আলুর পটেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা -পটেটোর ক্ষতিকর দিক

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা, আমি আশা করি আপনারা সকলেই ভাল আছেন ।তো আমরা যে সম্পর্কে জানতে চলেছি সেটি হল ,আলুর পটেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা -পটেটোর ক্ষতিকর দিক। বা আলুর পটেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা -পটেটোর ক্ষতিকর দিক ।কি এবং আলুর পটেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা -পটেটোর ক্ষতিকর দিক কি হতে পারে ।
আলুর পটেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা -পটেটোর ক্ষতিকর দিক
তো আমরা পটেটো সকালে খেলে ও জানে না যে ,আমাদের শরীরে পক্ষে ভালো না খারাপ ।সেজন্য আমরা বটের সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জেনে নেব যে ,ফটো তো আমাদের ক্ষতি করে না ভালো করে। এবং কি আরো ভালোভাবে জেনে নেব পটেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা পটেটর ক্ষতিকর দিক। পটেটো সম্পর্কে জানতে হলে, আমাদের সঙ্গে নিজে চলুন এবং কে পুরোপুরি কন্টেন্ট টা পড়ুন।

ভূমিকা

পটেটো খেতে কিন্তু আমরা অনেকেই ভালোবাসি এবং কি ছোট ছোট বাচ্চারা পটেটো খেতে অনেক ভালোবাসি ।এবং কি পছন্দ করে ,সেজন্য আমরা পয়সাটুকু খাওয়ার আগে বিশেষ করে পর পটেটো খাওয়ার নিয়ম গুলো মেনে চলে খাব ।এবং কি পর্যটক আমাদের পক্ষে ঠিক না বেঠিক সেসব আমাদের জেনে নিতে হবে কেননা আমাদের পক্ষে যদিও খাওয়াবে তাহলে ।কিন্তু আমরা নিয়ম না জেনে পটেটো খেলে, আমাদের অনেক ক্ষতি হবে এবং কি আমাদের এমন এমন ক্ষতি হবে। যা ডাক্তার ও ভালো করতে পারবে না ।
সেজন্য পর একটু খাওয়ার আগে আমাদের নিয়ম মেনে চলে পটেটো খাওয়া উচিত ।খাওয়ার আগে পটেটো আমাদের শরীরে পক্ষে ভালো না খারাপ সেটি আমাদের জেনে নেওয়া উচিত। সেজন্য আমরা ভালোভাবে জেনে নেব যে, পটেটো খাওয়া আমাদের শরীরের পক্ষে ভালো না খারাপ ।তো কারন আমরা এবার জেনে নিয়ে যে ,পড়ার ক্ষমতা আমাদের শরীরের পক্ষে ভালো না খারাপ আসলে পটেটো উপকারিতা আছে। এবং কি অপকারিতা রয়েছে সেজন্য আমাদের পক্ষে পটেটো খাওয়ান দুটোই সমান।

কেননা উপকারিতা মানে ভালো আর উপকারিতা মানে খারাপ তো ভালো খারাপ উভয় মিলে তৈরি হয়েছে ।সেজন্য আমরা পটেটো খাওয়ার আগে পটেটো সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেব।

আলু পটেটোর উপকারিতা

আমরা জানতে চাইছি যে আলু পটেটের উপকারিতা ।তো চলুন আমরা জেনে নিয়ে আলুর পটেটর এর উপকারিতা কি আমরা পটেটো খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা সব সময় বলি যে ,পটেটো খাওয়া আমাদের পক্ষে ক্ষতিকর কিন্তু তাই নয় সব সময় কিন্তু পটেটো খাওয়া আমাদের পক্ষে ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায় না ।কখনো কখনো আমাদের পক্ষে উপকার হয়েও দাঁড়ায় কেননা আমাদের ক্ষতি করে।আমাদের উপকারও করে একটু খাওয়ার আগে ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত ।

বা দরকার যে আমরা কিভাবে খাব বা কিভাবে খাব না কিভাবে খেলে আমাদের উপকার আছে আর কিভাবে ।খেলে আমাদের ক্ষতির দিকে নিয়ে যায় এই পটেটো খেলে কিন্তু আমাদের অনেক উপকার রয়েছে। কেননা আলু যেমন আমাদের জন্য পুষ্টিকর ঠিক তেমনি আলু দিয়ে বানানো ইচ্ছা আমাদের জন্য পুষ্টিকর হবে এবং কি হ্যাঁ এটাও সত্যি যে, আলো দিয়ে বানানোর পটেটো আমাদের জন্য অনেক পুষ্টিকর ।

এবং কি আমাদের জন্য অনেক উপকারিতা করে, সেজন্য আমাদের পটেটো খেতে কোন আপত্তি নেই কেন আলু ।যে এমন ভিটামিন পনির এবং কি অনেক পুষ্টি রয়েছে ঠিক তেমনি আলুর পটেটিভ দেওয়া এবং কি অনেক পুষ্টি রয়েছে ।সেজন্য আমরা পটেটো খেতে পারব পটেটো খেতে কোন ঝামেলায় নেই বরং আমাদের শরীরের পক্ষে ভালো হবে।

মিষ্টি আলুর পটেটো খেলে কি মোটা হওয়া যায়

আমরা একটি বিশেষ জিনিস আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। যেটা হচ্ছে মিষ্টি আলুর পটেটো খেলে কি মোটা হওয়া যায়, কিনা আসলে মিষ্টি আলু আমাদের অনেক ভালো লাগে এবং কি অনেক মিষ্টি মিষ্টি লাগে ও খেতে ।আসলে আমরা তো এটা জানি না যে ,মিষ্টি আলুর পটেটো খেলে এর কি প্রভাব পড়ে আসলে আমরা মোটা হতে পারবো ।কিনা আমরা যারা মোটা হতে চাই তারা কখনো কখনো কেউ মিষ্টি আলুর পটেটো খেয়ে থাকি। মোটা হওয়ার জন্য আসলে কি এটা ঠিক সত্যি বলতে কি এইটাই ঠিক ।কেন না আমরা যদি মিষ্টি আলু পটেটো খেয়ে থাকি তাহলে, আমরা অবশ্যই মোটা হব

। মিষ্টি আলু আমাদের মোটা করে ঠিক তেমনি মিষ্টি আলুর পটেটো খেলেও আমরা মোটা হয়ে থাকি ।সেজন্য আমরা মিষ্টি আলুর পরটা একটু বেশি বেশি করে খাব, আমরা যারা মোটা হচ্ছি না চিকন থেকে যাচ্ছি ।মোটা হওয়ার চেষ্টা করতেছি কিন্তু দেখা যাচ্ছে যে ,অনেক ওষুধ খেয়ে মোটা হতে পারতেছি না ।সে পক্ষে আমরা মিষ্টি আলুর পটেটো খাব ,তাহলে আমরা মোটা হতে পারব দিনে চার থেকে পাঁচটি মিষ্টি আলুর পটেটো খাবো তাহলে আমরা এক মাসের মধ্যে অনেক ভালোভাবে মোটা হয়ে যাবো ।এবং আমাদের মনের মত মোটা হতে পারবো।

 নিজে আয়নার সামনে দাঁড়ালে মনে হবে যে আমি কিরকম জীবন ছিলাম। আর কি রকম মোটা হয়ে গেছি তখন আপনার মনে অনেক খুশি আনন্দ এবং উল্লাস জেগে উঠবে। সেজন্য আমরা যারা চিকন আছি তারা খুব শীঘ্রই এমিষ্টি আলুর পটেটো অবলম্বন করে চলবো মিষ্টি আলুর পটেটো খেলে কি মোটা হওয়া যায়।

আলুর পটেটো রূপচর্চা

আমরা অনেকে আলুর পটেটো সম্পর্কে জানি। কিন্তু আমরা হয়তো এটা জানি না যে, আলুর পটেটো রূপচর্চা ও কি আছে। হ্যাঁ সত্যিই আলোর পটেটো দিয়ে রূপচর্চা ও আছে, আমরা অনেকে আছি যারা আমাদের গ্রুপের উপর আসক্ত আমাদের রূপকে সবসময় আমরা সবাইকে দেখাতে চাই ।যে আমি কতটা সুন্দর কিন্তু আমরা হয়তো পারি না সে সৌন্দর্যটা দেখাতে সেজন্য আমি আপনাদের মাঝখানে এমন একটি জিনিস নিয়ে এসেছি ।যা দিয়ে আপনাদের রুপ অনেক সুন্দর হয়ে উঠবে, এবং কি মানুষের কাছে ও নজর লেগে যাবে দেখলে কেন না আপনাদের রূপ এতটাই সুন্দর হয়ে উঠবে। 

ভাবতেও পারবেন না আপনারা একদম দুধের মতন ফর্সা হয়ে যাবে ,আপনাদের রুপ আপনার নিজের রূপ দেখে আপনি একদম আসক্ত হয়ে পড়বেন ।আপনার রূপের উপর আপনার নিজের রূপের উপর নিজেই প্রশংসা করতে শুরু করে দিবেন ।শুধু ৭ দিনের মধ্যে তো চলুন আমরা এবার জেনে নিজে আলুর পটেটো রূপচর্চা কিভাবে করতে হয় ।তো আমরা যদি আলু পটেটো দিয়ে রূপচর্চা করতে চায় তাহলে আমরা এক পটেটো আলুর পটেটো নিয়ে নিব ।নেওয়ার পরে সেটিকে ভালোভাবে সব পটেটো গুলিয়ে নেব নেওয়ার পরে সেদিন দুধ দিয়ে দিব ।

ওই পটেটর মধ্যে আর ডাব- শ্যাম্পু দিয়ে দিব ,আমরা এক প্যাকেট দিব এক চামচ, আর আমরা ফ্রেন্ড লাভলীর জন্য দিয়ে দিব ।এক চামচ দিয়ে সবগুলিকে ভালোভাবে মিক্সচার করে নেব, সেগুলো ভালোভাবে মিশর করে হয়ে গেলে আমরা সেটিকে ভালোভাবে টকে লাগিয়ে নেব। এবং কে আমাদের গ্রুপে না গিয়ে নিব নেওয়ার পরে সেটাকে ভালোভাবে ধুয়ে নেব। প্রায় ৬ থেকে ৭ দিন আমরা এই নিয়মটা অবলম্বন করে চলবো তাহলে একদম আমাদের রোগ আমাদের মনের মতো হয়ে উঠবে ,আর আমরা নিজেরা আমাদের রূপে নিষিদ্ধ হয়ে পড়বো।

আলুর পটেটো অপকারিতা

আলুর পটেটো যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি রয়েছে ।আলুর পটেটো অপকারিতা যা আমাদের অনেক ক্ষতি করে এবং কি তখনই আমাদের এ আলুর পটেটো অপকারিতা হবে। যখন আমরা এটি নিয়ম মেনে চলবো না বা নিয়মের বাইরে গিয়ে আমরা পটেটো দিয়ে যেকোনো কাজ করলে। সেজন্য আমরা নিয়মের বাইরে কোন কাজ করবো না তাহলে আমাদের অনেক ক্ষতি হবে এবং কি অনেক সমস্যায় পড়তে হবে।

বিভিন্ন রোগে পড়তে হবে এবং কি বিভিন্ন ক্ষতি হবে, বিভিন্ন রোগ বলতে যেমন আইডিয়া, কলারিয়া ,ম্যালেরিয়া ,চিকুনগুনিয়া ,ডায়াবেটিস ,ক্যান্সা,র সর্দি ,জ্বর আছে।কাশি এসব রোগে পড়তে হবে। সেজন্য আমরা কখনো নিয়মের বাহিরে আলুর পটেটো খাব না। আর যদি খেয়ে থাকি তাহলে কিন্তু আমাদের অনেক সমস্যা হতে হবে, সেজন্য আমরা নিয়মের বাইরে কখনো খাব না আমাদের নিয়ম মেনে হওয়া উচিত ।

তাহলে আমরা ভালো থাকতে পারবো তাহলে আমরা অনেক অনেক অসহায় হয়ে যাব ।আর একবার যদি আমরা এসব রোগে পড়ি তাহলে কিন্তু আমাদের ডাক্তারেরাও বাঁচাতে পারবে না। কারণ আলুর পটেটো এমন একটি জেনে যা ,আমাদের যদি ভালো করে তাহলে একেবারে ভালো আর যদি খারাপ করে তাহলে কিন্তু আমাদের একেবারেই খারাপ করে তুলে দেয় ,আমাদের এই আলু পটেটো আলুর পটেটো অপকারিতা।

পটেটো ক্ষতিকর দিক

পটেটোর অনেক ক্ষতি করার দিক রয়েছে। আমরা এবার জানতে চাইছি যে, পটেটো ক্ষতিকর দিক কি কি তা চলুন আমরা বেশি দেরি না করে আমরা যারা পটেটোর ক্ষতিকর দিকটা কি। আমাদের সম্পর্কে এবং পটেটু সম্পর্কে খুব ভালোভাবে ধারণা উচিত ।কেননা পটেটো আমাদের অনেক ক্ষতি করেন যা বলে শেষ করা যাবেনা। বলো তো আমাদের গ্যাস বাড়ায়, এবং কি আমাদের সোহেলকে অনেক দুর্বল করে তুলে, সেজন্য আমরা বেশি বটেটো খাবো না ।আর এটি তো আলুর পটেটো ভিটামিন রয়েছে, জিনিস কারো না এটি তেল দিয়ে বানানো হয়।
সেজন্য আমরা বেশি খাব না এবং কি নিয়মের বাইরেও খাব না আমরা নিয়ম অনুযায়ী খাব। বা নিয়ম কেন পটোটা অনেক ক্ষতিকর দিক রয়েছে, আমাদের ক্যান্সারে ক্ষতি করে, পাকস্থলীর ক্ষতি করে ,হার্টের ক্ষতি করে, কিডনি শীত ধরে নষ্ট হয়ে যায় ,এবং কি বিভিন্ন রোগে দেখা দেয়। যেমন ডায়রিয়া ,কলেড়িয়া, ব্যাকটেরিয়া, চিকুনগুনিয়া ,আমাশয় এবং কি অনেক কিছু রোগে সমস্যা সম্মুখীন হতে হয়। আমাদের শুধু এই পটে টুর জন্য সেজন্য আমরা পর্যটন গুলো মেনে চলে খাব খুব ,সহজে আমরা জেনে গেলাম যেপটেটো ক্ষতিকর দিক।

শেষ কথা

আমরা খুব সহজে আলুর পটেটো সম্পর্কে অনেক বেশি জেনে গেলাম ।এবং কে অনেকটা ধারণা নিতে পারলাম যে, আলুর পটেটো আমাদের শরীরের পক্ষে ভালো না খারাপ ।আলোর পটেটো খেলে আমাদের কি হতে পারে ,এবং কি আলুর পটেটো আমাদের জন্য একটি বিশেষ। আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ আসসালামুয়ালাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#