস্রাব হয়।

    গর্ভবতী অবস্থায় রক্তক্ষরণ হলে কি বাচ্চা নষ্ট হয়

    তিন নাম্বারে আমরা জানতে চলেছি যে গর্ভবতী অবস্থায় রক্তক্ষরণ হলে কি বাচ্চা নষ্ট হয়। আসলে গর্ভবতী অবস্থায় কিন্তু অনেক মেয়েদেরই অনেক রক্তক্ষরণ হয় ।যার কারণে অনেক মেয়েদের অনেক অসুস্থতায় পড়তে হয় এবং কি নষ্ট হয়ে যায় ,বা বিভিন্ন জায়গা নষ্ট হয়ে যায় ।কিন্তু আমরা কি জানি যে ,আমরা যখন গর্ভবতী হয় ,তখন যদি আমাদের পেটে চাপ লেগে বা কোনোভাবে পেটে লাগলে। আমাদের অনেক রক্তক্ষরণ হয় ,বা অনেক রক্তক্ষরণ হওয়া যখন দেখা দেয়।

    তখন কিন্তু আমাদের শরীরের ভিতরে যত রক্ত রয়েছে, তা থেকেও বেশি রক্তক্ষরণ হয় আমাদের কিন্তু আমরা কি জানি যে ।এই রক্তক্ষরণ হওয়ার লক্ষণ টা কি আসলে আমাদের যখন গর্ভবতী অবস্থায় বেশি বেশি রক্তক্ষরণ হয়। তখন আমাদের জেনে নেওয়া উচিত যে আমাদের বাঁচা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আসলে গর্ভবতী অবস্থায় আমাদের যখন রক্ত ক্ষরণ বেশি হয় তখন আমাদের বাচ্চা নষ্ট হয়ে ,যায়গর্ভবতী অবস্থায় রক্তক্ষরণ হলে কি বাচ্চা নষ্ট হয়।

    গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর পিরিয়ড ভালো হয়

    আমরা এখন এখন জানতে চলেছে যে গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর পিরিয়ড ভালো হয়। আসলে আমরা যখন প্রথম গর্ভবতী হয় বা প্রথম প্রথম গর্ভের সন্তান জন্ম নেয় ,তখন কিন্তু সেদিকে ডেলিভারি করে বাচ্চাকে পৃথিবীর নতুন আলো দেখায় ।আসলে আমাদের গর্ভে একটা সন্তান জন্ম নেয় মানে সে আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসে। তো আমরা যখন প্রথম গর্ভবতী হয়ে আমরা, কিন্তু গর্ভবতী সম্পর্কে কিছুই যায় না কিন্তু এখন আমরা জেনে নিতে পারব ।

    যে গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর মেয়েদের পিরিয়ড বন্ধ হয় ,আসলে আমরা যখন গর্ভবতী হওয়া তখন। কিন্তু আমাদের পিরিয়ড হয় তারপরে অনেকদিন ধরে, সেই পিরিয়ড থাকে আসলে এ পিরিয়ডটি কতদিন থাকার পর বন্ধ হয়। সেটি কি আমরা জানি হয়তো জানি না, কিন্তু না জেনে থাকলেও এখন আমরা খুব, সহজে বা খুব ভালোভাবে জেনে নিতে পারবো ।

    যে এ গর্ভবতির পরটি আমাদের কতদিন থাকে তো আমরা বেশি দেরি না করে, এবার আমরা জেনে নেই ।আসলে গর্ভবতী হওয়ার পরে প্রায় আমাদের পিরিয়ড থাকে প্রায় ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর পিরিয়ড ভালো হয়।

    পিরিয়ড না হলে কি বাচ্চা হয়

    শেষবারের মতন আমরা জানতে চলেছি যে পিরিয়ড না হলে কি বাচ্চা হয়। আসলে আমাদের সকল মেয়েদের পিরিয়ড হয়ে থাকে, কিন্তু আমরা যখন গর্ভবতী ধারণ করতে চাই বা আমরা যখন বাচ্চা নিতে চাই ।তার জন্য কি আমাদের পিরিয়ড হওয়া উচিত না দরকার‌, আর আমাদের যদি পিরিয়ড পিরিয়ড না হয় ।তাহলে কি আমাদের বাচ্চা হবে, না পিরিয়ড হলে আমাদের বাঁচা হবে ।তো চলুন আমরা এবার জেনে নিয়ে আমরা যখন প্রথম প্রথম গর্ভবতী হব।

     তখন আমাদের কিন্তু এসব সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত কেননা গর্ভবতী হওয়ার জন্য আসলে কি সত্যিই পিরিয়ড এর দরকার পড়ে নাকি না ।তো চরণে এবার আমরা খুব সহজে খুব তাড়াতাড়ি জেনে নেই ,যে মেয়েদের পিরিয়ড না হলেও কি বাচ্চা হয় নাকি বাঁচার জন্য পিরিয়ড ও লাগে ।আসল কথা বলতে গেলে আমাদের যদি পিরিয়ড না হয় তাহলে কিন্তু কখনো বাদ যাওয়া হবে না। কেননা বাচ্চা পিরিয়ড এর জন্যই হয় আর আমরা যদি একটা সন্তান জন্ম দিতে চায়।
    তাহলে কিন্তু আমাদের আগে ফিরিওড হতে হবে আর আমাদের যদি পিরিয়ড না হয়। তাহলে কিন্তু আমরা গর্ভে বাচ্চা ধারণ করতে পারবো না ,আসলে আমাদের পিরিয়ড না হলে বাচ্চা হবে না পিরিয়ড না হলে কি বাচ্চা হয়।

    শেষ কথা

    আমরা গর্ভবতীর সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম বা অনেক কিছু ধারণা নিলাম। তো এতক্ষণ আপনাদের আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ, আমরা এবার আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছি আল্লাহ হাফেজ আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url
    #
    #
    #