শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - শশা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

 আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আমি আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন ।তো আমরা যেটা নিয়ে এবার জানতে চাইছি, শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা। শশা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়, বা শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা শশা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় ।কি অথবা শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা শশা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়ে ,কিভাবে আমরা করতে পারবো ।

শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - শশা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
তো বন্ধুরা শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়। আমরা জানতে চলেছি বা এটা আমরা কিভাবে ,জানব তো চলুন আমরা এবার ভালোভাবে জেনে নেওয়া যেসব খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা তো আমরা কিভাবে ।জানতে পারি উপকারিতা ও অপকারিতা কিংবা আমরা কিভাবে ফর্সা হতে পারি তো সেই সময় জানতে হলে, আমাদের সাথে নিচে চলুন আমাদের পুরোপুরি কন্টেন্ট টা পড়ুন।

ভূমিকা

শসা আমরা সকালে খেয়ে থাকি । শসার অনেক উপকারিতা রয়েছে, শসার উপকারিতা সঙ্গে সঙ্গে অপকারিত রয়েছে ।এবং কি এই শশা দিয়ে কিন্তু আমরা শসা খেতে পারি, সেজন্য আমরা শসা খেয়ে থাকবো এবং কিছু আশা সব সময় আমরা নিয়মিত খাব। নিয়মিত যদি না খায় তাহলে কিন্তু আমরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হবো ,কেননা সরাসরি খেতে খেতে বাদ গেলেও আমরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারি ।উপকারিতার সঙ্গে সঙ্গে সংসার অপকারিতা রয়েছে সেজন্য আমরা সশার নিয়মগুলো মেনে খাব ,এবং কি আমরা সব সময় শসা নিয়ম গুলো মেনে চলব।
তাহলে আমরা কখনো ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, এবং কি আমরা টাটকা টাটকা সোজা খাব ,তাহলে আমরা ভালো থাকতে পারবো। আর আমাদের অনেক রোগে ভুগতে হবে, শসা খেলে আমাদের ডায়রিয়া ,কলেজে, ক্যান্সার, ম্যালেরিয়া, আছে গুনগুনিয়া, ডেঙ্গু জ্বর, সর্দি-কাশি হাঁচি এসব জন্য আমরা শশা নিয়ম মেনে চলে খাব ।তাহলে আমাদের আরো কোন রোগ হবে না ,আর আমরা যতই শসা খাওয়ার নিয়ম গুলি মেনে চলে খেতে পারি। তাহলে কিন্তু আমাদের কোন রোগই পড়তে হবে না, এবং কি আমরা কোন রোগের সমস্যা হবে না যেমন ডিঙ্গো ,কলেরিয়া ,ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়া ,ক্যান্সার ,সর্দি, হাঁচি ,কাশি ,জ্বর এবং কি কোন রোগের সমস্যার সম্মুখীন আমরা হবো না ,আমরা যদি শসার নিয়ম অনুযায়ী খায় তাহলে।

শশা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

আমরা এবার জানতে চলেছি যে ,শশা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়। আমরা কিন্তু খুব ভালোভাবে জেনে নেব যে ,শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার যায় কিরম করে, তাছাড়া আমরা এবার ফর্সা হওয়া যায় কেমন করে অল্প কিছু জানলেও আমরা বেশি কিছু জানিনা যে ,শসা দিয়ে কি হয় বা শসার উপকারিতা ও অপকারিতা। শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার নিয়ম বা উপায় আমরা কিন্তু এস কিছুই জানি না, তো চলুন আমরা এবার এসব জেনে নেব যে ,শসা কিভাবে ফর্সা হওয়া যায় বা শসা দিয়ে আমরা কিভাবে ফর্সা হতে পারি।
তো শশা আমরা কিন্তু মুখে মাইকে ফর্সা হতে পারি। 

আবার শসা আমরা ভালোভাবে সিদ্ধ করে মুখে লাগিয়ে ও ফর্সা হতে পারে, এবং আমরা শসা দিয়ে বিভিন্নভাবে ফর্সা হতে পারি তো যেভাবে আমরা শসা দিয়ে ফর্সা হব ।বা যেভাবে আমরা শসা দিয়ে ফর্সা হতে পারি। সে শসা সম্পর্কে আমরা ভালোভাবে জেনে নেব, ফর্সা হওয়ার নিয়ম ে ফর্সা হতে পারব কেননা রয়েছে অনেক পরিমাণ পনির যেটা আমাদের ফর্সা হতে সাহায্য করে। প্রথমে আমরা একটি শসা নিয়ে নেব ,আর নিয়ে নেওয়ার পরে সেটি ভালো করে ধুয়ে নিব আর শশার সঙ্গে এক চামচ হলুদ ,নিয়ে নিব 2 চামচ নিয়ে নেব মধু ,যেটি আমাদের ত্বককে অনেক সুন্দর করে তুলবে।

এবং কি অনেক ফর্সা দেখাবে। তো সব একসঙ্গে নিয়ে বেটে নেব ,নেওয়ার পরে সেটি আমরা মুখে লাগিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট পরে ধুয়ে ফেলে দিবো ।তাহলে আমাদের স্কিন একদম ফর্সা এবং অনেক সুন্দর হয়ে উঠবে, তো আমরা জানতে পারলাম যে শশা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়।

শসা চোখে দিলে কি হয়

আমরা এবার জানবো যে ,শসা চোখে দিলে কি হয় ।আমরা অনেকে কিন্তু শসা চোখে দেওয়ার নিয়ম জানেনা ,বা শসা চোখে দেখলে কি হয় সেটাও জানে না ।তাও আমরা চোখে দিই দেখাদেখি সসা চোখে দিয়ে বসে থাকে কিন্তু আমরা এর গুনি জানিনা বাসর চোখে দিলে কি হয়। আমরা এটাও যায় না সেজন্য আমরা ভালোভাবে জেনে নেব যে ,শসা চোখে দিলে কি হতে পারে বা আমাদের চোখ ভালো হতে পারে না খারাপ হতে পারে ।আমাদের চোখের পক্ষে কিরকম শসা দেওয়া উচিত ,বা কি রকম শসা দেওয়া উচিত নয় ,সেজন্য শসা চোখে দেওয়া সম্পর্কে আমরা অনেক ভালোভাবে জানবো।

এবং কে অনেক কিছু জেনে নেব। শসা আমরা চোখে দেখতে পারবো কেন শসা চোখে দিলে চোখ অনেক ভালো থাকে আর শসা চোখে দিলে শুধু চোখেই ভালো থাকে, না তার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের স্কিনও ভালো থাকে। এবং আমাদের গোল গোল করে কেটে ছিলে শসা চোখে দিতে হবে। তাহলে আমাদের চোখের যদিও বেড়ে যাবে ,চোখের যতই বাড়বে এবং কি আমাদের চোখও ভালো হতে পারবে। সেজন্য আমরা গোল গোল করেছিলে চোখে দিয়ে রাখবো, এই শসা চোখে দিলে কি হয়ে থাকে বা কি হতে পারে ,আমরা কিন্তু খুব সহজে জানতে পারলাম।

মুখে শসা ব্যবহারের নিয়ম

আমাদের অতিরিক্ত দরকার বা অতিরিক্ত জরুর ী জেনে নেওয়া যে মুখে শসা ব্যবহারের নিয়ম ।কেননা আমরা মুখে শসা দিয়ে থাকে কিন্তু আমরা শসা মুখে ব্যবহারের নিয়ম, যায় না তাহলে কিন্তু আমাদের তো অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে এবং কি আমাদের ত্বকের অনেক ক্ষতি হবে ।তারপরে আমাদের তো অনেক ব্রণ কালো দাগ বের হতে পারে ,সেজন্য আমরা শসা দেওয়ার আগে শসা মুখে মাখার নিয়ম গুলো ভালোভাবে জেনে নেব ।আর আমরা যদি শসা মুখে লাগাই তাহলে তাহলে আমাদের তো ও ভালো থাকবে এবং কি আমাদের ব্রনের হাত থেকে বাঁচাবে ।

এই শসা আমরা যদি নিয়ম মেনে চলবো ,আমি নিয়ম মেনে স্বশা মুখে লাগায় তো শসা মুখে লাগানোর নিয়ম গুলো হলো যে প্রথমে এটি শ্মশান নিয়ে ছিলে। ভালোভাবে ধুয়ে মাটিতে নিয়ে নিব ,তার সঙ্গে একটা চামচ হলুদ গুড়ো নিয়ে নেব, এবং কি দুই চামচ মধু নিয়ে নেব, নেওয়ার পরে আমরা ওই শশাটি আর এক চামচ হলুদ গুঁড়া নিয়ে ভালোভাবে বেটে নিব ।নেওয়ার পরে হলুদ গুলো আর শসার সঙ্গে ২ চামচ মধু ঢেলে নেব এবং কি ভালোভাবে নেশা করে নেব ।তারপরে আমরা ভালোভাবে সেই বেটে শশা গুলো আমাদের মুখে লাগিয়ে নিব ।

সেটি এক থেকে দুই মিনিট রাখার পরে ভালোভাবে ফেসওয়াশ দিয়ে বা সাবান দিয়ে ধুয়ে নেব, তাহলে আমাদের স্কিন একদম ফর্সা হয়ে যাবে। আর অনেক সুন্দর এটি আমরা দুই থেকে তিন দিন করব ,কেন আমরা যদি দুই থেকে তিন দিন এরকম করি তাহলে আমাদের সারা জীবনের জন্য তো অনেক সুন্দর হয়ে উঠবে ,মুখে শসা ব্যবহারের নিয়ম ।

শসার উপকারিতা

আমরা আসো উপকারিতায় একটু জেনে থাকলেও কিন্তু আমরা ভালোভাবে জানি না যে, শসার উপকারিতা সেজন্য আমরা ভালোভাবে জেনে নেব। শসার উপকারিতা কি, বা শসা খাওয়ার উপকারিতা সে যেন আমরা ভালোভাবে জেনে নেব যে, শসার উপকারিতা তোর শ্বসের উপকারিতা অনেক রয়েছে। যেটি বলে শেষ করা যাবে না, আমরা আপনাদেরকে সে সম্পর্কে সবকিছু খোলামেলাভাবে জানিয়ে দেবো যে, শসা উপকারিতা কি এবার শুরু করা যাক সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেব। যে এটা ভালো দিক কোনগুলি তো আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করে তোলে।

এবং আমাদের অনেক সুন্দর করে তুলে কেননা সাথে রয়েছে ।অনেক পরিমাণ পণের যেটি আমাদের ফর্সা হতে, সাহায্য করে আর শুধু আমাদের ফর্সায় করে না এর সঙ্গে সঙ্গে কিন্তু আমাদের চুল ঘন কালো লম্বা ও করে তুলে। আর দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে আমাদের চুল একদম মাথা থেকে পা পর্যন্ত করে দেয়। এবার আসি আমরা যে ,শসা খেলে কি হয় শসা খেলে আমাদের আরো অনেক উপকার হয় ।খেলে আমাদের দেহের নানা পার্স কে ভালো রাখে যেমন কিডনি হয় পাকস্থলী হজম শক্তি এবং কি আরো অনেক কিছু ,শাসন সম্পর্কে আমরা খুব সহজে জেনে গেলাম যে শসার উপকারিতা ।

শসা খাওয়ার সঠিক সময়

তো আমরা কিন্তু যখন নিয়ম না জানলে আমরা কখনো শসা খেয়ে পরিপূর্ণতা লাভ করতে পারবো না এবং কি কোন কিছুতে লাভ। করতে পারবো না সেজন্য আমাদের অনেক ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত যে, শসা খাওয়ার সঠিক সময় কি বা শ্মশানে যদি আমরা সঠিক সময় খায় তাহলে আমাদের কি হতে পারে। ভালো হতে পারে নাকি খারাপ হতে পারে ,সেজন্য কিন্তু আমরা অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই শসা খাওয়ার নিয়ম টা জেনে নেব এবং কি আমরা অনেক ভালোভাবে এর গুরুত্ব রাখব ।বা অনেক ভালোভাবে এর মর্যাদা দিব, কেননা আমরা যদি নিয়ম অনুযায়ী শসা খায়।
তাহলে আমাদের অনেক ভালো হবে আর ভালো হবে। বলতে আমাদের শরীরে পক্ষে ও ভালো হবে এবং কি আমাদের বিভিন্ন রোগ থেকে বাঁচাবে, এই শসা আর আমরা অনেক শক্তিশালী এবং কি অনেক বুদ্ধিমান হয়ে ।উঠবো যদি সঠিক সময় শসা খায় তাহলে তো শসা খাওয়ার সঠিক সময় ।গুলি হচ্ছে আমরা সব সময় ভরা পেটে শসা খেয়ে থাকবো কেন ভরা পেটে শসা খেলে আমাদের হজম শক্তি বাড়ে। আর আমাদেরকে আজকে নিয়ন্ত্রণ করে এই শসা সকালে ভরা পেটে শসা খাব। একটি দুপুরে ভরা পেটে শসা খাবো একটি এবং কি রাতে ভরা পেটে শসা খাব, দুটো তাহলে আমাদের আক্রমণ করতে পারবে না বা আমাদের কখনো তুলতে পারবে না শসা খাওয়ার সঠিক সময়।

শেষ কথা

তো এতক্ষণ পর্যন্ত আমরা সম্পর্কে জানলাম তার কিন্তু ভালোভাবে গুরুত্ব দিব ।এবং কি এই শসা খাওয়ার নিয়ম গুলি এবং উপকারিতা ও অপকারিতা ভালো ভাবে ।খেয়াল রাখবো আমাদের পক্ষে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি পাওয়ার সেজন্য আমরা সম্পর্কে জানালাম ।শেষে কিন্তু আমাদের ফর্সা ও করে আমরা নিজেরাই বাড়িতে বসে থেকে ,শসা দিয়ে ফর্সা হতে পারব আমাদের আর পার্লারে যেতে হবে না কিন্তু আমাদের পক্ষে ।অনেক বড় একটি বিশেষ কথা তো আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#