বাজরিগার পাখি পালনের পদ্ধতি - বাজরিগার পাখির বিডিং

আসসালামু আলাইকুম আজকে আমি বাজরিগার পাখি পালনের পদ্ধতি নিয়ে কিছু আলোচনা করব। আমরা শখের বসে বাজরিগার পাখি পালন করে থাকি । বাজরিগার পাখি পালনের পদ্ধতি না জেনে নানা সমস্যায় পড়তে হয় আসুন আমরা বাজরিগার পাখি পালনের পদ্ধতি কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা আলোচনা করা হবে।
বাজরিগার পাখি পালনের পদ্ধতি - বাজরিগার পাখির বিডিং
বাজরিগার পাখি পালনেরপদ্ধতি ও খাবারের তালিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কেননা বাজরিগার পাখি পালনে জন্য খাবার প্রয়োজন হয় তাই বাজরিগার পাখির খাবারের তালিকা নিয়ে। কিছু আলোচনা করা হলো বাজরিগার পালনের পদ্ধতি ও খাবারের তালিকা জানার জন্য পুরো কন্টেকটা ভালো করে পড়ুন

ভূমিকা

বাজরিগার পাখি অন্য পাখিদের মধ্যে অন্যতম ছোট এক ধরনের পাখি যা দেখে অনেক সুন্দর বাজরিগার পাখি আমরা সকলেই কমবেশি পালন করে থাকি ছোট প্রজাতির হলেও এরা প্রায় অনেক জাতের হয়ে থাকলেও বাংলাদেশের সচরাচর 30 প্রজাতির বাজরিগার পাখি দেখা যায় বাংলাদেশী নয় বিদেশও বাজিগার পাখি বাণিজ্যিকভাবে লালন পালন করে থাকে।
বাজিগার পাখি দেখা বিভিন্ন জাতের হয়ে থাকে এবং বিভিন্ন কালারের হয় ফলে আমাদের দৃষ্টিতে অনেক সৌন্দর্যময় পাখি বলে মনে করি বাজরিগার পাখি শুধু সুন্দর্য নয় বাংলাদেশের অনেক স্থানে বাজরিগার পাখি বানিজ্যিকভাবে ক্রয় ও বিক্রয় করে থাকে পাখি পালন করে মাসে প্রায় অনেক টাকা লাভজনক হওয়া যায় কিন্তু শখের বসে পাখি পালন করলেই লাভজনক হওয়া যায় না পাখি পালন করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা আলোচনা করা হলো ব্যাস।

বাজরিগার পাখি পালনের পদ্ধতি

বাজরিগার পাখি আমরা সকলেই পালন করে থাকি তবে বাজরিগার পাখি পালনের পদ্ধতি রয়েছে যেমন এক থেকে দুই জোড়া পাখি পালনের জন্য দুই থেকে তিন ফিট লম্বা ও এক থেকে দেড় ফুট উচ্চতা কাঁচা হলে ভালো হয় যাতে পাখিরা একটু উড়তে পারে এবং ব্লিডিং ঠিক মত করতে পারে তাছাড়া খাঁচার মধ্যেও খাবারের পাত্র এবং হাড়ি দিতে হয় যাতে করে তারা হাড়িতে ডিম দিতে পারে এবং বেশি পরিমাণ পাখি পারলে তা বড় ঘরের প্রয়োজন হয়। 

অন্যদিকে যারা বেশি পরিমাণ পাখি পালন করতে চায় তাদের বড় একটা পাখির শের তৈরি করতে হয় এবং সেখানে প্রতি জোড়া প্রতি একটি করে হাঁড়ি দিতে হয় যাতে করে কেউ কারো খাইতে গিয়ে ডিম না দেই একে অন্যের হারতে গিয়ে ডিম দেওয়ার ফলে তাদের মধ্যে মারামারি সৃষ্টি করে অনেক সময় ডিম ভেঙ্গে ফেলে আবার অধিক মারামারি কারণে অনেক সময় বাচ্চাও মারা যায় তাই প্রতি জোড়া প্রতি একটি করে হারিয়ে দেওয়ায় সবচেয়ে ভালো হয় বাজরিগার পাখি পালনের পদ্ধতি এগুলা আমরা বিশেষ করে মেনে চলবো। 

বাজরিগার পাখির খাবার

আমরা অনেকেই বাজরিগার পাখির খাবার নিয়ে চিন্তিত। বাজরিগার পাখি পালনের মধ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ পাখি খাবার কেননা খাবার ছাড়া পাখি পালন করা অসম্ভব তবে আমরা বাজরিগার পাখিকে অনেক রকমের খাবার দিয়ে থাকি কিন্তু বাজরিগার পাখির পালনের জন্য নানা রকমের খাবার দিয়ে থাকি যেমন ধান গম বাজরা চীনা কাউন এবং সবজি বেশিভাগ ধান গম চিনা বাজরা দিলেও দিনে অন্তত একবার সবজি খাওয়ান উচিত।

কারণ পাখির পুষ্টি জন্য এবং ডিমের উর্বরতা বাড়ানোর জন্য আমরা সবজির প্রয়োজন হয় তাছাড়া পাখির গ্রোথ ও ভালো হয় তাছাড়া ভিটামিনযুক্ত খাবার শাকসবজি খাওয়ানোর ফলে পাখি গ্রোথ ও ভালো হয় এবং বেবি পাখির খুবই অল্প সময়ে গায়ের পালক উঠে যায় ফলে কোন বেবি পাখি মারা যায় না তবে খাবারের পাশাপাশি বাজারে অনেক রকমের ভিটামিন সহ ক্যালসিয়াম ওষুধ খাওয়ানো উচিত।যায় ফলে বেশি বেশি ডিম উৎপাদনের জন্য উপযোগী হয়ে ওঠে এই সমস্ত বাজরিগার পাখির খাবার সমূহ।

বাজরিগার পাখির মেইল এবং ফিমেল চেনার উপায়

বাজরিগার পাখির মেইল এবং ফিমেল চেনার উপায় বাজরিগার পাখি আমরা শখের বয়সে অনেকেই পালন করে থাকলেও অনেক সময় আমরা পুরুষ বা মেয়ে পাখি চিনা প্রায় অসম্ভব হয়ে যায় যার কারণে বাজরিগার পাখি কেনার সময় দোকানদারের কথায় বিশ্বাস করে বাসটি কার পাখি আমরা কিনে আনি পরে তা দুইটাই পুরুষ পাখি হয়ে যায় আবার দুইটাই মেয়ে পাখি হয়ে যায় যার কারণে আমরা মাসের পর মাস লালন পালন করে কোন বাচ্চা পাওয়া যাইনা আসুন আমরা কোনটা পুরুষ কোনটা মেয়ে পাখি তা বুঝবো কি ভাবে তার উপায় জেনে নেওয়া যাক
পুরুষ বাজরিগার পাখি
পূর্ণবয়স্ক পুরুষ বাজরিগারের নাকের ছিদ্রের চারপাশে নীল রংয়ের ঝিল্লি দেখা যাই। এই ঝিল্লি কপাল ও ঠোঁটের মাঝে নাকের ছিদ্রসহ বিস্তৃত। পূর্ণবয়স্ক পুরুষ বাজরিগারের নাকের ছিদ্রের চারপাশে বাদামি রংয়ের ঝিল্লি দিয়ে ঘেরা থাকে। এই ঝিল্লি কপাল ও ঠোঁটের মাঝে নাকের ছিদ্রসহ বিস্তৃত। অল্পবয়স্ক পুরুষ বাজরিগারের নাকের ছিদ্রের চারপাশে যে ঝিল্লি থাকে, সেটার রং হয় গোলাপি বা বেগুনি। সময়ের তালে এই রংয়ের পরিবর্তন হয়। ৫-৭ মাস বয়সে এই রং হয়ে যায় নীল।কোনো কোনো সাদা বা হলুদ রংয়ের বাজরিগারের নাকের ঝিল্লির রং হয় হালকা সাদা-নীলের সংমিশ্রণ হয়।
মেয়ে বাজরিগার পাখি
আসুন আমরা মেয়ে বাহ্যিকাল পাখি কি কি দেখে চিনবো অল্পবয়স্ক স্ত্রী বাজরিগারের নাকের চারদিকের ঝিল্লি হালকা সাদা, গোলাপি বা নীল রংয়ের হয়। আবার নীল-সাদার সংমিশ্রণও হতে পারে। ৬-৮মাস বয়সে এই রং পরিবর্তিত হয়ে বাদামি রংয়ে পরিণত হতে থাকে। এই কারণে ২-৫ মাস বয়সের বাজরিগার স্ত্রী না পুরুষ তা চেনা তেমন সহজ নয়। তারপরেও বেশি কিছু লক্ষণ দেখে বাজরিগারের বয়স চেনা যায়।

অল্পবয়স্ক বাজরিগারের কপালে সাধারণত ডোরাকাটা দাগ থাকে। পূর্ণবয়স্ক বাজরিগারের কপালের রং পূর্ণতা পেয়ে ডোরাকাটা দাগ দূর হয়ে যায়। অল্পবয়স্ক বাজরিগারের চোখ বেশ বড় হয়ে থাকে। চোখের মণির চারপাশে কোনো রিং হয় না। পূর্ণবয়স্ক বাজরিগারের চোখ বেশ ছোট। চোখের মণির চারপাশে রিং তৈরি হয়। আর চোখ ২টি একটু ভিতরে ঢুকে থাকে। অল্পবয়স্ক বাজরিগারের নাকের ঝিল্লি হয় হালকা গোলাপি। পূর্ণবয়স্ক হলে পুরুষ বাজরিগারের হবে নীল রং। 

আর পূর্ণবয়স্ক স্ত্রী বাজরিগারের ঝিল্লি রং হবে বাদামি। এখানে ব্যতিক্রমও হতে পারে। সাদা বা হলুদ রংয়ের পূর্ণবয়স্ক পুরুষ বাজরিগারের ঝিল্লির রং হালকা সাদা ও নীলে মেশানো হতে পারে। অল্পবয়স্ক বাজরিগার পাখির গলার নিচে স্পট বা ফোটা ফোটা দাগ থাকে অস্পষ্ট ও ছোট। বাজরিগার পাখির মেইল এবং ফিমেল চেনার উপায় পূর্ণবয়স্ক হলে স্পট বা ফোটা ফোটা দাগ হয় স্পষ্ট ও বড়। এসব দেখে আমরা পুরুষের স্ত্রী বাজরিগার পাখি তফাৎ বোঝা যায়

বাজরিগার পাখির বিডিং 

বাজরিগার পাখির বিডিং সাধারণত আমরা বাজরিগার পাখি ক্রয় করার পর আমরা দুই জোড়া পাখি এক সঙ্গে রেখে দিই তবে অল্পবয়সী বাজরিগার পাখি জোড়া মিলন হতে সক্ষম হয় না ফলে তাদের মধ্যে নিজেরাই নিজেরাই ঠোকাঠুকি করে আবার অনেক সময় ঠুকাঠুকি করার ফলে ঠোঁট লেগে চোখ নষ্ট হয়ে যায় আবার নানা রকমের সমস্যায় করতে থাকে ফলে তারা কখনোই ব্লিডিং করতে চায় না বাজরিগার পাখি পরিপূর্ণ বয়স না হওয়া পর্যন্ত বাজরিগার পাখি জোড়া মিলানো ঠিক নয় 

একটি পূর্ণবয়স্ক পাখির জোড়া মিলনের সঠিক সময় পূর্ণবয়স্ক হলে জোড়া দেওয়া ভালো তবে সেই পূর্ণবয়স্ক বাজরিগার পাখিরা তাড়াতাড়ি বিল্ডিং এর সক্ষম হয়ে পড়ে আবার অনেক সময় পূর্ণবয়স্ক বাজরিগার পাখি দুইটা স্ত্রী পাখি বা দুইটাই পুরুষ পাখি একসঙ্গে রেখে দেওয়ার ফলে মাসের পর মাস চলে যায় কোন বিল্ডিং করতে চাই না পরে অনেক সমস্যা করতে হয় অন্যদিকে আমরা বাজরিগার পাখির বয়স নিজের না করার ফলে অল্প বয়সী স্ত্রী পাখি অন্যদিকে পূর্ণবাসে পুরুষ পাখি সাথে আমরা জোড়া দিয়ে থাকি

 আবার অপূর্ণ বয়স বাজরিগার পাখির সাথে পূর্ণবয়স্ক স্ত্রী পাখি জোড়া দেওয়ার পরেও তারা ব্রিডিং করতে পারতে চাইনা তাই সঠিক দুটি পাখি পূর্ণবয়স্ক হলে জোড়া দিতে হয় এবং যেখানে বেশি লোকজনের সমালোচনা সেখান থেকে নিরিবিলি জায়গায় পাখি পালন করাই ভালো তাছাড়া আমার অনেক সময় বাজরিগার পাখির অসুস্থ হয়ে হয়ে গেলে তা পুনরায় সুস্থ করে আবার পাখির জোড়া মিলানোই ভালো একটি পাখি অসুস্থ হওয়ার ফলে তারা ব্লিডিং করতে অসংখ্য হয়ে পড়ে একটি পাখি থেকে অন্য পাখিটিও ব্লিডিং এর মাধ্যমে অসুস্থ হয়ে তাই তাই আমরা সব সময় সঠিক পূর্ণবয়স্ক পাখি জোড়া দেওয়া উচিত বাজরিগার পাখির বিডিং 

বাজরিগার পাখির ডিম ও বেবি

বাজরিগার পাখির ডিম ও বেবি আমরা সকলে বসে বাজিগার পাখি পালন করলেও তাদের থেকে ডিম্বাচা আশা করা যায় আসুন আমরা বাজরিগার পাখি ডিম বাচ্চা নিয়ে কিছু আলোচনা করা হলো এক জোড়া পূর্ণবয়স্ক বাজিগার পাখি ৫-৭টা ডিম দিয়ে থাকে বাজারিকা পাখি ডিম দেওয়ার আগে যা যা লক্ষণ থেকে আমরা বুঝবো অধিক পরিমাণ হাঁড়িতে যাওয়া-আসা ও স্ত্রী পাখির পাশাপাশি পুরুষ পাখি সব সময় হাঁড়ির ভিতরে বসে থাকা এসব দেখে খুব সহজে বোঝা যায় যে খুবই শীঘ্রই বাজরিগার পাখি ডিম দিয়ে দিবে তবে বাজরিগার পাখির হাড়ি ভিতরে যাওয়া-আসা দেখে আমাদের যা করা উচিত 

আর এই পরিষ্কার করে তার ভিতরে কিছু খরকুটো দেওয়া যাতে ডিম দেওয়ার পর ডিমগুলো সঠিক মাত্রায় তাপমাত্রা পায় এবং খরগোটা না দেওয়ার ফলে অনেক সময় হাঁড়িতে ধাক্কা খাওয়ার ফলে ডিমটা ভেঙে যায় তাছাড়া বেবি পাখি ওঠার পর বেবি পাখি টয়লেট গায়ে লেগে যায় ফলে এই পাখিটি মারা যায় অন্যদিকে ডিমের নিচে কিছু খড়কুটো দিয়ে রাখার ফলে যখন বাচ্চা জন্ম হয় তখন থেকে কিছু পোকামাকড় বাসা বাধা শুরু করে দেই

 বেবি পাখি একটু বড় হওয়ার পর খুবই জরুরী ভাবে হাঁড়ির ভেতর পরিষ্কার রাখতে হয় যাতে করে কোন কীট পতঙ্গ বাসা না ভাবতে পারে এবং তার পাশাপাশি ছোট ছোট খাবার যেমন চিনা শাকসবজি এসব ধরনের খাবার বেশি খাওয়ানো খুব প্রয়োজন কারণ এসব খাবারের অধিক পরিমাণ ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম থাকে ফলে ছোট থেকেই বাজিকার পাখির বেবি খুবই হেলদি হয় আবার খুব তাড়াতাড়ি গ্রোথ হয় আবার খুবই তাড়াতাড়ি গায়ের লোম গজাতে সক্ষম হয় বাজরিগার পাখির ডিম ও বেবি

 তাছাড়া পাশাপাশি আমরা বাজিকার পাখির বিভিন্ন রকমের বাজারে ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় সেগুলি আমরা অন্তত এক মাসে একবার করে খাওয়ানো উচিত যাতে করে বাজরিগার পাখির বেবি সুস্থ ও সবল হয়

বাজরিগার পাখির বৈশিষ্ট্য

বাজরিগার পাখির বৈশিষ্ট্য বাজরিগারকে বলা হয় কেইজ বার্ড বা খাঁচার পাখি। তাই আমরা বেশিরভাগ খাঁচাতে ই পাখি পালন করে থাকি। বন্যপাখি পালন করা বা ধরা আইনত অপরাধ। খাঁচায় পালন করা পাখি, যেমন বাজরিগার পাখি জন্ম থেকে খাঁচাতেই বসবাস করে। এসব পাখি বাইরে ছেড়ে দিলে আশ্রয়স্থল না পাওয়ার কারণে অনেক সময় পাখি না খেয়ে মারা যায় আবার নানা পাখির শিকার হয়ে যায় যেমন চিল কাক বিড়াল অন্যান্য ইত্যাদর খাবার হয়ে যাবে নিশ্চিত। 

তাই এরকম ভার্সিটি কার পাখি হচ্ছে খাঁচার পাখি যারা ছোট থেকেই খাচায় বড় হয়ে তারা নিজেরাই আবার ডিম থেকে পাখি উৎপাদন করে থাকে তাই বাজরিগার পাখিকে বলা যায় খাঁচার পাখি।এই পাখি পালন করে শখ মেটাচ্ছেন অনেকে। পাশাপাশি আয়ও করছেন। শখের পাখি পালন করতে গিয়ে আবার বেশ সমস্যাও হতে পারে। প্রথম সমস্যা হচ্ছে পাখির বয়স নির্ণয়।
জোড়া বাজরিগার কিনতে সাধারণত খরচ পড়ে ৮শ’ টাকা। কমবয়সী জোড়া পাখির দাম সাধারণত ৪শ’ টাকা। তবে এ পাখি বাংলাদেশে প্রায় ৩০ প্রজাতির বাজরিগার পাখি দেখা যায় বাংলাদেশ প্রায় ৭০ ভাগ মানুষ এই বাজরিগার পাখি পালন করে থাকে এরা দেখতে অনেক সুন্দর এবং ছোট পাখি ।বাজরিগার পাখির বৈশিষ্ট্য বর্তমান বাজরি কার পাখি সাপের পাশে পারলেও অনেকেই বাণিজ্যিকভাবে লালন পালন করে আসছে

শেষ কথা

বাজিগার পাখি আমরা কিভাবে লালন পালন করব ও বাজিগরের খাবার কি কি খাওয়া না খাওয়াবো ও বাজিগার পাখির কিভাবে ডিম বাচ্চা করাবো এবং বাজিগার পাখি কিরকম পরিবেশে রাখবো এবং বাজিগার পাখি আমরা বাণিজ্যিকভাবে কিভাবে ইনকাম করতে পারব এবং কি কিভাবে স্ত্রী বা পুরুষ পাখি চিনবো তা আমরা অনেক কিছুই জানলাম আশা করি আমার এই পোস্টে আপনাদের অনেক উপকারে আসবে তাই আমার এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#