কিডনির সমস্যা হলে কোথায় কোথায় ব্যথা হয়
কিডনি সমস্যার একটি লক্ষণ হতে পারে। কিডনি যখন শরীর থেকে পানি নিঃসরণ করতে পারে না তখন কিছু পানি ফুসফুসে জমে যায়। সে কারণে ঘুমের সমস্যা হতে পারে।কিডনি আমাদের শরীরের একটি অন্যতম দিক।কিডনিতে পানি জমলে সমস্যাটা বেশি হয়। ঘুমন্ত অবস্থায় শ্বাসে সমস্যা হয় বলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।কিডনির একটি কাজ হল শরীর থেকে সব ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ প্রস্রাবের মাধ্যমে বের করে দেওয়া।তো বন্ধুরা আজ আমরা জেনে নিব কিডনি সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য বিস্তারিত সম্পর্কে।
ভূমিকা
আমাদের শরীরের ইউরিয়া বের হতে না পেরে ত্বকের নিচে জমা হতে থাকে। তখন চুলকানি হয়, ত্বকের রঙ পরিবর্তন ও খসখসে হয়ে যেতে পারে, ফুসকুড়ি হতে পারে।আমরা জানবো কিডনি সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য বিস্তারিত সম্পর্কে।শরীর থেকে পানি বের করা ছাড়াও পানি শুষে নেয়ার কাজও করে কিডনি। সেটি করতে না পারলে বেশি প্রস্রাব হয়ে থাকে। আমাদের শরীরের ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া অথবা প্রস্রাব কমে যাওয়া দুটোই কিডনির সমস্যার লক্ষণকিডনিতে পাথর, ক্যান্সার, টিউমারের কারণে প্রস্রাবের সাথে রক্ত যেতে পারে।
কিডনি'র সমস্যা হলে শরীর থেকে প্রোটিন বেশি বের হয়ে যায় তাই ফেনা ভাব হয়।কিডনি'র সমস্যার কারণে ইলেক্ট্রোলাইট, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের ভারসাম্যহীনতা হয়ে থাকে।বেশি দিন ধরে ইউরিন ইনফেকশন, কিডনিতে পাথর ও প্রস্টেটের সমস্যা কিডনির ক্ষতি করে থাকে।কিডনি সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য বিস্তারিত জেনে নিব আমরা।মানব দেহের সমুদয় রক্ত দিনে প্রায় ৪০ বার বৃক্কের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়। এছাড়াও দেহে পানি ও তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ বা ইলেকট্রোলাইট যেমন সোডিয়াম, পটাসিয়াম ইত্যাদির ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে।
মানব দেহের অভ্যন্তরভাগে উদর গহ্বরের পশ্চাৎভাগে মেরুদণ্ডের দুই পাশে দুটি বৃক্ক অবস্থিত।কিডনি সম্পর্কিত বিভিন্ন অসুখ সম্বন্ধে মানুষের মধ্যে সচেতনতা ছড়ানোই এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য।কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট, ক্লিনিকাল নেফ্রোলজি, অ্যামাইলয়েডোসিস, ডায়াবেটিক কিডনি ডিসঅর্ডার পরিচালনা, ইলেক্ট্রোলাইট ডিজঅর্ডার, গ্লোমোরুলোনফ্রাইটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি রোগ ইত্যাদির মধ্যে তার দক্ষতা রয়েছে অনেক।
কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ
এবার আমরা জেনে নিব।কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ সম্পর্কে।গুরুতর কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা প্রায়শই প্রস্রাব করার প্রয়োজন অনুভব করেন, বিশেষ করে রাতে। প্রস্রাবে রক্ত যখন কিডনির ফিল্টারগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।কিডনিতে পাথর বা সংক্রমণের উপস্থিতির জন্যও একটি ইঙ্গিত করে।কিডনি ব্যর্থতায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা প্রস্রাব করার সময় প্রস্রাবের রঙ, গন্ধ, ব্যথার কিছু পরিবর্তন দেখতে পারেন।কিডনি ব্যর্থতার সময় আপনার শ্বাস নিতে সমস্যা অনুভব করেন।
এটি রক্তাল্পতা বা আপনার ফুসফুসে তরল জমা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমাদের শরীরে ঠান্ডা লাগা বা অস্বাভাবিক ঠাণ্ডা অনুভব করা কিডনি ব্যর্থতার লক্ষণগুলির সাথে সম্পর্কিত।কিডনি অস্ত্রোপচারের ফলে এরিথ্রোপয়েটিন কম উৎপাদন হয়, যার ফলে রক্তশূন্যতা হয়। কম অক্সিজেন বহনকারী লোহিত রক্তকণিকার কারণে, আপনি সব সময় ক্লান্ত বোধ করেন। কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ দেখা দেয় আমাদের শরীরের রোগ।কিডনি ব্যর্থতায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা রক্তে মারাত্মক বর্জ্য জমা হওয়ার কারণে বমি ভাবটা হতে শুরু করে।
বেশিরভাগ লোক কিডনির কার্যকারিতার শেষ পর্যায়ে দুর্বলতা বা খাবারে ধাতব স্বাদ লক্ষ্য করতে শুরু ।কিডনি ব্যর্থতার রোগীদের সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে একটি হল অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশন বা অনিয়মিত হৃদস্পন্দন। কিছু লক্ষণ রয়েছে যা একজন সাধারণ মানুষকে বুঝতে সাহায্য করে যে তার কিডনিতে সমস্যা থাকতে পারে।অধিকাংশ মানুষই জানেন না যে কিডনি ড্যামেজ হলে শরীরে কোন কোন লক্ষণগুলি দেখা দেয়।
সুস্থ কিডনির লক্ষণ
এবার আমরা জানবো সুস্থ কিডনির লক্ষণ সম্পর্কে।কিডনি রোগের সংকেত বহন করে। কয়েক মাস বা বছর চিকিৎসার পরও কিডনি রোগ ভালো না হলে এবং কিডনির কার্যক্ষমতা কমতে থাকলে সেটাকে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ বলে।আমাদের শরীরে ছাঁকনির কাজ করে কিডনি। শরীর থেকে যাবতীয় দূষিত পদার্থ বের করে দিয়ে শরীরকে তরতাজা রাখার কাজ হল কিডনির।কিডনির সঙ্গে শরীরের অন্যান্য অংশের মতো কাজ করে থাকে।উচ্চরক্তচাপ কিংবা রক্তে শর্করার পরিমাণ যদি খুব বেশি থাকে সেক্ষেত্রে কিন্তু নানা রকম সমস্যা হয়। কারণ শরীরের যাবতীয় বর্জ্য পদার্থ তখন ঠিকমতো বেরোতে পারে না।তাই যাঁদের সুগার, প্রেসার বা অন্যান্য কোনও শারীরিক সমস্যা রয়েছে তাঁদের কিডনি বিষয়ে আরও যত্নশীল হওয়া উচিত। উচ্চ ডায়াবিটিসের সমস্যা থাকলে নিজের অজান্তেই প্রভাব পড়ে কিডনিতে।
সুস্থ কিডনির লক্ষণ আমরা যেভাবে বুঝবো।কিডনির সঙ্গে শরীরের অন্যান্য অঙ্গগুলির গভীর সংযোগ রয়েছে। আর তাই কিডনি বিকল হলে কোনও অঙ্গই তখন ঠিকমতো কাজ করে উঠতে পারে না। উচ্চরক্তচাপ কিংবা রক্তে শর্করার পরিমাণ যদি খুব বেশি থাকে সেক্ষেত্রে কিন্তু নানা রকম সমস্যা হয়। কারণ শরীরের যাবতীয় বর্জ্য পদার্থ তখন ঠিকমতো বেরোতে পারে না। কিডনির সমস্যা হলেও এই ক্লান্তি, তলপেটে ব্যথার মতো সমস্যা থেকে যায়। কিডনির সমস্যা গুরুতর হলে সামান্য হাঁটাচলাতেই ক্লান্ত লাগে। অনেকের প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত আসে, প্রস্রাবের রং পরিবর্তন
কিডনি রোগ কেন হয়
এবার আমরা জানবো কিডনি রোগ কেন হয় তা সম্পর্কে।ডায়েবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ইউরিন ইনফেকশন, কিডনিতে পাথরসহ আরও অনেক কারণে কিডনি রোগ হয়। নিয়মিত পরিশ্রম বা অতিরিক্ত বিশ্রাম ও ব্যায়াম না করা, পানি না খাওয়া এবং ধূমপান করা হতে পারে এ রোগের কারণ।স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকে, এমন কোন মানুষ যদি থাকে যে খুব বেশি হাটাচলা করে বা না বসে বসে কাজ করেন আবার কোন আবার অনেক সময় অনেকদিন ওষুধ খাওয়ার ফলে হয়ে থাকে।
এবং যারা পানি কম পানে অভ্যস্থ, বংশে যদি কারও কিডনি রোগ থাকে।যদি বেশি পরিমাণে প্রোটিন না যায়, সেক্ষেত্রে দেখতে হবে যে স্বল্প পরিমাণে তা যাচ্ছে কি না একে মাইক্রো অ্যালবুমিন বলা হয়।কিডনি রোগ সম্পূর্ণ নিরাময় যাবে এবং কিডনি বিকল থেকে রক্ষা পাওয়াও যাবে। এই জন্যেই মাইক্রো অ্যালবুমিনকে বলা হয়, কিডনি রোগের অশনি সংকেত।রক্তের ক্রিয়েটিনিন থেকে এই পরীক্ষার মাধ্যমে রোগটা কিভাবে আছে সেটা পর্যবেক্ষণ করা যায় এবং নির্ণয় করা যায়।
কিডনিতে পাথর বা প্রস্রাবে বাধাজনিত রোগ থাকলে তা শনাক্ত করার জন্যে আলট্রসনোগ্রাফি করা হয়ে থাকে।একটি অসুস্থ থাকলেও আপনার মন ও শরীর অসুস্থ থাকে। আমাদের অনেকেই কিডনির সমস্যায় ভুগছেন। তবে বুঝতে পারছেন না। কিডনির সমস্যা প্রথম দিকে বোঝা যায় না। কিডনি নষ্ট হয়ে গেলে নতুন করে কিডনি প্রতিস্থাপন করে থাকে।কিডনি প্রতিস্থাপন ও চিকিৎসা সবই কষ্টদায়ক।তাই যে কোনো রোগ থেকে বাঁচার সহজ উপায় ।
বারবার মূত্রনালীর সংক্রমণ কিডনিতেপ্রদাহ হলে। জন্মগতসমস্যা থাকলে শরীরের রোগ প্রতিরোধকারী ব্যবস্থায়সমস্যা হলে। অনিয়ন্ত্রিতবা অকর্মণ্যজীবনযাপন। ধূমপানবা এলকোহলসেবন করলে। ডায়াবেটিসও উচ্চরক্তচাপের সমস্যা থাকলে কিডনি রোগ হতে পারে। তো আমরা জানলাম কিডনি রোগ কেন হয়।
কিডনির সমস্যা হলে কোথায় কোথায় ব্যথা হয়
তো আজকে আমরা জানবো কিডনির সমস্যা হলে কোথায় কোথায় ব্যথা হয়।পেছনের পাঁজরের নিচের অংশে অনুভূত হওয়ার কথা। এই ব্যথা নড়াচড়া করে এবং কোমরের দুই পাশেও যেতে পারে। এই ব্যথা থেকে থেকে আসে, শোয়া-বসা বা কোনো কিছুতেই আরাম মেলে না। l কিডনি সমস্যায় ব্যথা মূল উপসর্গ নয়, এতে শরীরে পানি আসা, দুর্বলতা, অরুচি, বমির ভাব দেখা দিতে পারে।কিডনির সমস্যা হলে মূলত পিঠে, মেরুদন্ডে ডান ও বামে ব্যথাগুলো অনুভূতি হয়ে থাকে।
এটি পেটের সামনে, পাঁজরের ঠিক নিচে এগুলো ব্যথা হয়ে থাকে। ব্যথা তীক্ষ্ণ, নিস্তেজ বা জ্বলন্ত হয়ে থাকে। কিডনির ব্যথা নিস্তেজ এক ধরনের ব্যথা স্পষ্ট করলে বেশি হয়ে যায়।বমি বমি ভাব, বমি, জ্বর বা মূত্রনালীর সংক্রমণ।কিডনিতে ব্যথার তীব্রতা পরিবর্তিত হতে পারে।কিডনির সমস্যা হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। কিডনি বিকল হয়ে গেলে মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়ে। কিডনির সমস্যা হলে মূলত পিঠে বা মেরুদন্ডের ডানে বামে ব্যথাগুলো হয়ে থাকে।
শরীরে ফসফেট, ক্যালশিয়াম, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রে বেশি থাকলে এই সমস্যা হতে পারে। এছাড়া দেখা গিয়েছে যে জলপান যাঁরা কম করেন তাঁদেরও এই অসুখ হয়ে থাকে। ওষুধের মাধ্যমে মূত্রের সঙ্গে স্টোন বেরিয়ে যেতে পারে। তবে স্টোন এর থেকে বড় আকারের হলে অন্য পদ্ধতি রয়েছে। সেক্ষেত্রে কিডনির উপরের দিকে স্টোন হলে শক ওয়েভ দিয়ে স্টোন ভেঙে দেওয়া হয়। তো আজ আমরা জেনে গেলাম কিডনির সমস্যা হলে কোথায় কোথায় ব্যথা হয় তা আমরা জানলাম।
কিডনির সমস্যা সমাধান
এবার আমরা জানবো কিডনির সমস্যা সমাধান করা যায়। আমাদের ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া অথবা প্রস্রাব কমে যাওয়া দুটোই কিডনির সমস্যার লক্ষণ।শরীর থেকে পানি বের করা ছাড়াও পানি শুষে নেয়ার কাজও করে কিডনি। সেটি করতে না পারলে বেশি প্রস্রাব হয়ে থাকে। প্রস্রাবের রঙ লালচে হলে, প্রস্রাবে ফেনা ভাব হয়।কিডনি রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর মধ্যে কিছু কিডনি রোগ আছে, সময় মত কিডনির চিকিৎসা না হওয়ার জন্য অনেক সময় কিডনি নষ্ট হয়।
কিডনি তার স্বাভাবিক কাজ করতে পারে না। কিডনি ফেইলুরের অন্যতম কারণ হলো অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস রোগ। মেডিসিন বা অন্য চিকিৎসার পাশাপাশি কিডনি ফেইলুরে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।কিডনি আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। সময়মতো চিকিৎসা করা না হলে কিডনি রোগের শেষ পরিণতি দীর্ঘস্থায়ী হয়।কিডনি ক্ষয় হচ্ছে তা অনেকটা কমিয়ে আনা সম্ভব।
কিন্তু একবার পাঁচ নম্বর ধাপে চলে গেলে তখন বেঁচে থাকার উপায় হলো ডায়ালাইসিস অথবা কিডনি সংযোজন।কিডনি রোগের একটি বড় লক্ষণ হলো প্রস্রাবে পরিবর্তন হওয়া। কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাব বেশি হয় বা কম হয়। বিশেষত রাতে এ সমস্যা বাড়ে।ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের নিয়মিত রক্তের শর্করা এবং প্রস্রাবের অ্যালবুমিন পরীক্ষা করা ও রক্তের হিমোগ্গ্নোবিন এওয়ানসি নিয়ন্ত্রণে রাখে।প্রস্রাবে পরিবর্তন- কিডনি রোগের একটি বড় লক্ষণ হলো প্রস্রাবে পরিবর্তন হওয়া।
আরো পড়ুন ১২ মাসের শিশুর খাবার তালিকা
আমাদের শরীরের সমাধান হিসেবে বেশি বেশি শাক সবজিজাতীয় খাবার খেতে হবে। প্রয়োজন হলে ইসবগুল এবং বাজারে যে সিরাপ পাওয়া যায়, তা খাওয়া যাবে।অনেক ওষুধ মাত্রাতিরিক্ত হলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। বনাজি, হারবাল ওষুধ, অতিরিক্ত ভিটামিন ইত্যাদি।সচেতন থাকলেই আমরা এসব থেকে দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোড প্রতিরোধ করতে পারি। এক অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ কিডনি বিকল করে।তো আমরা জেনে গেলাম কিডনির সমস্যা সমাধান করতে হবে।
শেষ কথা
তো বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিলাম।কিডনি সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য বিস্তারিত সম্পর্কে।প্রাণিদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যা দেহের রেচন তন্ত্রের প্রধান অংশ।কিডনি আমাদের শরীরের একটি অন্যতম দিক।কিছু লক্ষণ রয়েছে যা একজন সাধারণ মানুষকে বুঝতে সাহায্য করে যে তার কিডনিতে সমস্যা থাকতে পারে।তো বন্ধুরা কিডনি সম্পর্কিত অনেক তথ্য দিলাম আপনাদের।তো আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং নিয়ম অনুযায়ী চলবেন।আর আমাদের সাথে থাকবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url