ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয় - ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জানাবো ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয়।ব্লাড ক্যানসার লোহিত রক্তকণিকা থেকে হয়। ব্লাড ক্যান্সার আমাদের শরীরে একটি মারাত্মক রোগ ।জেনে নিই ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয়।তো বন্ধুরা আজকে জেনে নেওয়া যাক ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয়।
ব্লাড ক্যানসার বা লিউকেমিয়া জটিল অসুখ। এই রোগ প্রথমেই ধরে ফেলতে পারলে মানুষ সুস্থ হতে পারেন।মূলত লিউকেমিয়াকে আমরা ব্লাড ক্যানসার বলে থাকি। ব্লাড ক্যান্সারের ধরন নির্ভর করে কখন এবং কিভাবে এই সমস্যাগুলো হয় তার উপর। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয়- ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে।
ভূমিকা
ব্লাড ক্যানসার কেন হয় তার সঠিক কারণটি এখনো অস্পষ্ট। নানা ধরনের তেজস্ক্রিয়তার প্রভাব, রাসায়নিক বর্জ্য, ধূমপান, কৃত্রিম রং, কীটনাশক, ভাইরাস ইত্যাদিকে দায়ী করা হয়। এগুলোর প্রভাবে জিনে মিউটেশন ঘটে যায় ও কোষ বিভাজনে অস্বাভাবিক উল্টাপাল্টা সংকেত প্রবাহিত হয়।মূলত লিউকেমিয়াকে আমরা ব্লাড ক্যানসার বলে থাকি। জি আমাদের যে বিদেশ যাওয়ার একটা প্রবণতা রয়েছে, সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
বাংলাদেশে ক্যানসারের চিকিৎসা অনেক বেশি ব্যয়বহুল।প্রতিনিয়ত আমাদের জিনের মধ্যে বা ক্রোমোজোমের ভেতরে মিউটেশন হতে থাকে। এ মিউটেশন যদি সঠিকভাবে কাজ না করে এবং এটা যদি স্থায়ী হয়ে যায়, তাহলে শরীরের মধ্যে যে অনকজিন নামের একটা জিন রয়েছে, সেটা অ্যাক্টিভেটেড হলে, তখন যে কোনো কোষের ব্লাড ক্যানসারে রূপান্তরিত হতে পারে। যেমন- আমরা বলতে পারি ডাউন সিনড্রোম যাদের হয়, তাদের এ ব্লাড ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
শ্বেত রক্তকণিকা এবং লোহিত রক্তকণিকার পরিমাপ।ব্লাড স্মিয়ার টেস্ট, যা রক্তের গণনা পরিষ্কার না হলে করা হয়। পরীক্ষাটি আমাদের কোষগুলির উপস্থিতি এবং পরিমাপ জানায়।রক্তে সুগার, কোলেস্টেরল, প্রোটিন, হরমোন এবং রক্তের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পদার্থ সিটু হাইব্রিডাইজেশনে ফ্লুরোসেন্স জেনেটিক ব্লুপ্রিন্ট যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করে তা পরীক্ষা করতে ।ফ্লো সাইটোমেট্রি সাদা রক্ত কোষের সংখ্যা, আকার, আকৃতি এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলি পরিমাপ করে।
আরো পড়ুন তেলাকুচা পাতার রস কোন রোগে উপকারী
সবচেয়ে সঠিক চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নিতে ইমিউনোফেনো টাইপিং ক্যান্সার কোষের প্রকারের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ করে।এটি ছাড়া, স্টেজিং নামে একটি প্রক্রিয়া রয়েছে যা নির্দেশ করে যে ক্যান্সার কতটা ছড়িয়েছে এবং এর তীব্রতা। এটি ক্যান্সারের সঠিক ধরন এবং এর অবস্থান জানতেও সাহায্য করে। কারণ ক্যানসারের রোগীদের লম্বা পর্যবেক্ষণে থাকতে হয়। আজকের পোস্টটির মাধ্যমে আমরা জানব ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয়।
ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয়
আজকে আমরা জানবো ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয়।মূলত লিউকেমিয়াকে আমরা ব্লাড ক্যানসার বলে থাকি। জি আমাদের যে বিদেশ যাওয়ার একটা প্রবণতা রয়েছে, সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।বাংলাদেশে ক্যানসারের চিকিৎসা অনেক বেশি ব্যয়বহুল।প্রতিনিয়ত আমাদের জিনের মধ্যে বা ক্রোমোজোমের ভেতরে মিউটেশন হতে থাকে। এ মিউটেশন যদি সঠিকভাবে কাজ না করে এবং এটা যদি স্থায়ী হয়ে যায়, তাহলে শরীরের মধ্যে যে অনকজিন নামের একটা জিন রয়েছে।
সেটা অ্যাক্টিভেটেড হলে, তখন যে কোনো কোষের ব্লাড ক্যানসারে রূপান্তরিত হতে পারে। যেমন- আমরা বলতে পারি ডাউন সিনড্রোম যাদের হয়, তাদের এ ব্লাড ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।শ্বেত রক্তকণিকা এবং লোহিত রক্তকণিকার পরিমাপ।ব্লাড স্মিয়ার টেস্ট, যা রক্তের গণনা পরিষ্কার না হলে করা হয়। পরীক্ষাটি আমাদের কোষগুলির উপস্থিতি এবং পরিমাপ জানায়।রক্তে সুগার, কোলেস্টেরল, প্রোটিন, হরমোন এবং রক্তের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ।
পদার্থ সিটু হাইব্রিডাইজেশনে ফ্লুরোসেন্স জেনেটিক ব্লুপ্রিন্ট যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করে তা পরীক্ষা করতে ।ফ্লো সাইটোমেট্রি সাদা রক্ত কোষের সংখ্যা, আকার, আকৃতি এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলি পরিমাপ করে। সবচেয়ে সঠিক চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নিতে ইমিউনোফেনো টাইপিং ক্যান্সার কোষের প্রকারের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ করে।
এটি ছাড়া, স্টেজিং নামে একটি প্রক্রিয়া রয়েছে যা নির্দেশ করে যে ক্যান্সার কতটা ছড়িয়েছে এবং এর তীব্রতা। এটি ক্যান্সারের সঠিক ধরন এবং এর অবস্থান জানতেও সাহায্য করে। আর এভাবেই জানাবো ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয়।
ব্লাড ক্যান্সার কি ভালো হয়
এবার আমরা জানবো ব্লাড ক্যান্সার কি ভালো হয়।হাড়ের মধ্যে থাকা কোমল অথচ স্পঞ্জি কোষকে তুলে ফেলে সেখানে সুস্থ ও ভালো স্টেমসেল প্রতিস্থাপন করে দেয়া হয়।ব্লাড ক্যানসারের উপসর্গ ও লক্ষণগুলোর সঙ্গে রক্তের সিবিসি পরীক্ষায় অস্বাভাবিকতা দেখা যাবে। যেমন হিমোগ্লোবিন ও প্লাটিলেট কমে যাওয়া, ডব্লিউবিসি বেড়ে যাওয়া অথবা হিমোগ্লোবিন, প্লাটিলেট ।
ও ডব্লিউবিসি—সবই কমে যাবে।এরপর বোনম্যারো টেস্ট, ফ্লোসাইটোমেট্রি, সাইটোজেনেটিক স্টাডি করে ব্লাড ক্যানসার নির্ণয় করা হয়ে থাকে।ব্লাড ক্যান্সার একটি মারাত্মক রোগ। এটি অস্বাভাবিক রক্তকণিকার অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধির কারণে ঘটে। রক্ত বিভিন্ন ধরণের কোষ দ্বারা গঠিত যেমন, অক্সিজেন বহনের জন্য লোহিত রক্তকণিকা, রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করার জন্য প্লেটলেট এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে শ্বেত রক্তকণিকা। এগুলি সমস্তই স্টেম সেল থেকে উদ্ভূত হয়।
যেগুলি বিভক্ত এবং পরিপক্ক হওয়ার সাথে সাথে যে কোনও ধরণের রক্তকণিকায় রূপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।আমাদের দেশে এই অ্যান্টিজেনিক স্টিমুলেশন হলো ভেজাল খাদ্য খাওয়া, কিছু রাসায়নিক পদার্থ এবং বিকিরণের সংস্পর্শ ইত্যাদি। এই প্রভাবগুলো আমাদের দেহে থাকা ডিফেক্টিভ জিনের মধ্যে অ্যান্টিজেনিক স্টিমুলেশন হিসেবে কাজ করে।ব্লাড ক্যান্সারের ধরন একবার নির্ণয় হয়ে গেলে, তার পরে চিকিৎসার বিভিন্ন পদ্ধতি উপলব্ধ রয়েছে।
শরীরের একটি অতীব প্রয়োজনীয় উপাদান হচ্ছে রক্ত। এর মধ্যে রয়েছে লাল রক্তকণিকা, শ্বেতরক্তকণিকা ও অনুচক্রিকা। এর সবই বোনম্যারো থেকে উৎপত্তি লাভ করে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হতে থাকে। আর ব্লাড ক্যান্সার বলতে সাধারণ ভাবে রক্তের উল্লেখিত যে কোনো উপাদান থেকে সৃষ্ট ক্যান্সারকে বুঝি। আজকে জানলাম ব্লাড ক্যান্সার কি ভালো হয়।
ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ
এবার আমরা জেনে নিব ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে।এই সমস্যা অনেকটা ক্রনিক অসুখের মতো। এক্ষেত্রে অনেকসময়ই শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে লোহিত রক্ত কণিকা তৈরি করতে পারে না। এই পরিস্থিতিতে দুর্বলতা, শ্বাসকষ্ট, মাথা ঘোরা, ত্বক সাদা হয়ে যাওয়া, বুকে ব্যথা ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়। প্লেটলেট রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।ব্লাড ক্যানসার হলো রক্তের এক ধরনের ক্যানসার। এটা রক্তের লোহিত রক্তকণিকা থেকে হয়।জ্বর বা কাঁপুনি ক্রমাগত অবসাদ দুর্বলতাঘন ঘন বা মারাত্মক সংক্রমণ ওজন কমতে থাকা ।
লিভার বা প্লীহা বড় হয়ে যাওয়া সহজেই রক্তপাত হওয়া ।ত্বকে ছোট লাল দাগ পড়া নাক থেকে বারবার রক্ত ঝরা অতিরিক্ত ঘামা, বিশেষত রাতে হাড়ে ব্যথা কিংবা শরীরে চাপ দিলে ব্যথা।আর এগুলোই ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ।লিউকেমিয়া সাধারণত রক্তের শ্বেতকণিকাজনিত রোগ। সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে শক্তিশালী যোদ্ধা হলো রক্তের শ্বেতকণিকা। সাধারণত এসব কণিকার বৃদ্ধি ও বিভাজন হয় সুশৃঙ্খলভাবে, তবে লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত লোকজনের অস্থিমজ্জা থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে।
অস্বাভাবিক শ্বেতকণিকা বের হয়, যেগুলো ঠিকমতো কাজ করে না।শরীরে রক্ত উৎপাদনকারী টিস্যুগুলোর ক্যানসারই হলো লিউকেমিয়া বা ব্লাড ক্যানসার।বিভিন্ন ধরনের লিউকেমিয়া আছে। কয়েক ধরনের লিউকেমিয়া শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। অন্য কিছু ধরনে প্রাপ্তবয়স্করা বেশি আক্রান্ত হন।
কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার ভালো হয়
আমরা জানবো কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার ভালো হয়।বাতাবি, কমলালেবু, ব্রকলী এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ অন্যান্য ফল খাদ্যনালী, মূত্রাশয়, স্তন ক্যান্সার, সার্ভিকাল ক্যান্সার, এবং পেট ও কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। তাই প্রতিদিন আপনার খাদ্যতালিকায় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল ও শাকসবজি রাখুন। মিষ্টি আলু বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ একটি সবজি।বাদাম ভিটামিন ই এর সবথেকে ভালো উৎস। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ চীনাবাদাম কোলন, ফুসফুস, যকৃত, এবং অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
সকালে কিংবা বিকালের খাবারে বাদাম রাখুন। এ ছাড়াও এক চামচ বাদামের মাখন লাগানো এক টুকরো পাউরুটি আপনার শরীরকে ক্যান্সার থেকে দূরে রাখতে পারে।নানা রঙের সবজি- ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সবজি হতে পারে বড় হাতিয়ার। বিভিন্ন রঙের সবজি রাখুন ডায়েটে। এতে রয়েছে বিবিধ পুষ্টিগুণ। ফল-শাকসবজি ক্যানসার রোধে কার্যকর। ডায়েটে লাল ও হলুদ রঙের ফল বেশি করে রাখুন। ক্যানসারের চিকিৎসায় খসে যায় কয়েক লক্ষ টাকা।
দেশের নানা অংশ আক্রান্ত হতে পারে এই জটিল রোগে। ক্যানসার চিকিৎসায় নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও পুরোপুরি নির্মূল করা সম্ভব নয়। তবে কয়েকটি খাবার খেলে ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকটা কমিয়ে দেয়। ভিটামিন বি বেশি করে রাখুন আপনার ডায়েটে। কোলন, ব্রেস্ট ও মূত্রাশয়ের ক্যানসার থেকে মুক্তি দেয়। বেশি করে কমলা লেবুর রস, কুমড়ো এবং স্ট্রবেরি খান।
এছাড়া ডিম, সূর্যমুখীর বীজ ও জলে ভেজানো ছোলা, তিসির বীজ খেতে পারেন।টমাটোয় থাকে লাইকোপিন। তা ক্যানসার প্রতিরোধী। টমাটো খেলে ক্যানসার প্রতিরোধে সক্ষম হয় শরীর। কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার ভালো হয় তা আমরা জানলাম।
ব্লাড ক্যান্সার হলে কি কি খেতে হবে
আমরা জানবো ব্লাড ক্যান্সার হলে কি কি খেতে হবে। ব্লাড ক্যান্সার হলে আমরা ডিম, মুরগির মাংস এবং মাছের মতো আমিষ খাবারে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে এবং আপনাকে আপনার শরীরের প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে। নিরামিষভোজী ক্ষেত্রে অনেক বেশি করে মসুর ডাল এবং মটরশুটি খেতে হবে, যা প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করবে। পনির এবং দুধের মতো অন্যান্য খাবারও থেকেও প্রচুর প্রোটিন পেতে সাহায্য করতে পারে।ক্যান্সার রোগীরা নরম ভাত খাওয়ার অভ্যাস করুন।
কারণ কেমোথেরাপির সময় তা হজমে সমস্যা হয়। নরম ভাতের সঙ্গে ঠাণ্ডা তরকারি দিতে হবে।পাকস্থলী ও খাদ্যনালীর ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে ভিটামিন-সি যুক্ত খাবার। ভিটামিন-এ ও ক্যারোটিন যুক্ত খাদ্য ফুসফুস, ব্লাডার ও গলনালী (খধৎুহী) ক্যান্সার প্রতিরোধী। ফল ও সবজিতে ক্যান্সার প্রতিরোধী অনেক উপাদান আছে। ডালজাতীয় খাদ্যের মধ্যে সয়াবিন, মসুর, শুকনো সীমের বীচিতে ক্যান্সার বিরোধী উপাদান রয়েছে।
সয়া খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ বাড়ালে তা ব্রেস্ট এবং কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। লাইকোপেন ও ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন- গাজর, টমাটো, প্রভৃতি ওভারিয়ান ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।এ ছাড়াও ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-ই এর সম্পূরক ফর্ম এর খাদ্যগুলোকে খাদ্য তালিকা হতে বাদ রাখার সুপারিশ করা হয়ে থাকে।শুকনো ফল, মটরশুঁটি, সীমের বীচি, শস্যজাতীয় খাদ্য।ডায়রিয়া হলে সোডিয়াম ও পটাসিয়ামযুক্ত তরল খাদ্য গ্রহণ করা।
আরো পড়ুন মুখের লোম দূর করার ঘরোয়া পদ্ধতি
মুখ শুকিয়ে গেলে বরফের টুকরো বা চুয়িংগাম মুখে রাখাবমি বমি ভাব থাকলে খুব গরম বা খুব ঠাণ্ডা খাদ্য ও তরল গ্রহণ না করা।মুখে ঘা থাকলে তরল পান করার জন্য স্ট্র ব্যবহার করা।এ ছাড়াও মুখে ঘা থাকলে টকজাতীয় ফল, মশলাযুক্ত খাবার, লবণাক্ত খাবার, শক্ত খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে হবে। ব্লাড ক্যান্সার হলে কি কি খেতে হবে তা আমরা জানালাম।
শেষ কথা
তো বন্ধুরা আজকে আমরা জানালাম ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয় ও ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে। ব্লাড ক্যান্সার আমাদের শরীরের জন্য খুবই মারাত্মক একটা রোগ। ব্লাড ক্যান্সার হলে আমাদের শরীরে জন্য খুবই ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। আমাদের শরীরে প্রধান জিনিস আমাদের শরীরের রক্ত আর রক্তে ক্যান্সার দেখা দিলে তা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তো বন্ধুরা, আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে। মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের পাশে থাকবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url