জন্ডিস আমাদের কি জন্ম হয় - জন্ডিস হওয়ার কারণ কি

জন্ডিস সম্পর্কে আমরা কিছু জানলেও কিন্তু আমরা ভালোভাবে যাই না যে জন্ডিস কি কারনে হয় বা কি জন্য হয় তো জন্ডিস সম্পর্কে যদি আপনারা জানতে চান তাহলে আমাদের সাথে থাকুন এবং কি পুরোপুরি পোস্টার পূরণ আমাদের সঙ্গে নিচ আসন তো চলুন আমরা আর বেশি দেরি না করে আমরা এবার জানি যে জন্ডিস সম্পর্কে।

জন্ডিস আমাদের অনেক লুকোরেই হয়ে থাকে। কিন্তু হয়তো আমরা জন্ডিস সম্পর্ক হয়ে যায় না ,যে জন্ডিস আমাদের কি জন্য হয়ে থাকে বা কি কারনে হয়ে থাকে ।জন্ডিস কি, কোন ছোঁয়াচে আরোগ না ,জন্ডিস আমাদের কি জন্য হবে, জন্ডিস কি রকম দেখতে হয় বা জন্ডিস রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা বেঁচে থাকে নাকি মারা যায় ।জন্ডিস আমাদের পক্ষে হওয়া ভালো না ক্ষতিকর এবং কি জন্ডিস আমাদের কি কারণে হয়ে থাকে। 

জন্ডিস হলে কি আমরা কোন চিকিৎসা নিতে পারবো না ,কবিরাজের কাছ থেকে সাহায্য নিতে পারব এবং কি আমরা জন্ডিস কি রকম করে ভালো করতে পারে। জন্ডিস হলে কি আমাদের দেহের কোন জায়গায় কি ক্ষতি হবে ,না ভালো হবে ।জন্ডিস হলে আমরা কার কাছ থেকে চিকিৎসা নিতে পারি ,জন্ডিস আমাদের কিভাবে ভাল হতে পারে কি খেলে জন্ডিস ভালো হবে এবং কি না খেলে জন্ডিস ভালো হবে না ।সে আমরা দেখে নিব যে আমরা কি খেতে পারবো ।

জন্ডিস হলে বা কি খেতে পারব না, সেজন্য আমাদের খুব ভালোভাবে জন্ডিস সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত বা জেনে নেওয়া দরকার। আমরা যদি জন্ডিস সম্পর্কে কিছু না জেনে থাকি তাহলে এবার কিন্তু আমরা খুব সহজে মা খুব তাড়াতাড়ি জন্ডিস সম্পর্কে জেনে যাব। যে জন্ডিস আমাদের কি যেন হয়ে থাকে এবং এটা ভালো করার উপায় কি।

প্রথমে আমরা জানব যে জন্ডিস আমাদের কি জন্য হয়। আমরা যদি ভালোভাবে জানি, যে জন্ডিস কি জন্য হয় বা কি কারনে হয়। তাহলে আমরা সম্পর্কে কিছু জানতে পারবো, তো আমাদের কিন্তু খুব ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত বা দরকার। যে জন্ডিস কি জন্য হয় কি কারনে জল দিয়ে ছুঁয়ে থাকে, জন্ডিস কিন্তু আমাদের অনেক লুকোচুরি হয়ে থাকে।

বা জন্ডিস আক্রান্ত ব্যক্তিরা কিন্তু কখনো কখনো মারা ও জান সেজন্য সে ক্ষেত্রে আমরা খুব ভালোভাবে জানবো ।যে জন্ডিস কি ধরনের রোগ বা জন্ডিস হলে কি হতে পারে ।আমরা বেশি দেরি না করে জন্ডিস সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেই এ জন্ডিস কিন্তু গ্রামে অনেক বেশি ছড়ায় জন্ডিসহ এমন একটি রোগ যা দূষিত পানি এবং যেকোনো পানিবাহিত ।

বেশি ছড়ায় এই জন্ডিস জন্ডিসকে বলা হয় পানিবাহিত একটি রোগ ।আমাদের জন্ডিস মানে চোখের পাতা থেকে ,আসতে আসতে যদি আমাদের চোখ পুরো ফুটা হলুদ হয়ে যায় ।তাহলে আমরা বুঝতে পারবো যে আমাদের জন্ডিস হয়েছে ,তো আমরা কিন্তু খুব সহজে জানতে পারলাম যে জন্ডিস আমাদের কি জন্য হয়।

এবার আমরা জানবো বা জানতে চেয়েছি যে জন্ডিস হলে কি মানুষ মারা যায় ।কেউ কেউ হয়তো বলেন যে জন্ডিস হলে মানুষ মারা যায়, জন্ডিস আক্রান্ত ব্যক্তিদেরকে ছোঁয়া যাবেনা বা জন্ডিস হলে মানুষ অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে। অনেক শক্তি ক্ষমতা বল হারিয়ে ফেলে আমরা কিন্তু আক্রান্ত ব্যক্তিদের কাছে ।এরকম ধরনের নিয়ে থাকি, সে জন্য আমরা ভালোভাবে সাহায্য করতে পারেনা এবং কি খাবার দিতে পারি, না কোন কিছুই সমস্যা হলে সেটি সমাধান করে দিতে পারে।

না কারণ আপনারাও হয়তো জন্ডিস দেখে ভয় পেয়ে যান যে যদি আমারও হয়ে যায় তাহলে আমি মারা যাব। কিন্তু এটা ঠিক নয় এটা কিন্তু বেটি জন্ডিস রোগে আক্রান্তরা কখনোই মারা যান না ,আর জন্ডিস হলে যারা মারা যান ,তাদের নিশ্চয়ই কোন অন্যতম রোগ আছে। যা ডাক্তার দেখতে পারেনা। সেজন্য আমরা এটাই বিশ্বাস করব যে কখনো জন্ডিস রোগে আক্রান্ত রাত মারা যান না ।

কেননা জন্ডিস একটি আমরাও যা চিকিৎসা করার পরে কিন্তু ভালো হয়ে যাবে । আপনারা কেউ ভয় ও ডাক্তার দেখাতে পারেন না যেন ,জন্ডিস আক্রান্ত ব্যক্তি মারা যাবে বলে আপনাদের শুধু শুধু টাকা-পয়সা নষ্ট হবে ।বলে আপনারা কেউ জন্ডিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসা করেন না এটা কিন্তু ঠিক না ,আসলে চিকিৎসা দিতে হবে এবং কি আমাদের সবসময় নিয়মিত তাকে যত্ন করতে হবে ।

তাহলে এক নিমেষে জন্ডিস আক্রান্ত ব্যক্তিরা সেটা উপরে ।এবং ক্ষমতা ফিরে পাবে অনেক ভালো হয়ে উঠবে জন্ডিস আমাদের কি জন্য হয়, আমরা কিন্তু খুব ভালোভাবে জেনে গেলাম যে জন্ডিস কখনো মারা যায় না।

আমরা আমরা এবার জানতে চাইছি যে চোরা জন্ডিসের লক্ষণ। হয়তো আমরা আচরণ দেশের লক্ষণ সম্পর্কে, কিছু জানিনা। কিন্তু আপনারা এবার খুব সহজে জানতে পারবেন যে চূড়ায় জন্ডিস আসলে কি রকম হয়ে থাকে বা এটি কি লক্ষণ নিয়ে হয় ।জন্ডিস বলতে কী বোঝায় জোড়া জন্ডিসের আসলে কি ধরনের হয় ,বা কি রকম হয়ে থাকে তো জোড়া সম্পর্কে কেউ না জেনে থাকলেও এবার আমরা খুব ভালোভাবে জন্ডিস সম্পর্কে। 

আসলে চূড়ার জন্ডিস এমন একটি রোগ হয়ে থাকে ,বা এমন একটি লোক নিয়ে আসে। যা আমাদের শরীরের পক্ষে কিন্তু অনেক ক্ষতি করা, আর আমরা যদি জোড়াজঙ্গের সম্পর্কে কিছু বুঝতে না পারি ।তাহলে কিন্তু এই লক্ষণ গুলো দেখে বোঝা যাব ,যে এটা আমাদের চূড়া চন্ডী সচেতন আমরা এবার ভালোভাবে জেনে নিয়।

যে জোড়া জন্যে কি আসলে চূড়ান্ত হলে ৩ লক্ষণ নিয়ে আসে ,তারপরে আপনি বুঝতে পারবেন যে একটি চোরা চুরা জন্ডিস এক নম্বর হয়েছে ।যে গরম পড়তে বা না পড়তে আপনাদের হজম জ্যোতির সমস্যা, দুই নম্বর পেটের গুলাম দেখা দেওয়া, তিন নম্বর পেটের নানা সমস্যা থেকে দেখা দেয় এই জন্ডিস চোরা জন্ডিসের লক্ষণ ।

আমরা তো অনেক কিছুই জেনেছি কিন্তু এটা জানি কি যে জন্ডিসের কারণ ও লক্ষণ ।হয়তো আমরা চাইনা যে জন্ডিসের কারণ ও লক্ষণ কি কারণ হয়ে থাকে, জন্ডিস কি লক্ষণ নিয়ে জন্মায় এবং কিছু অপারেশন করার পরেও কি সেই কারণটা থেকে যায়। নাকি জন্ডিসের সঙ্গে সঙ্গে চলে যাই ,তো চলুন আমরা এবার ভালোভাবে জেনে নিন যে জন্ডিসের কারণটা কি আসলে জন্ডিসটা এমন একটি জিনিস ।যা আমরা দেহে ও দেখতে পায় না কিন্তু যখন হয় তখন কিন্তু সবাই দেখতে পায় ।

জন্ডিসের কারণ এটি একটি পানি ব্যাহিত রোগ এবং কি একে যদি পানি বেশি বেশি করে দেয়া হয় ।তাহলে কিন্তু বেশি ভালো জন্ডিস কাজ করবে কিন্তু আমরা যদি বেশি বেশি অল্প করে নাড়া চেষ্টা করি। তাহলে কিন্তু খুব সহজে আমাদের কারণেই হচ্ছে পানি, কেননা পানি থেকেই জন্ডিস জন্মায় আর আমাদের মানুষকে রোগীর মত আক্রান্ত করে দেয় ।

আরো জন্ডিসের যে লক্ষ্য নিয়ে আসে ,বা যে লক্ষণ হয়ে থাকে সেই লক্ষণ গুলো হলো জন্ডিসের লক্ষণ বলতে কিছুই না। শুধু একটাই লক্ষ্য নিয়ে আসে যার কারণে আমাদের চোখ হলুদ করে ,তুলে এই একটাই লক্ষণ দেখা যায় ,আমাদের আর জন্ডিসের লক্ষণ শুধু আমাদের এটাই করতে পারে বেশি ক্ষতি করতে পারে না কেন ।জন্ডিসের একটি পানি বাহিত রোগ এটাই ছিল আমাদের জন্ডিসের কারণ ও লক্ষণ

এবার আমরা জেনে নেই যে পিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয় ।আমরা জানি না যে এর মাত্রা কত হলে আমাদের সবাই জন্ডিস হয়ে থাকে ,কিন্তু আমরা এবার খুব সহজে জানতে পারবো ।বেরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয় বা হয়ে থাকে এ সম্পর্কে, আমরা কিছুটা জেনে থাকলে আমারও ভালোভাবে জানি না। যে এই মাত্রা কত হলে আমাদের জন্ডিস হয়, আর আমরা যদি এই খবরটা তাড়াতাড়ি জানতে পারবা জানতে পারি ।তাহলে কিন্তু আমাদের জন্ডিস সম্পর্কে ভালো হবে কেন না।

আমরা আমরা যদি এখন থেকে জন্ডিস সম্পর্কে কিছু ধারনা বা ভালোভাবে কিছু করতে পারি ,তাহলে বড় হয় নিশ্চয়ই আমরা খুব তাড়াতাড়ি সারাতে পারবো ।তাড়াতাড়ি ভালো করতে পারব সেই ক্ষেত্রে আমাদের কিন্তু ছোট থেকেই সম্পর্কে উচিত ,হওয়া দরকার কেননা আমরা যদি যে মাত্রা জানবো ।সে মাত্রার নিচে থাকি তাহলে কখনো আমাদের জন্ডিস হবে ।

না আর তার পক্ষে আমাদের জ্ঞান ভালোভাবে থাকবে সেজন্য আমরা এখনো খুব ভালোভাবে। সবকিছু দরকার তো আমাদের শরীরে পক্ষে বেরুবিনের মাত্রা যত থাকা উচিত এত থাকা ভালো হয় সেটা হলো যে বেরুবিনের মাত্রা ।যদি আমাদের ২২৫ থাকে তাহলে কিন্তু আমরা জন্ডিসের লক্ষণ বলে মনে করব, পিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয়।

তো আমরা কিন্তু জন্ডিস সম্পর্কে যেটা জেনেছিলাম না সেটাও খুব ভালোভাবে জেনে নিলাম ।বা যেটা আমাদের জন্য কথা ছিল না এগুলো সব আমরা খুব ভালোভাবে জেনে নিলাম। তো বন্ধুরা এতক্ষন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ।