তেতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ম
হ্যালো বন্ধুরা, আজকে আমরা এই পোস্টটি মাধ্যমে আপনাদেরকে তেতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করে থাকবো। যেখান থেকে আপনারা তেতুল জানতে পারবেন যে তেতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ম কিভাবে খেতে হয় চলুন, এই পোস্টটি পুরোপুরি পরার মাধ্যমে আমরা জেনে নেই , তেতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ম কি
তাহলে আমরা যারা তেতুলকে অনেক ভালোবাসি এবং সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক যে তেতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ম কি শুধুমাত্র তাদের জন্য পোস্টটি পুরোপুরি মনোযোগ সহকারে পড়বে এবার নিজের মতন করে বুঝে নিবে আশা করি খুব ভালো লাগবে।
ভূমিকা
আমরা সকলেই তেঁতুল গাছের সাথে বা তেতুলের সাথে পরিচিত এই তেতুল শুধু টকই নয় এই টকের সাথে জড়িয়ে আছে তেতুলের ভিন্ন ধরনের উপকারিতা অপকারিতা তেঁতুল মিষ্টি হয় আবার টকও হয় আরে টক মিষ্টি, আরে টক তেতুলে আসে প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্য উপাদান, এই তেঁতুল আমাদেরথেকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে সমাধান দিতে পারে যেমন পেপটিস ,আলচার ,উচ্চ রক্তচাপ, এবং উচ্চ কোলেস্টরলের ,ভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে সমাধানের ঔষধ উপাদান।
আরো পড়ুন...তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী
আবার এই তেতুল আমাদের ডায়াবেটিস ও কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো হজমজনিত রোগ থেকে রক্ষা করে এই তেতুল।আবার এই তেতুল আমাদের লেভারকে মজবুত করতে সাহায্য করে, তেতুলের মধ্যে অধিক পরিমাণের ঔষধি গুণাবলী রয়েছে, এই তেতুলের ভেতরের সব ধরনের ডায়াবেটিসের ওষুধও অতুলনীয়।
তেঁতুল খেলে কি হয়
টক কিংবা মিষ্টি তেতুল তেতুল কিন্তু এই তেতুলের সাথে আমরা অনেকে অনেক ভাবে জড়িত বা পরিচিত, তেতুল যেমনি হোক না কেন যেমন মুখের রুচি ওর স্বাদ বাড়াতে এমনি দেহের উপকারিতা ও বাড়াই তেতুল খেলে কি হয় তা এখন আমরা জানবো এবং তেঁতুল খেলে কি কি ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, তেতুল শুধু আমাদের মুখের রুচি বা স্বাদ বাড়ায়ে তানা তেতুল আমাদের দেহের স্বাস্থ্যের উন্নতিও বজায় রাখে, তেতুল আমাদের দেহে উপস্থিতিতে এক ধরনের অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি আমাদের দেহের একাধিক রূপকে দূরে রাখতে সাহায্য করে এবং বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
তেঁতুল খেলে যেমন প্রেসার কমে ,ডায়াবেটিস কমে, দৃষ্টি শক্তির, উন্নতি করে ত্বকের, পরিচর্যার ,কাজে তেঁতুল ব্যবহার হয়। তাই আপনাদের বলতে চাই যে যদি এরকম রোগ থেকে মুক্তি চান তাহলে সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন তেতুল খান তাহলে দেখবেন আপনি এ ধরনের রোগ থেকে মুক্তি লাভ করবেন। তাহলে বন্ধুরা আমরা জানতে পেরেছি তেঁতুল খেলে কি হয়।
তেঁতুল খেলে কি কি ক্ষতি
আমার প্রত্যেকটি তেঁতুলকে অনেক ভালোবাসি তেতুল পেলেই যেন জিভে জল চলে আসে কিন্তু আমরা কি জানি তেঁতুল খেলে কি কি ক্ষতি হয় তেঁতুল খেলে যেমন উচ্চ রক্তচাপ ডায়াবেটিস এর মত আর অন্য ধরনের রোগ সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়, তেতুলে রয়েছে ভিটাম খনিজ তেলের ও ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ম্যালিক এসিড টাইটানিকের সেট পটাশিয়াম এইসব উপাদান গুলো আমাদের দেহের স্বাস্থ্যের সমস্যা থেকে রক্ষা করে,।
এইসব উপাদানগুলি গুণ ও থাকা সত্ত্বেও তেতুলে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে, তেতুল আমাদের সব ধরনের রোগ থেকে রক্ষা করলেও তেতুল কিসুর সময় আমাদের জন্য বিপদজনকও হতে পারে, এর মধ্যেও যারা বিশেষ ধরনের কোন ঔষধ বা গ্যাস জনিত কোন ওষুধ যদি সেবন করে তাদের জন্য এটি বিপদজনক নয়, তেতুল আমাদের দেহের রক্তচাপ কমানোর কাজ করে এবং অতিরক্ত তেতুল খাওয়া ফলে রক্ত পাতলা হয়ে যায়।
অন্যরকম কোন নির্দিষ্ট জাতীয় ডক্টরের ওষুধ সেবন করার সাথে যদি তেতুল কলা একসাথে খাওয়া হয় তাহলে আমাদের দেহের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ভাব রয়েছে আর এই ওষুধগুলো হল অ্যাসপিরিন এর মত ওষুধের রক্ত পাতলা করতে পারে, এইসব ধরনের ওষুধ সেবন করলে আপনারা তেঁতুল খাবেন না
নিয়মিত এই ওষুধগুলো একসাথে যদি সেবন করেন তাহলে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণও হতে পারে বেশি পরিমাণের তেতুল খেলে সিরাম গ্লুকোজ পরিমাণ কমে যায় বলে হাই ক্লাস ছিনিয়া হয় তাহলে আমরা জানতে পারলাম এই পোস্টটি দ্বারা যে তেতুল আমাদের তেঁতুল খেলে কি কি ক্ষতি করে
তেঁতুল খেলে কি রক্তচাপ কমে
আমরা জানি যে তেতুল খেলে উচ্চ রক্তচাপ কম হয় এবং পেশার ঠিক রাখে এটা কি সত্যি কি তাই তাহলে চলুন জেনে নেই তেঁতুল খেলে কি রক্তচাপ কমে, হ্যাঁ তেতুল খেলে রক্তচাপ কম হয় কারণ তেতুলে পটাশিয়াম প্রচুর পরিমাণে থাকার কারণে উচ্চ রক্ত তাপমাত্রা বা পেসার ঠিক রাখে আমরা সুস্থভাবে চলাফেরা করতে পারি, আর প্রেসার ঠিক না থাকলে বা পেশার বেশি থাকলে তো আমরা প্রায় অসুস্থ ভাব বোধ করি অতিরিক্ত প্রেসার এর প্রয়োজন হাইপ্রেসার হয়ে যায় আর এই হাই প্রেসার থেকে আমাদের নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয় যেমন ঘাড় ব্যথা, ঘাড় টেনে ধরা, হরমোনের সমস্যা ইত্যাদি।
তেতুলে পটাশিয়াম থাকার কারণে হৃদপিণ্ড ও ভালো রাখে আবার তেতুলে থাকা আইরন ওর শরীরের রক্ত লৌহ কণিকা তৈরিতে সাহায্য করে, তেতুল আমাদের দেহে রক্ত কণিকা বজায় রাখে এবং রক্তচাপ বজায় রেখে হৃদরোগীদের জন্য খুব উপকার করে রক্তের কোলেস্টেরল কমার শরীরের মেদও কমাতে সাহায্য করে তেতুল যেমন রক্তচাপ কমায় ঠিক তেমনি তেতুলে, গ্যাস, বন্ধ হজম ,হাত-পা, জ্বালাপোড়ায়, তেতুলের শরবত অনেক উপকারিতা তাহলে আমরা এই পোস্ট এর মাধ্যমে জানতে পারলাম তেঁতুল খেলে কি রক্তচাপ কমে এই সম্পর্কে
তেতুলের উপকারিতা
তেতুল আমাদের দেশের সব সময় পাওয়া যায় তেতুল টক জাতীয় ফল এ রয়েছে অনেক তেতুলের উপকারিতা , তেতুল বসন্তকালীন ফল হল ওর তেতুল আমরা সব সময় সব মুহূর্তে যেখান সেখান থেকে সংগ্রহ করতে পারে, তেতুল যেমন টক ও তেমন মিষ্টি ও তেতুল দিয়ে তৈরি করা আচরণ মুখের স্বাদ ও রুচি ভাব দূর করে মুখে রুচি ফিরিয়ে আনে, অনেকের ধারণা যে তেতুল খেলে নাকি গায়ের রক্ত পানি হয়ে যায় এটা এই কথা সম্পন্ন ভুল।
কারণ তেঁতুল খেলে আমাদের দেহের নানা রকমের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখে।এবং ভিন্ন ধরনের যে সমস্যাগুলো আছে সেখান থেকে আমাদের রক্ষা করার সহায়তা করে যেমন তেতুল খেলে আমাদের উচ্চ ,রক্তচাপ, কমায় ,ডায়াবেটিস, কমায় ,প্রেসার ,কমায়, ইত্যাদ হাত-পা জ্বালাপোড়া করলে তেতুলের শরবত অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে।
তেতুলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ও ভেষজ যা উচ্চ রক্তচাপ কমায় ও হৃদরোগ জন্য উপকারী একটি ঔষধ, আবার এই তেতুল দিও ভিন্ন ধরনের প্রোডাক্টস তৈরি করা হয় যেমন জেমস, জেলী, আচার সিরাপ ইত্যাদি পানির সাথে তৈরি করে খাওয়া যায় তেতুল প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ভিটামিন আঁশ পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম তেতুল এই সব উপাদানের মধ্যে রয়েছে তেঁতুল খেলে যেসব রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় সেগুলো হল স্কাভি রোগ ,কষ্ট বধ্যতা ,শরীরে জ্বালা করা, অন্যতম রোগ লক্ষণ গুলো যদি দেখা দেয় তাহলে তেতুলের শরবত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তেতুলে মেদ ভরি কমায় পেটে গ্যাস হলে তেঁতুলে শরবত খেলে তা কম হয় তেঁতুল খেলে কোন ক্ষতি হয় না তবে বেশি পরিমাণ তেতুল খেলে রক্ত ক্ষরণ হতে পারে বা রক্ত পাতলা হয়ে যেতে পারে।
আরো পড়ুন...কিডনির সমস্যা হলে কোথায় কোথায় ব্যথা হয়
প্রতিদিন সকালে পিসি ছাড়া তেতুলের আঁশ পঁচিশ গ্রাম করে খেলে শরীরের রক্ত ডায়াবেটিস প্রেসার কন্ট্রোলে রাখে কিন্তু এতে তোর লবণ ও মিষ্টি ছাড়াই খেতে হবে, অনেকের ধারণা করেন যে তেতুল খেলে নাকি সেক্স কমে যায় এটা আসলে ভুল ধারণা কিন্তু আবার যদি আপনি অতিরিক্ত তে তেঁতুল খান তাহলে অতিরিক্ত তেঁতুল খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের ফেনা বের করে দিয়ে সেক্স আরো বাড়িয়ে তুলে, আমরা তেঁতুল খাওয়ার ফলে আমাদের অতি রক্ত কফ , বাযুনাশক খিদে মন্দার ,সর্দির ,মতো রোগ থেকে আমাদের রক্ষা করে। তেঁতুল খাওয়ার ফলে যদি দেখা যায় পাতলা পায়খানা হচ্ছে তাহলে বুঝতে হবে যে তেতুল আপনার কাজে লেগেছে অবশ্য বেশি পাতলা পায়খানার সাথে যদি ফেনা রকম বের হয়ে যায়, পাতলা পায়খানা আবার না হলেও উপকার হবে যদি কেউ নিয়মিত প্রতিদিন পঁচিশ গ্রাম করে হাতে তেতুল নিয়ে খায় তাহলে তার হার্ট ব্লক হতে পারবেনা।
আর তেঁতুল খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে তেঁতুল ভরা পেটে খেলে। তেতুল প্রতিদিন নিয়মিত খেলে যেসব রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায় তা হল, তেতুল হার্ট ভালো রাখে। তেতুল ডায়াবেটিস কমায়। তেতুল ত্বকের ত্বক মাত্রা কমায় এবং ত্বক ভালো রাখে। তেতুলে একটি অ্যান্টিঅক্সাইড উপাদান যা ক্যান্সার ভালো করে। তেতুলের তাপমাত্রা কমিয়ে জ্বর সরাই এবং তেঁতুলে ঠান্ডা লাগার থেকে রক্ষা করে। তেতুল ক্ষুধা বারায়। তেতুল কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা করে। তেতুল জন্ডিস থেকে রক্ষা করে। তাহলে আমরা জানতে পেরেছি তেতুলের উপকারিতা রয়েছে তেঁতুল বাহির করে আনলে শরীরের বিষাক্ত পদার্থ ইত্যাদ অনেকে আবার তেতুলের পাতা বিচি ঝাল ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন।
তেতুলের উপকারিতা ওঅপকারিতা
অ্যাসিডিক ফল হলো তেতুল, আরে এই তেঁতুল খালি পেটে খাওয়া একদমই ঠিক নয়। কারণ খুব বেশি পরিমাণে আবার কম পরিমাণে তেঁতুল খাওয়া ঠিক নয় চলুন তাহলে জেনে নেই তেতুলের উপকারিতা ওঅপকারিতা হতে পারে, অতি রক্ত পরিমানে তেঁতুল খেলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে, তেতুল গ্লুকোজ মাত্রা কমিয়ে আনতে পারে তেতুল বেশি পরিমাণে খেলে শরীরে এলার্জির পরিমাণ বেশি হতে পারে আবার তেতুলের মধ্যে টাইটানিক এসিড বেশি থাকার কারণে নষ্ট করে।
অতি রক্ত তেঁতুল খাওয়ার ফলে আপনার জন্ডিস হতে পারে এবং অতিরিক্ত তেঁতুলের ফলে লো প্রেসার হতে পারে ইত্যাদ আপনাদের যাদের অ্যালার্জি সমস্যা আছে তারা তেতুল তেতুল থেকে বিরত থাকবেন কেরালা তেঁতুল খাওয়ার ফলে অ্যালার্জি বেশি পরিমাণ বেড়ে যেতে। এবার আসুন তেতুলের।উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের জানাবো, তেতুল এমন একটা জিনিস যার কথা শোনা মাত্র বা দেখা মাত্র আমাদের অনেক জিহ্বা পানির টগবগ করতে থাকে।
সে যেকোনো ধরনের মানুষই হোক ছোট বড় বয়স্ক সব ধরনের মানুষের মধ্যে তেতুল আনে অন্যরকম অনুভূতি, তেঁতুল খেলে যেমন অপকার হয় তেমন উপকার হয় তেতুল খালি ক্ষতি করে না বরং তেতুলে লাভও হয় তেঁতুল খেলে কি উপকার পাওয়া যায় তা আমি আপনাদের জানাবো, তেতুল আমাশয় কষ্ঠবদ্ধতা ও গরম পেটে উপকার করে, পেটের বায়ু হাত পা জ্বালাপোড়া তেতুল উপকার করে।
এছাড়া তেতুলের শরবত উপকার করে তেতুলের ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে রাখা ও কাজ করে তেঁতুল মেদ ভুড়ি কমায়, তেতুল ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে রাখে, তেতুল পাতা ম্যালেরিয়া জ্বর রোগ সরাতে পারে, তেতুল ক্ষত সারিয়ে তুলতে পারে এবং তেঁতুল উজ্জ্বলতার কাজও ব্যবহার ইত্যাদি হচ্ছে তেতুলের উপকারিতা।
গর্ভাবস্থায় তেতুল খেলে কি উপকার হয়
তেতুল টক জাতীয় ফল তেতুলে থাকা অ্যান্টিঅক্সাইড ইমিউন সিস্টেমকে সচল করে। আজকে আমরা জানবো গর্ভাবস্থায় তেতুল খেলে কি উপকার হয় তেতুল আমাদের শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করে আনে, এবং বিশুদ্ধ অক্সিজেন শরীরের ভিতরে এনে গর্ভের শিশুকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। সবকিছু খাবার যেমন নিয়েও মাসে তেমনি গর্ভস্থ অবস্থায় তেতুল খাওয়ার নিয়ম আছে নিয়মিত তেতুল খেলে গর্ভবস্থায় উপকার হবে তা হল গর্ভ অবস্থায় পরিমাণ মতো তেঁতুল খেতে হবে এটি অত্যাধিক অবস্থায় তেতুল খেলে বদহজম গ্যাসের সমস্যা হতে পারে, গর্ভবতী মহিলারা প্রতিদিন ১০ গ্রামের উপর তেঁতুল খেতে পারবেন না, সকালে খালি পেটে তেতুল খাবেন না।
তেঁতুল খাওয়ার সঠিক সময় হচ্ছে গর্ভবতী মহিলাদের জন্য খাবার খাবার আধাঘন্টা পর, গর্ভবতী মহিলারা তেতুল খাওয়ার সময় হাতে করে লবণ বা মরিচ মিশ্রিত তেতুল খাবেন না কারণ তেতুল ব্লাড প্রেসার কম হলেও লবণ ব্লাড প্রেসার বাড়াতে পারে, বাজারে বানানো আচার কিনে খেলেও এর উপকার তেমনটা নেই ,আপনি যদি খেতে চান তাহলে খেজুরপানি খেতে পারে। এরকম ভাবে খালি মুখে যদি একবারে খেতে না ভালো লাগে তাহলে বিট লবণ মিশিয়ে খেতে পারেন। তাহলে বন্ধুরা আমরা জানতে পেরেছি গর্ভাবস্থায় তেতুল খেলে কি উপকার হয়
শেষ কথা
তেতুল যেমন টক তেমনি মিষ্টি তেতুল আমাদের নানা রকম সমস্যা থেকে সমাধান মিলে, তেতুল যেমন উপকার করে ঠিক তেমন তেতুল ক্ষতিও করে, তেতুলে আছে এন্টিঅক্সাইড ভিটামিন সি তেতুল আমাদের অন্য বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি লাভ করতে পারে আর এ সম্পর্কে আমরা এই আইটেম এ জানতে পারি বা জেনেছি, আপনারা এসব সম্পর্কে আরো আইটেম যা যদি জানার থাকে বা বোঝার থাকে তাহলে আমাদের এই আইটেম বা ফাস্ট ব্লগার আইটিতে ফলো করুন aid ফলো করলে আপনারা সব সমস্যা সম্পর্কে জানতে পাবেন এবং সমাধান খুঁজে পাবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url