১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা জানবো,১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে। যারা প্রবাস যেতে চান তাদের জন্য,১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এই বিষয়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তো যারা,১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে বিষয়টি জানতে চান আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন।
১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমাদের পোস্ট হয়েছে স্টুডেন্ট পাসপোর্ট, জরুরী পাসপোর্ট, এবং ১০, ৫ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে। এসব পাসপোর্ট সম্পর্কে কিছু তথ্য এই পোস্টে আলোচনা করা হবে। তো বন্ধুরা চলুন আজকে আমরা সেগুলো জেনে আসি।

পোস্ট সূচিপত্র ঃ ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

  • ভূমিকা
  • ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি ২০২৩
  • স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
  • জরুরি পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে
  • 5 বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
  • ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
  • শেষ কথা

ভূমিকা

২০২৩ সালে ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি নির্ধারণ করা হয়েছে এবং এটি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সালে পাসপোর্ট নবায়নের জন্য প্রয়োজ্য ফি এখন পূর্বের তুলনায় বেড়ে গিয়েছে, এটি বাড়ানো হয়েছে যাতে পাসপোর্ট অনুমোদন এবং নবায়ন প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পন্ন হতে পারে। নতুন নির্ধারণকৃত ফি সরকারের আর্থিক আয়ে অবদান রাখবে এবং এটি পাসপোর্ট সাধারিত এবং তাত্ক্ষণিক সহজতর হয়েছে। 
এই নতুন নির্ধারণকৃত ফির সাথে সহজেই পাসপোর্ট নবায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে একটি উত্তাপক্ষধর পদক্ষেপ নেয়ার লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে।

১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি ২০২৩

২০২৩ সালে বাংলাদেশ সরকার দ্বারা ই-পাসপোর্ট নবায়ন ও পুনর্নবায়ন কর্তৃপক্ষ দ্বারা নির্ধারিত ১০ বছরের মেয়াদি ই-পাসপোর্টের ফি সংক্রান্ত নতুন নিয়মাবলী প্রণোদন করা হয়েছে। এই সালে ই-পাসপোর্ট নবায়নের জন্য আবেগভাবে ব্যবহৃত হতে হবে এবং এর ফি ২০২৩ সালে বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন প্রাপ্তবয়স্ক প্রতি ই-পাসপোর্টের জন্য মেয়াদি ১০ বছরের ফি হল ৳৫,০০০। সময়ের সাথে সাথে এই ফির সাথে যোগ হয় নতুন প্রযোজ্য শুল্ক ও করণীয়ার জন্য। 

এটি সাধারিত এবং ষড়যন্ত্র বিষয়ক জরুরি কারণের জন্য উচ্চতর ফি বাধাও আছে। এই নতুন নিয়মাবলী থাকতে পারে পাসপোর্ট সেবা গ্রহণের আগে তারিখ সংশোধন করা হতে পারে।১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি ২০২৩,বর্তমানে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট নবায়ন করতে হলে ১০ বছরের মেয়াদি ই-পাসপোর্ট ফি প্রযোজ্য। এই সময়কালে ই-পাসপোর্ট প্রাপ্তকরণের জন্য দাখিল করতে হবে নিবন্ধন ফরম এবং আবশ্যিক ডকুমেন্টস। 

সাধারিতভাবে, সার্কুলার ডিজাইনে এবং বায়োমেট্রিক তথ্যের জন্য অনিবার্য বিশেষ মূল্য প্রযোজ্য হতে পারে।এই সময়কালে পাসপোর্ট অনলাইনে অর্ডার করা যাবে এবং ফি অনলাইনে পরিশোধ করা যাবে এমন সুযোগ আছে। এছাড়া, বিশেষজ্ঞ দল পাসপোর্ট ইস্যু করে এবং আবেগপূর্ণ সেবা প্রদান করতে সক্ষম। পাসপোর্ট নবায়ন এবং নতুন পাসপোর্ট অর্ডারের জন্য সঠিক তথ্য এবং সহায়কের সাথে সম্পৃক্ত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি ২০২৩,সারাদেশে ব্যাপক ই-পাসপোর্ট সেবা সহ এই নতুন নিবন্ধন ও ফি নির্ধারণ করা হয়েছে যাতে নাগরিকদের সুবিধা হোক এবং সরকার এই প্রক্রিয়াকে সহজ ও দ্রুত করতে পারে।

স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে আপনার কিছু প্রমুখ সাবমিটমেন্ট দরকার হতে পারে। প্রথমত, আপনার স্কুল বা কলেজ থেকে সাক্ষরিক একটি আবেগনতা প্রদান করতে হবে যাতে আপনি এখনো অধ্যয়নার্থী হচ্ছেন এবং পাসপোর্ট এর জন্য উপযুক্ত হচ্ছেন। পরে, আপনার জন্ম সনদ এবং আবেগনতা যাচাই করার জন্য কপি প্রদান করতে হবে। এছাড়া, আপনার আসল আইডি কার্ড এবং ঠিকানা যাচাই করতে হবে। 

আপনার ছবি এবং শিক্ষা সংস্থা থেকে আপনার নিশ্চিতকরণপত্র প্রদান ও জানা গুলির জন্যও প্রস্তুত থাকতে হবে। স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে,সবশেষে, আপনি নিজেকে ও আপনার পরিবারকে পাসপোর্টের জন্য আবেগভাবে প্রস্তুত করতে হবেন এবং সঠিক সাবমিটমেন্ট দরকার অনুসারে দক্ষতা অনুভব করতে হবে।স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে,স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করতে প্রথমে আপনার শিক্ষা সংস্থা থেকে একটি প্রতিষ্ঠানিক প্রত্যয়নপত্র ।

অথবা ছাত্রবৃত্তির সনদ প্রদান করতে হবে। এছাড়া, আপনার প্রকাশিত অথবা প্রকাশনা হয়ে থাকা একটি ছবির কপি ও আবেগমুক্ত বলে একটি সেলফ ডিক্লারেশন প্রদান করতে হবে। এছাড়া, স্থায়ী ঠিকানা ও প্রত্যাশিত ঠিকানার নিকট একটি প্রমাণপত্র ও আবেগমুক্ত ছবির কপি যোগ করতে হবে। পাসপোর্ট আবেগমুক্ত ছবি হতে হবে এবং এটি অপসারণ করা হবে না। আপনার জন্ম সনদ এবং আইডি প্রমাণপত্রের কপি ও একটি কাস্টমস ডিউটি ।

এবং ট্যাক্স প্রমাণপত্র সাথে যোগ করতে হবে। শেষে, সকল আবেগমুক্ত কাগজপত্র এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য সঙ্গে, পাসপোর্ট অফিসে আবেগমুক্তভাবে আবেগমুক্তভাবে জমা দিতে হবে।

জরুরি পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে

জরুরি পাসপোর্ট করতে সময় তারতম ১৫ থেকে ২০ দিন লাগতে পারে, তবে এটি স্থানীয় পাসপোর্ট অফিসের কাজের প্রধান ভিত্তিতে পরিবর্তন হতে পারে। অনেকে এই সময়ে প্রাথমিক আবেগে করে যেন তাদের পাসপোর্ট সঠিকভাবে ইস্যু হতে পারে। জরুরি পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে,প্রস্তুতি নেয়ার জন্য, আবেগপূর্ণভাবে সময় কাটাতে গুড়িয়ে থাকা গুরুত্বপূর্ণ। আবেগ প্রস্তুতির জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলি সংগ্রহ করা উচিত, এবং সময়কারী পাসপোর্ট সংগ্রহ করার ।

জন্য শহরের নিকটস্থ অফিসে যোগাযোগ করা উচিত। আপনি যদি তা চান, তাদের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন এবং অনলাইনে আবেগ করতে পারেন। আপনার এলাকার নিয়োগকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করতে অগ্রাধিকার করা উচিত যেন আপনি সঠিকভাবে যাচাই করতে পারেন যে আপনি যে কোনও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলি সাথে রয়েছেন এবং আপনার আবেগ সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত।জরুরি পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে।

জরুরি পাসপোর্ট করতে আপনার অবস্থান এবং প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার তারিখ সম্মন্ধে অবহিত হতে গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণভাবে, একটি জরুরি পাসপোর্ট করার জন্য সময় কম হতে পারে, যদিও স্থানীয় অথবা জেলা অফিসের ভিতরে কিংবা স্থানীয় কোনও দক্ষতা অনুভূত হতে পারে। তবে, এটি সম্পূর্ণভাবে ব্যক্তি এবং অফিসের কর্মকর্তার সংখ্যা, অফিসের দক্ষতা এবং অন্যান্য পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে।সাধারণভাবে, জরুরি পাসপোর্ট প্রাপ্ত করতে সামান্য কয়েক দিন লাগতে পারে।

তবে অতিরিক্ত সময় একটি সত্তার্ক প্রস্তুতি করতে উপযোগী হতে পারে। আপনি যদি সহযোগিতা প্রয়োজন হয়, তাদের সাথে যোগাযোগ করতে না হলেও একটি অনলাইন আবেদনের জন্য সাধারিত প্রস্তুতি করতে সাহায্যকর হতে পারে।

5 বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশে 5 বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে প্রয়োজন খরচ প্রতি বছরে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণভাবে, প্রথম পাতা প্রাপ্তবয়স্ক জনগণের জন্য খরচ বেড়ে উঠেছে। বর্তমানে এটি প্রাথমিক খরচের সাথে প্রায় ৫৫০০ টাকা ব্যবহৃত হতে পারে। এছাড়াও, কোন অতিরিক্ত সেবা নিতে হলে অতিরিক্ত খরচ প্রযোজ্য হবে।যেমনঃ

তাত্ক্ষণিক সেবা (একটি সাধারিত সময়ের চেয়ে দ্রুত পাসপোর্ট পেতে): ২০০০ টাকাঅতিরিক্ত পৃষ্ঠা প্রয়োজন: প্রতি অতিরিক্ত পৃষ্ঠার জন্য ২০০০ টাকাঅতিরিক্ত স্বতন্ত্র পাসপোর্ট (উচ্চ প্রয়োজনে): ৩৫০০ টাকা
5 বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে,সুতরাং, পূর্ণ পাসপোর্ট অনুষ্ঠানে মোট খরচ প্রায় ১২,৫০০ টাকা হতে পারে। এই দাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে, বাংলাদেশ পাসপোর্ট অফিসের ওয়েবসাইট বা স্থানীয় অফিসে যোগাযোগ করা যেতে পারে।5 বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে,পাসপোর্ট হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ যাত্রা দত্তক, যা 5 বছরের মেয়াদে নতুন করতে হয়। বাংলাদেশে 5 বছরের মেয়াদি পাসপোর্ট নিতে ক্ষুদ্র খরচ প্রয়োজ্য। 

এটি আপনার তথ্য এবং কাগজপত্রের সঠিকভাবে প্রস্তুতি সহিত করতে হবে। সাধারণভাবে, পাসপোর্ট আবেজ খরচ হয় ৫৫০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া, জীবন বৃদ্ধি এবং অন্যান্য সেবার জন্য আরও কিছু খরচ থাকতে পারে। সরাসরি অনলাইনে অ্যাপ্লিকেশন জমা দেওয়ার মাধ্যমে সুবিধা প্রাপ্ত হতে পারে এবং এটি জনগণের জন্য সহজ হতে পারে। 

তবে, একইসঙ্গে এটির মেয়াদে পূনঃনবাসন এবং নাগরিকত্ব সনদের জন্য আবেজ খরচ প্রয়োজ্য হতে পারে। এছাড়া, প্রাধিকৃত স্থানীয় অথরিটি এবং দূতাবাসের দোষবহুল সঠিক খরচ পেতে অবশ্যই পরীক্ষা করবেন।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

একজন ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট নিতে চাইলে তাকে প্রথমে নিজের আধিকারিক ওয়েবসাইটে লগইন করে ই-পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীর সাথে সঠিক তথ্য প্রদান, পাসপোর্ট সাইজ ফটো আপলোড, এবং আবশ্যিক দক্ষতা সহ সব প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট অ্যাটাচ করতে হবে। এছাড়াও, বিদেশ গমনের কারণে বিশেষভাবে কিছু সুরক্ষামূলক তথ্য দিতেও হতে পারে। পরবর্তীতে, নিজেকে নজরদারি করতে হয় এবং সময়ের মধ্যে ই-পাসপোর্ট অর্জন করতে হয়। 

ই-পাসপোর্ট অর্জনের পর, অবশ্যই প্রয়োজনের সব তথ্য সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠানে যাচাই করতে হবে। এছাড়াও, সময় থাকতে হলে সরকারি দফতরে যেতে হতে পারে তার জন্য একটি নিয়মিত সময়সূচি অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। এই সমস্ত পদক্ষেপের পর, আবেদনকারী ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট অর্জন করতে সফল হতে পারে।১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। 
এই জন্য আপনি সরকারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে সঠিক ফরম পূরণ করতে হবে। এছাড়াও, একটি প্রয়োজনীয় ফটোগ্রাফ সাবমিট করতে হবে, যা প্রয়োজনে ঠিক মাত্রা ও ফরম্যাটে থাকতে হবে।১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে,এরপরে, আপনার আবেদনটি প্রকাশ হলে, সঠিক সময়ে আবেদনটি সমৃদ্ধি দেওয়া হবে এবং কাস্টমার কলেকশন পয়েন্ট থেকে ই-পাসপোর্ট নেওয়া হবে। এই সময়ে, আপনার কাছে আবশ্যিক কাগজপত্র সাবমিট করতে হবে।

এবং সেই সময়ে আপনি আপনার হাসপাতালে থাকা প্রয়োজনীয় টিকা ও অন্যান্য স্বাস্থ্য তথ্য সাবমিট করতে হতে পারে।এই সমস্ত পদক্ষেপের পরে, কাস্টমস অফিস থেকে আপনার ই-পাসপোর্ট প্রাপ্ত হবে এবং এটি ১০ বছর মেয়াদের জন্য বৈধ থাকবে।

শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা জেনে গেলেন ১০ বছর বা ৫ বছর মেয়াদে এ পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে। এই তথ্যগুলো অনেকেরই অজানা ছিল আমাদের পোস্টের মাধ্যমে আজকে আপনারা সেগুলো জেনে গেলেন। এমন তথ্যমূলক পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি মাঝেমধ্যে ভিজিট করুন, এবং শেয়ারের মাধ্যমে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন। সুস্থ থাকবেন ,ভালো থাকবেন এবং এই ওয়েবসাইটটির সাথেই থাকবেন, ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#