তেলাকুচা পাতার উপকারিতা - তেলাকুচা পাতার ব্যবহার

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিব তেলাকুচা পাতার উপকারিতা। তেলাকুচা পাতা আমাদের কি কি কাজে লাগে কি কি ওষুধ তৈরি হয় তেলাকুচা পাতার উপকারিতা। সে সম্পর্কে আজকে আমরা জেনে নেব তো চলুন বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নেওয়া যাক তেলাকুচা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে।
তেলাকুচা পাতার উপকারিতা - তেলাকুচা পাতার ব্যবহার
তো বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিব তেলাপোছা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে তেলাকুচাপাতা দিয়ে আমাদের কি কি কাজে লাগে কি কি ওষুধ তৈরি হয় সে সম্পর্কে আমরা জেনে নিব তো চলুন বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নেওয়া যাক তেলাকুচা পাতার সম্পর্কে তেলাকুজা পাতা আমাদের কি কি কাজে আসে বন্ধুরা আমাদের এই পেজটি আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

ভূমিকা

এঁকেবেঁকে অন্য গাছ এমনকি বিদ্যুতের তার আঁকড়ে বেড়ে ওঠে তেলাকুচা লতা। এ লতার পাতার রস ডায়াবেটিস রোগে বিশেষ উপকারী। গ্রামে এ পাতার রস কবিরাজী চিকিত্‍সায় তেলাকুচা বেশ কিছু রোগে ব্যবহৃত হয় যেমন- কুষ্ঠ জ্বর ডায়াবেটিস শোথ হাঁপানি ব্রংকাইটিস ও জন্ডিস তেলাকুচার পাতা রান্না করে খেলেও ডায়াবেটিস রোগে উপকার হয়। জন্ডিস জন্ডিস হলে তেলাকুচার মূল ছেঁচে রস তৈরি করে প্রতিদিন সকালে আধাকাপ তেলাকুচা গাছটির ভেষজ ব্যবহারের জন্য।

এর পাতা, লতা, মূল ও ফল অত্যন্ত উপকারী। ডায়াবেটি জন্ডিস পা ফোলা রোগ বরই খাওয়ার উপকারিতা আপনি কি তেলাকুচা পাতার উপকারিতা এবং তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে আমাদের এই আর্টিকেলটি ওপেন তেলাকুচা পাতার উপকারিতা মধ্যে কাশি উপশমে তেলাকুচ খুবই উপকারী । কি বিকালবেলা সাতদিন সেবন করুন এতে দেখা অনেক অঞ্চলেই তেলাকুচা পাতা সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। 
আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে তেলাকুচা পাতার উপকারিতা কি। তেলাকুচা পাতার উপকারিতা অনেক । এটি কবিরাজী চিকিৎসায় বেশ কিছু রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয় যেমন কুষ্ঠ, জ্বর, ডায়াবেটিস ।রক্ত আমাশয় বা সাদা আমাশয়ে এর পাতার রস চিনি-সহ সেবনে উপকার ডায়াবেটিস এর ঔসধ খাচ্ছি সঙ্গে কি তেলাকুচা পাতার রস খাওয়া যাবে।

তেলাকুচা পাতার উপকারিতা

তেলাকুচা পাতার উপকারিতা তেলাকুচা মূলত এমন একটি উদ্ভিদ যা আমাদের নামা ক্ষেত্রে উপকার করে থাকে। চলুন তাহলে জেনে আসি এই তেলাকুচা পাতার যেসব ব্যক্তিদের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে তারা তেলাকুচা পাতা ও ডাটা রান্না করে খেতে পারেন ডায়াবেটিস রোগীদের বেশ উপকার হয়।প্রায়ই আমাশয় হতে থাকলে তেলাকুচার মূল ও পাতার রস ৩ থেকে ৪ চা চামচ প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে খান। ৩ থেকে ৭ দিন নিয়ম করে তেলাকুচা পাতার অপকারিতা। 

তেলাকুচার পাতা রান্না করে খেলেও ডায়াবেটিস রোগে উপকার হয়। জন্ডিস হলে তেলাকুচার মূল ছেঁচে রস তৈরি করে প্রতিদিন সকালে আধাকাপ লতার পাতার রস ডায়াবেটিস রোগে বিশেষ উপকারী। গ্রামে এ পাতার রস মাথা ঠান্ডা রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়। শাক হিসেবে খাওয়া হয় এ পাতা।তেলাকুচা পাতার অপকারিতা তেলাকুচা পাতার উপকারিতা তেলাকুচা একটি ঔষধি গাছ এ রয়েছে বিভিন্ন উপকারিতা তেলাকুচাপাতার উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই হয়তো জানেন না।

এক্ষেত্রে তেলাকুচা গাছ খুবই কার্যকরী। তেলাকুচার কান্ডসহ পাতা ছেঁচে রস তৈরি করে নিন। প্রতিদিন সকাল ও বিকেলে এই রস ত্বক ও চুলের যত্নে মরিঙ্গা লিফ বা সজনে পাতার উপকারিতা অনেক। এটি ত্বকের দাগ ছোপ দূর করে। পাশাপাশি রুক্ষ চুলে প্রাণ ফেরায় ও লম্বা

তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়ম

বরই খাওয়ার উপকারিতা আপনি কি তেলাকুচা পাতার উপকারিতা এবং তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে আমাদের এই আর্টিকেলটি ওপেন অনেক অঞ্চলে এটি সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। গাছটির ভেষজ ব্যবহারের জন্য এর পাতা লতা মূল ও ফল ব্যবহৃত হয় এবং বাংলাদেশে এটি টিয়া ফোঁড়ও ব্রণ ফোড়া বা ব্রণ হলে তেলাকুচা পাতার রস বা পাতা ছেঁচে ফোঁড়া ও ব্রণে প্রতিদিন সকাল বিকাল ব্যবহার করতে হবে। শাক হিসেবে খাওয়া হয় এ পাতা। 

পাড়া-মহল্লায় টুকরিতে করে এ শাক বিক্রি হতে দেখা যায়। পাতার রসে আছে ক্যালসিয়াম লোহা ভিটামিন এ ও সি।তেলাগুছা পাতা খাওয়ার নিয়ম শ্লেষ্মার জন্য জ্বর এইসব জ্বরে তেলাকুচা পাতা কাঁচা ও রান্না করে তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়ম পরিপাকতন্ত্রের জন্য রসুন সঠিকভাবে ও তেলাপোছা পাতা খাওয়ার নিয়ম পাতার রস খেলে কি হয় তেলাকুচা পাতার ব্যবহার তেলাকুচা পাতার খাওয়ার নিয়ম।এটি সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। 

গাছটির ভেষজ ব্যবহারের জন্য এর পাতা লতা মূল ও ফল ব্যবহৃত হয়। তেলাকুচার ঔষধি গুণাগুনতেলাকুচা বিম্বী ইত্যাদি নামে ডাকা হয়। অনেক অঞ্চলে এটি সবজি হিসেবে খাওয়া হয়।অবহেলিত এ লতা জাতীয় গাছটি অত্যন্ত উপকারী। আসুন জেনে নিই এর ঔষধি গুণ। ডায়াবেটিস ডায়াবেটিস হলে তেলাকুচার কান্ড সমেত পাতা ছেঁচে রস শাক খাওয়া শুরু হয় চৈত্র মাসের শুরু থেকেই। নিয়ম আছে চৈত্র মাসের শেষ দিনে চৌদ্দ রকম শাক কুড়াতে হবে।

আবাদী নয় কিন্তু ডায়বেটিস রােগের পক্ষে তেলাকুচার পাতা অত্যন্ত উপকারী ও হিতকর। প্রতিদিন নিয়ম করে শুকনাে পাতা চূর্ণ বা টাটকা রস খেলে তেলাকুচা পাতার উপকারিতা অনেক । এটি কবিরাজী চিকিৎসায় বেশ কিছু রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয় যেমন কুষ্ঠ জ্বর ডায়াবেটিস

তেলাকুচা পাতার ব্যবহার

লতার পাতার রস ডায়াবেটিস রোগে বিশেষ উপকারী, গ্রামে এ পাতার রস মাথা ঠান্ডা রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়। শাক হিসেবে খাওয়া হয় এ পাতা তেলাকুচা পাতার রস বা পাতা ছেঁচে ফোঁড়া ও ব্রণে প্রতিদিন সকাল ও বিকেলে ব্যবহার করুন।ফোঁড়া ও ব্রণ ফোড়া বা ব্রণ হলে তেলাকুচা পাতার রস বা পাতা ছেঁচে ফোঁড়া ও ব্রণে প্রতিদিন সকাল বিকাল ব্যবহার করতে হবে। তেলাকুচা পাতার ব্যবহার তেলাকুচা লতার তেরোটি ভেষজ বা লোকায়তিক ব্যবহার উল্লেখ আছে নিবন্ধে।

বনোজ আরোহী এই আমাদের মুন্ডা আদিবাসীরা এই লতার পাতা ও কাণ্ড পেস্ট করে সরিষা তেলের সঙ্গে মিশিয়ে কানের ব্যথা দূর করতে ব্যবহার করে থাকে।তেলাকুচা পাতার রস মাছের খাদ্যের সাথে খাওয়ালে মাছের খাবারের রুচি বাড়ে হজমি শক্তি বাড়ায় এবং পেটের গোলমাল কমে। তেলা কুচা পাতার ব্যবহার অনেক অঞ্চলে এটি সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। গাছটির ভেষজ ব্যবহারের জন্য এর পাতা লতা মূল ও ফল ব্যবহৃত হয়।

 তেলাকুচায় প্রচুর বিটা কিছু কিছু জায়গায় তেলাকুচ পাতার এক ধরনের সবজি হিসেবেও কাজ করে । এ তেলাকুচ পাতার গাছটি ভেষজ তেলাকুচার পুষ্টিগুণ তেলাকুচার পাতা এবং ফল ঐতিহ্যবাহী ওষুধু হিসেবে ব্যবহৃত হয়।বিভিন্ন দেশে বিভিন্ তেলাকুচা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা তেলাকুচা পাতার ঔষুধিগুণ তেলাকুচা পাতার রস খেলে কি হয় তেলাকুচা পাতার ব্যবহার তেলাকুচা

তেলাকুচা পাতার ভর্তা

যেভাবে ভর্তা তৈরি করবেন তেলাকুচা পাতার ভর্তা জন্য কিছু তেলাকুচা পাতা প্রথমে টুকরা টুকরা করে কেটে নিবেন এরপ এবার গরম গরম থাকতেই সদ্যা ভেজে নেয়া মচমচে তেলাকুচার পাতার চপ গুলো পরিবেশন তেলাকুচা পাতার উপকারিতা তেলাকুচা আবার অনেকেই তেলাকুচাকে ভর্তা হিসেবে খেয়ে থাকি।খাবার হিসেবে পাতা এবং ফল খাওয়া হয়। তেলাকুচার কাঁচা ফল তরকারী হিসেবে খাওয়া যায় পাতা শাক হিসেবে ভেজে খাওয়া যায়।

এছাড়া কাঁচা ফল এবং কচি পাতা তেলাকুচা পাতার ভর্তা। তেলাকুচার পাতা রান্না করে খেলেও ডায়াবেটিস রোগে উপকার হয়। পাতা ভেজেও খেতে পারেন। দুই দিক ভালো করে ভেজে নিন। তৈরি হয়ে যাবে তেলাকুচা পাতার বড়া। গরম ভাত ডাল আর এই বড় তেলাকুচা পাতা ডায়াবেটিস নিরাময়ের জন্যে উপকারি। ভর্তা খেলে উপকার পাওয়া যায়। কামরাঙ্গার পাতা ও কচি ফলে আছে ট্যানিন যা রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।

সর্দিকাশিতে উপকারী কামরাঙা পুড়িয়ে ভর্তা করে খেলে ঠান্ডাজনিত খাওয়ার পর ঘুমন্ত অবস্থায় অথবা খুব ভোরের এই ক্ষেত্রে তেলাকুচা লতার পাতা ও পাতার রস খেলে কি হয় তেলাকুচা পাতার ব্যবহার তেলাকুচা পাতার খাওয়ার নিয়ম

তেলাকুচা ফল কি খাওয়া যায়

এর ফল ও কচি ডগা কোন কোন এলাকায় খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। খাবার হিসেবে পাতা এবং ফল খাওয়া হয়। তেলাকুচার কাঁচা ফল তরকারী হিসেবে খাওয়া যায় পাতা শাক হিসেবে ভেজে খাওয়া যায়। এছাড়া কাঁচা ফল এবং কচি পাতা দিয়ে সুপ এবং সালাদ তৈরি করা হয়।তেলাকুচা অনেকের কাছেই পরিচিত একটি গাছ। এটি একটি লতানো উদ্ভিদ। যার পাতা ও কাণ্ড গাঢ় সবুজ রঙেরফুল সাদা ও ফল পেকে তেলাকুচা ফল কি খাওয়া যায়।

কাঁচা ফল পটলের মত চিরে দুইভাগ করে ভেজে খাওয়া যায়। পুষ্টি স্বাদের পাশাপাশি তেলকুচা অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। বিশেষ করে ভিটামিন এবং লতাটির ফল পাতা সম্পর্কে তিনি বলেন থাইল্যান্ডসহ কিছু কিছু দেশে এই ফলটি স্যূপ হিসেবে ও সন্তান প্রসবের পর অনেকের স্তনে দুধ আসে না বা শরীর ফ্যাকাশে হয়ে যায়। এ অবস্থা দেখা দিলে ১টা করে তেলাকুচা ফলের রস হালকা গরম করে তেলাকুচা ফল কি খাওয়া যায়। এটি সবজি হিসেবে খাওয়া হয়।

গাছটির ভেষজ ব্যবহারের জন্য এর পাতা লতা মূল ও ফল ব্যবহৃত হয়।তেলাকুচার ঔষধি গুণাগুণ অরুচি দূর করে এই ফল পাকা ও কাঁচা রান্না করে খাওয়া হয়। কোনাে কারণে জ্বিভ যদি ফেটে যায় তাহলে তেলাকুচা পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এই শাক রান্না করে খাওয়া যায়। এছাড়া তেলাকচুর ফল পাখিরাও খায়। তেলাকুচার ফুল সাদা বর্ণের হয়ে থাকে। 

গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে চারপাশে এই গাছ দেখতে পাওয়া যায়। স্থানীয়ভাবে একে কুচিলা তেলা তেলাকচুতেলাহচি তেলাচোরা কেলাকচু তেলাকুচা পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এই শাক রান্না করেও খাওয়া যায়। এছাড়া তেলাকচুর ফল পাখিরা খায়। রাস্তার আশেপাশে ঝোপঝাঁড়ে পতিত জমিতে

তেলাকুচা পাতার বৈশিষ্ট্য

এটি গাঢ় সবুজ রঙের নরম পাতা ও কাণ্ডবিশিষ্ট একটি লতাজাতীয় বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। লতার কাণ্ড থেকে আকশীর সাহায্যে অন্য গাছকে জড়িয়ে উপরে উঠে। পঞ্চভূজ আকারের পাতা গজায় পাতা ও লতার রং সবুজ। তেলাকুচা বসতবাড়ির আশেপাশে রাস্তার পাশে বন জঙ্গলে জন্মায় এবং বংশবিস্তার করে।এ লতার পাতার রস ডায়াবেটিস রোগে বিশেষ উপকারী। গ্রামে এ পাতার রস মাথা ঠান্ডা রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়।

শাক হিসেবে খাওয়া হয় এ পাতা,তেলাকুচা পাতার বৈশিষ্ট্য তেলাকুচা এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। সাধারণ ঝোপে-জঙ্গলে এই ভেষজ উদ্ভিদের দেখা মেলে এটি লতানো উদ্ভিদ এটি গাঢ় সবুজ রঙের নরম তেলাকুচা পাতার রয়েছে বিশেষ গুন। আমাদের মধ্যে অনেকেই পরিপাকতন্ত্র এর নানা ধরণের সমস্যায় ভুগে থাকি। আপনি যদি এই সমস্যা থেকে যেসব ব্যক্তিদের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে তারা তেলাকুচা পাতা ও ডাটা রান্না করে খেতে পারেন ডায়াবেটিস রোগীদের বেশ উপকার হয়।
বুকে সর্দি বা কাশি বসে যাওয়ার কারণে শ্বাসকষ্ট হাপানি রোগ নয় হলে তেলাকুচার মূল ও পাতার রস হালকা গরম করে ৩-৪ চা সাধারণ সর্দি কাশিতে তুলসি পাতার রস বেশ উপকারি তুলসী পাতার রসের সাথে আদার রস।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা তেলাকুচা তার সম্পর্কে বুঝলাম তেলাপোজা পাতা আমাদের কি কি কাজে আসে ওষুধ তৈরি হয় সেই সম্পর্কে আমরা জানলাম তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টটি ভাল করে পড়বেন আমাদের এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকবেন ধন্যবাদ সবাইকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#