বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব কোন গ্যাসটি রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয়

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা জানবো,বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব কোন গ্যাসটি রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয়। যারা,বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব কোন গ্যাসটি রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয়। তো প্রিয় বন্ধুরা চলুন আজ আমরা জেনে আসি,বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব কোন গ্যাসটি রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয়।
বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব কোন গ্যাসটি রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয়
প্রিয় বন্ধুরা এই পোস্টে আপনাদেরকে ফ্রিজ সম্পর্কে কিছু তথ্য জানানো হবে। যেমন ধরেন, ফ্রিজে কি জ্বালানি ব্যবহার করা হয় এবং কিভাবে কাজ করা হয় এসব সম্পর্কে। আপনারা যারা এই তথ্যগুলো জানতে চান তারা এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার চেষ্টা করবেন।

পোস্ট সূচিপত্র : বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব কোন গ্যাসটি রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয়

  • ভূমিকা
  • রেফ্রিজারেটর কিভাবে কাজ করে
  • ফ্রিজে কি জ্বালানি ব্যবহার করা হয়
  • রেফ্রিজারেটরে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়
  • রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হিমায়ক পদার্থের নাম কি
  • বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব কোন গ্যাসটি রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয়
  • শেষ কথা

ভূমিকা

রেফ্রিজারেটর একটি উপকরণ যা ঠান্ডা ও শীতল তাপমাত্রা বজায় রাখতে ব্যবহৃত হয়। এটি কাজ করতে তার মৌলিক প্রক্রিয়া হলো বিষাক্ত বলতাত্ক্ষণিক পদার্থের ব্যবহারের ফলে তাপমাত্রা কমিয়ে নেওয়া। রেফ্রিজারেটরের একটি মুখ্য উপাদান হলো কম্প্রেসর, যা বায়ুগুলি সংকুচিত করে ও একটি বিষাক্ত বলতাত্ক্ষণিক পদার্থ তৈরি করে। এটি তাপমাত্রা বাড়ানোর পর এই বলতাত্ক্ষণিক পদার্থটি শীতল অবস্থায় পরিণত হয় ।
এবং রেফ্রিজারেটর এই শীতল বায়ুকে পয়েন্টিয়ালি অধিক তাপমাত্রা সহজেই শোকার জন্য ব্যবহার করে। এই প্রক্রিয়া থেকে রেফ্রিজারেটর ঠান্ডা বা শীতল বায়ু প্রস্তুত করে, যা রুমের ভিতরের তাপমাত্রা কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।রেফ্রিজারেটর একটি বৈদ্যুতিন যন্ত্র যা তাপমাত্রা কমিয়ে বা সংরক্ষণ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি প্রধানত দুটি মূল অংশে বিভক্ত: কম্প্রেসর এবং ইভ্যাপোরেটর। একটি বিশেষ দ্রুত চলমান পাম্প দ্বারা, কম্প্রেসর বায়ুগুলি নিয়ে একটি হাই-প্রেশার গ্যাসে রূপান্তর করে। 

এরপর, এই গ্যাসটি একটি সহ্য করতে পারে একটি ঠান্ডা স্থিতি, ইভ্যাপোরেটরে পাঠানো হয়। এটি একটি পূর্ব-নির্ধারিত তাপমাত্রা স্থিতি সংরক্ষণ করে, যাতে রেফ্রিজারেটরের অভ্যন্তরে স্থিত জলের ধারাগুলি ঠান্ডা হয়। এই পদক্ষেপগুলির মাধ্যমে, রেফ্রিজারেটর বিভিন্ন মাধ্যমে জল ঠান্ডা করতে সক্ষম, এবং এটি তাপমাত্রা কমিয়ে পড়তে সক্ষম।রেফ্রিজারেটর হলো একটি উপকরণ যা তাপ এবং বহুতরকারি গ্যাসের ব্যবহারে আমদানির ও বিমুক্তির মাধ্যমে ।

একই সময়ে একটি স্থায়ী ঠান্ডা মাধ্যম তৈরি করে। রেফ্রিজারেটরের মৌলিক কাজটি হলো বিশেষ গ্যাসের জন্য জন্য একটি সহনশীল এবং চালু হওয়া হিট পাম্প থাকতে এবং এটি ঠান্ডা একটি এবং চালু হওয়া ঠান্ডা পাম্প থাকতে। যখন রেফ্রিজারেটর চালু হয়, এটি প্রথম পাম্পে গ্যাস নিয়ে আসে এবং এটি সহনশীলভাবে ওপরে উঠাতে শুরু করে। এর ফলে গ্যাসের চাপ বাড়তে শুরু করে এবং তার সাথে সাথে তাপ উপাদানে বাড়তে শুরু করে। এটি একটি কম্প্রেসরে ধারণ করা হয় ।

যে গ্যাসের চাপ এবং তাপ বাড়তে সাহায্য করে। একবার গ্যাসটি উচ্চ চাপ এবং তাপ অর্জিত করে, এটি একটি কন্ডেনসারে যায়, যেখানে এটি শীতল হয় এবং প্রস্তুত তাপ বাইরে পাঠায়। এরপর, ঠান্ডা গ্যাস ফিরিয়ে আসে এবং এটি রিসাইক্ল হতে যায়, এই পদক্ষেপটি পুনঃপুনিরায় প্রক্রিয়াটি চালনা করার জন্য। এই প্রক্রিয়ার ফলে রেফ্রিজারেটর ঠান্ডা রাখতে সক্ষম হয় এবং তা সহজেই বয়স্ত ও অস্তিত্বের সজ্জিত জন্য ব্যবহার হয়।

রেফ্রিজারেটর কিভাবে কাজ করে

রেফ্রিজারেটর একটি উপকরণ যা বায়ুর প্রবাহের মাধ্যমে একটি ঠান্ডা কম্প্রেসর এবং একটি সামান্য পরিমাণের অমূল্যবহুল শোষক দ্বারা তৈরি হয়ে থাকে। রেফ্রিজারেটরের কাজ মূলত তার কম্প্রেসরের মাধ্যমে বায়ুর চাপ বাড়ানো এবং একটি সার্কুলেটিং তরঙ্গে দ্বারা তৈরি ঠান্ডা দ্বারা হয়। প্রথমে, কম্প্রেসর বায়ুকে চাপ দেয় এবং তার তাপমাত্রা বাড়ায়। তারপর শোষক বা ইভাপোরেটর দ্বারা তার তাপ নিয়ে যায়, যাতে শোষকটি ঠান্ডা হতে পারে। এটি শোষিত বায়ু রেফ্রিজারেটরে চলে আসে ।

এবং তার তাপমাত্রা বাড়ানো হয়। এই পদ্ধতিতে, রেফ্রিজারেটর বারবার চলতে থাকে এবং ঠান্ডা বা শীতল আবশ্যক অংশগুলির জন্য পুনরাবৃত্তি সৃষ্টি করে, জাতিগুলি ধুয়ে দেয়ার জন্য তাদের অমূল্যবহুল তাপ নিয়ে যায়।রেফ্রিজারেটর একটি ডিভাইস যা তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং অবস্থিত জলমাত্রা অথবা বিষুক্ত বায়ুকে বাইপাস করে তাপমাত্রা কমিয়ে তৈরি হতে সাহায্য করে। রেফ্রিজারেটর কিভাবে কাজ করে ,এটির কাজের মৌলিক বিধান হ'ল বরফকে তৈরি হতে সাহায্য করা। 

এটি একটি শক্তিতাত্ত্বিক পাম্প ব্যবহার করে বরফ গ্যাসে পরিণত করে এবং বাইপাস করা জলমাত্রা অথবা বায়ুকে হাতির করে বাইরে বয়ে দেয়। এই প্রক্রিয়ায় বরফটি বাইপাস হয়ে শোক হয়ে বিপুল জলমাত্রা তৈরি করে, যা পরবর্তীতে রেফ্রিজারেটরের অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়া অনুভব করানোর জন্য এটি একটি কোনও শক্তির উৎসের প্রয়োজন হয় না, বরং এটি বায়ু বা জল পরিণত হতে সাহায্য করে যা পরিচালনায় একটি বায়োম্যান বা ইলেকট্রিক পাম্প ব্যবহার করে ।

বা শক্তি আপস্তিত হতে সাহায্য করে। এই কারণে রেফ্রিজারেটর মৌলিকভাবে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ঠান্ডা পদার্থ পরিস্থিতি তৈরি করে যা খাদ্য ও অন্যান্য পণ্যগুলির সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়।রেফ্রিজারেটর একটি উপকরণ যা তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং একটি ঠান্ডা মাধ্যম (সাধারণভাবে হালকা গ্যাস) ব্যবহার করে আসল বা অনুমোদিত তাপমাত্রা থাকার জন্য খাদ্য এবং অন্যান্য পণ্যগুলি ঠান্ডা রাখতে ব্যবহৃত হয়। রেফ্রিজারেটর কিভাবে কাজ করে।

এটি কাজ করতে, একটি কম্প্রেসর ব্যবহার করে গ্যাসের চাপ বাড়ানো এবং এটি তাপ এবং এক্সপ্যানশনের মাধ্যমে গ্যাসকে ঠান্ডা করে। এটি একটি হাইড্রোকার্বন রিফ্রিজারেন্ট ব্যবহার করে যা বায়ুর পরিবর্তন করে এবং ঠান্ডা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি কোনও পরিবর্তনের দরকার হয় না, এবং প্রযুক্তি ভিত্তিক কাজ করে, যা খোলামেলা এবং নিরাপদ খাদ্য সংরক্ষণে মৌলিক।

ফ্রিজে কি জ্বালানি ব্যবহার করা হয়

ফ্রিজে জ্বালানি ব্যবহার করা একটি বিতর্কিত বিষয়। কিছু মানুষ প্রাকৃতিক বা পরিবারের স্বাস্থ্যের কারণে এটি অপরিহার্য মনে করে, কিন্তু এটি অন্যদিকে বিদ্যুৎ শক্তির অপচয়ের সৃষ্টি করতে পারে এবং বৈদ্যুতিন শক্তির পরিবেশবাদের সাথে মিলে যাত্রা হতে পারে।ফ্রিজে কি জ্বালানি ব্যবহার করা হয়,একটি কার্বন নির্ভর শক্তি সৃষ্টির দৃষ্টিকোণ থেকে ফ্রিজে জ্বালানি ব্যবহার করতে হলে, সুষ্ঠুভাবে এটি কন্ট্রোল করতে হবে এবং এনভাইরনমেন্টালি জনপ্রিয় পদক্ষেপ নেতে হবে। 

এটির সাথে কোম্প্রেসর কুলিং সিস্টেম যোগ করে ব্যবহার করতে হবে, যা শক্তি ব্যবহার কম করতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়া, উন্নত তাপমাত্রা নিশ্চিত করতে হবে যাতে খাদ্য নিরাপদে থাকে এবং শক্তি ব্যবহার সীমার মধ্যে থাকে।সহীত এই পরিস্থিতিতে, ব্যক্তিগত দায়িত্ব নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, যাতে ফ্রিজে জ্বালানি ব্যবহার সাস্তা হতে পারে এবং পরিবেশবাদে সমর্থন করতে সাহায্য করে।ফ্রিজে জ্বালানি ব্যবহার করা একটি বিত্তশীল ও কৌশলগত পদক্ষেপ। 

জ্বালানির মাধ্যমে ফ্রিজ অতি সহজে প্রয়োজ্য তাপমাত্রায় রাখা সম্ভব হয়, যা আপনার খাদ্যের গুণমান বজায় রাখতে সাহায্য করে।ফ্রিজে কি জ্বালানি ব্যবহার করা হয়,জ্বালানি ব্যবহারের কিছু উপকারিতা রয়েছে, এমনকি যখন বিদ্যুৎ অবহেলায় আছে। এটি প্রথমবারে বা শীতকালে সর্দি অনুভব করলে হোম কোষ বা ক্যাম্পিং জন্য আপনার ফ্রিজে জ্বালানি ব্যবহার করা যেতে পারে।এটি এনভায়রনমেন্টকে ভাল অসুস্থ করতে সাহায্য করে কারণ এটি বৈদ্যুতিন জ্বালানির তুলনায় ।

একটি পর্যাপ্তভাবে পর্যবেক্ষণিত বিকল্প।তবে, মনে রাখতে হবে যে জ্বালানির ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে, কারণ এটি কোনও অসুস্থ অগ্নিসংযোগ তৈরি করতে পারে।ফ্রিজে জ্বালানি ব্যবহারের প্রস্তুতি নেওয়া হয় মোটামুটি দুটি প্রকারের উদ্দীপকের মাধ্যমে: ইলেকট্রিক ফ্রিজের জন্য এবং গ্যাস ফ্রিজের জন্য। ইলেকট্রিক ফ্রিজের জন্য সাধারিত বৃজ জ্বালানি ব্যবহার করা হয় যা প্রস্তুতি নেওয়া সহজ এবং সহজে অনুপ্রয়োগ। 

এটি বিশেষভাবে দ্রুত ঠান্ডা হতে সাহায্য করে এবং ফ্রিজের অংশগুলি ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। গ্যাস ফ্রিজের জন্য একটি বৃজ জ্বালানি ব্যবহার করা হয় যা কঠিন ও নিরাপত্তা মেয়াদকালের জন্য ভাল হতে পারে। এটি অধিক শক্তিশালী এবং দীর্ঘকালিক ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করতে পারে। জ্বালানি ব্যবহারের পূর্বে, ফ্রিজের ম্যানুয়াল পড়ে এবং নিরাপদ প্রক্রিয়া অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

রেফ্রিজারেটরে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়

রেফ্রিজারেটরে অধিকাংশই ফ্লুইড গ্যাস ব্যবহার হয়, যেগুলি শীতল করতে এবং অভ্যন্তরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। এই গ্যাসগুলির মধ্যে প্রধানভাবে হাইড্রোফ্লোরোকার্বন (HFC), ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFC), এবং হাইড্রোকার্বন (HC) রয়েছে। এই গ্যাসগুলির ব্যবহারের মাধ্যমে, রেফ্রিজারেটর একটি ঘন্টা থেকে অনেক বেশি সময় ধরে ঠান্ডা করতে পারে এবং তার অভ্যন্তরের তাপমাত্রা কণ্ট্রোল করতে পারে। 

এই গ্যাসগুলির ব্যবহারের প্রভাবে ওজন হারাতে সাহায্য করতে পারে এবং পরিবারের পৃষ্ঠে পরিবারের মধ্যে পর্যবেক্ষণ এবং স্বাস্থ্যের প্রশ্নোত্তরে দূরীকরণ করতে সাহায্য করতে পারে।রেফ্রিজারেটরে বিভিন্ন গ্যাসের ব্যবহার হয়, তবে প্রধানভাবে সুইচারফ্লো গ্যাস ব্যবহার করা হয়। এই গ্যাস মূলত হাইড্রোফ্লোরোকারবন (HFC) এবং হাইড্রোকারবন (HC) ভিত্তিক হতে পারে। সুইচারফ্লো গ্যাসের একটি প্রমুখ উদাহরণ হল R134a। এটি একটি অন্যতম ব্যবহৃত হালকা হিটার গ্যাস।

যা কুলারের সাথে মিশে যাওয়ার সময় তাপমাত্রা কমায় এবং কুলারের ভেতরের হতাশার তাপ বাইরে প্রসারিত হয়। এটি কুলারের প্রসারণ এবং মিশ্রণ প্রসারণের কাজে আসে, যার ফলে কোম্প্রেসরের মাধ্যমে পুনরায় ঠান্ডা হয় এবং রেফ্রিজারেটরের কাজ চালানো হয়। এই প্রক্রিয়া ফিরে চলার পারস্পরিক প্রতিস্থাপন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রেফ্রিজারেটর চলাচল করে, এবং তার মাধ্যমে আমরা কোম্পার্টমেন্টের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।

রেফ্রিজারেটরে গ্যাসের ব্যবহার তথা ঠান্ডাই তৈরির জন্য সাধারিতভাবে দুইটি প্রধান ধরণের গ্যাস ব্যবহার হয়।রেফ্রিজারেটরে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়, হ্যাইড্রোকারবন এবং ফ্লুইড ডাইনামিকস গ্যাস (এফডি). হ্যাইড্রোকারবন ব্যবহার করা হয় এমনটি অধিকাংশে ফ্লুইড রেফ্রিজারেটরে, যেখানে একটি স্পেসিফিক গ্যাস সার্কিটে দায়িত্বশীল থাকে যা ঠান্ডাই এবং বাষ্পীয় অবস্থার মধ্যে প্রয়োজনীয় বদলানোর জন্য। এফডি গ্যাস ব্যবহার করা হয় ।

এমন রেফ্রিজারেটরে, যেখানে গ্রিনহাউস গ্যাস বা ফ্লুইড ডাইনামিকস গ্যাস এক্সপ্যানশনের সময় তাপ প্রয়োজন হয় না। এই গ্যাসগুলির প্রয়োজনীয় গুণগুলি হল শীতলতা এবং শীতল দক্ষতা, যা রেফ্রিজারেটরে ঠান্ডাই তৈরি করতে সাহায্য করে।রেফ্রিজারেটরে গ্যাস হিসেবে মূলত দুই ধরণের গ্যাস ব্যবহার করা হয়—প্রথমত, কম্প্রেসরে ব্যবহৃত হয় R-134a, R-410A ইত্যাদি হিসেবে পরিচিত হিসেবে জানা গ্যাস, যা হাইড্রোকার্বন বা ফ্লুওরোকার্বন উভয়ের একটি ধরণ। 

এই গ্যাসগুলি অস্তিত্ব ও পরিবর্তনশীল গ্যাস, যা তাদের অভিজ্ঞানী বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও ব্যবসায়িক ব্যবস্থার জন্য উপযুক্ত করে।রেফ্রিজারেটরে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়,দ্বিতীয়ত, অসম্পূর্ণ হিসেবে, অনেক পুরাতন রেফ্রিজারেটরে আমোনিয়া, সালফ্যার ডায়াকসাইড, অথবা মিথেন হিসেবে অবস্থান করতে পারে। এই গ্যাসের ব্যবহারে বাতাসের বিনিময়ের প্রক্রিয়া হয় ।

এবং ঠান্ডা বা কাঁচা জীবাণুগুলির মাধ্যমে হাইড্রোজেন বা অক্সিজেন হিসেবে বিমুক্ত হয়। এই সকল গ্যাসের ব্যবহারের উপযোগীতা এবং সাবস্টিটিউট পূর্বানুমান করা হয় বৈজ্ঞানিক এবং বায়োমেডিকেল উন্নতির প্রযুক্তিতে।

রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হিমায়ক পদার্থের নাম কি

রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হিমায়ক পদার্থ হলো রেফ্রিজারেন্ট বা শীতকেন্দ্রক যা ঠান্ডা বা শীতল অবস্থায় তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়। এই পদার্থগুলি বিশেষভাবে রেফ্রিজারেটরের ইভ্যাপোরেটিং সিস্টেমে ব্যবহৃত হয়, যা তাপমাত্রা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এবং মেটাস্টেবল হিসেবে কাজ করে।রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হিমায়ক পদার্থের নাম কি,রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত কিছু প্রধান রেফ্রিজারেন্ট হলো R-22, R-134a, এবং R-410A ইত্যাদি। 

এই রেফ্রিজারেন্টগুলির মধ্যে প্রতিটির বৈশিষ্ট্য এবং কাজের ক্ষমতা আলাদা থাকে। এগুলি গ্যাস অবস্থায় আছে এবং তাদের সম্পর্কে জ্ঞান রাখা গুরুত্বপূর্ণ যেন রেফ্রিজারেটরের প্রসারণ এবং সংক্ষেপণ পদ্ধতি ঠিকভাবে কাজ করতে পারে।রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হিমায়ক পদার্থের নাম কি,এই রেফ্রিজারেন্ট পদার্থগুলি তাপ সংক্রান্ত প্রক্রিয়াগুলির মাধ্যমে বায়ু বা অন্যান্য পদার্থের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং রেফ্রিজারেটরের কাজের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। 

এই প্রস্তুতগুলি সাধারিতভাবে নির্দিষ্ট শব্দাদি নাও বলে হয়, তবে এগুলি রেফ্রিজারেটর প্রসারণ এবং সংক্ষেপণ প্রক্রিয়াগুলির মাধ্যমে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়।রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হিমায়ক পদার্থ হল একটি উচ্চতার এবং অবস্থানের ভিত্তিতে ঠান্ডা তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত একটি উপাদান। রেফ্রিজারেটরে হিমায়ক ব্যবহার করে তাপমাত্রা কমাতে এবং তৈরি হওয়া ঠান্ডা বজায় রাখতে। সাধারণভাবে, রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হিমায়কে ফ্রিজিং মিডিয়াম বলা হয়।

এবং এটি বিভিন্ন রকমের হিমায়ক সংযোজনের মাধ্যমে সাধারিত হয়। এটি ক্যাপিলারি যোগাযোগের মাধ্যমে একটি সংযোজনে গুঁড়িয়ে থাকে এবং তাপমাত্রা বাড়তে পারে। সাধারণভাবে, রেফ্রিজারেটরে এথিলিন গ্যাস ব্যবহৃত হয়, যা অধিকাংশে বিদ্যুতে রূপান্তরিত হতে পারে এবং পুনঃব্যবহার করা হতে পারে। এই পদার্থ রেফ্রিজারেটরে থান অর্জনে এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হিমায়ক পদার্থের একটি সাধারিত নাম হল হালকা হিমায়ক বা রেফ্রিজারেটিং এজেন্ট। এই পদার্থগুলি রেফ্রিজারেটরের আভাস ও সৃষ্টিতে মূল ভূমিকা পালন করে এবং তাদের মাধ্যমে হালকা ও ঠান্ডা আবর্জনা তৈরি করা হয়। রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হিমায়কে একটি গ্যাস হিসেবে বা তার সাথে মিশে থাকা অন্যান্য রাসায়নিক যৌগ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এই পদার্থগুলির মধ্যে সাধারিতভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে ফ্লুয়িড রেফ্রিজারেন্টস।

যা সাধারিতভাবে হালকা অনুভূতির জন্য উপযোগী হয় এবং অধিকাংশই ওয়াটার, এথাইলিন, বা অমোনিয়া হতে পারে। এই হিমায়ক পদার্থগুলি রেফ্রিজারেটরের ইঞ্জিন বা কম্প্রেসরের মাধ্যমে চলিত হয় এবং তাদের উপযোগ করে রূপান্তরিত হালকা হিমায়ক এবং উচ্চ চাপের স্থিতির মধ্যে বিকেন্দ্রীভূত হয়। এই পদার্থগুলির মূল কাজ হচ্ছে বিশেষ সময়ে হালকা অবস্থানে একটি সাম্যবস্থ স্থানে ঠান্ডা হিসেবে বা স্থিতির বজ্ঞান হিসেবে আবর্জনা করা।

বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব কোন গ্যাসটি রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয়

বর্তমানে পরিবেশ বান্ধবতা কে মনোনিবেশ করে রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে অ্যামোনিয়া (Ammonia) গ্যাস ব্যবহার করা হচ্ছে। এটি একটি প্রাকৃতিক এবং ব্যবসায়িকভাবে উপযুক্ত বাস্তবায়িত পদার্থ, যা প্রস্তুতি, ব্যবসায়, এবং শোধনের জন্য একটি সামান্য আত্মাধারিত দ্রব্য। অ্যামোনিয়া বায়ুমণ্ডলে জীবাশম্পদ অসুস্থতা সৃষ্টি করতে পারেনা এবং এটি নাইট্রোজেন ও কার্বন ডাইঅক্সাইডের সাথে তুলনামূলকভাবে নিরাপদ এবং পরিবেশবান্ধব একটি বিকল্প হিসেবে উল্লেখ করা হয়। 

এটি একটি এনভায়রনমেন্টলি সাথে মিলে থাকার জন্য প্রযুক্তিগতভাবে একটি স্বচ্ছ এনার্জি বিকল্প তৈরি করে, যা জীবনকে পরিবেশবান্ধব ও শস্যবান্ধব করতে সাহায্য করতে পারে।বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব এবং উচ্চ কৌষ্ঠমূল্য প্রদান করা তৈরি হওয়া হাইড্রোকার্বন গ্যাস, যা মৌকাপী এবং প্রবহনযোগ্য। এই গ্যাসটি প্রকৃতি বাতাস থেকে উত্তীর্ণ করা হয় এবং এটি বিশেষভাবে বিদ্যুতের শক্তির একটি ভাল উৎস হিসেবে প্রস্তুত হতে পারে। বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব ।

কোন গ্যাসটি রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয় ,এটি রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয় কারণ এটি প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত এবং দক্ষতার সাথে শীঘ্রই ঠান্ডা এবং গ্যাসের স্থিতি প্রয়োজন করতে সক্ষম। এটি একটি সাস্টেইনেবল উত্পাদন পদ্ধতি এবং পরিবেশের জন্য ক্যারিয়ারফুল, কারণ এটি বায়োডিগ্রেডেবল এবং প্রদানকারী হাইড্রোকার্বন গ্যাসের প্রচারণ কম।বর্তমানে, পরিবেশ বান্ধব ও কার্বন-নির্ভর তথা ওজনের বিনিময়ে কম ।

কার্বন-পাদপ্রদ গ্যাস হিসেবে R-32 বা ডাইফ্লোরোমেথেনে (HFC-32) কম্প্রেসর এর ব্যবহার চরম বৃদ্ধি পেয়েছে। R-32 একটি সর্দিয়াপন্ন গ্যাস, যা পরিবারের গ্রিনহাউস গ্যাস প্রসারণ কম করতে সাহায্য করে এবং তার কার্বন পাদপ্রদ পরিমাণ প্রতিরোধ করে।বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব কোন গ্যাসটি রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয়,R-32 এর ব্যবহারের মাধ্যমে, রেফ্রিজারেটর কম্প্রেসর কার্বন এবং ওজন প্রসারণের মাধ্যমে উচ্চ শোকে ।

এবং মিডিয়াম-টু-লো টেম্পারেচারে পারফরম্যান্স সরবরাহ করতে সক্ষম। এটি হালকা, দ্রুত, এবং পরিবারের প্রয়োজনে উচ্চ কার্বন পাদপ্রদ পরিমাণ কম থাকায় এটি একটি উত্তম বেছে নেওয়া গ্যাস হিসেবে পরিচিত। এর মাধ্যমে পরিবারের গুনগত জীবনযাপনে কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমাতে সহায়ক হতে সক্ষম হয়েছে এবং পর্যাপ্ত পারফরম্যান্স সরবরাহ করে।বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব কর্বন নিউট্রোন হাইড্রাইড (CNG) একটি পর্যাবসায়িক গ্যাস যা রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হচ্ছে। 
এটি একটি প্রকৃতির বায়ুমণ্ডলীয় গ্যাস যা উচ্চ কার্বন সাইক্ল গ্যাসের মধ্যে একটি বাস্তবায়িত বিকল্প। এটি নতুনদের জন্য একটি সহায়ক উপাদান হিসেবে প্রচুরভাবে বাধ্য হয়েছে, কারণ এটি পরিস্থিতির দিকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং প্রকৃতির জন্য অধিক সজীব। এটি একটি শক্তি দ্রব্যমান হিসেবে প্রকৃতি সংরক্ষণে সাহায্য করে।

এটি একটি বায়ু প্রদূষণের সমস্যার সমাধান হিসেবে উল্লেখযোগ্য। এটি রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা সামান্য বিদ্যুতের ব্যবহারের জন্য একটি কার্বন-নিউট্রল বিকল্প হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।

শেষ কথা

বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব এবং উচ্চ কৌশল সংরক্ষণের লক্ষে রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে অমূল্যবর গ্যাস R-600a একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক বিকল্প হয়েছে। R-600a হল ইসোবুটেন (isobutane) নামক গ্যাস, যা প্রকৃতি সহজভাবে বিঘ্নিত হতে পারে এবং নির্মাণে কার্বন ফুটপ্রিন্ট মিনিমাইজ করে।এই গ্যাসটি কম গ্লোবাল ওয়ার্মিং পোটেন্সি রাখে এবং অজানা জীবাণুগুলির সাথে প্রকাশ করতে প্রস্তুত হয় না, এটি একটি পরিবেশবান্ধব অপশন। 

এটি একটি কার্বন-নির্ভর বাণিজ্যিক পথের অংশ হিসেবে উত্তরণ করতে সক্ষম এবং তার ব্যবহারের ফলে বৈদ্যুতিন উৎপাদনের হার কমে যায়।এটি সাথে সাথে একটি কর্মক্ষম এবং দীর্ঘস্থায়ী সমাধান হিসেবে প্রমুখ হতে চলেছে, কারণ এটি ইতোমুক্ত এবং প্রকৃতির সংরক্ষণে ভূমিকা পালন করছে।বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব এবং শখারী একটি গ্যাস, হাইড্রোফ্লোরোকারবন (HFC), রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসরে ব্যবহার হচ্ছে। এই গ্যাসটি অজৈব ওজন বা গ্রীনহাউস এফেক্ট সংযোগে হানিকারক।

যা ওজনের অবরোধ করে এবং একটি বান্ধব প্রদান করে। এটি বান্ধব এবং সহজে ব্যবহার করা যায়, এবং এটি হাইড্রোক্লোরফ্লোরোকারবন (HCFC) বা চ্লোরোফ্লোরোকারবন (CFC) সম্পর্কে প্রযোজ্য একটি বৈকল্পিক হিসেবে উল্লেখযোগ্য। এটি ওজন ও উচ্চ কৌশল সংরক্ষণে ভূমিকা রাখে, এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে এটি বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীদের দ্বারা প্রযোজ্য হয়েছে। 

এটি পরিবেশ ও ব্যবস্থাপনার দিকে একটি উত্তরাধিকারী সম্পর্ক স্থাপনে অবদান রেখেছে এবং হাইড্রোফ্লোরোকারবনের অন্যান্য রূপগুলির সাথে তুলনা করে এটি একটি উন্নত এবং পরিস্থিতি সহায়ক বিকল্প হিসেবে উত্থান করছে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#