পেঁয়াজ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - পেঁয়াজ খাওয়ার সঠিক সময়

পেঁয়াজ আমরা সকালে খেয়ে থাকি। আমরা তরকারিতে না দিয়ে থাকি ,তাহলে আমরা কখনোই ভালো মতন স্বাদ পাবো না ,এবং কি তরকারি খেতে ভালো হবে না ।এক কথা বললে চলে যে ,পেঁয়াজ ছাড়া তরকারি চলে না ।সেজন্য আমরা পেঁয়াজ সকলেই খেয়ে থাকি তবে আর সম্পর্কে আমাদের ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত ।বা ধারণা উচিত কেননা পেঁয়াজ আমাদের প্রত্যেকটা দিনই ফিরে ,এবং কি তরকারির সঙ্গে তো আমাদের সঙ্গে নেচে চলুন আর সম্পর্কে জেনে নিন।

পেঁয়াজ আমরা কমবেশি সকলে খেয়ে থাকি, এবং কি পেঁয়াজ কিন্তু না খেলেও আমাদের খেতে হয় ।কেননা পেঁয়াজ ছাড়া তরকারি একদমই খাওয়া যায় না আমরা নানা সময় কিন্তু তরকারিতে পেঁয়াজ দিয়ে থাকি। কেননা পেঁয়াজ ছাড়া তরকারি একদম ভালো লাগে না বা তরকারি স্বাদ আসে। না সেজন্য আমরা পেঁয়াজ তরকারিতে দিয়ে থাকি তবে আমরা খেয়ে থাকি কিন্তু আমরা হয়তো জানি না যে, পেঁয়াজ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে কিন্তু আমরা এবার ভালোভাবে জেনে নেব ।

যে পেঁয়াজ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি বা পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য কি সেজন্য আমাদের ভালো হবে। পুরোপুরি কন্ট্রোল করতে হবে এবং কি আমাদের ভালোভাবে বুঝতে হবে, আর আমাদের মনের মতন করে জেনে নিতে পারবো ।পেঁয়াজের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কি পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য পেঁয়াজ ছাড়া কিন্তু আমরা থাকতে পারিনা অতিরিক্ত গুরুত্বপূর্ণ আমাদের এই পেঁয়াজ তো আমরা তরকারি দিয়ে খেয়ে থাকি।

তার সাথে সাথে কিন্তু পেঁয়াজ আমাদের ত্বককে ফর্সা করে এবং আমাদের চুলকে ঘন কালো লম্বা এবং কি দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে মাথা থেকে। পা পর্যন্ত করে দেয় এ পেঁয়াজ এমন কি জাদু রয়েছে এই পিয়াজে আমরা পেয়ার সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেব। তো চলুন আমরা এবার আর দেরি না করে পেয়ার সম্পর্কে যথাযত ভালোভাবে। আমরা জেনে নেই এবং কি খুব সহজে আমরা জানতে পারবো পেঁয়াজ সম্পর্কে।

পেয়ার সম্পর্কে আমরা মোটামুটি জানলেও কিন্তু আমরা ভালোভাবে জানি না ।সম্পর্কে এবং কি পেঁয়াজ দিয়ে কি কি হয় আর পেঁয়াজ আমাদের কি কাজে আসে, তাও কিন্তু আমরা জানি না এবার আমরা ভালোভাবে অ্যাঞ্জেলা নিতে চলেছি ।যে পিঁয়াজ দিয়ে কি হয় যেমন পেঁয়াজ দিয়ে তোকে যত্ন পেঁয়াজ দিয়ে ত্বকের যত্ন এটা কিন্তু কম কথা না অনেক মেয়েরা আছে ।যারা ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন বা ত্বকের ব্রণ কালো দাগ বের হয়েছে সেজন্য আপনারা খুব সমস্যায় আছেন ।

তো আমরা আর তেমন নিয়ে এসেছি যা দেখলে আপনারা অবাক হয়ে যাবেন এ পেঁয়াজ দিয়ে ।কিন্তু আমাদের খুব সহজেই মুখে কালো দাগ ব্রণ এবং কি অনেক কিছু ভালো হয়ে যাবে সেজন্য আমরা পেঁয়াজ কিভাবে মুখে লাগাবো এটা কিন্তু আমাদের ভালোভাবে জেনে না উচিত ।বা দরকার কেননা আমরা যদি পেঁয়াজ মুখে না লাগাতে জানি তাহলে কিন্তু আমাদের পেঁয়াজের কাজ করবে না তো চলুন আমরা দেরি না করে জেনে নেই ।যে পেঁয়াজ কিভাবে মুখে লাগাতে হবে তো প্রথমে আমরা একটি পেঁয়াজ নিয়ে নেব ।

খোসা গুলো ছাড়িয়ে নেব খোঁজা ছাড়িয়ে নেওয়ার পর সে পেঁয়াজ ভালোভাবে কুচি কুচি করে বেটে নিব ।সেটি বাঁটা হয়ে গেলে একটি বাটিতে উঠিয়ে নেব ,তার সঙ্গে নিয়ে নেব ,দুই চামচ মধু ,এবং এক চামচ হলুদ নেওয়ার পরে সব মিলে আমরা মিক্সচার করে নেব ।কিছুক্ষণ রেখে দেবো এক থেকে দুই মিনিট পর্যন্ত এক থেকে দুই মিনিট হয়ে গেলে আমরা সেটি আমাদের মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিব ।

এবং কি বেশি হালকা করে লাগাবো না আর বেশি ভারী করে ও লাগাবো না আমরা নিয়ম অনুযায়ী লাগিয়ে নেব ।তারপরে দুই থেকে তিন মিনিট পর সিটি ভালোভাবে সাবান বা ফেসওয়াশ দিয়ে ধুয়ে নেব ,দুই থেকে তিন দিন আমরা এরকম করে। ব্যবহার করব তারপর আমাদের তো অনেক সুন্দর ফর্সা এবং কি আমাদের মনের মত হয়ে ,উঠবেপেঁয়াজ দিয়ে তোকে যত্ন ।

পেঁয়াজ আমরা খেয়ে থাকি এবং কি পেঁয়াজ দিয়ে আমরা অনেক কিছুই করে থাকি। কিন্তু আমরা হয়তো জানি না যে পেঁয়াজ দিয়ে চুল বড় করার নিয়ম বড় করে। সেজন্য আমরা ভালোভাবে জেনে নেব ।যে কি রকম করে চুল বড় করে বা পেঁয়াজ দিয়ে চুল বড় করার কি নিয়ম তো চলো আমরা ভালোভাবে জেনে নেই যে ,পেঁয়াজ দিয়ে চুল বড় করার কি নিয়ম ।আমরা হয়তো পেঁয়াজ দিয়ে চুল বড়করতে যায় কিন্তু আমরা পেয়াচচুলে লাগানোর পরেও ও আমাদের চুল বড় হয়। 

না কেননা আমরা পেঁয়াজ চুলে লাগানোর নিয়মটা ,জানিনা আমরা যদি পেঁয়াজ চুলে লাগানোর নিয়ম। ভালোভাবে জানি তাহলে আমাদের চুল একদম বড় হয়ে যাবে এবং কি মাথা থেকে। পা পর্যন্ত হবে সেজন্য আমাদের ভালোভাবে প্রথমে জেনে নেওয়া দরকার যে ,পেঁয়াজ দিয়ে চুল বড় করার নিয়ম। আর আমরা যদি নিয়মটা না জানি এবং কি নিয়ম যদি আমরা না মেনে চলি তাহলে আমাদের জোর কখনো বড় হবে। না তো আমরা দেরি করব না চলুন আমরা এবার জেনে নেওয়া যাক যে পেঁয়াজ দিয়ে চুল বড় করার নিয়মটা ।

তো আমরা প্রথমে এক থেকে দুইটি পেঁয়াজ ভালো ভাবে খোসা সহকারে চিলিয়ে নেব। নেওয়ার পরে এই এক থেকে দুটি পেঁয়াজ ভালো ভাবে ,বেটে নেব আর বেড়ে নেওয়া হয়ে গেলে ,তার সঙ্গে কিছু নারিকেল তেল নিয়ে নেব ,আর তার সঙ্গে নিয়ে নেব, সানসিলিক শ্যাম্পু নেওয়ার পরে, সব গুলি ভালোভাবে মিক্সচার করে নিয়ে আমরা চলে লাগিয়ে নেব ।লাগানো হয়ে গেলে সেটি তিন থেকে চার মিনিট রেখে দিব তারপর সেটি ভালোভাবে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নেব ।৬ থেকে ৭ দিন আমরা এরকম করে চলব তারপর আমাদের চুল ঘন ,কালো লম্বা, সিল্কি এবং হয়ে যাবে মাথা থেকে, পা পর্যন্ত পেঁয়াজ দিয়ে চুল বড় করার নিয়ম।

পেয়ার সম্পর্কে আমরা কম ,বেশি জানলে কিন্তু আমরা জানি না ।যে পেঁয়াজের উপকারিতা কি এবং কিরকম হতে পারে। সেজন্য আমরা ভালোভাবে জেনে নাও যে যে পেঁয়াজের উপকারী বলতে কী বোঝায়। বা পেয়াজের উপকারিতা কি আমাদের ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত ।বা জেনে নেওয়া দরকার এই পেঁয়াজের উপকারিতা সম্পর্কে তো পেঁয়াজের উপকারিতা সম্পর্কে তো আমরা জানবো এবং কি এটাও জানা যায় পেঁয়াজের উপকারিতা ।

এমনকি জিনিস আমরা আর দেরি না করে আমরা ভালোভাবে জেনে যায় যে ,পেঁয়াজের উপকারিতা কি তো পিয়াজের উপকারিতা এমন একটি জিনিস ।যা বলে পুরানো যাবে না যা বলে শেষ করা যাবে না ।এটি কিন্তু আমাদের অনেক উপকার করে এবং কি আমাদের অনেক রোগের হাত থেকেও বাঁচায়। সেজন্য আমরা ভালোভাবে জেনে নেব আমাদের অনেক স্বাস্থ্যবান শক্তিশালী করে তুলে আমাদের এর পেঁয়াজ ।আরো আমাদের দেহের নানা পার্স কে নিয়ন্ত্রণ রাখে।

পেঁয়াজ ের এমন একটি বিশেষ গুণ রয়েছে। যার জন্য পেঁয়াজ এতটা শক্তিশালী এবং কি এতটা ক্ষমতাশীল সেজন্য আমাদের পেঁয়াজকে কখনো অবহেলা করা উচিত নয় ।আর আমরা কখনো আজকে অবহেলা করব না তো আমরা খুব সহজে জেনে গেলাম যে, পেঁয়াজের উপকারিতা কি।

কেয়া সম্পর্কে আমরা কিছুটা জেনে থাকলেও কিন্তু আমরা ভালোভাবে জানি না ।যে পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য কিসের জন্য আমরা ভালোভাবে জেনে নেব ।পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে এবং কি পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য দেখতে কেমন বা কি রকম হয়ে থাকে ।তো আমরা যদি পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে কিছু না জানি তাহলে আমরা কিন্তু চিনতে ভুল করব এবং কি মানুষ কিন্তু পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য দেখে চিনতে পারা যায়। যে এই জিনিসটা এরকম বা ওই জিনিসটা ওরকম সেজন্য আমরা ভালোভাবে জেনে নেব। 

যে পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য তো পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য আমরা এমনভাবে জেনে নেব যাতে আমরা দেখার সঙ্গে সঙ্গে বলে দিতে পারি। যে এইটাই পেঁয়াজ ের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে নিই যে পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য কি তো পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য হলো গিয়ে এমন জিনিস যা যা আমরা দেখলে বলে দিতে পারব ।যে পেঁয়াজ কি জিনিস এবং কি পেঁয়াজ কি ধরনের হয় আসলে পেঁয়াজ এমন একটি জিনিস যা দেখতে লাল রঙের হয়ে থাকে ।এবং কি ভেতরটা হয়ে থাকে পুরোপুরি সাদা পেঁয়াজের খোসা কিন্তু লাল হয়ে থাকে।

আর পেঁয়াজের গাছ সবুজ রঙের হয়ে থাকে পেঁয়াজের গাছগুলো ছোট ছোট চিকন এবং লম্বা হয়ে থাকে আর পেঁয়াজ হয়ে থাকে মাটির ভেতরে পেঁয়াজ যখন পরিপূর্ণ হয় রঙে রূপান্তরিত হয় ।আর ভেতরটা হয়ে থাকে সাদাটা রঙের বাজারেও এরকম পেঁয়াজ অনেক পাওয়া যায় ।সম্পর্কে অনেক কিছুই জানলাম যা দেখলে আমরা চিনতে পেরে যাবো বা বুঝতে পারব যে এটা পেঁয়াজ।

পেঁয়াজের যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি রয়েছে ।পেঁয়াজের অপকারিতা শুধু পেঁয়াজের উপকারিতাই নেই তার সঙ্গে সঙ্গে কিন্তু পেঁয়াজের অপকারিতা ও থাকে ।এবং কি রয়েছে কেননা পেঁয়াজ যেমন আমাদের উপকারিতা করে ঠিক সেরকমই পেঁয়াজ ।আমাদের অপকারিতা ও করে আমাদের নানা সমস্যা দেখা দেয় আমরা যদি নিয়মিত পেঁয়াজ না খাই বা আমরা যেগুলো পেঁয়াজ খাওয়া যাবেনা ।

সেগুলো পেঁয়াজ যদি আমরা খেয়ে থাকি তাহলে কিন্তু আমাদের নানা সমস্যা সম্মুখীন হতে হবে ।বা আমাদের বিভিন্ন রোগে পড়তে হবে সেজন্য আমরা কখনোই নিয়মের বাহিরে পেঁয়াজ খাব না ।এবং কি নষ্ট হওয়া ও পেঁয়াজ খাবো না অনেকে দেখা যায় যে পেঁয়াজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বলে আমরা পেঁয়াজ খেয়ে থাকি। আমরা মুখে লাগিয়ে থাকি আমার আমরা যদি নষ্ট হয়ে থাকে সেগুলো আমরা কখনোই মুখে লাগাবো না।

কেননা আমরা যদি সেগুলো মুখে লাগিয়ে থাকি তাহলে আমাদের মুখে ব্রণ এবং কি কালো দাগ। বেরিয়ে থাকে এবং কি নষ্ট হওয়া পেঁয়াজ বা নিয়মের বাহিরে পেঁয়াজ আমরা চুলে ও দিবোনা আর আমরা যদি তুলে দিই নষ্ট হবে ।আজ তাহলে আমাদের ভেঙ্গে ভেঙ্গে চলে যাবে আর আমাদের মাথা টাক পড়ে যাবে। সেজন্য আমরা কখনো এনিমের বাহিরে পেঁয়াজ খাব না এবং কি মুখে লাগাবো না আর আমরা চুলে ও দিব না পেঁয়াজের অপকারিতা ভালোভাবে মনে রাখব ,বা খেয়াল রাখবো।

খুব সহজে কিন্তু আমরা প্রায় সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিলাম সেজন্য আমাদের খুব ভালো ভাবে প্রিয়ার সম্পর্কে রেখে দেওয়া উচিত এরকম উপকারিতা আমাদের অপকারিতা ও করে সেজন্য আমরা ভালোভাবে জেনে রাখবো যে কোন কাজটি করা ভালো আর কোন কাজটি করা ভালো নয় নিয়মের বাহিরে মেয়াদ করা ভালো না নিয়ম অনুযায়ী পেঁয়াজ খাওয়া ভালো বা মুখে লাগানো ভালো ভাবে খেয়াল রাখব আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।