গ্যাস্টিক দূর করার ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ

প্রিয় পাঠকেরা আজকে আমরা জেনে নিব গ্যাস্ট্রিক দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।আদার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান প্রদাহ ও গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা উপশমে কাজ করে। জেনে নিই গ্যাস্ট্রিক দূর করা ঘরোয়া উপায় কি।তো চলুন জেনে নেওয়া যাক গ্যাস্টিক দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।
গ্যাস্টিক দূর করার ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ
দারুচিনি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধানে বিশেষভাবে কার্যকরী। দারুচিনি অ্যাসিডিটি, পেটে ব্যথা এবং পেটের গ্যাসের সমস্যা সমাধান করে তাৎক্ষণিক ভাবেই।তো চলুন বন্ধুরা জেনে নিই গ্যাস্টিক দূর করার ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ সম্পর্কে।

ভূমিকা

চাইলে পানিতে দারুচিনি গুঁড়ো ফুটিয়ে ছেঁকে মধু মিশিয়ে চায়ের মতো পান করতে পারেন। এতেও সমস্যার উপশম হবে।আদা গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী। আদার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান প্রদাহ ও গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা উপশমে কাজ করে।গ্যাস্টিক দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানব।শসা পেট ঠাণ্ডা রাখতে অনেক বেশি কার্যকর। এতে রয়েছে ফ্লেভানয়েড ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পেটে গ্যাসের উদ্রেক কমায়।

পেঁপেতে রয়েছে পাপায়া নামের এনজাইম যা হজমশক্তি বাড়ায়। নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলেও গ্যাসের সমস্যা কমে।কলা ও কমলা পাকস্থলির অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে। ফলে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও কলার দ্রবীভূত হতে সক্ষম ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষমতা রাখে। সারাদিনে অন্তত দুটি কলা খান।আদা সব চাইতে কার্যকরী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানসমৃদ্ধ খাবার। 

পেট ফাঁপা ও পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যায়।অ্যালোভেরায় উপস্থিত নানাবিধ খনিজ একদিকে যেমন ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়, তেমনি হজম ক্ষমতার উন্নতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, অ্যালোভেরার উপাদান পেটে তৈরি হওয়া অ্যাসিডের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। ফলে অ্যাসিডিটির সমস্যা একেবারে নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।গ্যাস্টিক দূর করার ঘরোয়া উপায় এগুলো।
অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে রসুনের কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে এক কোয়া রসুন খেয়ে ফেললেই স্টমাকে অ্যাসিড ক্ষরণের মাত্রা স্বাভাবিক হতে শুরু করে। ফলে গ্যাস সংক্রান্ত বিভিন্ন উপসর্গ ধীরে ধীরে কমে যেতে শুরু করে।খাবার গ্রহণের সময়ের সঠিক ব্যবধান রাখা, খালি পেটে চা   খেলে গ্যাস্ট্রিক কম হতে পারে।

গ্যাস্টিক দূর করার ঘরোয়া উপায়

এবার আমরা জেনে নিব নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলেও গ্যাসের সমস্যা কমে।কলা ও কমলা পাকস্থলির অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে। ফলে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও কলার দ্রবীভূত হতে সক্ষম ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষমতা রাখে। সারাদিনে অন্তত দুটি কলা খান।আদা সব চাইতে কার্যকরী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানসমৃদ্ধ খাবার। পেট ফাঁপা ও পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমাধান তাড়াতাড়ি দেখা যায়।

অ্যালোভেরায় উপস্থিত নানাবিধ খনিজ একদিকে যেমন ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়, তেমনি হজম ক্ষমতার উন্নতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, অ্যালোভেরার উপাদান পেটে তৈরি হওয়া অ্যাসিডের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। ফলে অ্যাসিডিটির সমস্যা একেবারে নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।গ্যাস্টিক দূর করার ঘরোয়া উপায় এগুলো।অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে রসুনের কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে।

এক্ষেত্রে এক কোয়া রসুন খেয়ে ফেললেই স্টমাকে অ্যাসিড ক্ষরণের মাত্রা স্বাভাবিক হতে শুরু করে। ফলে গ্যাস সংক্রান্ত বিভিন্ন উপসর্গ ধীরে ধীরে কমে যেতে শুরু করে।খাবার গ্রহণের সময়ের সঠিক ব্যবধান রাখা, খালি পেটে চা না খাওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো নিজের আয়ত্বে রাখতে পারলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে পারেন।

আদাতে আছে এমন কিছু উপাদান যা গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় জ্বালাপোড়া হলে তা রোধ করতে সাহায্য করে। আদা খেলে বমি সমস্যা, বদ হজম, গ্যাস দূর করতে পারবো।আর এগুলোই হচ্ছে গ্যাস্টিক দূর করার ঘরোয়া উপায়।

অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ

এবার আমরা জেনে নিই অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ সম্পর্কে।বমি- বেশিক্ষণ পেট খালি থাকলেই যকৃৎ থেকে যে বিনি নির্গত হয় তা গলব্লাডারে জমা হয়। এই তরল হজমে বাধা দেয়। ফলে বারবার বমি, পিত্তবমির মতো লক্ষণ দেখা যায়। এছাড়াও খাবারের সংক্রমণ থেকে প্রায়শই পেটে ইনফেকশনের মতো সমস্যা দেখা দেয়। অ্যাসিড বেশিমাত্রায় ক্ষরণ হয় বলে গলা জ্বালা, পেট ব্যথার মতো সমস্যা দেখা যায়।এছাড়া ডাইরিয়া,কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, ডিপ্রেশন, শ্বাসের সমস্যা দেখা যায়।

যাঁরা গ্যাসট্রিকের সমস্যার ভুগছেন তাঁরা যদি ডিম,লো ফ্যাট মিল্ক, লো ফ্যাট মিল্কের দই, চিকেন ব্রেস্ট খেতে পারেন তাহলে উপকার পাবেন।খিদে পেলে খুব দ্রুত পেট ভরে যায়- অনেকক্ষণ হল খিদে পেয়েছে কিন্তু একটু খেলেই মনে হয় আর খেতে পারছি না এ কিন্তু গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ।গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সাধারণ হলেও ঘন ঘন এতে ভুগলে মোটেও হেলা করবেন না। কারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা পারে বিভিন্ন ধরনের পেটের ক্যান্সারের লক্ষণ।

একসময় লিভার, ফুসফুস এবং হাড়ের মধ্যেও ছড়িয়ে যেতে পারে এই ক্যান্সার।গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারের ৯৫ শতাংশ ধরণই হচ্ছে পেটের ভেতরের কোষগুলোর উপর শ্লেষ্মা তৈরি করা। যা পরবর্তীতে ঘা তে রূপান্তরিত হয়। আর এগুলোই অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ।পেটে গ্যাস জমলে তা দূর করার জন্য খেতে পারেন ঠাণ্ড দুধ। এটি একটি কার্যকরী প্রক্রিয়া। ঠান্ডা দুধ পাকস্থলির গ্যাস্ট্রিক এসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি মেলে দ্রুত। 

তাছাড়া নিয়মিত টক দই খেলে এ সমস্যা দূর হবে।পেটের গ্যাস থেকে আপনাকে মুক্তি দিতে পারে কলা ও কমলা। এই দুটি ফল পাকস্থলির অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে পারে। ফলে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কলা কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর করতে বেশ কার্যকরী।

হজমশক্তি ভালো রাখতে কাজ করে দই। তাই প্রতিদিন একবাটি দই খেলে হজম ভালো হয়। ফলে পেটে গ্যাস জমার ভয় থাকে না। পেটে গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হয় তা আমরা জানলাম।

অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তির উপায়

এবার আমরা জানবো অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে।আদা সব চাইতে কার্যকরী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানসমৃদ্ধ খাবার। পেট ফাঁপা ও পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে খান, দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্যাসের সমস্যা সমাধান হবে।অ্যালোভেরায় উপস্থিত নানাবিধ খনিজ একদিকে যেমন ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়, তেমনি হজম ক্ষমতার উন্নতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, অ্যালোভেরার উপাদান পেটে তৈরি হওয়া অ্যাসিডের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়।

ফলে অ্যাসিডিটির সমস্যা একেবারে নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।গ্যাস্টিক দূর করার ঘরোয়া উপায় এগুলো।অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে রসুনের কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে এক কোয়া রসুন খেয়ে ফেললেই স্টমাকে অ্যাসিড ক্ষরণের মাত্রা স্বাভাবিক হতে শুরু করে। ফলে গ্যাস সংক্রান্ত বিভিন্ন উপসর্গ ধীরে ধীরে কমে যেতে শুরু করে।খাবার গ্রহণের সময়ের সঠিক ব্যবধান রাখা, খালি পেটে চা না খাওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো নিজের আয়ত্বে রাখতে পারলে।

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে পারেন।আদাতে আছে এমন কিছু উপাদান যা গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় জ্বালাপোড়া হলে তা রোধ করতে সাহায্য করে। আদা খেলে বমি সমস্যা, বদ হজম, গ্যাস দূর করতে পারবো।আর এগুলোই হচ্ছে অতিরিক্ত গ্যাস থেকে মুক্তির উপায়।এই তরল হজমে বাধা দেয়। ফলে বারবার বমি, পিত্তবমির মতো লক্ষণ দেখা যায়। এছাড়াও খাবারের সংক্রমণ থেকে প্রায়শই পেটে ইনফেকশনের মতো সমস্যা দেখা দেয়।

অ্যাসিড বেশিমাত্রায় ক্ষরণ হয় বলে গলা জ্বালা, পেট ব্যথার মতো সমস্যা দেখা যায়।এছাড়াওডাইরিয়া,কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, ডিপ্রেশন, শ্বাসের সমস্যা দেখা যায়। যাঁরা গ্যাসট্রিকের সমস্যার ভুগছেন তাঁরা যদি ডিম,লো ফ্যাট মিল্ক, লো ফ্যাট মিল্কের দই, চিকেন ব্রেস্ট খেতে পারেন তাহলে উপকার পাবেন।

খিদে পেলে খুব দ্রুত পেট ভরে যায়- অনেকক্ষণ হল খিদে পেয়েছে কিন্তু একটু খেলেই মনে হয় আর খেতে পারছি না এ কিন্তু গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ।গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সাধারণ হলেও ঘন ঘন এতে ভুগলে মোটেও হেলা করবেন না। কারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধান করতে হবে।

পেটে গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হয়

আজকে আমরা যেন পেটে গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হয়।পেঁপেতে রয়েছে পাপায়া নামের এনজাইম যা হজমশক্তি বাড়ায়। নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলেও গ্যাসের সমস্যা কমে।কলা ও কমলা পাকস্থলির অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে। ফলে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও কলার দ্রবীভূত হতে সক্ষম ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষমতা রাখে। সারাদিনে অন্তত দুটি কলা খান।আদা সব চাইতে কার্যকরী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানসমৃদ্ধ খাবার।

পেট ফাঁপা ও পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে খান, দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্যাসের সমস্যা সমাধান হবে।অ্যালোভেরায় উপস্থিত নানাবিধ খনিজ একদিকে যেমন ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়, তেমনি হজম ক্ষমতার উন্নতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, অ্যালোভেরার উপাদান পেটে তৈরি হওয়া অ্যাসিডের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। ফলে অ্যাসিডিটির সমস্যা একেবারে নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।গ্যাস্টিক দূর করার ঘরোয়া উপায় এগুলো।

অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে রসুনের কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে এক কোয়া রসুন খেয়ে ফেললেই স্টমাকে অ্যাসিড ক্ষরণের মাত্রা স্বাভাবিক হতে শুরু করে। ফলে গ্যাস সংক্রান্ত বিভিন্ন উপসর্গ ধীরে ধীরে কমে যেতে শুরু করে।খাবার গ্রহণের সময়ের সঠিক ব্যবধান রাখা, খালি পেটে চা না খাওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো নিজের আয়ত্বে রাখতে পারলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে পারেন।তবে চিকিৎসা শাস্ত্রে এই গ্যাস্ট্রিক নিয়ে আমরা চিন্তাভাবনা করে থাকি না।

 কারণ বেশিরভাগ সময়ই এই সমস্যা অত্যন্ত নিরিহ হয়ে থাকে। এবার দেখা গিয়েছে যে গ্যাসের সমস্যা থাকলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে পেট ব্যথা, খিদে না পাওয়া, খাওয়ার ইচ্ছা চলে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা থাকে। পেটে গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হয় তা আমরা জানলাম।

গ্যাস্টিক হলে কি কি খাওয়া যাবেনা

এবার আমরা জানবো গ্যাস্টিক হলে কি কি খাওয়া যাবেনা তা আমরা জেনে নিব।যারা হজমের সমস্যা বা গ্যাস্ট্রিকে ভুগছেন, তাদের খুব বেশি ছোলা না খাওয়াই ভালো। একইসঙ্গে যারা কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন, তারাও ছোলা খাওয়া এড়িয়ে যান। মুখি কচুর তরকারি খেতে পছন্দ করেন অনেকে। যাদের গ্যাসের সমস্যা আছে, তাঁদের বেশি সবজি না খাওয়াই ভালো হবে।গ্যাস্ট্রিক হলে সাধারণত নাভির ওপরে পেটে ব্যথা হবে। পেট খালি থাকলে শেষ রাতের দিকে ব্যথা বেশি হয়।।

গলা-বুক-পেট জ্বলে।ডাল, বুট, ছোলা, বীণ, সয়াবিন ইত্যাদি ধরণের খাবার গ্যাস উদ্রেককারী খাবার। এগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, সুগার ও ফাইবার যা সহজে হজম হতে চায় না। ফলে গ্যাসের সমস্যা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে।সবজিগুলোতে রয়েছে ‘রাফিনোজ’ নামক একধরণের সুগার উপাদান যা পাকস্থলীর ব্যাকটেরিয়া ফারমেন্ট না করা পর্যন্ত হয় হয় না। এবং এই অবস্থায় পেটে গ্যাসের সমস্যা বৃদ্ধি  ও বৃদ্ধি পায় ।
এবং রয়েছে ফাইবার এবং ফ্রুক্টোজ ও সরবিটোল নামক সুগার উপাদান যা সহজে হজম হতে চায় না। এতে করেও গ্যাস হয় পেটে। লবণের সোডিয়াম অনেক বেশি পানিগ্রাহী। অতিরিক্ত লবণাক্ত খাবার খেলে দেহে পানি জমার সমস্যা দেখা দেয়। পাকস্থলীতেও সমস্যা শুরু হয় ও খাবার হজম হতে চায় না।কলা ও কমলা পাকস্থলীর অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে। এতে করে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

এছাড়াও কলার স্যলুবল ফাইবারের কারণে কলা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।আদা সবচাইতে কার্যকরী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান সমৃদ্ধ খাবার। পেট ফাঁপা এবং পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে কাঁচা খান, দেখবেন গ্যাসের সমস্যা সমাধান হবে।গ্যাস্টিক হলে কি কি খাওয়া যাবেনা তা আমরা জানলাম।

শেষ কথা

বন্ধুরা আজকে আমরা জানালাম প্লাস্টিক দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।দই আমাদের হজম শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। এতে করে দ্রুত খাবার হজম হয়, ফলে পেটে গ্যাস হওয়ার প্রবণতা কমে আসে। তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে।তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং নিয়ম অনুযায়ী চলবেন ।আর এইরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#