ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ লক্ষণ - ছত্রাক সংক্রমণ প্রতিকার
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা,আজকে আমরা আপনাদের জানাবো। ত্বকে ছত্রাক সংক্রমণ
লক্ষণ সম্পর্কে। আমাদের শরীরে ঘাড়ে সাদাটে আবরণ পড়া ত্বক ক্ষয় হয়ে পড়া
চুলকানি ত্বক ফাটা এরকম উপসর্গ দেখা দেয় ছত্রাক সংক্রমণ হলে। জেনে নিই ত্বকের
ছত্রাক সংক্রমণ লক্ষণ সম্পর্কে।তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ
লক্ষণ সম্পর্কে।
অনেক ধরনের ছত্রাক মাথার ত্বকে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। তবে তিন থেকে চার ধরনের
ছত্রাকের সংক্রমণ খুব বেশি দেখা যায়, যেমন মেলাসিজিয়া। এই ছত্রাক মাথার ত্বকে
চুলের গোড়ায় বসবাস করে থাকে।তো বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিব ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ
লক্ষণ-ছত্রাক সংক্রমণ প্রতিকার সম্পর্কে।
ভূমিকা
অনেক ধরনের ছত্রাক মাথার ত্বকে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। তবে তিন থেকে চার ধরনের
ছত্রাকের সংক্রমণ খুব বেশি দেখা যায়, যেমন মেলাসিজিয়া। এই ছত্রাক মাথার ত্বকে
চুলের গোড়ায় বসবাস করে।মাথার ত্বকে সিবাম নামক একধরনের তেল নিঃসৃত হয়, যা চুল
সুন্দর ও মসৃণ রাখার কাজ করে থাকে। মেলাসিজিয়া এই সিবাম খেয়ে বেঁচে থাকে।ত্বকের
ছত্রাক সংক্রমণ লক্ষণ সম্পর্কে জেনে নিব আজ আমরা।
ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ হলে নানান ধরনের সমস্যার সম্মুখীন এর লক্ষণ দেখা যায়
বিশেষ করে, ত্বকের উসকো খুশকো তা , বিশেষ করে মৃত ত্বকের মত হয়ে খসখসে ফসকে ভাব
হওয়া এবং এটা বেশিরভাগ হয়ে গেলে উপসর্গ দেখা দেয় ছত্রাক সংক্রমণ
হলে।মেলাসিজিয়া সিবামের ওপর একধরনের এনজাইম প্রয়োগ করে, যেটা তেলকে ভেঙে ফেলে
মেলাসিজিয়ার খাদ্য উপযোগী করে তোলে। তেলের যে অংশ মেলাসিজিয়া খায় না,এবং তা একত্রিত হয়ে মাথার স্কিন ভেদ করে তা মাথার ভেতরে চলে যায়
এবং সেটা দেওয়ার পর সেখানে জ্বালানি বা চুলকানির আবির্ভূত হয়।
মাথার ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকের নিচে নতুন ত্বক তৈরি হয় ও ক্ষতিগ্রস্ত ত্বক খসে যেতে
থাকে। ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ লক্ষণ সম্পর্কে আজকে আমাদের পোস্টটি।ত্বকে ছত্রাক
সংক্রমণের কারণে যে গোল গোল ছোপ পড়ে ও চুলকায়, তাকে সাধারণত দাদ বলা হয়। আমাদের
সমাজে এটি খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। যেকোনো বয়সের যেকোনো মানুষ এতে আক্রান্ত হতে
পারে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বাস করা, আর্দ্র স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া, অতিরিক্ত ঘাম
ইত্যাদি এই সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়।
আরো পড়ুন যশোরের বিখ্যাত নদীটির নাম কি
এটি খুবই ছোঁয়াচে। মাথার ত্বক থেকে শুরু করে পিঠ, হাত, পা, কুঁচকি, বগল ও শরীরের
নানা ভাঁজে প্রথমে লালচে গোল গোল বা ডিম্বাকৃতির ছোপ দেখা দেয়।দাদ হলে নানা ধরনের
ছত্রাকবিরোধী মলম ও ওষুধ ব্যবহার করা যায়।
ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ লক্ষণ
এবার আমরা জানবো তোকে ছত্রাক সংক্রমণ লক্ষণ সম্পর্কে।তীব্র গরমে অনেকেরই ঘাম হয়।
ঘামের কারণে শরীর ভেজা থাকে। দীর্ঘসময় ত্বক ভেজা থাকলে ত্বকে ছত্রাক সংক্রমণ বা
ফাঙ্গাল ইনফেকশন দেখা দিতে পারে। ফাঙ্গাল ইনফেকশন একটি সংক্রামক রোগ। আমাদের
চারপাশে এমন অনেক রোগজীবাণু ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকে যা আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না।
এসব রোগজীবাণু আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে শরীরে প্রবেশ করে এবং শরীরের যেকোনো
একটি অংশকে আক্রান্ত করে।
দ্রুত এ রোগের চিকিৎসা না নিলে ধীরে ধীরে তা সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে।
বিশেষ করে গরম ও বর্ষার সময় ত্বকে ফাঙ্গাল আক্রমণ বেশি হয়। তাই শরীরের ত্বক
যেকোনো ধরনের রোগে আক্রান্ত হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। যাদের শরীরে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তারা বেশি ফাঙ্গাল ইনফেকশনে আক্রান্ত হয়।ত্বকের ছত্রাক
সংক্রমণ লক্ষণ সম্পর্কে জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের কাছে।অনেক ধরনের ছত্রাক
মাথার ত্বকে সংক্রমণ ঘটাতে পারে।
তবে তিন থেকে চার ধরনের ছত্রাকের সংক্রমণ খুব বেশি দেখা যায়, যেমন মেলাসিজিয়া। এই
ছত্রাক মাথার ত্বকে চুলের গোড়ায় বসবাস করে।মাথার ত্বকে সিবাম নামক একধরনের তেল
নিঃসৃত হয়, যা চুল সুন্দর ও মসৃণ রাখার কাজ করে থাকে। মেলাসিজিয়া এই সিবাম খেয়ে
বেঁচে থাকে।ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ লক্ষণ সম্পর্কে জেনে নিব আজ আমরা।মাথার ত্বকে
ময়লা জমা, মৃত ত্বক উঠে আসা, ত্বক থেকে পুরা শরীর আশপাশে হওয়া খুশখুসে ।
ত্বক রুক্ষ হয়ে পড়া, চুলকানি, ত্বক ফাটা ও রক্ত বের হওয়ার মতো উপসর্গ দেখা দেয়
ছত্রাক সংক্রমণ হলে।ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ লক্ষণ সম্পর্কে আমরা সবাই জেনে
নিব।ফাঙ্গাল ইনফেকশন প্রতিরোধের জন্য নিজের শারীরিক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা সবচেয়ে
বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
ছত্রাক সংক্রমণ প্রতিরোধ করণ
এবার আমরা জেনে নিব ছত্রাক সংক্রমণ প্রতিরোধ করণ সম্পর্কে।ছত্রাক সংক্রমণ, যা
মাইকোসিস নামেও পরিচিত, ছত্রাক দ্বারা সৃষ্ট রোগ।শরীরের বিভিন্ন অংশ
গতানুগতিকভাবে আক্রান্ত হতে পারে; পৃষ্ঠীয়, ত্বকনিম্নস্থ এবং সমগ্র
দেহ।উপরিভাগের ছত্রাক সংক্রমণের মধ্যে রয়েছে ত্বকের সাধারণ টিনিয়া, যেমন শরীরের
টিনিয়া,হাত,পা এবংদাড়ি এবং খামির সংক্রমণ যেমন ছুলি।সাবকুটেনিয়াসপ্রকারের
মধ্যে রয়েছে ইউমাই সিটোমা।
এবং ক্রোমোব্লাস্টো মাইকোসিস, যা সাধারণত ত্বকে এবং নীচের টিস্যুগুলিকে প্রভাবিত
করে। সমগ্রদেহে ছত্রাক সংক্রমণ আরও গুরুতর এবং ক্রিপ্টোকো কোসিস, হিস্টোপ্লাজ
মোসিস, নিউমোসি স্টিস নিউমোনিয়া, অ্যাসপার গিলোসিস এবং মিউকোর মাইকোসিস
অন্তর্ভুক্ত।লক্ষণ এবং উপসর্গ ব্যাপকভাবে লক্ষণীয়।সাধারণত উপরিভাগের সংক্রমণের
সাথে ফুসকুড়ি হয়।
ত্বকের মধ্যে বা ত্বকের নীচে ছত্রাকের সংক্রমণে পিণ্ড এবং ত্বকের পরিবর্তন হতে
পারে।নিউমোনিয়ার মতো উপসর্গ বা মেনিনজাইটিস গভীর বা অন্ত্রের সংক্রমণও সাথে ঘটতে
পারে।ছত্রাক সংক্রমণ প্রতিরোধ করণ সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।ইস্ট ক্যান্ডিডা
অ্যালবিকানগুলি উপসর্গগুলি ছাড়াই লোকেদের মধ্যে বাস করতে পারে ।
এবং স্বাস্থ্যকর ব্যক্তিদের মধ্যে মুখের থ্রাশ বা ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফেকশন এবং
যারা নিজেরাই সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে না তাদের মধ্যে মারাত্মক
সিস্টেমিক ক্যানডিডিয়াসিস উভয়েরই কারণ হতে পারে।
ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ
এবার আমরা জানবো ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ সম্পর্কে।ছত্রাক সংক্রমণ, যা মাইকোসিস
নামেও পরিচিত, ছত্রাক দ্বারা সৃষ্ট রোগ। শরীরের বিভিন্ন অংশ গতানুগতিকভাবে
আক্রান্ত হতে পারে; পৃষ্ঠীয়, ত্বকনিম্নস্থ এবং সমগ্র দেহ। উপরিভাগের ছত্রাক
সংক্রমণের মধ্যে রয়েছে ত্বকের সাধারণ টিনিয়া, যেমন শরীরের টিনিয়া, কুঁচকি,
হাত, পা এবং দাড়ি এবং খামির সংক্রমণ যেমন ছুলি।ত্বকে ছত্রাক সংক্রমণের কারণে যে
গোল গোল ছোপ পড়ে ও চুলকায়, তাকে সাধারণত দাদ বলা হয়।
আমাদের সমাজে এটি খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। যেকোনো বয়সের যেকোনো মানুষ এতে
আক্রান্ত হতে পারে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বাস করা, আর্দ্র স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া,
অতিরিক্ত ঘাম ইত্যাদি এই সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়। এটি খুবই ছোঁয়াচে। মাথার ত্বক থেকে
শুরু করে পিঠ, হাত, পা, কুঁচকি, বগল ও শরীরের নানা ভাঁজে প্রথমে লালচে গোল গোল বা
ডিম্বাকৃতির ছোপ দেখা দেয়। এর ওপর লাল আবরণ থাকে ও ভীষণ চুলকায়। এত বেশি চুলকায়
যে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হতে পারে।
পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করুন। অতিরিক্ত ঘেমে গেলে জামাকাপড় পাল্টে ফেলুন ও পুরোনো
জামা না ধুয়ে আর পরবেন না। এগুলো উপায়ে আমরা ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ প্রতিরোধ
করতে পারি।মাথার স্ক্যাল্প বা ত্বকে ছত্রাক সংক্রমণ হলে চুলকানি, ফুঁসকুড়ি,
ব্যথা ও জ্বলুনির মতো উপসর্গ দেখা দেয়। ত্বক সংক্রমিত হলে আক্রান্ত স্থান লালচে
হয়ে ব্যথা, গরম অনুভূতি, ফুলে কালচে হয়ে যেতে পারে।
তীব্র গরমে অনেকেরই ঘাম হয়। ঘামের কারণে শরীর ভেজা থাকে। দীর্ঘসময় ত্বক ভেজা
থাকলে ত্বকে ছত্রাক সংক্রমণ বা ফাঙ্গাল হয়।ত্বকের উপরের ছত্রাক সংক্রমণের সাধারণ
লক্ষণ হল চুলকানি, ত্বকের রঙ বদল এবং ত্বক খসখসে হয়ে যায়।
ছত্রাক সংক্রমণ প্রতিকার
এবার আমরা জেনে নিব ছত্রাক সংক্রমণ প্রতিকার সম্পর্কে।ঘরোয়া উপকরণ দিয়েও মাথার
ত্বকের সংক্রমণ কমানো যায়। অ্যালোভেরা, বেকিং সোডা, নারকেল তেল, অলিভ তেল ও
ভিনেগার ব্যবহারের মাধ্যমে সংক্রমণ কমে।অনেক ধরনের ছত্রাক মাথার ত্বকে সংক্রমণ
ঘটাতে পারে। তবে তিন থেকে চার ধরনের ছত্রাকের সংক্রমণ খুব বেশি দেখা যায়, যেমন
মেলাসিজিয়া। এই ছত্রাক মাথার ত্বকে চুলের গোড়ায় বসবাস করে।
মাথার চামড়ায় প্রচুর পরিমাণে ময়লা জমা, মরা চামড়াগুলো উঠে আসা, শরীরের যে কোন
জায়গায় পুষ্প ফুচকা হয়ে চুলকানি হওয়ার মতো উপসর্গ দেখা দেয় ছত্রাক সংক্রমণ
হলে।একটি ছত্রাকের ত্বকের সংক্রমণঘটবে যখন এই অণুজীবগুলি আপনার ত্বকে অস্বাভাবিক
ভাবে বৃদ্ধি পায় বা কাটা বা ক্ষতের মাধ্যমে আপনার ত্বকে প্রবেশ করে। কিছু ছত্রাক
সংক্রমণ ছড়াতে পারে যদি আপনি সরাসরি সংস্পর্শে আসেন।
ছত্রাকের ত্বকের সংক্রমণ বেশির ভাগই আপনার ত্বকের সেই জায়গা গুলিকে প্রভাবিত করে
যেগুলি পর্যাপ্ত বায়ুপ্রবাহ পায় না।ছত্রাক সংক্রমণ প্রতিকার করা যায় কিভাবে
জেনে নিই।ত্বকের উপরের ছত্রাক সংক্রমণের সাধারণ লক্ষণ হল চুলকানি, ত্বকের রঙ বদল
এবং ত্বক খসখসে হয়ে যাওয়া।ছত্রাক মাটি, বাতাস এবং জলে পাওয়া যায় এবং কিছু
ক্ষতি না করেই মানবদেহে বসবাস করতে পারে। সাধারণত ছত্রাক বা ফাঙ্গাসের প্রজাতি।
আক্রান্ত অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, এবং সংক্রমণের তীব্রতার উপর নির্ভর করে ।তা ছাড়া
কম্প্রোমাইজড ইমমিউন সিস্টেমযুক্ত মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যেতে পারে। যাদের রোগ
প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল তাদের ক্ষেত্রে ওরাল থ্রাশ নিরাময় করা অনেক সময় কঠিন
হয়ে দাঁড়ায়। মোট জনসংখ্যার অর্ধেকের মুখগহ্বরে ক্যানডিডা বিদ্যমান থাকে। যারা
কৃত্রিম দাঁত পরিধান করে থাকেন, তাদের সবারই ক্যানডিডা থাকবেই।
কিন্তু সাধারণত কোনো খারাপ প্রতিক্রিয়া থাকে না। ক্যানডিডা সাধারণত মুখে কোনো
সমস্যা সৃষ্টি করে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না মুখের রাসায়নিক পরিবর্তনের কারণে তা
অন্যান্য জীবাণুর সাথে ক্যানডিডাকে সংক্রমণে সাহায্য করে থাকে।
ছত্রাক নাশক মলম
এবার আমরা জানবো ছত্রাক নাশক মলম সম্পর্কে।ক্লোট্রিমাজোল একটি বিস্তৃত বর্ণালীর
ছত্রাক নাশক ওষুধ যা মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর ছত্রাক সংক্রমণের চিকিৎসায়
ব্যবহৃত হয়।ছত্রাক সংক্রমণের সাধারণ লক্ষণ হল চুলকানি, ত্বকের রঙ বদল এবং ত্বক
খসখসে হয়ে যাওয়া। ত্বকের গভীরের ছত্রাক সংক্রমণের লক্ষণগুলি অন্যান্য ভাইরাস বা
ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের মতই। ত্বকের উপরের সংক্রমণের নির্ণয় সাধারণত ডাক্তারবাবু
ক্লিনিকাল পরীক্ষা দ্বারাই করেন।
ত্বকের গভীরের সংক্রমণের নির্ণয়ের জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হয়।
ত্বকের উপরের ছত্রাক সংক্রমণ ক্ষতিকারক নয় এবং সহজেই তার চিকিৎসা করা যায়। ত্বকের
গভীরের ছত্রাক সংক্রমণগুলির চিকিৎসা প্রায়শই জটিল। ত্বকের উপরের সংক্রমণের
চিকিৎসা সাধারণ ছত্রাক-বিরোধী ক্রিম লাগিয়েই করা যায়।ছত্রাক নাশক মলম লাগিয়ে
আমরা অনেকেই উপকৃত হয়।যেখানে ছত্রাক সংক্রমণ হয়নি, সেখানে এলার্জীর মত বিক্রিয়া
ঘটাতে পারে।
উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় যে পায়ে ছত্রাক সংক্রমণের কারণে হাতে বা আঙুলে এলার্জীর
রাশ হল, যদিও হাত বা আঙুল সংক্রামিত জায়গার সংস্পর্শে আসেনি। আমাদের এই গ্রহে
প্রায় দুই মিলিয়ন ধরণের ছত্রাক পাওয়া যায়।সংক্রমণের ধরণ এবং তীব্রতার উপর নির্ভর
করে ছত্রাক-বিরোধী ওষুধগুলি স্থানীয় ভাবে লাগানোর, খাওয়ার বা ইনজেকশন দেওয়ার জন্য
হয়।
আরো পড়ুন আবাসিক হোটেল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
ছত্রাক-বিরোধী ওষুধগুলি ছত্রাকদের বাইরের দেওয়াল ভেঙে ফেলে তাদের মৃত্যু ঘটায়। এই
ওষুধগুলি ছত্রাকের প্রজনন এবং বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে।
শেষ কথা
প্রিয় বন্ধুরা, আজকে আমরা জানলাম আমাদের ত্বকের ছত্রাক সংক্রমণ রোগের লক্ষণ
সম্পর্কে।ত্বকে ছত্রাক সংক্রমণের কারণে যে গোল গোল ছোপ পড়ে ও চুলকায়, তাকে
সাধারণত দাদ বলা হয়। আমাদের সমাজে এটি খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। এরকম ছত্রাক জনিত
সমস্যা দূর করতে চাইলে আমাদের পোস্টটা মন দিয়ে পড়বেন। এবং পোস্ট অনুযায়ী চলবেন
অবশ্যই ফলাফল পাবেন ইনশাআল্লাহ। তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টটা যদি আপনাদের ভালো লেগে
থাকে । তাহলে এইরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url