জোনাকি পোকা কোন মাসে দেখা যায় - জোনাকি পোকার উপকারিতা

আসসালামু আলাইকুম পাঠক ভাইয়েরা আজকে আমরা জেনে নিব। জোনাকি পোকা কোন মাসে দেখা যায় সে সম্পর্কে। জোনাকি পোকা মূলত পাখাওয়ালা গুবরে পোকা যাদেরকে সাধারণভাবে জোনাকি পোকা বলা হয়। তো জেনে নেওয়া যাকজোনাকি পোকা কোন মাসে দেখা যায় আজকে পোস্টটিতে আমরা আলোচনা করবজোনাকি পোকা কোন মাসে দেখা যায় সে সম্পর্কে।
জোনাকি পোকা কোন মাসে দেখা যায় - জোনাকি পোকার উপকারিতা
জোনাকি পোকা মূলতপাখাওয়ালা গুবরে পোকা যাদেরকে সাধারণভাবে জোনাকি পোকা বলা হয়। কারণ, তারা জৈব রাসায়নিক ব্যবস্থায় নিজের শরীর থেকে আলো উৎপন্ন করে। এরা এই আলো দ্বারা যৌন মিলন ঘটানো বা শিকারের উদ্দেশ্যে জ্বেলে থাকে।জোনাকি পোকা কোন মাসে দেখা যায় সে সম্পর্কে জেনে নিই।

ভূমিকা

এরা মূলত পাখাওয়ালা গুবরে পোকা যাদেরকে সাধারণভাবে জোনাকি পোকা বলা হয়। কারণ, তারা জৈব রাসায়নিক ব্যবস্থায় নিজের শরীর থেকে আলো উৎপন্ন করে। এরা এই আলো দ্বারা যৌন মিলন ঘটানো বা শিকারের উদ্দেশ্যে জ্বেলে থাকে। এরা কোল্ড লাইট বা নীলাভ আলো উৎপন্ন করে কোন আল্ট্রাভায়োলেট বা ইনফ্রারেড তরঙ্গ ছাড়া। এই আলোর রং হলুদ, সবুজ বা ফিকে লাল হতে পারে। আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য হল ৫১০ থেকে ৬৭০ ন্যানোমিটার।

পূর্ব আমেরিকার কিছু নীল আলো প্রজাতি দেখা যায় (<৪৯০ ন্যানোমিটার) নির্গমন করতে পারে বলে মনে করা হয়, যদিও এটি পারকিনেজে প্রভাবের কারণে তাদের সত্যিকারের সবুজ নিঃসরণ আলো সম্পর্কে একটি মিথ্যা ধারণা রয়েছে।জোনাকি পোকা কোন মাসে দেখা যায় জেনে নিই।জোনাকি পোকাটি মূলত আলোর সংকেতের জন্যই পরিচিত কিন্তু সব প্রাপ্তবয়স্ক জোনাকিই আলো জ্বালাতে পারে না।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এমন কিছু জোনাকি আছে যেমন উত্তর আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চলে বসবাস করা জোনাকিরা তাদের যোগাযোগের জন্য আলো জ্বালাতে পারে না যদিও তারা এক ধরনের জোনাকি পোকা। একটা সময় পর্যন্ত যখন তাদের মিলনের সময় হয় তখন শরীরের ভেতরের রাসায়নিক পদার্থগুলো আলোকজ্জল অবস্থা প্রাপ্ত হয়ে থাকে। ফলে তারা শরীরে আলো জ্বালাতে পারে।জোনাকি পোকা কোন মাসে দেখা যায় তা আমরা জানবো।

জোনাকি পোকারা মিলনের সময়ে তাদের শরীরের আলোর সংকেত দ্বারা একে অপরকে আকৃষ্ট করে। পুরুষ জোনাকি পোকা স্ত্রী জোনাকিদের তার আলোর সংকেত দিয়ে তার মনের কথাগুলো জানায়, আগ্রহী নারী জোনাকিটি আলোর সংকেতে তার ইতিবাচক উত্তর জানিয়ে দেয়। এরপরে তারা কম গাছপালাপূর্ণ কোনো জায়গায় মিলিত হয়।
জোনাকী পোকারা দিনের আলোতে বাহির হতে পারে না। কেননা দিনের সূর্যের আলোর কারণে তাদের ভেতরের শরীর অনেক বেশি উত্তপ্ত হয়ে যায়।

জোনাকি পোকার উপকারিতা

এবার আমরা জেনে নিব জোনাকি পোকার উপকারিতা সম্পর্কে।গ্রীষ্মকালে শুধুমাত্র আমাদের বিনোদন যোগাতে এরা আলো জ্বালিয়ে ঘুরে বেড়ায় না। আপনি যদি খেয়াল করে দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে এই সময়ে পুরুষ জোনাকি মেয়ে জোনাকিদের তার আলোর সংকেত দিয়ে তার মনের কথাগুলো জানায়, আগ্রহী নারী জোনাকিটি আলোর সংকেতে তার ইতিবাচক উত্তর জানিয়ে দেয়। এরপরে তারা কম গাছপালাপূর্ণ কোনো জায়গায় মিলিত হয়।

এরা মূলত পাখাওয়ালা গুবরে পোকা যাদেরকে সাধারণভাবে জোনাকি পোকা বলা হয়। কারণ, তারা জৈব রাসায়নিক ব্যবস্থায় নিজের শরীর থেকে আলো উৎপন্ন করে। এরা এই আলো দ্বারা যৌন মিলন ঘটানো বা শিকারের উদ্দেশ্যে জ্বেলে থাকে। এরা কোল্ড লাইট বা নীলাভ আলো উৎপন্ন করে কোন আল্ট্রাভায়োলেট বা ইনফ্রারেড তরঙ্গ ছাড়া। এই আলোর রং হলুদ, সবুজ বা ফিকে লাল হতে পারে।জোনাকি পোকার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।জোনাকি পোকার কথা আমাদের জানা আছে। জোনাকির উজ্জ্বল আলো রাতে বেশ ভালোই লাগে।

জোনাকির আলোর কথা জানা থাকলেও এ ধরনের আরও কিছু আলোর পোকার কথা আমরা অনেকেই জানি না। সমুদ্রে এক ধরনের পোকা আছে যারা দল- বেঁধে জলের ওপর ভেসে ওঠে আলোর চক্র বানায়। আর তার সাহায্যে তাদের খাদ্য সংগ্রহ করে। এ এক বিচিত্র ব্যাপার। আলোগুলোও বেশ জোরালো হয়ে থাকে। বারমুডা এলাকায় এই জাতের পোকা দেখতে পাওয়া যায়।এরা সাধারণত পূর্ণিমার ঠিক তিনদিন পরে এভাবে পানির ওপর ভেসে ওঠে আলোর বৃত্ত রচনা করে।

সময়ের কোনো হেরফের হতে দেখা যায়নি। জোনাকির দেহে সবুজ আলো আমরা দেখেছি। কিন্তু কোনো পোকা একই সঙ্গে সবুজ আলো ও লাল আলো দেহ থেকে বের করতে পারে এ রকম ঘটনা বিরল। ব্রাজিলের রেল রোড ওয়ার্ম নামে এক ধরনের পোকার দেহ থেকে লাল ও সবুজ আলো বের হয়। আসলে এই আলোর সৃষ্টি হয় দেহের নির্গত রাসায়নিক পদার্থ থেকে।

এরা যখন পরপর লাল-সবুজ আলো ছড়িয়ে ঘোরাফেরা করে তখন দেখতে বেশ সুন্দর লাগে।জোনাকি পোকার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে গেলাম আমরা।

জোনাকি পোকা কোন মাসে দেখা যায়

এবার আমরা জানবো জোনাকি পোকা কোন মাসে দেখা যায় সে সম্পর্কে।একসময় জাপানের গ্রীষ্ম মানেই ছিল জোনাকি পোকার আগমন। জুন-জুলাইতে বাড়ির উঠানে জমত জোনাকির মেলা। গেনজি জোনাকি তাদের উজ্জ্বল আলোর জন্য বিখ্যাত।একসময় জাপানের গ্রীষ্ম মানেই ছিল জোনাকি পোকার আগমন। জুন-জুলাইতে বাড়ির উঠানে জমত জোনাকির মেলা। গেনজি জোনাকি তাদের উজ্জ্বল আলোর জন্য বিখ্যাত। এই জোনাকির ডাকে অসংখ্য পর্যটক জাপানে যেতেন একসময়। 

জনপ্রিয়তার জন্য এই পোকা বোতলে ধরে ওসাকা, কিয়োটা আর টোকিও শহরবাসীর কাছে বিক্রি করা হতো। জোনাকি পোকা বিক্রি রীতিমতো শিল্প হিসেবে বিবেচিত হতো। শিকারিরা বিশেষ প্রক্রিয়ায় এক রাতে তিন হাজারের মতো পোকা ধরতে পারত। সেই পোকা বিভিন্ন হোটেল-রেস্তোরাঁয় শোভাবর্ধনে ব্যবহৃত হতো। বড়লোকদের বসার ঘরে অ্যাকুরিয়ামে মাছের মতো জোনাকি পোকা রাখা হতো।জোনাকি পোকা কোন মাসে দেখা যায় সে সম্পর্কে আমরা জানবো।

জাপানে জোনাকি পোকা রক্ষায় রীতিমতো ক্লাস চালু করা হয়েছে। প্রায় ৬০ বছর আগে জাপান থেকে গেনজি জোনাকি হারিয়ে যেতে শুরু করে। তাদের রক্ষায় প্রায় ৩০ বছর আগে জাদুঘর চালু হয়। মরিয়ামা সিটি ফায়ারফ্লাই ফরেস্ট মিউজিয়াম থেকে আট সপ্তাহের কোর্স চালু করা হয়েছ ল্যামপিরিডি পতঙ্গ পরিবারের একটি গুবরে পোকা বর্গ হল কলিওপ্টেরা। বাংলায় এর নাম তমোমণি। এরা মূলত পাখাওয়ালা গুবরে পোকা যাদেরকে সাধারণভাবে জোনাকি পোকা বলা হয়। 

কারণ, তারা জৈব রাসায়নিক ব্যবস্থায় নিজের শরীর থেকে আলো উৎপন্ন করে। এরা এই আলো দ্বারা যৌন মিলন ঘটানো বা শিকারের উদ্দেশ্যে জ্বেলে থাকে। এরা কোল্ড লাইট বা নীলাভ আলো উৎপন্ন করে কোন আল্ট্রাভায়োলেট বা ইনফ্রারেড তরঙ্গ ছাড়া। এই আলোর রং হলুদ, সবুজ বা ফিকে লাল হতে পারে।

ঘরে জোনাকি আসলে কি হয় v

এবার আমরা জেনে নিব ঘরে জোনাকি আসলে কি হয়।আসলে জোনাকি পোকার এই আলো জ্বলার ব্যপারটি একটি কেমিক্যাল রিঅ্যাকশন ছাড়া কিছু না, যা তাদের দেহের অভ্যন্তরে ঘটে। জোনাকি পোকা তার দেহে এক ধরনের কেমিক্যাল বহন করে যার নাম লুসিফেরিন এই লুসিফেরিন এর সাথে অক্সিজেন এর রিঅ্যাকশন হওয়ার ফলেই আলো জ্বলে উঠে।আর দেহের মাঝে এভাবে আলো উৎপন্ন করার প্রক্রিয়াকে বলা হয় বায়োলুমিনেন্স।

আর কি পরিমান আলো জোনাকি উৎপন্ন করবে তা ডিপেন্ড করে কি পরিমান অক্সিজেন জোনাকি সাপ্লাই দিবে তার উপর । জোনাকি কম অক্সিজেন সাপ্লাই দিলে কম আলো উৎপন্ন হবে বেশী দিলে বেশী।ঘরে জোনাকি আসলে কি হয় তা আমরা জানবো।জোনাকি পোকার আলোতে কিন্তু তাপ উৎপন্ন হয়না। আসলে আমাদের বাতিতে আলোক শক্তি কনভার্ট হয় তড়িত শক্তি থেকে। কিন্তু পুরো তড়িত শক্তির অল্প পরিমানই আলোক শক্তিতে কনভার্ট হয়। 

বাকীটা তাপশক্তি উৎপন্ন করে। কিন্তু খেয়াল করে দেখেন, জোনাকি পোকার আলোকশক্তি উৎপন্ন হয় রাসায়নিক শক্তি থেকে আর প্রায় পুরো রাসায়নিক শক্তিই আলোক শক্তি তৈরি করে। তাই এক্ষেত্রে তাপ উৎপন্ন হয় না। তাই জোনাকির আলো কে বলা হয় "ঠান্ডা আলো"। জোনাকি কিন্তু রাতকানা না। এই আলোর খেলা জোনাকির প্রজননে সাহায্য করে । কিছু প্রজাতির পুরুষ জোনাকি রাতের বেলা তার নিজস্ব স্টাইলে আলো জ্বেলে নারী জোনাকিদের প্রলুব্ধ করে।

ঘরে জোনাকি আসলে কি হয় তা আমরা জেনে নিব।আসলে জোনাকি পোকার আলোর এই উৎস হল তার তলপেটের নিচের ঠিক মাঝখানের অংশটি।জোনাকির বা এর তলপেটের নিচের অংশটি দিয়ে এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ নির্গত হয়, যার নাম হচ্ছে লুসিফেরিন আর এই পদার্থই থেকেই জোনাকির পোকা হয়ে থাকে।

জোনাকি যে অক্সিজেন গ্রহন করে, সেই অক্সিজেন দ্বারা এই লুসিফেরিন নামক রাসায়নিক পদার্থ টি জারিত হয় এবং এই জারণে লুসিফারেজ নামক এনজাইম সাহায্য করে। আর এই জারণ বিক্রিয়াটি সম্পাদন করতে যে পরিমাণ শক্তি বা আলো উৎপন্ন হয়।

জোনাকি পোকার খাদ্য কি

এবার আমরা জানবো জোনাকি পোকার খাদ্য কি ।এরা মূলত পাখাওয়ালা গুবরে পোকা যাদেরকে সাধারণভাবে জোনাকি পোকা বলা হয়। কারণ, তারা জৈব রাসায়নিক ব্যবস্থায় নিজের শরীর থেকে আলো উৎপন্ন করে। এরা এই আলো দ্বারা যৌন মিলন ঘটানো বা শিকারের উদ্দেশ্যে জ্বেলে থাকে। এরা কোল্ড লাইট বা নীলাভ আলো উৎপন্ন করে কোন আল্ট্রাভায়োলেট বা ইনফ্রারেড তরঙ্গ ছাড়া।কিছু কিছু জোনাকি পোকার প্রজাতি বেশ বিষাক্ত।

এদের মধ্যে কিছু প্রজাতি রয়েছে যারা লুসিবুফেগিন্স নামক এক ধরনের বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ উৎপন্ন করে থাকে। এই রাসায়নিক পদার্থটি পাখি বা অন্যান্য শিকারিদের হাত থেকে জোনাকিদের রক্ষা করতে পারে।জোনাকি পোকার খাদ্য কি তা সম্পর্কে।জোনাকী এক প্রকারের পতঙ্গ।এই পতঙ্গের তলপেটে স্বয়ংপ্রভ নীলাভ-সবুজ দ্যুতি থাকে। রাতের অন্ধকারে এদের তারার মত মিটমি ট করতে দেখা যায়। এরা সমবেতভাবে এক ছন্দে মিটমিট করতে পারে।

বায়োলুমিনিসেন্ট এনজাইম লুসিফেরাজ এর উপস্থিতিতে অক্সিজেন ক্যালসিয়াম, এডিনোসিন ট্রাইফসফেট বা এটিপি ও লুসিফেরিন এর সাথে বিক্রিয়া করে আলো উৎপন্ন করে। এ আলোয় উত্তাপ হিসেবে কোন শক্তি ব্যয়িত হয় না, তা না হলে শক্তি খরচের ফলে জোনাকী পোকা মারা যেত। অক্সিজেনের উপস্থিতিতে হালকা অঙ্গাণুগুলো আলোকিত হয়ে ওঠে। সাধারনত এদের শুককীটও luminescent হয়। প্রতি মিনিটে জোনাকী পোকা ১২০ বার জ্বলে এবং নেভে।

একটি বাতি থেকে উৎপন্ন শক্তির শতকরা ১০ ভাগ আলো আর ৯০ ভাগ উত্তাপ। কিন্তু জোনাকিদের উৎপন্ন শক্তির শতকরা ১০০ ভাগই আলো। একটি জোনাকির শরীরের ওজনের অর্ধেকটাই বাতির ওজন। জোনাকিরা দিনের বেলায়ও জ্বলে-নেভে। সূর্যের আলোর জন্য আমরা দেখতে পাই না।

জোনাকি পোকার বৈশিষ্ট্য

এবার আমরা জোনাকি পোকার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে চলেছি।এরা মূলত পাখাওয়ালা গুবরে পোকা যাদেরকে সাধারণভাবে জোনাকি পোকা বলা হয়। কারণ, তারা জৈব রাসায়নিক ব্যবস্থায় নিজের শরীর থেকে আলো উৎপন্ন করে। এরা এই আলো দ্বারা যৌন মিলন ঘটানো বা শিকারের উদ্দেশ্যে জ্বেলে থাকে। এরা কোল্ড লাইট বা নীলাভ আলো উৎপন্ন করে কোন আল্ট্রাভায়োলেট বা ইনফ্রারেড তরঙ্গ ছাড়া।ফায়ারফ্লাইসের তলপেটে একটি হালকা অঙ্গ থাকে।

তাদের শরীরের এই অংশে , "বায়োলুমিনেসেন্স" (বায়ো-লু-মুহ-নেহ-সেন্স) নামক একটি জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে যা তাদের রাসায়নিক শক্তিকে আমরা যে প্রদীপ্ত আলোতে দেখি তা রূপান্তর করতে দেয়।জোনাকি পোকার বৈশিষ্ট্য অনেক কিছু।আসলে জোনাকি পোকা তাদের দেহে এক ধরনের কেমিক্যাল নিয়ে চলাফেরা করে যেটির নাম, লুসিফেরিন । মূলত এই কেমিক্যাল এর কারনে জোনাকি পোকার আলো হয়ে থাকে।

এই লুসিফেরিন এর সাথে অক্সিজেন এর রিঅ্যাকশন হওয়ার ফলেই আলো জ্বলে উঠে।রাতের আঁধারে জোনাকি পোকার মিট মিট আলো আমাদের অনেকের শৈশবেরই এক বিস্ময়কর স্মৃতি। বিশেষ করে যাদের শৈশব কেটেছে গ্রামে, তাদের কাছে জোনাকি পোকা ছিল একটি আবেগের বিষয়। তবে জোনাকির এমন আলো জ্বালানো দেখে আমাদের কৌতূহলও কিন্তু কম হত না। বিস্ময় ভরা চোখে অনেকেই ভাবতাম কিভাবে জোনাকি এই আলো জ্বালিয়ে থাকে।
এর মত প্রজাতি আছে যাদের মধ্যে খুব কম সংখ্যক জোনাকি আলো জ্বালতে পারে। এরা মূলত নিশাচর প্রাণী এবং নেকটার বা পোলেন খেয়ে বেঁচে থাকে। কোন কোন ক্ষেত্রে এরা ক্ষুদ্র লার্ভা এবং পতঙ্গও খেয়ে থাকে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক ভাইয়ের আজকে আমরা জানলাম জোনাকি পোকা কোন মাসে দেখা যায় ও জোনাকি পোকার উপকারিতা সম্পর্কে।বাংলায় এর নাম তমোমণি। এরা মূলত পাখাওয়ালা গুবরে পোকা যাদেরকে সাধারণভাবে জোনাকি পোকা বলা হয়। তো বন্ধুরা আমরা জোনাকি পোকা সম্পর্কে অনেক ধারণা দিলাম আপনাদের। আমাদের পোস্টগুলো যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে। তাহলে এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#