পিওথলিতে পাথর কেন হয় - পিওথলির পাথর প্রতিরোধ করার উপায়

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিব। পদার্থগুলো জমা হয়ে পিত্তথলিতে ব্যথা হতে পারে।পেটের ডানদিকে যকৃতের পেছনে ও নিচের দিকে পিত্তথলি থাকে। পিত্তথলির সমস্যার মধ্যে অন্যতম হলো এর পাথর।পিত্তথলি ও পিত্তনালিতে অনেকগুলো পাথর হয়ে থাকে কিংবা বিভিন্ন রকম জটিলতা থাকে, তবে সে ক্ষেত্রে পেট কেটে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।পিওথলিতে পাথর কেন হয় জেনে নিই।তো চলুন জেনে নেওয়া যাক পিওথলিতে পাথর কেন হয় তা সম্পর্কে।
পিওথলিতে পাথর কেন হয় - পিওথলির পাথর প্রতিরোধ করার উপায়
পিত্তথলি ও পিত্তনালিতে অনেকগুলো পাথর হয়ে থাকে কিংবা বিভিন্ন রকম জটিলতা থাকে, তবে সে ক্ষেত্রে পেট কেটে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে। পিত্তনালিতে পাথর থাকলেও কাটাছেঁড়ার প্রয়োজন হয় না।পেটে চারটি ছোট ছোট ছিদ্র করে ল্যাপারোস্কপি যন্ত্রের মাধ্যমে পাথর বের করে আনা হয়। অস্ত্রোপচারের পরদিনই রোগী বাড়ি যেতে পারেন। তো বন্ধুরা জেনে নিই পিওথলিতে পাথর কেন হয় -পিওথলির পাথর প্রতিরোধ করার উপায় সম্পর্কে।

ভূমিকা

পিত্তথলির পাথর অপসারণ ওষুধের মাধ্যমে সম্ভব নয়। দীর্ঘদিন পাথর থাকলে কারও কারও তেমন কোনো সমস্যা হয় না, কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রে তা জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। পিত্তথলির পাথর কখনো পিত্তনালিতে চলে যেতে পারে। পিওথলিতে পাথর কেন হয় জেনে নিই।জন্ডিস হতে পারে। পিত্তথলির বিভিন্ন রকম সংক্রমণ বা প্রদাহ হতে পারে। দীর্ঘদিন পাথর থাকলে পিত্তথলির ক্যানসারও হতে পারে। কাজেই পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার কারণে যদি ব্যথা হয়।
আসলে পিত্তথলির সবচেয়ে বেশি সমস্যা আমরা যেটা পাই সেটি হলো পাথরজনিত সমস্যা। পিত্তথলিতে পাথর খুব প্রচলিত একটি সমস্যা হচ্ছে।পিত্তথলির টিউমারজনিত সমস্যা হতে পারে। পলিপ হতে পারে, যেটা ম্যালিগনেন্ট নয়। বেশ বড় টিউমার হয়। কখনো কখনো সংক্রমণ হয়। সবচেয়ে খারাপ যেটি আমরা দেখি সেটি হলো পিত্তথলির ক্যানসার। এর কারণ লিভারের খুব কাছে পিত্তথলি।পিত্তথলির পাথরজনিত সমস্যা বা টিউমারজনিত সমস্যা আমরা দেখি। 

এ ছাড়া আর পিত্তথলিতে তেমন সমস্যা আমরা দেখি না। পিওথলিতে পাথর কেন হয় তা আমরা আপনাদের জানাবো।পিত্তথলি এই সঞ্চিত পিত্তকে হজমের জন্য ক্ষুদ্রান্ত্রে ছেড়ে দেয়। গল ব্লাডার হল পেটের ডান দিকে লিভারের নিচে একটি ছোট অঙ্গ।চর্বি পিত্তথলিতে শক্ত জমা হয়। এগুলিকে পিত্তথলির পাথর বলা হয় যা আকার এবং সংখ্যায় পরিবর্তিত হতে পারে।

পিত্তথলির নালীতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে, যা পিত্তকে প্রবাহিত হতে দেয় না। এটি সংক্রমণের কারণ হয় এবং পিত্ত জমা হওয়ার কারণে পিত্তথলি বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে।চেন্নাইয়ের সেরা সার্জিক্যাল গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্টদের একটি দল পিত্তথলির ক্যান্সারের বিকাশের সম্ভাবনা gs০ শতাংশ বলে দেয়।

পিওথলির পাথরের লক্ষণ

এবার আমরা জেনে নিব পিওথলির পাথরের লক্ষণ সম্পর্কে।বিশেষ খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম, মেনোপজের পর হরমোন ক্ষরণে ঘাটতি, গর্ভনিরোধক বড়ি খাওয়ার অভ্যাস, কম পানি খাওয়া ইত্যাদি কারণে গলব্লাডারে পাথর হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।পিত্তথলির পাথর ছোট ছোট বালুর দানার মতো হয়ে থাকে। মটরের দানা বা তার চেয়েও বড় শক্ত দানাদার বস্তু, যা বিভিন্ন রঙের ও বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে।

কোলেস্টেরল, বিলিরুবিন বা ক্যালসিয়াম ইত্যাদি পদার্থের সংমিশ্রণে তৈরি এই পাথরগুলো পিত্তরসের সঙ্গে মেশানো অবস্থায় থাকে।পেটের ডানদিকে যকৃতের পেছনে ও নিচের দিকে পিত্তথলি থাকে। পিত্তরস তৈরি করাই এর কাজ। খাবার হজমে, বিশেষ করে চর্বিজাতীয় খাবার হজম করতে পিত্তরস দরকার হয়।পিত্তাথলিতে পাথর হলে মাংস, তেল ও মসলাজাতীয় খাবার খেলে পেটে ব্যথা হয়। সঙ্গে বমিও হতে পারে।

অনেক সময় পাথর পিত্তথলি থেকে বেরোতে গিয়ে পিত্তনালিতে আটকে যায় এবং তখন বিলিরুবিনের বিপাক ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাওয়ার।পিত্তথলিতে পাথর হলে অনেকে হেপাটাইটিসেও আক্রান্ত হন।গলব্লাডারের মূল লক্ষণ পেটের ডান দিক থেকে ব্যথা শুরু হয়ে ডান কাঁধ পর্যন্ত পৌঁছায়।পেটের আলসার, যকৃতের কোনো সমস্যা এমনকি হৃদরোগেও এ উপসর্গের কাছাকাছি ধরনের ব্যথা হতে পারে বলে সেগুলোর অবস্থাও নির্ণয় করে নেয়া দরকার।

পিওথলির পাথরের লক্ষণ এভাবে দেখা দিতে পারে।পিত্তথলিতে পাথর হওয়া খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। পিত্তথলিতে পাথর হয়েছে কথাটি এখন প্রায়ই শোনা যাচ্ছে এবং এমন রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। পিত্তথলিতে পাথরের সমস্যা আমাদের অনেকেরই হয়ে থাকে কিন্তু অনেকেই পিত্তথলিতে পাথর হয়েছে এমনটি বুঝতে পারে না। এমনকি তার লক্ষণও প্রকাশ পায় না। দেহে নীরবেই এর প্রতিক্রিয়ায় নানা রোগ ডেকে আনতে পারে। পিত্তথলি মানব দেহের বুকের পাজরের ডান দিকে পেটের ওপরে অংশের যকৃত বা লিভার বা কলিজার নিচে যুক্ত থাকে।

পিত্তথলিতে পাথর হলে কি কি সমস্যা হয়

এবার আমরা জেনে নাও পিওথলিতে পাথর হলে কি কি সমস্যা হয়।পিত্তথলিতে প্রদাহের কারণে শরীরের তাপমাত্রাও বাড়তে পেতে পারে। জ্বর জ্বর ভাব থাকতে পারে। পিত্তথলিতে সমস্যা দেখা দিলে কিংবা পাথর জমার ফলে প্রস্রাবেও সমস্যা দেখা দেয়।যদি পিত্তথলি ও পিত্তনালিতে অনেকগুলো পাথর হয়ে থাকে কিংবা বিভিন্ন রকম জটিলতা থাকে, তবে সে ক্ষেত্রে পেট কেটে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে। পিত্তনালিতে পাথর থাকলেও কাটাছেঁড়ার প্রয়োজন হয় না।

মুখ দিয়ে যন্ত্র প্রবেশ করিয়ে পিত্তনালি থেকে পাথর বের করে নিয়ে আসা যায়।দীর্ঘদিন পাথর থাকলে কারও কারও তেমন কোনো সমস্যা হয় না, কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রে তা জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। পিত্তথলির পাথর কখনো পিত্তনালিতে চলে যেতে পারে। এতে জন্ডিস হতে পারে। পিত্তথলির বিভিন্ন রকম সংক্রমণ বা প্রদাহ হতে পারে। দীর্ঘদিন পাথর থাকলে পিত্তথলির ক্যানসারও হতে পারে। বিশেষ খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম, মেনোপজের পর হরমোন ক্ষরণে ঘাটতি।

গর্ভনিরোধক বড়ি খাওয়ার অভ্যাস, কম পানি খাওয়া ইত্যাদি কারণে গলব্লাডারে পাথর হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।হালকা বাদামি, ময়লাটে সাদা বা কুচকুচে কালো রঙেরপিত্তথলিত পাথর হলে কি কি সমস্যা হয় তা আমরা জানতে চলেছি।পিত্তাথলিতে পাথর হলে মাংস, তেল ও মসলাজাতীয় খাবার খেলে পেটে ব্যথা হয়। সঙ্গে বমিও হতে পারে।কাঁপুনি দিয়ে জ্বরও আসতে পারে।

একই সঙ্গে পেটে ব্যথায় ভোগেন আক্রান্তরা।পিত্তথলিতে পাথর হলে অনেকে হেপাটাইটিসেও আক্রান্ত হন। গলব্লাডারের মূল লক্ষণ পেটের ডান দিক থেকে ব্যথা শুরু হয়ে ডান কাঁধ পর্যন্ত পৌঁছায়।পেটের আলসার, যকৃতের কোনো সমস্যা এমনকি হৃদরোগেও এ উপসর্গের কাছাকাছি ধরনের ব্যথা হতে পারে।

পিওথলির পাথর দূর করার উপায়

এবার আমরা জেনে নিব পিওথলির পাথর দূর করার উপায় সম্পর্কে। তাছাড়া গরমের দিনে ক্লান্তি দূর করার পাশাপাশি শরীরের অম্ল ও ক্ষারের ভারসাম্য বজায় রাখে তরমুজ।সামগ্রিক জীবনধারার কারণ যেমন খাদ্য, ব্যায়াম এবং ঘুম হজমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্বাস্থ্যকর জীবনধারা হজমশক্তি বজায় রাখতে বা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।হজমপ্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হলে ডায়রিয়া, অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য, স্থুলতা, অপুষ্টিসহ নানা সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।

লেবুর শরবত পিত্তথলির পাথর প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।সত্যিকারার্থে শরীরের কোলেস্টেরলের আধিক্য পিত্তথলির পাথর তৈরির জন্য বহুলাংশে দায়ী যেটা লিভার থেকে উৎসারিত হয়। আপেল সিডার ভিনেগার লিভার থেকে কোলেস্টেরল নিঃসরণ হতে দেয় না এবং পিত্তথলির পাথর তৈরিতে বাঁধা দেয়।যদি প্রত্যহ নিয়মিত আমরা ৬ টি মধ্যম আকৃতির মূলা খেতে পারি তাহলেও পিত্তথলির পাথর অপসারিত হতে পারে।এটি পাথরকে ভেঙে দ্রবীভূত করে।

তবে কিছুটা সময় লাগলেও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় পিত্তথলির পাথরের সমস্যা দূর হয়ে যায়।সকালে খালি পেটে লেবুর রস মিশিয়ে এক গ্লাস জল খান। নারকেল তেল. নারকেল তেল পিত্তথলির পাথর দূর করতে কাজে লাগে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকলে পিত্তথলিতে পাথর হবে না। নারকেল তেল পিত্তথলির পাথর দূর করাতে খুব ভাল কাজ করে। দীর্ঘসময় ধরে না খেয়ে থাকলে এবং বছরের পর বছর ।

কিন্ত যখন পিত্তকোষ হতে এই পাথরগুলো পিত্ত নালীর মধ্য এসে পড়ে তখনই অসম্ভব ব্যথার সৃষ্টি হয় এবং রোগী অস্থির হয়ে পড়ে।শরীরে পিত্ত কোষে অথবা পিত্তবাহী নালীতে পিত্তরস জমাট বেঁধে প্রস্তরকণা আকার ধারণ করে যাকে পিত্ত পাথরী বলা হয়ে থাকে। পিত্তবাহী নালীতে কোনো অসুবিধা দেখা দিলে এই রোগটি হতে পারে। সচরাচর এই রোগটি অন্য কোনো কারণে হয় না। রোগের পিত্ত কোষ বা গলব্লাডারে যে পিত্ত পাথর হয় তার আকার এবং প্রকার বিভিন্ন রকম।তো এগুলোই হচ্ছে পিওথলির পাথর দূর করার উপায়।

পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়

আজ আমরা জেনে নিব পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়।শরীরে চর্বি বেশি জমলে, পানি কম খেলে, রক্ত বেশি ভাঙলে, এ রকম পাথর জমতে পারে। পাঁচটি এফ থাকলে এ পাথর হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। এগুলো হলো ফ্যাট, ফিমেল, ফেয়ার, ফার্টাইল আর ফোরটি। মানে চল্লিশোর্ধ্ব ফরসা, স্বাস্থ্যবতী নারী ও যাঁদের বাচ্চা আছে, তাঁদের পিত্তপাথর হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।পিত্তথলিতে পাথর হওয়া খুবই পরিচিত একটি সমস্যা।

পিত্তথলিতে পাথর হয়েছে কথাটি এখন প্রায়ই শোনা যাচ্ছে এবং এমন রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। পিত্তথলিতে পাথরের সমস্যা আমাদের অনেকেরই হয়ে থাকে কিন্তু অনেকেই পিত্তথলিতে পাথর হয়েছে এমনটি বুঝতে পারে না। এমনকি তার লক্ষণও প্রকাশ পায় না।অযত্নে মারাত্মক বিপদ ডেকে আনতে পারে। কিন্তু এই পাথর কি সত্যি সত্যি রাস্তার কুড়িয়ে পাওয়া নুড়ি পাথরের মতো না।যকৃত বা লিভারে পিত্তরস বা বাইল তৈরি হয়। ছোট নালীর মাধ্যমে এই রস পিত্তথলিতে জমা হয়।

আমরা যখন চর্বি জাতীয় খাবার খাই তখন কোলেসিস্টোবাইনিন নামে এক ধরনের হরমোন নিঃসরণ হয়। এই হরমোনের প্রভাবে পিত্তথলি সঙ্কোচিত হয় এবং জমা থাকা রস বের করে দেয়। পরে এই রস ক্ষুদ্রাতন্ত্রে গিয়ে খাদ্য হজমে সাহায্য করে।পিত্তথলির পাথর আসলে ছোট ছোট বালুর দানার মতো থেকে শুরু করে মটরের দানা বা তার চেয়েও বড় শক্ত দানাদার বস্তু, যা বিভিন্ন রঙের ও বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে।পেটের ডানদিকে যকৃতের পেছনে ও তলার দিকে থাকে পিত্তথলি। 

খাবার হজমে, বিশেষ করে চর্বিজাতীয় খাবার হজম করতে পিত্তরস দরকার হয়। নানা কারণে এই পিত্তথলিতে বিভিন্ন পদার্থ অতিরিক্ত জমে গিয়ে পাথরের সৃষ্টি করে।চর্বি জাতীয় খাবার খেলে হজমের জন্য পিত্তরস পিত্তথলি থেকে বেরিয়ে আমাদের খাদ্য নালিতে আসে এবং হজমে সহায়তা করে। পিত্তরস পিত্তথলিতে থাকার সময়কালে পিত্তরস তথা বাইলের কিছু পরিবর্তন সাধিত হয়।

পিত্তরস হলুদ রঙের তরল পদার্থ। এতে থাকে কোলেস্টেরল, ক্যালসিয়াম, লবণ, এসিড ও অন্যান্য রাসায়নিক উপাদান। এই পিত্তরসের বিভিন্ন উপাদান দিয়ে তৈরি হয় পিত্তথলির পাথর। আমরা জেনে নিলাম পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়।

পিওথলির পাথর প্রতিরোধ করার উপায়

আমরা জেনে নিই পিওথলির পাথর প্রতিরোধ করার উপায় সম্পর্কে।পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা কনজাঙ্কটিভাইটিস প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকর উপায়। বাইরে থেকে ফিরে হাত ধোয়া, বিশেষ করে খাওয়ার আগে ও টয়লেট ব্যবহারের পর অবশ্যই সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে।আঙ্গুরের রস. আঙ্গুর হল ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।লিভারের একেবারেই নিচে যুক্ত থাকে নাশপতি আকৃতির মতো একটি থলে, যেটিকে বলা হয় পিত্তথলি।

আপেল সিডার ভিনেগার একটি প্রাকৃতিক উপাদান।যা কিনা পিত্তথলির পাথর প্রতিরোধে সহায়তা করে থাকে।পিত্তথলিতে পাথর হলে প্রথমে তা বোঝা যায় না। অনেকে সাধারণ পেট ব্যথা ভেবে গ্যাসের ওষুধ খেয়ে নেয়। তাতে কিছুই কাজ দেয় না।পিত্তথলি মানব দেহের বুকের পাজরের ডান দিকে পেটের ওপরে অংশের যকৃত বা লিভার ক্যান্সার রোগের লক্ষণ।পিওথলির পাথর প্রতিরোধ করার উপায় সম্পর্কে জেনে নিই।দীর্ঘসময় যাবত না খেয়ে থাকলে আর বছরের পর বছর খাবার অনিয়ম করে খেলে।

পিত্তথলির পিত্তরস ঠিকভাবে কাজ করতে পারে না তাই আমাদের সচেতন থাকা খুবই জরুরী।পিত্তথলির পাথর খুব বেদনাদায়ক হতে পারে যদি সময়মতো চিকিৎসা না করা হয় তাহলে তা অপসারণের জন্য অপারেশনের প্রয়োজন হতে পারে। যখন পিত্তথলিতে কোলেস্টেরল জমতে শুরু করে বা শক্ত হতে শুরু করে।লিভার এবং পিত্তথলির মধ্যে একটি ছোট টিউব থাকে যাকে পিত্তনালী বলা হয়, যার মাধ্যমে এটি পিত্তথলিতে পিত্ত বহন করে। যখন খাবার একজন ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করে, তখন এই মূত্রাশয়টি পিত্তকে অ্যাটোমাইজারের মতো টেনে নিয়ে ছোট অন্ত্রের উপরের অংশে পাঠায়।
মূত্রাশয়ে কালো বা বাদামী রঙের পাথর দেখা গেলে তাকে পিগমেন্ট স্টোন বলে।কখনও কখনও আনকনজুগেটেড বিলিরুবিন নামক উপাদান পিত্তথলিতে জমা হতে শুরু করে, তখন এটি পিগমেন্ট পাথরের সমস্যা সৃষ্টি করে। পিত্তথলিতে ব্যাঘাতের কারণে, পিত্তনালীতে কখনও কখনও পিত্ত জমা হয়, যা মানুষের জন্ডিস সৃষ্টি করতে পারে। যদি পিত্ত অন্ত্রে যাওয়ার পরিবর্তে অগ্ন্যাশয়ে প্রবেশ করে তবে এটি দীর্ঘস্থায়ী প্যানক্রিয়াটাইটিস নামক একটি গুরুতর সমস্যা হতে পারে। আমরা পিওথলির পাথর প্রতিরোধ করার উপায় সম্পর্কে জেনে গেলাম।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে গেলাম। পিত্তথলির পাথর প্রতিরোধ করার উপায় সম্পর্কে। এবং পিতথলি পাথরের অনেকগুলো বিষয় সম্পর্কে।হজমের জন্য প্রয়োজনীয় এনজাইমগুলি সঞ্চয় করে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, পিত্তশয়ের সাথে সম্পর্কিত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাটি হল এটি পাথর গঠনের জন্য খুব প্রবণ, যাকে পিত্তথলি বলা হয়।

আসলে পিত্তথলিতে থাকা তরল পদার্থের পরিমাণ যখন শুকিয়ে যেতে শুরু করে।তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং নিয়ম অনুযায়ী চলবেন। এবং আমাদের সবসময় সতর্ক থাকতে হবে এইরকম রোগ থেকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#