টিউমার রোগ প্রতিরোধ করার উপায় - টিউমার রোগের লক্ষণ

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জানবো।টিউমার রোগ প্রতিরোধ করার উপায় সম্পর্কে।বিভিন্ন কারণে শরীরে টিউমার হতে পারে। আমাদের শরীরে মিলিয়ন বিলিয়ন ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন কোষ রয়েছে। যেগুলো প্রতিনিয়তই আমাদের শরীরে জন্ম নিচ্ছে এবং ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে। আজ আমরা জেনে নিই টিউমার রোগ প্রতিরোধ করার উপায়।তো চলুন জেনে নেওয়া যাক টিউমার রোগ প্রতিরোধ করার উপায় সম্পর্কে।
টিউমার রোগ প্রতিরোধ করার উপায় - টিউমার রোগের লক্ষণ
অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত কোষ বা টিস্যুর কারনে টিউমার হয়ে থাকে। তামাক ওতামাকজাত দ্রব্য শুধুমাত্র যে টিউমারের জন্য ক্ষতিকারক তা নয় বরং সমগ্র শরীরের জন্য এটি ভীষণ ক্ষতিকারক। নিয়মিত পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য গ্রহণ করলে টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়।তো আজকে জেনে নিন টিউমার রোগ প্রতিরোধ করার উপায়-টিউমার রোগের লক্ষণ সম্পর্কে। আমাদের পুরো কনটেন্টটা ভালো করে পড়ুন।

 ভূমিকা

কোন ব্যক্তি শারীরিকভাবে ফ্যাটি হয় তখন টিউমার সহ নানা ধরনের রোগ ব্যাধি বাসা বাঁধতে শুরু করে।তাই শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে স্লিম দেহের কোন বিকল্প নেই। শরীরকে অতিরিক্ত ওজন থেকে বাঁচিয়ে রাখতে ব্যায়াম এর কোন বিকল্প নেই। সুতরাং শরীরকে টিউমার থেকে বাঁচিয়ে রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন। টিউমার রোগ প্রতিরোধ করার উপায় অনেক আছে তা আমরা জানবো।আমাদের শরীরের জন্য বিশেষ করে যাদের টিউমার রয়েছে তাদের জন্য ব্যাপক ক্ষতিকর। তাই যতটা সম্ভব আমাদের উচিত সরাসরি সূর্যের আলোতে না যাওয়া।

একান্তই যদি যেতে হয় তাহলে সানস্ক্রিন বা এ জাতীয় কোনো কিছু ব্যবহার করা উচিত।অপরিষ্কার খাদ্য গ্রহণই হলো সকল রোগের মূল কারণ। তাই সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা অন্যতম একটি টিউমার ।ব্রেইন টিউমারের প্রাথমিক লক্ষণ রয়েছে। ব্রেইন টিউমারের প্রাথমিক লক্ষণ গুলো জানা থাকলে। সহজে এর প্রতিকার করা সম্ভব। মাথাব্যথা যদি প্রচুর পরিমাণে হয় এবং সেটা যদি সাধারন ঔষধে সেরে না যায় তাহলে সেই মাথাব্যথা নিয়ে চিন্তার কারণ রয়েছে। কেননা এটা হতে পারে ব্রেইন টিউমারের প্রাথমিক লক্ষণ।

শরীরের এক পাশে যদি দুর্বলতা ভাব আসে বা কিছুটা অবশ অবশ লাগে তাহলে অবহেলা করা উচিত নয়। কেননা ব্রেইন টিউমারের প্রাথমিক লক্ষণ গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম একটি লক্ষণ।টিউমার রোগ প্রতিরোধ করার উপায় সম্পর্কে আমাদের জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।পুষ্টিবিদদের মতে পিঁয়াজেরও রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধক উপাদান।
যা টিউমারের বেড়ে ওঠাকে বিলম্বিত করে। অস্বাভাবিক হারে বেড়ে চলা ক্যান্সার সেল বা কোষগুলিকে ধ্বংস করার মাধ্যমে ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে।অনেকেই ত্বকের ক্যান্সারের ব্যাপারে সচেতন নন। ত্বকে অস্বাভাবিক পরিবর্তনই এমন ক্যান্সার শনাক্ত করার সহজ উপায়।প্রতিরোধ ব্যবস্থা স্বাভাবিকভাবে টিউমারের উপর আক্রমণ করে।

টিউমার কি ব্যাথা হয়

এবার আমরা জেনে নিব।টিউমার কি ব্যাথা হয় তা সম্পর্কে।শরীরে সাধারণত দুই ধরনের টিউমার হয়ে থাকে ব্রেন বা নন ম্যালিগনেন্ট টিউমার ও ম্যালিগন্যান্ট টিউমার।শরীরের চামড়ার নিচে এ ধরনের টিউমার থাকে। এতে ভয়ের তেমন কোনো কারণ নেই। ব্রেন টিউমারে ক্যান্সারের প্রবণতা থাকে না। এটি যে স্থানে হয় তার চারপাশের কোষ অথবা শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে না। কিন্তু এই ব্রেন ক্যান্সার গুরুত্বপূর্ণ অংশ।নিউরোফাইব্রোমা সাধারণত অস্ত্রোপচার করার প্রয়োজন হয় না। ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কাও কম।

 অনেক সময় নিউরোফাইব্রোমা শরীরজুড়ে হয় এবং এর সঙ্গে শরীরের অন্যান্য অঙ্গেরও রোগ হয়, তখন তাকে নিউরোফাইব্রোমেটোসিস বলে।টিউমার কি ব্যাথা হয় তা আমরা জেনে নিব।চামড়ার মধ্যে ফ্যাকাশে দাগ থাকতে পারে। চোখে দেখতে সমস্যা, মেরুদণ্ডের হাড়ক্ষয় অথবা বাঁকা, মস্তিষ্কের বিভিন্ন টিউমার এই রোগের কারণ হিসেবে থাকতে পারে।এর সঙ্গে চোখ পরীক্ষা করতে হবে চক্ষুবিশেষজ্ঞের মাধ্যমে। প্রায়ই এই রোগীদের মস্তিষ্কের বিভিন্ন রকম টিউমার থাকে বলে মস্তিষ্কের এমআরআই করা দরকার পড়ে।

এই রোগের সঙ্গে চোখ, হাড় অথবা মস্তিষ্কের বিভিন্ন রোগের সম্পর্ক আছে। নিউরোফাইব্রোমেটোসিস থাকলে শরীরে অন্য কোথাও কোনো রোগ আছে কি না, তা খুঁজে দেখতে হবে ।অনেকের শরীরেই দেখা দেয় ছোট ছোট মাংসপিণ্ড, যা হতে পারে টিউমার। জ্বরের সময়ে কাঁপুনী এবং মাংসপেশীর তীব্র ব্যথা যা সাধারনত রোগীর উপরের শরীর এবং দুই হাতে হয়।

টিউমার হলো শরীরের কোনো অংশে অস্বাভাবিক কোনো চাকা বা ফুলে যাওয়া।শরীরের কোন জায়গায় ব্যথা করছে তার ওপর নির্ভর করছে রোগী ব্রেইন টিউমারে আক্রান্ত নাকি ডিম্বাশয়, পায়ুপথ বা মলাশয়ের ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে।তবে সব ধরনের ব্যথা টিউমারের লক্ষণ নয়। ব্রেন টিউমার হলে তীব্র মাথা ব্যথা হয় ।

ব্রেন টিউমার কেন হয়

আজকে আমরা জেনে নিব ব্রেন টিউমার কেন হয় তা সম্পর্কে।অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়ে এর জন্ম, তাই নাম ব্রেইন টিউমার। বিভিন্ন ক্ষতিকর কেমিক্যালের প্রভাবসহ বিভিন্ন কারণে ব্রেইন টিউমার হয়। ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণস্বাভাবিক লক্ষণ হচ্ছে মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া এবং দৃষ্টিশক্তি ক্রমশ কমে যাওয়ার এই তিনটিকে আমরা সব টিউমারের ক্ষেত্রে ধরতে পারি।রোগীর খিঁচুনি হতে পারে অথবা শরীরের যে কোনো হাত পা অথবা মানসিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটতে শুরু করে। আর এইভাবে ব্রেন টিউমার ের লক্ষণ শুরু হয়।

আধিক্য বা ঘাটতি দেখা দিতে পারে। যা ব্রেন টিউমারের রোগীর ক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে প্রকাশ পায়।খারাপ টিউমার শরীরের অন্য জায়গা থেকে ক্যান্সারের রূপ নিয়ে ব্রেনের মধ্যে চলে যায়। বংশগত কারণেও ব্রেন টিউমার হতে পারে। ব্রেন টিউমার কেন হয় তা আমরা জেনে নিব আজ।সব ধরনের টিউমারের প্রতিক্রিয়া এক রকম নয়। একেক ক্ষেত্রে টিউমারটি একেক রকমভাবে প্রকাশ পায়। যার ফলে আমরা ওভাবে বলতে পারব না কাদের ক্ষেত্রে বেশি হয়।কিছু কিছু টিউমার আছে যা খারাপ টিউমার ।টিউমারের জন্য যেসব লক্ষণ যেমন মাথাব্যথা ও বমি হওয়া।

 এইসব লক্ষণের চিকিৎসায় আমরা ওষুধ দিয়ে করতে পারব। তাও সাময়িকভাবে।যার ফলে ওষুধ দিয়ে শুধু সাময়িকভাবে তার লক্ষণগুলোকে কিছুদিন কমিয়ে রাখা যাবে। কিন্তু ওষুধের চিকিৎসা টিউমারের জন্য নয়।টিউমার হচ্ছে শরীরের যেকোনো জায়গায় বা অঙ্গে কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। টিউমার মস্তিষ্কের ভেতরে হলে তাকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। 

সাধারণত ব্রেন টিউমার দুই রকমের হতে পারে। বিনাইন বা শিষ্ট টিউমার এবং ম্যালিগন্যান্ট বা দুষ্টু টিউমার। কিছু ব্রেন টিউমারের উৎস হয় শরীরের অন্য কোনো স্থানের টিউমার। টিউমার মানেই সবসময় ক্যানসার নয়। বরং কিছু কিছু টিউমার থেকে ক্যানসার হতে পারে। কিন্তু সব টিউমার থেকে ক্যানসার হয় না।

কি খাবার খেলে টিউমার ভালো হয়

আজ আমরা জেনে নিই কি খাবার খেলে টিউমার ভালো হয়।টিউমার হল টিস্যুর একটি শক্ত ভর যা অস্বাভাবিক কোষগুলি একত্রিত হলে গঠন করে।টিউমারগুলি হাড়, ত্বক, টিস্যু, অঙ্গ এবং গ্রন্থিগুলিকে প্রভাবিত করতে পারে। টিউমার টিস্যুর একটি অস্বাভাবিক ভর যা কোষগুলির বৃদ্ধি এবং বিভাজিত হওয়ার সময় তৈরি হয় বা যখন তারা মারা যায় না।ম্যালিগন্যান্ট টিউমার কাছাকাছি টিস্যুতে ছড়িয়ে পড়তে পারে বা আক্রমণ করতে পারে।এগুলি রক্ত এবং লিম্ফ সিস্টেমের মাধ্যমে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে।এটিকে নিউওপ্লাজমও বলা হয়।

শরীরের ইমিউন সিস্টেমের সমস্যা টিউমার হতে পারে।সাধারণত কাছাকাছি টিস্যু প্রভাবিত করে না বা শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে না।অনেক ক্যান্সারহীন টিউমারের চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। গলা ব্যথার লক্ষণ টি হতে পারে আপনার টিউমার অথবা ক্যান্সারের উপসর্গ।ঠান্ডা পরলে গলা ব্যথা,পান করা অথবা ঢোক গিলার সময় অসুবিধা হওয়া এগুলো শুধু ঠান্ডা লাগার কারণে হতে পারে না।এগুলো হতে পারে সাইনোসাইটিস অথবা ল্যারিনজাইটিস ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগ।গলায় টিউমার সব সময় ক্যান্সারের জীবাণু পরিবহন করে না।

কি খাবার খেলে টিউমার ভালো হয় তা সম্পর্কে জেনে নিব।একটি শীর্ষ অগ্রাধিকার এবং এমনকি ম্যালিগন্যান্ট ব্রেন টিউমার রোগীদের জন্যও পুষ্টিকর খাদ্য বেশি প্রয়োজন কারণ ক্যান্সারের চিকিৎসা যেমন কেমোথেরাপি এবং রেডিয়েশন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করতে পারে।ব্রেন টিউমারের সুনির্দিষ্ট কারণ সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি। অনেক ক্ষেত্রে বংশগতির প্রভাবে এর ঝুঁকি দেখা যায়।কিছু খাবার এবং পানীয় টিউমার কোষের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। টিউমারের কাছাকাছি যে কোষ গুলো থাকে সেগুলোর ক্ষতি না করে টিউমার নষ্ট করে ফেলা যায়।

গলায় টিউমার ভালো করার উপায়

তো আজকে আমরা জেনে নিব গলায় টিউমার ভালো করার উপায় সম্পর্কে।টিউমার হল টিস্যুর একটি শক্ত ভর যা অস্বাভাবিক কোষগুলি একত্রিত হলে গঠন করে।টিউমারগুলি হাড়, ত্বক, টিস্যু, অঙ্গ এবং গ্রন্থিগুলিকে প্রভাবিত করতে পারে। অনেক টিউমার ক্যান্সার নয়।শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে না বা আক্রমণ করে না।ম্যালিগন্যান্ট টিউমার কাছাকাছি টিস্যুতে ছড়িয়ে পড়তে পারে বা আক্রমণ করতে পারে।এগুলি রক্ত এবং লিম্ফ সিস্টেমের মাধ্যমে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

গলায় যদি টিউমার হয় তাহলে লক্ষণ হিসেবে অস্বাভাবিকভাবে কোষের উপস্থিতি ও গলা ব্যথার কারণ।টিউমার প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে। আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার কারণে টিউমার দেখা দিতে পারে। আমাদের শরীরে মিলিয়ন বিলিয়ন ট্রিলিয়ন কোষ রয়েছে, তাই আমাদেরকে সব সময় শরীরের ভালো করে যত্ন নিতে হবে।টিউমারকে সে অনেক কষ্ট করে তারপর টিউমারকে নিয়ন্ত্রণে আনা যায় তাই চেষ্টা করবেন সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকার জন্য।

যার ফলে আপনার শরীরে কোনো টিউমার হবে। টিউমার ভালো করার ঘরোয়া উপায়ে টিউমার প্রতিরোধের উপায়।তামাক তামাক জাতীয় দ্রব্য আপনার শরীরে টিউমার ভালো করার উপায় বা টিউমার সারানোর ঘরোয়া উপায় এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়।অতিরিক্ত মোটা বা পেটের প্রচুর পরিমাণে চর্বি জমে যায় তাদের টিউমারে আক্রান্ত বেশি হয়ে থাকে।

অতিরিক্ত ফ্যাটি হলে আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই হতে পারে তাই আপনাকে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে। শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানোর চেষ্টা করতে হবে তাহলে আপনি টিউমার হওয়া থেকে রক্ষা পাবেন।গলায় টিউমার ভালো করার উপায় সম্পর্কে জেনে নিলাম।

টিউমার রোগের লক্ষণ

আমরা জেনে নিব টিউমার রোগের লক্ষণ সম্পর্কে।সাধারণত শৈশব ও কৈশোর বয়সে এ রোগ দেখা যায় বেশি এবং প্রায় ১৫ শতাংশ পুরুষ এ রোগে আক্রান্ত হন।ব্রেন টিউমার একটি অত্যান্ত জটিল এবং সংযোজনশীল অঙ্গের টিউমার। তাই রোগটির চিকিৎসা পদ্ধতিও অনেক জটিল ও ক্ষেত্রবিশেষ অনেক ব্যয়বহুলও। কোন কোন ক্ষেত্রে ব্রেন টিউমারের চিকিৎসা করেও কাঙ্ক্ষিত ফল লাভ করা যায় না।ব্রেন টিউমারের হয় শরীরের অন্য কোনো স্থানের টিউমার থেকে।

এটাকে সেকেন্ডারি বা মেটাস্টাটিক ব্রেন টিউমার বলা হয়।ব্রেন টিউমারের লক্ষণ নানা ধরণের। প্রধান বা স্বাভাবিক লক্ষণ মাথাব্যথা। এই মাথাব্যথা রোগীরকর্মকাণ্ডের সাথে তীব্র হয়।রোগী বিশ্রামে থাকলে মাথাব্যথা কম থাকে। আর কোন কাজ করলে তীব্রতা বাড়ে। অনেক সময় ভোরে মাথাব্যথাটা বেশি হয়।পাশাপাশি রোগীর বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া এবং দৃষ্টিশক্তি ক্রমশ কমে যাওয়াকে আমরা সব টিউমারের ক্ষেত্রে লক্ষণ হিসেবে ধরতে পারি।

রোগীর খিঁচুনি হতে পারে অথবা শরীরের যেকোনো একদিকের হাত বা পা দুর্বল বা অবশ হয়ে যেতে পারে।আবার তার মানসিক অবস্থার পরিবর্তন হতে পারে অর্থাৎ তার আচরণে অস্বাভাবিকতা দেখা দেবে।টিউমার রোগের লক্ষণ দেখা দেয় আমাদের শরীরে।বর্তমানে দেশে যেকোন ধরনের ব্রেন টিউমারের অপারেশন করা সম্ভব। 
অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশে অনেক কম খরচে এ রোগের চিকিৎসা করা যায়। এমনকি আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারতের থেকেও কম খরচে ব্রেন টিউমার রোগের চিকিৎসা করা যায়।সীমাবদ্ধ স্থানে বহুগুণ বৃদ্ধির ফলে মস্তিষ্কে অস্বাভাবিক চাপ সৃষ্টি হয়, ব্রেন টিউমারের রোগীদের প্রায়ই মস্তিষ্কের ক্ষতি হতে পারে।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিলাম। টিউমার রোগ প্রতিরোধ করার উপায় সম্পর্কে। কিভাবে আমরা টিউমার রোগ থেকে বাঁচবো এবং টিমও রূপ প্রতিরোধ করতে পারব তা আমরা সবটুকু জেনে নিলাম।টিউমার রোগ অনেক ক্ষতিকর তাই আপনাকে এই রোগ থেকে আপনাকে অনেক সতর্ক ও সচেতন থাকতে হবে।

কোষের এই মৃত্যু এবং সৃষ্টি বা বৃদ্ধির ভাষা ও বিঘ্নিত হলে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় টিউমার তৈরি হতে দেখা যায়।তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাদের পোস্টগুলো মন দিয়ে পড়বেন এবং আমাদের পাশে থাকবেন ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#