তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী - চুলের যত্নে তেলাকুচা পাতা

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা, আজকে আমরা জেনে নিব তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী সে সম্পর্কে।তো জেনে নিই তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী সে সম্পর্কে। আজকের পোস্টটিতে আমরা আলোচনা করবো তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী সম্পর্কে।
তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী - চুলের যত্নে তেলাকুচা পাতা
কোনো তরুর ডালে সহজদৃষ্ট একটি লতাজাতীয় উদ্ভিদ হলো তেলাকুচা। তেলাকুচা পাতার রস মাথা ঠান্ডা রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়।বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র প্রাকৃতিকভাবে তেলাকুচা জন্মে।তো চলুন বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিব তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী - চুলের যত্নে তেলাকুচা পাতা সম্পর্কে।

ভূমিকা

তেলাকুচা একপ্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে চারপাশে এই গাছ দেখতে পাওয়া যায়। স্থানীয়ভাবে একে কুচিলা’, তেলা, তেলাকচু, তেলাহচি, তেলাচোরা কেলাকচু, তেলাকুচা বিম্বী ইত্যাদি নামে ডাকা হয়।এটি লতানো উদ্ভিদ। এটি গাঢ় সবুজ রঙের নরম পাতা ও কাণ্ডবিশিষ্ট একটি লতাজাতীয় বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। লতার কাণ্ড থেকে আকশীর সাহায্যে অন্য গাছকে জড়িয়ে উপরে উঠে। এরা পঞ্চা ভুতের মত করে পাতা গজায় এদের পাতারং সাধারণত সবুজ হয়ে থাকে। তেলাকুচা পাতা শাক হিসেবেও ব্যবহার হয়ে থাকে।

তেলাকুচা ফলে আছে মাস্ট সেল স্টেবিলাইজিং এনাফাইলেকটিক-রোধী এবং এন্টিহিস্টামিন জাতীয় উপাদান।তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী সম্পর্কে জেনে নিই।তেলাকুচা বা বিম্বি দেশের প্রায় সব অঞ্চলে বসত বাড়ির আশে পাশে, রাস্তার পাশে বন-জঙ্গলে জন্মায়  বংশ বিস্তার করে। সাধারণত চৈত্র বৈশাখ মাসে তেলাকুচা রোপন করতে হয়। পুরাতন মূল শুকিয়ে যাএবংয় না বলে গ্রীষ্মকালে মৌসুমি বৃষ্টি হলে নতুন করে পাতা গজায়।

এবং কয়েক বছর ধরে পুরানো মূল থেকে গাছ হয়ে থাকে। অবহেলিত এ লতা জাতীয় গাছটি অত্যন্ত উপকারী।তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী সে সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।তেলাকুচা সাধারণত বন-জঙ্গলে, রাস্তার পাশে কিংবা বাড়ির আশেপাশে জন্মায়। এর টকটকে লাল ফল দেখতে খুবই আকর্ষণীয়। তবে এই গাছটি বেশ অবহেলিত। যত্ন করে এই গাছ খুব কম সংখ্যক মানুষই লাগিয়ে থাকে। তবে জানলে অবাক হবেন, ।
বহেলিত এ লতা জাতীয় গাছটি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তেলাকুচায় প্রচুর বিটা-ক্যারোটিন আছে। যা আমাদের মারাত্মক অনেক রোগ থেকে মুক্তি দিয়ে থাকে।জন্ডিস হলে তেলাকুচার মূল ছেঁচে রস তৈরি করে প্রতিদিন সকালে আধাকাপ পরিমাণ খেতে হবে।

তেলাকুচা পাতার ব্যবহার

এবার আমরা জানবো তেলাকুচা পাতার ব্যবহার সম্পর্কে।গাছটির ভেষজ ব্যবহারের জন্য এর পাতা, লতা, মূল ও ফল ব্যবহৃত হয়। কোনো ঝোপের ধারে কিংবা শহরের ঝোপময় সড়কের কোনো তরুর ডালে সহজদৃষ্ট একটি লতাজাতীয় উদ্ভিদ হলো তেলাকুচা। এঁকেবেঁকে অন্য গাছ এমনকি বিদ্যুতের তার আঁকড়ে বেড়ে ওঠে তেলাকুচা লতা। এ লতার পাতার রস ডায়াবেটিস রোগে বিশেষ উপকারী। গ্রামে এ পাতার রস মাথা ঠান্ডা রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়।

শাক হিসেবে খাওয়া হয় এ পাতা। পাড়া-মহল্লায় টুকরিতে করে এ শাক বিক্রি হতে দেখা যায়। পাতার রসে আছে ক্যালসিয়াম, লোহা, ভিটামিন এ ও সি। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র প্রাকৃতিকভাবে তেলাকুচা জন্মে।তেলাকুচা পাতার ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।প্রায়ই আমাশয় হতে থাকলে তেলাকুচার মূল ও পাতার রস ৩-৪ চা চামচ ৩ থেকে ৭ দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকালে খেতে হবে। অরুচিতে সর্দিতে মুখে অরুচি হলে তেলাকুচার পাতা একটু সিদ্ধ করে।

জল ফেলে দিয়ে ঘি দিয়ে শাকের মত রান্না করতে হবে। খেতে বসে প্রথমেই সেই শাক খেলে খাওয়াতে রুচি আসবে।ফোড়া বা ব্রণ হলে তেলাকুচা পাতার রস বা পাতা ছেঁচে ফোঁড়া ও ব্রণে প্রতিদিন সকাল-বিকাল ব্যবহার করতে হবে।এটি লতানো উদ্ভিদ। এটি গাঢ় সবুজ রঙের নরম পাতা ও কাণ্ডবিশিষ্ট একটি লতাজাতীয় বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। লতার কাণ্ড থেকে আকশীর সাহায্যে অন্য গাছকে জড়িয়ে উপরে উঠে। রং হয়ে থাকে সবুজ এবং ডাল বা লতির রং একই হয়ে থাকে।

এর ফল ও কচি ডগা খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয় সেখানে। তেলাকুচায় প্রচুর বিটা-ক্যারোটিন আছে।সর্দিতে মুখে অরুচি হলে তেলাকুচার পাতা একটু সিদ্ধ করে জল ফেলে দিয়ে ঘি দিয়ে শাকের মত রান্না করতে হবে। খেতে বসে প্রথমেই সেই শাক খেলে খাওয়াতে রুচি আসবে।

ডায়াবেটিস হলে তেলাকুচা পাতা বেটে আধা কাপ করে নিয়মিত দুবেলা কয়েকদিন পান করতে পারেন এটা আপনার ডায়াবেটিস নিরাময় হয়ে যাবে তেলাকুচা পাতায় অনেক উপকার রয়েছে।

তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী

এবার আমরা জানবো তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী সে সম্পর্কে।তেলাকুচা একপ্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে চারপাশে এই গাছ দেখতে পাওয়া যায়। স্থানীয়ভাবে একে কুচিলা’, তেলা, তেলাকচু, তেলাহচি, তেলাচোরা কেলাকচু, তেলাকুচা বিম্বী ইত্যাদি নামে ডাকা হয়।এটি লতানো উদ্ভিদ। এটি গাঢ় সবুজ রঙের নরম পাতা ও কাণ্ডবিশিষ্ট একটি লতাজাতীয় বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। লতার কাণ্ড থেকে আকশীর সাহায্যে অন্য গাছকে জড়িয়ে উপরে উঠে।

পঞ্চভূজ আকারের পাতা গজায়, পাতা ও লতার রং সবুজ। এর ফল ও কচি ডগা খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয় সেখানে। তেলাকুচায় প্রচুর বিটা-ক্যারোটিন আছে।তেলাকুচা ফলে আছে মাস্ট সেল স্টেবিলাইজিং এনাফাইলেকটিক-রোধী এবং এন্টিহিস্টামিন জাতীয় উপাদান।তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী সম্পর্কে জেনে নিই।তেলাকুচা বা বিম্বি দেশের প্রায় সব অঞ্চলে বসত বাড়ির আশে পাশে, রাস্তার পাশে বন-জঙ্গলে জন্মায় এবং বংশ বিস্তার করে। 

সাধারণত চৈত্র বৈশাখ মাসে তেলাকুচা রোপন করতে হয়। পুরাতন মূল শুকিয়ে যায় না বলে গ্রীষ্মকালে মৌসুমি বৃষ্টি হলে নতুন করে পাতা গজায় এবং কয়েক বছর ধরে পুরানো মূল থেকে গাছ হয়ে থাকে। অবহেলিত এ লতা জাতীয় গাছটি অত্যন্ত উপকারি।এ লতাতে সারা বছরই ফুল ফোটে। তবে অপেক্ষাকৃত বর্ষায় ফুলের প্রাচুর্য থাকে বেশি। ফুলের রং সাদা, দেখতে অনেকটা লাউ ফুলের মতো। আর ফলটি দেখতে শসার মতো। স্বাদ তেতো।

তবে এই ফলটি পাকলে সিঁদুরের মতো টকটকা লাল হয়ে চারদিকে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এই লাল ফলটি খুব সহজেই পাখিদের লোভের শিকার হয়।গ্রামে তেলাকুচার পাতার রস মাথা ঠাণ্ডা রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়। শাক হিসেবেও খাওয়া হয় এর পাতা। পাড়া-মহল্লায় টুকরিতে করে এ শাক বিক্রিও হতে দেখা যায়।

চুলের যত্নে তেলাকুচা পাতা

এবার আমরা জানবো চুলের যত্নে তেলাকুচা পাতা সম্পর্কে।বনজ আরোহি এই লতাগাছটির অনেকগুলো নাম রয়েছে, সেসব হচ্ছে কুচিলা, তেলা, তেলাকচু, তেলাহচি, তেলাচোরা, কেলাকচু, তেলাকুচা, বিম্বী, কাকিঝিঙ্গা, কাওয়ালুলি, কান্দুরি, কুচিলা ও মাকাল।জ্বর ভাব হওয়া মাথা ভার হওয়া শরীর কামড়াচ্ছে এমন মনে হলে তেলাপোছা ফলের রসের সঙ্গে দুই চামচ মধু মিশিয়ে খেলে দেখবেন অনেক উপকার পেয়েছেন।

 তবে অনেক সময় একটু বমি হয়ে তরল সর্দিও উঠে যায় এটাতে শরীর অনেকটা হালকা বোধ হয়। তবে যে ক্ষেত্রে এই রোগে বায়ু অনুষঙ্গী হয় সেখানে কাজ হবে না, যেখানে পিত্ত অনুষঙ্গী হয় সেখানেও কাজ হবে না; কেবল যেখানে শরীরে কফের প্রবণতা আছে, তার সঙ্গে ডায়েবেটিস, সেখানেই কাজ করবে। এ ক্ষেত্রের লক্ষণ হবে থপথপে চেহারা, কালো হলেও ফ্যাকাসে, কোমল স্থানগুলিতে ফোড়া হবে এদের টান অবশেষে সব সময় মিষ্টি রসের দিকে বেশি থাকবে।

রমণের স্থায়ীত্বও নেই যে তা নয়, এই বিকার যে কেবল বৃদ্ধকালে আসবে তা নয়, সব বয়সেই আসতে পারে। এদের ক্ষেত্রে আলু খাওয়া, মিষ্টি খাওয়া, ভাত বেশী খাওয়া নিষেধ করেছেন আয়ুর্বেদের মনীষীগণ, যাঁরা বায়ু বা পিত্ত বিকৃতির সঙ্গে ডায়েবেটিস রোগে আক্রান্ত হন, তাঁদের ক্ষেত্রে এই সব বর্জনের খুব উপযোগিতা আছে বলে আয়ুর্বেদের মনীষীগণ মনে করেন না।চুলের যত্নে তেলাকুচা পাতা সম্পর্কে জেনে নিই।যাদের চুলের গোঁড়া দুর্বল তাদের জন্য ব্রাহ্মী,।

আমলা, তিলের তেলের সংমিশ্রণ করে একটি প্রণালী বলছি , এই তেলটি সপ্তাহে ৩ দিন অ্যাপ্লাই করবেন। চুলায় একটি বড় পাত্রে পানি দিয়ে জ্বাল ধরিয়ে দিন। এই পাত্রের উপর আরেকটি পাত্র বসিয়ে তাতে তিলের তেল ব্রাহ্মী এবং আমলা মিক্স করে দেখে রেখে দিন ২ ঘন্টা । এরপর ঠাণ্ডা করে পরিষ্কার চুলের গোঁড়ায় লাগান। অল্প কিছু দিনের মধ্যেই দেখবেন গোঁড়াসহ উঠে আসা চুলের পরিমাণ কমে গিয়েছে।

তেলাকুচা পাতার গুণাগুণ

এবার আমরা তেলাকুচা পাতার গুণাগুণ সম্পর্কে জানতে চলেছি।গাছটির ভেষজ ব্যবহারের জন্য এর পাতা, লতা মূল ও ফল ব্যবহৃত হয়। তেলাকুচা ফলে আছে মাস্ট সেল স্টেবিলাইজিং‌ এনাফাইলেকটিক রোধী' এবং এন্টিহিস্টামিন' জাতীয় উপাদান। কবিরাজী চিকিৎসায় তেলাকুচা বেশ কিছু রোগে ব্যবহৃত হয়, যেমন কুষ্ঠ, জ্বর, ডায়াবেটিস, শোথ হাঁপানি, ব্রংকাইটিস ও জন্ডিস।কোনো তরুর ডালে সহজদৃষ্ট একটি লতাজাতীয় উদ্ভিদ হলো তেলাকুচা। 

এঁকেবেঁকে অন্য গাছ এমনকি বিদ্যুতের তার আঁকড়ে বেড়ে ওঠে তেলাকুচা লতা। এ লতার পাতার রস ডায়াবেটিস রোগে বিশেষ উপকারী। গ্রামে এ পাতার রস মাথা ঠান্ডা রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়। শাক হিসেবে খাওয়া হয় এ পাতা। পাড়া-মহল্লায় টুকরিতে করে এ শাক বিক্রি হতে দেখা যায়। পাতার রসে আছে ক্যালসিয়াম, লোহা, ভিটামিন এ ও সি। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র প্রাকৃতিকভাবে তেলাকুচা জন্মে।সবুজ ফল পেকে সিঁদুর লাল বর্ণ ধারণ করার সঙ্গে সঙ্গে পাখিরা এ লতার ঝোপে বিচরণ শুরু করে। ফল দেখতে শসার মতো। স্বাদ তেতো। তেলাকুচার পাকা ফল ফলভোগী পাখির খুবই প্রিয়। 

বিশেষ করে বুলবুলি, বসন্তবৌড়ী, শালিক, বেনেবউ পাকা ফলের লোভে সারাক্ষণই এ লতার ঝোপে বিচরণ করে। সারা বছরই ফুল ফোটে। তবে বর্ষায় ফুলের প্রাচুর্য বেশি থাকে। ফুলের রং সাদা, দেখতে অনেকটা লাউ ফুলের মতো।তেলাকুচা পাতার গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে নিই।তেলাকুচার কান্ডসহ পাতা ছেঁচে রস তৈরি করে নিন।

প্রতিদিন সকাল ও বিকেলে এই রস আধাকাপ পরিমাণ পান করুন। এছাড়াও তেলাকুচার পাতা রান্না করে খেলে ডায়াবেটিস রোগে উপকার হয়।তেলাকুচা পাতার রস বা পাতা ছেঁচে ফোঁড়া ও ব্রণে প্রতিদিন সকাল ও বিকেলে ব্যবহার করুন।

তেলাকুচা পাতার খাওয়ার নিয়ম

এবার আমরা জেনে নিব তেলাকুচা পাতার খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।তেলাকুচার কাণ্ড সমেত পাতা ছেঁচে রস তৈরি করে আধাকাপ পরিমাণ প্রতিদিন সকাল ও বিকালে খেতে হবে। তেলাকুচার পাতা রান্না করে খেলেও ডায়াবেটিস রোগে উপকার হয়।তেলাকুচা পাতার খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।শরীরের বিভিন্ন ধরণের সমস্যার কারণে আমরা তেলাকুচা পাতা খেয়ে থাকি।তেলাকুচা পাতা মূলত পরিষ্কার করে অনেকে এই পাতাকে তরকারি হিসেবে খেয়ে থাকি।

তেলাকচার পাতার উপকারিতা আমাদের মানব দেহের বিভিন্ন রোগ সারাতে বিশেষভাবে কার্যকরী।এছাড়া অনেকেই তেলাকুচা পাতা শুকিয়ে চূর্ণ করে রেখে দেয়।আবার অনেকেই তেলাকুচাকে ভর্তা হিসেবে খেয়ে থাকি।তেলাকুচার পাতা যেমন উপকারী তেমনি এর ফলও রয়েছে বিভিন্ন উপকারিতা এই ফল দেখতে অনেকটা পটলের মতো। আপনারা যদি মনে করেন তাহলে খোঁজার ।ফলটি রান্না করে খাবেন সেটিও পারবেন এটি পটলের মত চিরচির করে কেটে ভাজি করে খাবেন।

এতে সঠিক পুষ্টি মিলবে।কাঁচা ফল দেখতে অনেকটা পটলের মত, গায়ে রয়েছে আবছা সাদা ডোরা দাগ। তেলাকুচাপাতার উপকারিতা আমাদের মানব দেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে।ডায়াবেটিস হলে তেলাকুচার কাণ্ডসহ পাতা ছেঁচে রস আধা কাপ পরিমাণ প্রতিদিন সকাল ও বিকেলে খেলে উপকার হয়। পাতা ভেজেও খেতে পারেন।তেলাকুচার মূল ছেঁচে রস প্রতিদিন সকালে আধা কাপ পরিমাণ খেলে জন্ডিস কমে।
অনেকক্ষণ পা ঝুলিয়ে বসে থাকলে যাদের পা ফুলে যায়, তারা তেলাকুচার মূল ও পাতা ছেঁচে রস ৩-৪ চা চামচ প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে খেলে পা আর ফুলবে না।বুকে সর্দি বা কাশি বসে যাওয়ার কারণে অনেকের শ্বাসকষ্ট হয়। তেলাকুচার মূল ও পাতার রস অল্প গরম করে ৩-৪ চা চামচ পরিমাণ ৩ থেকে সাত দিন সকালে ও বিকেলে খেলে উপকার হয়।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জানালাম তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী।তেলাকুচা এক ধরনের ঔষধি গাছের মধ্যে একটি।তেলাকুঁচোয় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ থায়ামিন থাকার কারনে এটি পরিপাক সহায়ক। থায়ামিন কার্বহাইড্রেটকে গ্লুকোজে পরিণত করতে সাহায্য করে। তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে। তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং আমাদের পাশে থাকবেন ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#