রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ কি

হালো বন্ধুরা আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানার চেষ্টা করবো রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ কি।রুই মাছ প্রায় সব মানুষেরি পছন্দ কিন্তু আমরা কি জানি যে রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ কি। যে রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ কি।তো চলুন শুরু করা যাক।
রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা
আজকে আমরা রুই মাছের সম্পর্কে জানব। তার সাথে আরো জানব বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ কি সম্পর্কে কি।এই পোস্টটি সম্পূর্ণভাবে পড়ুন। পুরোপুরি না পড়লে কিছু বুঝতে পারবেন না। তাই আসুন সবাই এক সাথে পরি ও আলোচনা করি যে রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ কি।রুই মাছ আমাদের কি কি উপকার ও অপকারিতা করে।

ভূমিকা

রুই মাছ হল শাকাশী। আমরা জানি যে রুই মাছ সাধারণত পানির মধ্যে অর্থাৎ মধ্য স্তর যেটা রয়েছে সেখানে চলাচল করে।আজকে আমরা জানবো রুই মাছের বৈশিষ্ট্য কি। এদের মুখ সাধারণত নিচের দিকেএবং পুরু ঠোঁট থাকায় এরা খুব সহজেই জলজ উদ্ভিদ, আগাছা এবং জলের ভিতরে নানান রকমের পোকামাকর খেয়ে থাকে। তলদেশ থেকে পঁচা জৈব পদার্থ খেয়ে জীবনধারণ করে৷ এছাড়াও ফিসমিল, খৈলের গুঁড়া,গুড়া ইত্যাদি পুকুরের সম্পূরক খাদ্য উপাদান হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন মৎস্য চাষীরা।
রুই মাচ বিভিন্ন শ্রেণিবিন্যাস করা যায়। রুই মাছের সাধারণ বৈশিষ্ট্য,শ্রেণিবিন্যাস ও শ্বসন কৌশল সম্পকে আজকে আমরা জানবো। তো চলুন আর দেরি না করে পোস্টটি পরতে থাকি এবং জানার চেষ্টা করি।রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ কি সেই সম্পর্কে এই পোস্টটি পড়ি।

রুই মাছের বৈশিষ্ট্য

সাধারণত আমরা সাবাই জানি যে রুই মাছ একটি পোনা মাছ। কিন্তু আমারা এটা জানি কি যে রুই মাছের বৈশিষ্ট্য ও কত গুলো বৈশিষ্ট্য আছে। যদি না জানেন তো আর কোনে চিন্তা নাই আজকের এই পোস্টটি আপনা দের জন্য আমরা বলব যে রুই মাছের বৈশিষ্ট্য কি কিভাবে চিনতে পারবো এবং রুই মাছের বৈশিষ্ট্য কি কি।আমরা শিক্ষাথী বন্ধুরা সবাই জানি যে রুই মাছ পানির মধ্যেস্সল তেকে শুরু করে সব জাইগাই বসবাস করে। এটি ডাধারণত মিষ্টি পানিতে বসবাস করতে ভালোবাসে। রুই মাছের দেহের আকৃতি অনেকটাই সৌন্দর্যময়।

আমরা অনেকেই বিজ্ঞান বই পড়েছি যে রুই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম লেবিও রোহিতা। রুই মাছের রং সাধারণত সোনালী কালার হয়ে থাকে। রুই মাছ সোনালী আইস দ্বারা আবদ্ধ। আইসগুলো খুব সুন্দর ও মসৃণ হয়। রুই মাছ দেখতে অনেকটাই মোটা এবং এটি শিলা মাছ। রুই মাছের ঠোঁটের উপরে অংশে থাকে যেটা দেখতে অনেকটাই গোফের মত। আমরা জানি যে রুই মাছ নদী-নালা খাল বিল পুকুরে বসবাস করে। কিন্তু রুই মাছ আবার সাধারণত খুব যত্ন সহকারে পুকুরের চাষ করা যায়।রুই মাসের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের যেসব উপাদান আছে। 

সেগুলো হলো প্রতি ১০০ গ্রাম মাছে ১৬.৪ গ্রাম প্রোটিন রয়েছে ১.৪ গ্রাম ফ্যাট আছে ৬৮০ মি.গ্রা. ক্যালসিয়াম আছে ও ২২৩ মি.গ্রা. ফসফরাস আছে। রুই মাছ প্রায় আমাদের সবারই পছন্দের একটি মাস। এটি দেখতে যেমন সৌন্দর্যময় তেমনই খেতেও সুস্বাদু।বাংলাদেশে অনেক কয়টি ধরনের মাছ রয়েছে। কিন্তু আপনি কি জানেন যে রুই মাছ স্বাদু পানিতে চাষযোগ্য সুলভ জনপ্রিয় পেয়েছে।রুই মাছ স্বাদু পানিতে বাস করার জন্য এ মাছটি প্রোটিনময় ও সুস্বাদ হয়ে উঠেছে। রুই মাছ অনেক বড় হয়ে থাকে খামারে স্বাভিক অবস্থাই রুই মাছ ৬০০থেকে ৭০০গ্রাম হয়ে থাকে।

এই মাছটি লম্বাই প্রায় (১/১.৫) হয়ে থাকে। ইন্ডিয়ান আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের মিঠাপানির নদীতেও অনুপ্রবেশকৃত রুইয়ের সফল চাষ হয়ে সেটি বাজারে বেশ ভালো প্রভাব ফেলছে। উপরে যা আলোচনা করা হলো তাই রুই মাছের বৈশিষ্ট্য।

রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রিয় বন্ধুরা আসসালামু আলাইকুম। আমাদের ফাস্ট ব্লগার আইটি ওয়েবসাইটে সবাইকে সাগতম।আমরা অনেকেই জানি না যে রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা কি।তো চলুন আজকে আমরা জানতে পারবো যে রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা কি। এই আর্টিকেলে আমরা রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।

বিজ্ঞানীরা অনেক গবেষণা করে জেনেছে যে রুই মাছের দেহে অনেক ধরনের উপাদান আছে। যেমন রুই মাচের দেহে রয়েছে ৭৯ গ্রাম ক্যালারি আছে। ৭৬.৭ গ্রাম পানি থাকে,২.৬৬ গ্রাম নাইট্রোজেন থাকে। ১.৪ গ্রাম ফ্যাক্ট আর থাকে ১০০ এমজি সোডিমায়। আমাদের এই পোষ্টির মাধ্যমে জানতে পারবো যে রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা কি।
রুই মাছের ৪টি উপকারিতা
  • চর্বিবীহিন প্রোটিন মাছের একটা ভালো উতস হলো শরীর কে টিস্যু বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং মেরামত করে৷ পেশি ভর তৈরি এবং সেগুলো বজায় রাখতে বেস প্রয়োজনীয় এটিতে চর্বিপ কম।এমন ধরনের মানুষের জন্য খুব ভালো একটা উপকারি।এটা ওজন কমাতে ও সাহায্য করে।
  • রুই মাছ সাধারণত তুলা মাছে একটি টেকসই মাছ হিসাবে প্রচলিত। কারণ এই মাছ টি বিভিন্ন খামারে উল্লেখিত হয় যে এটি বন্য মাছের উপর কোনো প্রকার চাপ সৃষ্টি করে না। বরং যদি কোনো প্রকার চাপ থাকে সেটি কমিয়ে দেয়।
  • রুই মাছ সাধারণত বিভিন্ন ভাবে খাবার জন্য প্রস্তুত করা যায় যেমন গ্রিলিং, বেকিং, ও ভাজা প্রস্তুত করা যায়। এবং রুই মাছ এর বহুমুখীর কোনো বিকল্প নেই।
  • রুই মাছ এমন একটি প্রাণি যা চাষের জন্য সব সময় উপযোগী। এটা যত্ন সহকারে পুকুরে চাষ করূ যায়।
রুই মাছের কিছু অপকারিতা
রুই মাছের হচ্ছে মিঠা পানির মাচ এই মাছ এট তেমন কোনো প্রকার অপকারিতা নেই বললেই চলে। আবার যদি রুহ মাছ পচা বা দূষিত পানিতে থাকে সে ক্ষেত্রে কীটনাশক মিশিত জল হয়ে থাকলে। আমাদের পেটে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। পেট ব্যাথা থেকে অনেক ধরনের সমস্যা হয়। আবার কিছু মানুষের আলার্জি দেখা যায় রুই মাছে। আর অবশ্যই রুই মাছ কেনার সময় তাজা দেখে কিনবো তাহলে আমাদের কোনো প্রকার অপকার হবে না।

মাছের অর্থনৈতিক গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর

মাছ হলো একটি পানিজ সম্পদ। এটি পানির উপর নির্ভর করে।মাছ চাষ করে আমরা আমাদের জীবিকা নির্বাহ করতে পারি। এমন কি মাছ রপ্তানি করে আমরা প্রচুর পরিমানে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারি।মাছ চাষে কোনো বিকল্প নেই। মাছ ৎেকে ভিটামিন৷ সরবরাহের অন্যতম একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। আবার মাছ আমাদের দেহে ডি ভিটামিন হিসাবে খুব ভালো কাজ করে। তো আমরা কি এই পাঠ পড়েমাছের অর্থনৈতিক গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর বলতে পারব। আসুন পুরোপুরি পড়ে জেনে নিই যে মাছের অর্থনৈতিক গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর বা কি।

মাছের অর্থনৈতিক গুরুত্ব

আমরা জানি যে গত ১০ বছর ধরে মাচ চাষে বাংলাদেশ এর পশ্চিমবঙ্গ খুব ভালো একটা অধিকার লাভ করছে। তার সাথে সাথে বেড়ে চলেছে বাংলাদেশের জনসংখ্যা। এখানে আমরা মাছে কিছু অর্থনৈতিক গুরুত্ব তুলে ধরবো।মাছ চাষে কৃষি কাজের কোনো প্রকার তুলোনাি করা যায় না কারণ মাছ হচ্ছে পানি নির্ভর একটি পানি।যার উৎপাদন ক্ষমতা কৃষিকাজের থেকে অনেক বেশি। 

মাছ হলো সহজ খাবারের প্রোটিন জাতীয় পাচ্য খাবারের উৎস।মাছ হলো ভিটামিন এর অন্যতম একটি মাধ্যম।বাংলাদেশে শৌখিন জুতো আছে যা তৈরিতে মাছের চামড়ার অপরিহার্য ব্যবহার দেখা যায়।এবং হাত ব্যাগ এ মাছে চামড়ার বাব্যহার দেখা যায়।এ ছারা ও মাচ রপ্তানিতে অনেক বেশি পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যায়

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মৎস্য সম্পদের গুরুত্ব

আমাদের সবার কাছে মাছ হচ্ছে একটি প্রিয় খাবার।বর্তমানে বাংলাদেশে মাছ চাষের কমন বেশি হয়ে গেছে। এখন বাংলাদেশের সর্বত্র জেলায় দেখা যায় মাছ চাষের প্রতিযোগিতা। তো আপনারা কি জানেন যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মৎস্য সম্পদের গুরুত্ব পড়তে পারে। আমরা আজকে আপনাদের কাছে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যে , বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মৎস্য সম্পদের গুরুত্ব কি। মাছ চাষ করলে বাংলাদেশ অর্থনীতি কেমন হবে।তো চলুন দেরি না করে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পুরোপুরি পরি।

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মৎস্য সম্পদের গুরুত্ব অপরিসীম। আমরা সবাই জানি যে মাছ একটি পানিজ সম্পদ। বাংলাদেশের নদী নালা খাল বিল থেকে পুকুর থেকে মাছ উৎপন্ন হয়। আবার কেউ কেউ ব্যবসার জন্য পুকুরে মাছ চাষ করে। মাঝে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন ও উপাদান যা আমাদের দেহের প্রোটিন ও ভিটামিনের কাজ করে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মৎস্য সম্পদের গুরুত্ব অবদান হলো শতকরা পাঁচ ভাগ, ডাক্তারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে মাছের অবদান ৫ পয়েন্ট ১২ ভাগ।

বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা অনেক কিন্তু এদের মধ্যে ১০ ভাগ লোকই উৎপাদনে ব্যস্ত। বাংলাদেশের প্রায় অনেক মানুষ মৎস্য উৎপাদন করে জীবিকা নির্বাহ করে এ কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মৎস্য সম্পদের গুরুত্ব অনেক বেশি।মাছ বাংলাদেশের প্রতি মানুষেরই প্রায় জনপ্রিয় খাদ্য। আমাদের দেহে খাবারের সাথে খনিজ আমিষ প্রায় ৬০ পার্সেন্ট মাস থেকে আসে।

বর্তমানে আমাদের দৈনিক গড় মাথাপিছু মাছ সগ্রহন করার পরিমাণ প্রায় ২৮ গ্রাম, যেখানে আমাদের প্রয়োজন কমপক্ষে ৩৫ গ্রাম।এসব মৎস্য শিকারের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রায় ১২ লাখ ৫২ হাজার লোক জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। তাই বলা যায় যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মৎস্য সম্পদের গুরুত্ব অনেক বেশি।

রুই মাছের সাধারণ বৈশিষ্ট্য,শ্রেণিবিন্যাস ও শ্বসন কৌশল

আমরা সবাই জানি যে আমাদের দেশ একটি নদী মাতৃক দেশ।আমাদের এই দেশে মদী নালা খালে নিলে বিভিন্ন ধরনের সুস্বাদু মাছে হয়ে থাকে। তাদের মধ্যে আমাদের সবার একটি প্রিয় মাছ হচ্ছে রুই মাছ।আজকে আমরা রুই মাছের সাধারণ বৈশিষ্ট্য, শ্রেণিবিন্যাস ও শ্বসন কৌশল সম্পর্কে জানবো। এই পোস্ট পড়ে আমরা জানতে পারবো রুই মাছের সাধারণ বৈশিষ্ট্য,শ্রেণিবিন্যাস ও শ্বসন কৌশল কি।তো চলুন দেরি না করে এই পাটটির আলোচনা করি ও জেনে নিই যে রুই মাছের সাধারণ বৈশিষ্ট্য,শ্রেণিবিন্যাস ও শ্বসন কৌশল কি।
  • রুই মাছের সাধারণ বৈশিষ্ট্য
  • অন্তঃকঙ্কাল অস্থি দ্বারা তৈরি হয়ে থাকে।
  • মস্তক আঁইশ বিহীন এবং পুরোপুরি শরীরের আইস দ্বারা আবদ্ধ।
  • অতিরিক্ত শ্বসন অঙ্গ বিহীন
  • দাঁত বিহীন চোয়াল
আমরা শিক্ষাথী বন্ধুরা সবাই জানি যে রুই মাছ পানির মধ্যেস্সল তেকে শুরু করে সব জাইগাই বসবাস করে। এটি ডাধারণত মিষ্টি পানিতে বসবাস করতে ভালোবাসে। রুই মাছের দেহের আকৃতি অনেকটাই সৌন্দর্যময়।আমরা অনেকেই বিজ্ঞান বই পড়েছি যে রুই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম লেবিও রোহিতা। রুই মাছের রং সাধারণত সোনালী কালার হয়ে থাকে। রুই মাছ সোনালী আইস দ্বারা আবদ্ধ। আইসগুলো খুব সুন্দর ও মসৃণ হয়। রুই মাছ দেখতে অনেকটাই মোটা এবং এটি শিলা মাছ। রুই মাছের ঠোঁটের উপরে অংশে থাকে যেটা দেখতে অনেকটাই গোফের মত। আমরা জানি যে রুই মাছ নদী-নালা খাল বিল পুকুরে বসবাস করে। কিন্তু রুই মাছ আবার সাধারণত খুব যত্ন সহকারে পুকুরের চাষ করা যায়।রুই মাসের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের যেসব উপাদান আছে। সেগুলো হলো প্রতি ১০০ গ্রাম মাছে ১৬.৪ গ্রাম প্রোটিন রয়েছে ১.৪ গ্রাম ফ্যাট আছে ৬৮০ মি.গ্রা. ক্যালসিয়াম আছে ও ২২৩ মি.গ্রা. ফসফরাস আছে। রুই মাছ প্রায় আমাদের সবারই পছন্দের একটি মাস। এটি দেখতে যেমন সৌন্দর্যময় তেমনই খেতেও সুস্বাদু।বাংলাদেশে অনেক কয়টি ধরনের মাছ রয়েছে। উপরে যা আলোচনা করা হলো তাই রুই মাছের বৈশিষ্ট্য।
শ্বসন কৌশল
আমারা অনেকেই জানি না যে রুই মাছ কিভাবে শ্বসন করে। তো চলুন জেনে আসি শ্বসন কৌশল।রুই মাছ সাধারণত দুইটি মাধ্যমে শ্বসন করে। যেমন শ্বাসগ্রহণ বা প্রশ্বাস শ্বাসত্যগ ও নিশ্বাস। তো আমরা আজকে এই পোস্টটির মাধ্যমে জানতে পারলাম যে রুই মাছের সাধারণ বৈশিষ্ট্য,শ্রেণিবিন্যাস ও শ্বসন কৌশল কি ভাবে করে।

শেষ কথা

আজকে আমরা এই পোস্টটি পড়ে জানতে পারলাম যে রুই মাছের সাধারণ বৈশিষ্ট্য,শ্রেণিবিন্যাস ও শ্বসন কৌশল আশা করি আপনারা এি পোস্টটি পড়ে উপকৃত হবে। এবং রুই মাছে সম্পর্কে জানতে পারবেন। যারা যারা দ্বারা এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হবো বা অজানা জিনিস জানতে পারবো তারা একটু আমাদের এই পোস্টটি সবাই মাঝে শেয়ার করবো।এবং আমাদের এই ওয়েবসাইটিকে সবাি একটু সাপোর্ট করবেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#