কোন খাবারে সবচেয়ে বেশি পটাশিয়াম পাওয়া যায়
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা জানবো, কোন খাবারে সবচেয়ে বেশি
পটাশিয়াম পাওয়া যায় । অনেকে অনেক সময় নানা কারণে জানতে চান যে, কোন খাবারে
সবচেয়ে বেশি পটাশিয়াম পাওয়া যায় । তো বন্ধুরা আপনারা এ বিষয়ে বেশি চিন্তিত
করবে না। কারণ, আজকে আমাদের পোস্ট হতে চলেছে কোন খাবারে সবচেয়ে বেশি পটাশিয়াম
পাওয়া যায় ।
প্রিয় বন্ধুরা আজকে এই পোস্টটা আপনাদেরকে পটাশিয়াম যুক্ত খাবার কি কি,
পটাশিয়ামযুক্ত সবজি কি কি রয়েছে এবং কোন খাবারে পটাশিয়াম এর মাত্রা কম রয়েছে
তা আজ জানিয়ে দেওয়া হবে এই পোস্টে মাধ্যমে
পোস্ট সূচিপত্র ঃ কোন খাবারে সবচেয়ে বেশি পটাশিয়াম পাওয়া যায়
- ভূমিকা
- পটাশিয়াম যুক্ত সবজি
- কম পটাশিয়াম যুক্ত খাবার
- পটাশিয়াম কমানোর উপায়
- পটাশিয়াম জাতীয় খাবার কি কি
- কোন খাবারে সবচেয়ে বেশি পটাশিয়াম পাওয়া যায়
- শেষ কথা
ভূমিকা
পটাশিয়াম সমৃদ্ধ সবজি মানব শরীরের সুস্থতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।
পটাশিয়াম মূলত একটি খোষ্ট ধাতু হিসেবে কাজ করে, যা মাংসপেশী ক্রিয়া, হৃদয়
ফাংশন, এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।সবজি যেগুলি
পটাশিয়ামে ধারণ করে, তা অধিকাংশই শাকসবজি, ফল, ও শাকমূলের মধ্যে পাওয়া যায়।
পালং, আলু, বাঁধাকপি, স্পিনাচ, ব্রোকলি, কলারাবি, আদা, বেগুন, ও কেলা পটাশিয়ামে
ধারণ করতে অত্যন্ত উত্তম।
আরো পড়ুন জাফলং কিসের জন্য বিখ্যাত
এই সবজি যোগ করা সাপেক্ষে মূলত হার্ট হেলথ, মূলধারা স্বাস্থ্য, এবং রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। তাদের মাধ্যমে মানব শরীরে পটাশিয়ামের যথাযথ
পরিমাণ পৌঁছে দেয়া হয়, যা পোষণশীল এবং সুস্থ জীবনধারা বজায় রাখতে সাহায্য
করে।পটাশিয়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ যা মানব শরীরের সুস্থ ফাংশনিং এবং পোষণের
জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানত ইয়াডাইয়াম এবং সোডিয়াম সহ, পটাশিয়াম সবজির মধ্যে
পাওয়া যায়। এটি মূলত বৃষ্টিপাতের জন্য সমৃদ্ধিতে ভরা পৃথিবী থেকে সবজি আবৃদ্ধি
করে।
সবজি যেমন পটেটো, বেটা, স্পিনাচ, ব্রোকলি ইত্যাদি পটাশিয়ামে ধরে রাখে। এই সবজির
নিয়মিত সাপ্লাই খাওয়া মানব শরীরে একটি সুস্থ পোষণ প্রদান করে এবং রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণ করে।পটাশিয়ামের প্রায়োজনীয় পরিমাণ মন্দনা হলে মানব শরীরটি মাঝারি
হয়ে আসে এবং এটি মূলত হৃদয়, মাংসপেশী এবং স্নায়ুসংযোজনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
পালন করে।সবজি দ্বারা প্রদানকৃত পটাশিয়াম মধ্যেও মৌকিকভাবে অনুমান করা হয় ।
যে এটি ক্যান্সার ও অন্যান্য অসুস্থতা সৃষ্টির জন্য একটি ভাল প্রতিরোধ প্রদান
করতে সহায়ক হতে পারে। সুতরাং, পটাশিয়াম যুক্ত সবজির নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর
প্রভাবে অধিক কিছু খাতে হলে এটি একটি সুস্থ ও বিনামূল্যে পোষণ উৎস হিসেবে গণ্য
হতে পারে।
পটাশিয়াম যুক্ত সবজি
পটাশিয়াম সবজির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পটাশিয়াম মূলত ইয়াত্রা, হাড়, এবং কোষের কাঠামো তৈরির
জন্য প্রয়োজ্য একটি আপাতত প্রয়োজ্য ইলেকট্রোলাইট। এটি স্বাস্থ্যকর রকমে হৃদয়,
মাংসপেশী, এবং স্নায়ু পদার্থের যোগদান করে, মানব শারীরের প্রতি ঘটনা।পটাশিয়াম
যুক্ত সবজি,পটাশিয়াম যুক্ত সবজির মধ্যে ধান, কেলা, পটল, বাঁধাকপি, মূলা,
স্পিনাচ, ব্রোকোলি, মুল্লা, এবং শাকসবজির মধ্যে অত্যন্ত উচ্চ।
পটাশিয়াম সবজির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ, যা পোষক ও উপকারী সামগ্রীগুলি
সরবরাহ করে। এটি শরীরের বৃদ্ধি, হৃদরোগ প্রতিরোধ, এবং স্বাস্থ্যকর হাড়-নকশার জন্য
গুরুত্বপূর্ণ। পটাশিয়াম মূলত নিম্নতম রক্তচাপ বৃদ্ধি, যা হার্ট ডিজিজ, ইউরোপেটি,
এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।পটাশিয়াম যুক্ত সবজি,সবজি যেগুলি
পটাশিয়াম ধারণ করে তাদের মধ্যে আলু, বেগুন, কলিফ্লাওয়ার, স্পিনাচ, ব্রোকলি,
বাণ্ডাকপি, টমেটো, পটল, ও কেলা অন্তর্ভুক্ত।
এই সবজির বাজারে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এবং এগুলি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকার
অংশ হিসেবে যোগ করতে উচিত। তারপরও, কোনও নতুন খাবার শীর্ষক হিসেবে এই সবজি গুলি
একটি সুস্থ ও ব্যালান্সড ডাইটের অংশ হিসেবে যোগ করতে বিবেচনা করা উচিত।পটাশিয়াম
হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ, যা প্রতিশতকে উচ্চ রকম অধিক প্রদান করে। এটি মৌল,
প্রাকৃতিক সম্পদ, মৃদুতে বা জীবসংবলের মাধ্যমে প্রাপ্ত হতে পারে।
পটাশিয়াম যুক্ত সবজি খাদ্যে পৌঁছানো যেতে সেটি গুলির মধ্যে প্রস্তুতি বা
উপস্থাপন না করেই হতে পারে। সবজি যেগুলি পটাশিয়ামে অধিক সমৃদ্ধ তা হলো শাকসবজি,
টমেটো, আলু, পালংগ ইত্যাদি। এই সবজি খাদ্যে যোগ করলে পটাশিয়াম সঞ্চয় হয় এবং
এটি শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পটাশিয়াম হৃদয়ের
স্বাস্থ্যকর রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে ।
এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, এটি মাংসপেশী ক্রিয়াকলাপ এবং
তন্তুমূলক প্রণালীর জন্য প্রযুক্তিগত একটি প্রভাবও রয়েছে।
কম পটাশিয়াম যুক্ত খাবার
কম পটাশিয়াম যুক্ত খাবার মাধ্যমে আমরা আমাদের দৈহিক স্বাস্থ্য সংরক্ষণে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারি। পটাশিয়াম হলো একটি মিনারেল, যা হৃদয়, তন্তু,
এবং মাংসপেশীর স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কম পটাশিয়াম যুক্ত খাদ্য কম রকম
স্যাল্ট, শোডিয়াম, এবং প্রস্তুতির সময় কম যোজন দান করতে সহায় করে।কম পটাশিয়াম
যুক্ত খাবার,শাকসবজি, ফল, দুগ্ধ, ও নাটো এমন খাদ্যে প্রচুর পটাশিয়াম রয়েছে এবং
এগুলি কম রকম স্যাল্ট ও শোডিয়াম যোগানো থাকে।
মিশ্রিত শাকসবজি, যেমন সলাড, তৈরি করতে সহায়ক হতে পারে এবং এটি স্বাস্থ্যকর
পুরোপুরি আহার প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে।কম পটাশিয়াম খাবারের সাথে পর্যাপ্ত
পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে এর অভাজন হতে পারে এবং শারীরিক স্বাস্থ্য বজায়
থাকতে সাহায্য করে। এছাড়া, ডক্টরের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি আপনার
দৈহিক প্রয়োজনীয়তা অনুভব করতে পারেন এবং সঠিক পৌষ্টিক মানুষের জন্য পটাশিয়াম
প্রাপ্তি সম্পর্কে আপনার উচিত প্রতিবেদন পেতে পারেন।
কম পটাশিয়াম যুক্ত খাবার,কম পটাশিয়াম যুক্ত খাবারগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং
সুস্থসেবনের দিকে একটি মৌলিক অংশ হিসেবে প্রস্তুতি করা যেতে পারে। কম পটাশিয়াম
খাবার সাধারিত রকমে বেশি খাওয়া সম্ভাবনাময় একের অধিক স্বাস্থ্যগত সমস্যা
উত্পন্ন হতে পারে, যেমন রক্তচাপ বৃদ্ধি, হৃদরোগ, এবং মূত্রনাল সমস্যা।কম
পটাশিয়াম যুক্ত খাবার হলে সবচেয়ে প্রচুরভাবে লবণযুক্ত খাদ্য পণ্য, প্রকৃতি তেল,
মিষ্টি এবং বাকী প্রকৃতি গুলি, কফি, চকোলেট, সোডা।
এবং পানির পরম্পর প্রমাণে সীমাবদ্ধিত রাখা উচিত।বরং, পটাশিয়াম ধারণ করার জন্য
শাক-সবজি, কেলা, পেঁপে, পোমেগ্রেনেট, মুখোশ ফল, ছাড়াই মুখোশ খাদ্য, দই, মাংস,
মাছ, ডাল, এবং কোয়ালিটি মিষ্টি খাবারে ব্যবহার করা উচিত।এই সমস্ত পৌষ্টিক
উপাদানগুলি মিশে থাকলে কম পটাশিয়াম খাবার একটি সুস্থ এবং পূর্ণতা সংরক্ষণ করতে
সাহায্য করতে পারে।
পটাশিয়াম কমানোর উপায়
পটাশিয়াম কমানোর উপায় পটাশিয়াম হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ যা শরীরে প্রসারিত
হতে সাহায্য করে এবং নিয়মিত প্রবাহে রক্ষা করে। প্রতিদিনের খাদ্যে পটাশিয়াম যোগ
করতে হলে, আপনার বাজারে সহজভাবে পাওয়া যায় কিছু উচ্চ পটাশিয়াম খাদ্যাভ্যন্তর
যোগ করে। সবচেয়ে প্রমুখ উদাহরণ হলো কেলা, পটল, ছোলা, স্পিনাচ, মটরশুটি, ওটস,
দুধ, ডাহি, মুড়ি, এবং মাছের মাংস। এছাড়াও, শখের সাথে প্রতিদিন প্রয়োজনীয়
পটাশিয়াম প্রাপ্তির জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে।
প্রস্তুতি নিতে এবং সুস্থ থাকার জন্য এই সহজ পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে
পারেন।পটাশিয়াম কমাতে আমরা কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করতে পারি। পটাশিয়াম
ধারাবাহিক খাদ্যে অনুমোদিত পরিমাণে সঞ্চয় করতে হবে, যেমন মৌসুমের ফল, কেলা,
স্পিনাচ, মুল, মটরশুটি, দুধ, দই, ড্রায় ফুড এবং পটাশিয়াম সাপ্লিমেন্টস।
পুরোপুরি নিরাময় চিকিৎসা নেওয়ার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে গুরুত্বপূর্ণ,
কারণ অতিরিক্ত পটাশিয়াম সামগ্রী কিছু মানসিক বা শারীরিক অসুবিধা সৃষ্টি করতে
পারে।
প্রতিদিন যোগাযোগ করার জন্য উপযুক্ত পরিমাণে পটাশিয়াম যোগ করার মাধ্যমে
স্বাস্থ্য উন্নত করা সম্ভব।পটাশিয়াম কমাতে একটি কার্যকর উপায় হলো শখের পরিমাণ
কমানো এবং পোষণ বৃদ্ধি করা। প্রথমত, আপনার খাদ্যে পটাশিয়াম ধারাবাহিকভাবে যোগ
করতে পারেন। কলার, পটল, শাকসবজি, মুখোশ এবং খুবই সুস্থ ধান হলো পটাশিয়ামের এক
অমূল্য উৎস।পটাশিয়াম কমানোর উপায়,আপনি প্রতিদিনই প্রয়োজনীয় পটাশিয়াম পরিমাণ
পূরণ করতে হবে।
যেটি আপনার হৃদয়ের স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও, ধাতুসহ
যোগাযোগ করা হলে এই মিনারেলটি ভাল অসমৃদ্ধ মাটি থেকে আপনার উদার হতে সাহায্য করতে
পারে।পটাশিয়াম কমানোর উপায়,শারীরিক কার্যক্রম অনুসারে যোগাযোগ করা হলে, এই
উপায়গুলি আপনার পটাশিয়াম স্তর স্বাভাবিক সীমা মধ্যে রাখতে সাহায্য করতে পারে
এবং আপনি সুস্থ এবং সাক্ষর থাকতে পারেন।
পটাশিয়াম জাতীয় খাবার কি কি
পটাশিয়াম জাতীয় খাবার একটি সুস্বাদু এবং পৌষ্টিক পদার্থ, যা অনেক সাধারিতা থেকে
অভিজান্তুক এবং সহীত্য, ভাষা, এবং সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যের সাথে সম্পৃক্ত। এটি
বিভিন্ন রকমের তৈরি হতে পারে, কিন্তু প্রধানভাবে ধান, ডাল, মাংস, মাছ, পানির
পণ্য, তেল, লবণ, ও মসলা ব্যবহার করা হয়। এই খাবারের একটি বড় হাংচি হল চাল, যা
বাঙালি শৈলীতে খাওয়া হয়। অন্যান্য আইটেমগুলি ছাড়াও, সব কিছু একসাথে একটি
সমর্থন সৃষ্টি করে যা শরীরের প্রতি ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে ।
এবং স্বাস্থ্য উন্নত করে এটি বিভিন্ন ধরণের পূর্বাভাস, প্রচুর ফাইবার,
পুরাতাত্ত্বিক চিকিৎসা সহ বহুপরকারের উপাদান সংযোজন করে এবং ভাষা, কাব্য, ও শৈলীর
বিবিধতা সম্মিলিত থাকে। পটাশিয়াম জাতীয় খাবার কি কি ,পটাশিয়াম জাতীয় খাবারটি
স্বাস্থ্যকর, সাবাস্থ্যকর, এবং আনন্দদায়ক একটি ভোজন।পটাশিয়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ
খনিজ, যা প্রধানভাবে খাদ্যের মাধ্যমে প্রাপ্ত হয়। এটি শরীরে তাড়াতাড়ি প্রবাহিত
হয়ে যায় এবং হৃদয়, তামাক, এবং মাংসপেশী কাজে ব্যবহৃত হয়।
পটাশিয়াম ধাতু স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণ, শারীরিক বিকাশ, এবং স্বাস্থ্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।পটাশিয়াম যুক্ত
খাদ্য সমৃদ্ধি ব্যক্তিদের জন্য অত্যন্ত উপকারী, এমনকি স্বাস্থ্যবান হৃদয় বা
মূত্রনালের সমস্যা থাকলেও। কেলা, স্পিনাচ, মুখোশ ও মূলার মতো শাকসবজি, মুখোরোটি,
মাছ, পোটেটো, এবং ড্রাই ফ্রুট পণ্যগুলি অতি ভাল পটাশিয়ামের উৎস। এই খাবারগুলি
প্রতিদিনের পোষণ সংজ্ঞে রাখতে হয় যাতে পটাশিয়ামের সঠিক পরিমাণ মেটানো যায় ।
এবং শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নত হতে পারে।পটাশিয়াম জাতীয় খাবার কি কি ,পটাশিয়াম
একটি গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান, যা মানব দেহের সুস্থ প্রতিরক্ষা ও পাচনের জন্য
গুরুত্বপূর্ণ। পটাশিয়াম প্রধানত ফলসহ পৌষ্টিক খাবারে পাওয়া যায়, যেমন কেলা,
কমলা, আঙ্গুর, আপেল, বেগুন, শাকসবজি, ও দুধ পণ্য। এই খাবারগুলি শরীরের পটাশিয়াম
স্তর বৃদ্ধি করে এবং হৃদয়, তন্তুমাধ্যম, ও মূত্রনিষ্কাসন সিস্টেমের সুস্থ
কার্যক্রমে অবদান রাখে।
পটাশিয়ামের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফাংশন হলো হৃদয় কার্যক্রমের সাথে সম্পর্কিত। এটি
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে, হৃদয় মাসপেশীর ক্রিয়ায়, ও প্রস্তুতকারী তন্তুমাধ্যমের
সুস্থ ফাংশনে মহত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। অতএব, পটাশিয়াম জীবন্ত এবং সুস্থ
থাকার জন্য একটি মৌলিক অংশ হিসেবে পরিচিত এবং এটি ব্যাপক পরিসরে খোজা পাওয়া
যায়।
কোন খাবারে সবচেয়ে বেশি পটাশিয়াম পাওয়া যায়
পটাশিয়াম হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ যা শরীরে ব্যবহৃত হয় হৃদয়, তন্তু, এবং
মাংসপেশী কাজে। এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, মূত্রতন্তু কাজে সাহায্য করে এবং শারীরিক
কাজকর্ম উন্নত করে। সবচেয়ে বেশি পটাশিয়াম যোগাযোগ করা যায় আকড়া, মৌসুমি ফল,
ডাল, শাকসবজি, এবং দুধপ্রস্তুত পণ্যের মধ্যে। কেলা, পটল, স্পিনাচ, মৌসুমি ফল, দই,
এবং কোয়াশ পটাশিয়ামে ধারাবাহিকভাবে অধিক। এছাড়া, মৌসুমি শোকার্তি এবং
উত্তেজনাশীল অবস্থার মৃত্যুবাদ কমাতে ।
পটাশিয়াম মাধ্যমে উপকৃত হতে পারে।কোন খাবারে সবচেয়ে বেশি পটাশিয়াম পাওয়া যায়
, স্বাস্থ্যের দৃষ্টিকোণ থেকে, প্রতি দিন প্রায় ২,৩০০-২,৫০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম
নেওয়া প্রয়োজন, যা খাবার মাধ্যমে পূরণ করা গুরুত্বপূর্ণ।সবচেয়ে বেশি পটাশিয়াম
ধারণ করা যায় খাদ্য মধ্যে বাদাম, ছোলা, শসা, পটল, কলা, পোহা, মুখরোচক কিনারা,
স্পিনাচ, মুল্লা, ব্রোকলি, পালং শাক, টমেটো, পটল, কোলারবি, প্রস্তুত ডাল, আদা,
লবণযুক্ত আখের সবচেয়ে ভালো উৎস হিসেবে প্রমুখ।
আরো পড়ুন বাংলাদেশের সেরা মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
পটাশিয়াম শরীরে রক্ষা করে হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
সাহায্য করে। পটাশিয়াম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি হৃদয়,
মাংসপেশী, ওস্টিয়াপোরোসিস, ওজন নিয়ন্ত্রণ, এবং শরীরের প্রস্থান সাপেক্ষে কাজ
করে। কোন খাবারে সবচেয়ে বেশি পটাশিয়াম পাওয়া যায় ,এছাড়াও, পটাশিয়াম মুক্ত
অসিববাহী একটি ধারণা করে, যা অস্থির শরীর প্রদান করে এবং শোকার একটি উচ্চ মাত্রা
থাকতে সাহায্য করে।
শেষ কথা
সবচেয়ে বেশি পটাশিয়াম যোগান্তরের জন্য খাদ্য নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ।
পটাশিয়াম হলো একটি প্রধান খনিজ, যা হৃদয়ের ও মাংসপেশীগুলির সুস্থ কার্যক্রমে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কেলা, স্পিনাচ, মুলা, আলু, ব্রোকলি, দুধ, দই, মাছ,
শুঁটকি ইত্যাদি খাদ্যাভিযানে বৃদ্ধি করে পটাশিয়ামের পরিমাণ। এছাড়াও, টমেটো,
মুখরিতা, নারকেল, কলা ইত্যাদি ফলের সঙ্গেও এই খনিজ প্রাপ্ত হয়। প্রতিদিনের খাদ্য
সিদ্ধান্তে এই খাদ্যগুলি যোগ করে ।
পটাশিয়াম স্তর বৃদ্ধি করা সুস্থ হৃদয় ও মাস্তিষ্কের জন্য গুণকারী।সবচেয়ে বেশি
পটাশিয়াম ধারণ করা হয় আঙুল আঙুল কেলা এবং আঙুল নাটোক্ষীর মধ্যে। এই খাবারগুলি
প্রতি 100 গ্রামে প্রায় ৩৭০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম অবহিত রয়েছে। পটাশিয়াম মূলত
একটি আপনার হৃদয়, শিরা, এবং মাংসপেশীর স্বাভাবিক কাজের জন্য প্রয়োজন। পটাশিয়াম
এমনকি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, বলবান, এবং শরীরে তাপমাত্রা স্থায়িতা বজায় রাখতে
সাহায্য করতে পারে।
এই খাদ্যগুলি মৌলিক খনিজগুলির অধিক প্রবাহকে সহায় করে, যা শরীরের সামগ্রিক
স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। তাই, পোটাশিয়ামের প্রয়োজন পূরণের জন্য
এই খাদ্যগুলি সংজ্ঞান করা গুরুত্বপূর্ণ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url