লবণ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - লবণ খাওয়ার নিয়ম

তো আজকে আমরা জেনে নিব।লবণ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।লবণ খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের কিডনি সুস্থ থাকে এবং স্টোমাক ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে। লবণ পরিমাণমতো খেতে হবে আমাদের।তো আমরা জানবো লবণ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কতোটা। চলুন জেনে নেওয়া যাক লবণ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
লবণ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - লবণ খাওয়ার নিয়ম
শরীরে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে গেলে রক্তচাপ বেড়ে যায়। বেশি লবণ খেলে রক্তের পরিমাণ ও চাপ বৃদ্ধি পায়। ফলে রক্তের স্বাভাবিক সঞ্চালন ব্যাহত হয়। লবণ গ্রহণের পরিমাণ কমিয়ে আনলে হৃদযন্ত্র তার আপন গতিতে চলমান থাকে।অতিরিক্ত লবণ খেলে শরীরে পানি বেশি জমে থাকে। আবার ফাস্টফুড জাতীয় খাবারে অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও সোডিয়াম থাকে প্রচুর পরিমাণে। তো চলুন জেনে নিই লবণ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা -লবণ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।

ভূমিকা

বেশি লবণ খেলে রক্তের পরিমাণ ও চাপ বৃদ্ধি পায়। ফলে রক্তের স্বাভাবিক সঞ্চালন ব্যাহত হয়। লবণ গ্রহণের পরিমাণ কমিয়ে আনলে হৃদযন্ত্র তার আপন গতিতে চলমান থাকে।অতিরিক্ত লবণ খেলে শরীরে পানি বেশি জমে থাকে। আবার ফাস্টফুড জাতীয় খাবারে অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও সোডিয়াম থাকে প্রচুর পরিমাণে। লবণ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক।যখন লবণ বেশি খাবেন তখন সোডিয়াম বেড়ে যাবে ও ইলেক্ট্রোলাইটের সাথে অনুপাত নষ্ট হবে।
লবণ খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিলে সোডিয়াম-ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য ঠিক থাকবে এবং কিডনির উপর চাপ কম পড়বে।লবণের কারণে হাড় ক্ষয় ও মস্তিষ্কের সমস্যাও তৈরি হতে পারে। তাই সময় থাকতে সচেতন হলে অস্টিওপোরোসিস ও ব্রেইন ডিজিজ প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার জন্য তখন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হয়। আর বেশি পানি পান মানেই ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ আসা।

লবণ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে গেলাম।ব্যাকটেরিয়াগুলো হাই সোডিয়াম সার্কামস্ট্যান্সে ভালোভাবে এবং তাড়াতাড়ি বেড়ে উঠে। কম লবণ খেলে এসব ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি ঘটানোর সুযোগ পায় না। ফলে স্টোমাক ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের বিশেষজ্ঞদের মতে, পূর্ণ বয়স্কদের জন্য দৈনিক ২ চা চামচ লবণ হচ্ছে আদর্শ মাত্রা। অতিরিক্ত লবণ খাওয়া শরীরের জন্য বিপত্তির কারণ হতে পারে। হতে পারে নানা অসুখ।লবণ খাওয়ার উপকার ও অপকার দুটিই রয়েছে। লিভার, কিডনি, হার্টের মতো শরীরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

কাঁচা লবণ খেলে কি হয়

এবার আমরা জানবো কাঁচা লবণ খেলে কি হয়।অতিরিক্ত লবণ খাওয়া হলে রক্তচাপ বৃদ্ধি, পেটে ক্যান্সার, স্থূলতা এমনকি হাঁপানির সমস্যা দেখা দেয়।স্বাস্থ্য গবেষকদের মতে, রক্তসঞ্চালন প্রক্রিয়া ও স্নায়ুতন্ত্রের ওপরেও খারাপ প্রভাব ফেলে কাঁচা লবণ।যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তাদের দৈনিক আধা চা-চামচের বেশি লবণ খাওয়া উচিত নয়।বাড়তি লবণ সব দিক থেকেই শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

কাঁচা লবণ খেলে শরীরে চাপ পড়ে, যার কারণে রক্তচাপের সমস্যা হয়। অতিরিক্ত লবণ খাওয়া ক্ষতিকর। ফলে উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা এমনকি হাঁপানিও হতে পারে। কাঁচা লবণ খেলে হার্ট ও কিডনি রোগের ঝুঁকিও বেশি থাকে।লবণ খাওয়া উচিত। তবে যাদের রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে, তাদের দিনে মাত্র আধা চা চামচ লবণ খেতে পারবেন। ফলে শরীর মোটা হয়ে যায়।

তাই অতিরিক্ত লবণ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।অতিরিক্ত লবণ খাওয়া হলে রক্তচাপ বৃদ্ধি, পেটে ক্যান্সার, স্থূলতা এমনকি হাঁপানির সমস্যা দেখা দেয়। অতিরিক্ত লবণ খাওয়া হলে হৃদয় ও কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে।রক্তসঞ্চালন প্রক্রিয়া ও স্নায়ুতন্ত্রের উপরেও খারাপ প্রভাব ফেলে কাঁচা লবণ।কাঁচা লবণের লৌহযৌগ একই থাকে এবং তা চাপ বাড়ায়। ফলে শরীরে রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। কাঁচা লবণ খেলে কি হয়তা আমরা জেনে নিলাম।

লবণ খাওয়ার উপকারিতা

এবার আমরা জানবো লবণ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।বেশি লবণ খেলে রক্তের পরিমাণ ও চাপ বৃদ্ধি পায়। ফলে রক্তের স্বাভাবিক সঞ্চালন ব্যাহত হয়। লবণ গ্রহণের পরিমাণ কমিয়ে আনলে হৃদযন্ত্র তার আপন গতিতে চলমান থাকে।অতিরিক্ত লবণ খেলে শরীরে পানি বেশি জমে থাকে। আবার ফাস্টফুড জাতীয় খাবারে অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও সোডিয়াম থাকে প্রচুর পরিমাণে। 

লবণ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক।লবণ খাওয়ার উপকারিতা অনেক।যখন লবণ বেশি খাবেন তখন সোডিয়াম বেড়ে যাবে ও ইলেক্ট্রোলাইটের সাথে অনুপাত নষ্ট হবে।লবণ খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিলে সোডিয়াম-ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য ঠিক থাকবে এবং কিডনির উপর চাপ কম পড়বে।লবণের কারণে হাড় ক্ষয় ও মস্তিষ্কের সমস্যাও তৈরি হতে পারে। তাই সময় থাকতে সচেতন হলে অস্টিওপোরোসিস ও ব্রেইন ডিজিজ প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।

শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার জন্য তখন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হয়। কারণ লবণ ছাড়া খাবারে কোনো স্বাদ পাওয়া যায় না। তবে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া শরীরের জন্য বিপত্তির কারণ হতে‌ পারে।করার সময় বা খাওয়ার সময় লবণ ব্যবহার করা যতটা সম্ভব কমিয়ে দিতে হবে।লবণ খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। নিজের অজান্তেই শরীরের অনেক রোগ থেকে মুক্তি মেলে। লবণ ব্যবহার করি তার বেশির ভাগই আসে সমুদ্র থেকে। ওজন হ্রাস করা লবণের উপকারিতা এর মধ্যে অন্যতম।

লবণ কম খেলে কি হয়

এবার আমরা জানবো লবণ কম খেলে কি হয়।লবণ কম খাওয়ার ফলে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়তে পারে বলে জানাচ্ছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। আর এর ফলে রক্তে শর্করার মাত্রাও বাড়ে।ডায়াবিটিস এবং হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও থাকে কম লবণ খাওয়ার ফলে।লবণ কম খেলে কি হয় তা আমরা জেনে নিই।বিশেষত যাদের শরীর থেকে সোডিয়াম বেরিয়ে যাওয়ার মতো কোনো কারণ লক্ষণীয় ।

তাই সোডিয়াম কমে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দিলে অতিসত্বর নিকটস্থ হাসপাতালে যাওয়া আবশ্যক। আর সোডিয়াম যাতে না কমে, তেমন ব্যবস্থাও গ্রহণ করা উচিত।পাতলা পায়খানা কিংবা অতিরিক্ত ঘামে শরীর থেকে বেরিয়ে যেতে পারে সোডিয়াম।বমি পাতলা-পায়খানার কারণেই শরীরের লবণের মাত্রার তারতম্য হয়ে যায়।সোডিয়াম কমে গেলে প্রধানতম যে লক্ষণ বোঝা যায়।

তা হলো জ্ঞানের মাত্রার তারতম্য হওয়া।উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের রোগীদের ধারণা, স্যালাইন খেলে রক্তচাপ ও সুগার বাড়ে, তাই খাওয়া যাবে না।লবণ কমে যাওয়ার লক্ষণ অনেক সময় স্ট্রোক, মস্তিষ্কের রোগের সঙ্গে মিলে যায়।রক্তে লবণ কমে যাওয়ার পর সঠিক সময়ে চিকিৎসা না করলে স্নায়ু ও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা একেবারে থেমে যেতে পারে।

অর্থাৎ যেসব স্নায়বিক সমস্যা সৃষ্টি হয়।অতিরিক্ত লবণ খেলে শরীরে পানি বেশি জমে থাকে। আবার ফাস্টফুড জাতীয় খাবারে অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও সোডিয়াম থাকে প্রচুর পরিমাণে।লবণের কারণে হাড় ক্ষয় ও মস্তিষ্কের সমস্যাও তৈরি হতে পারে। তাই সময় থাকতে সচেতন হলে অস্টিওপোরোসিস ও ব্রেইন ডিজিজ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

ভাজা লবণ খেলে কি হয়

এবার আমরা জানবো ভাজা লবণ খেলে কি হয়।লবণ ভাজলে বা টেলে নিলেও এতে সোডিয়াম থেকে যায়, যা প্রয়োজনের অতিরিক্ত গ্রহণে সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে।ভেজে বা টেলে লবণ গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে হবে। আবার অনেকে আছেন যারা পাতে লবণ খাওয়া বলতে শুধু ভাতের সাথে আলগা লবণ খাওয়াকে বোঝে থাকেন।আমরা অনেক লবণ খেয়ে থাকি, যা হিসাবের মধ্যে রাখি না।

বিভিন্ন খনিজের মধ্যে সোডিয়াম মানব দেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।তাই দৈনিক পরিমিত লবণ গ্রহণ করা উচিত৷ উচ্চ রক্তচাপ ও এর ফলে সৃষ্ট বিভিন্ন রোগ যেমন হৃদরোগ, স্ট্রোক ও কিডনিরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়৷ভাজা লবণ খেলে কি হয় তা জেনে নিই।খাবারের সাথেও লবণ বর্জন করা উচিত বা খুব অল্প পরিমাণে খাওয়া উচিত।

লবণ যেকোনো অবস্থাতেই অতিরিক্ত পানি সংরক্ষণ করে এবং রক্তের আয়তন বৃদ্ধি করে। এ জন্য বেড়ে যায় রক্তচাপ।অতিরিক্ত লবণ খাওয়া উচ্চ রক্তচাপ, হূদেরাগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।অতিরিক্ত লবণ খেলে নিয়ন্ত্রণহীন উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ে। হঠাৎ রক্তচাপ বেড়ে যায়।অনেকেই ভুল ভেবে রান্নায় লবণের পরিমাণ বাড়িয়ে দেন কিংবা লবণ ভেজে তারপর খায়।

লবণ খাওয়ার নিয়ম

এবার আমরা জেনে নিব লবণ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।পরিমাণ লবণ প্রায় এক চা–চামচের সমান। থাইরয়েড গ্রন্থি সঠিকভাবে কাজ করার জন্য শরীরে খনিজ আয়োডিন প্রয়োজন। বিভিন্ন ধরনের খাবারে আয়োডিন পাওয়া যায়।লবণ ছাড়া খাবারে কোনো স্বাদ পাওয়া যায় না। তবে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া শরীরের জন্য বিপত্তির কারণ হতে পারে। হতে পারে নানা অসুখ।লবণ খাওয়ার নিয়ম কানুন. যদি লবন না থাকে তাহলে খাবার মুখে তোলা কঠিন।

খাবারে কোনো স্বাদ পাওয়া যায় না লবণ ছাড়া। আমরা লবণ ছাড়া কোন খাবারে স্বাদ পাই না। এবং লবণ ছাড়া রান্না খাওয়া যায় না।রান্না করার সময় বা খাওয়ার সময় লবণ ব্যবহার করা যতটা সম্ভব কমিয়ে দিতে হবে।খাবারের স্বাদ বৃদ্ধিতে লবণ যেমন প্রয়োজনীয় একটি উপাদান।খাবার লবণের মূল উপাদান হলো সোডিয়াম ও ক্লোরাইড। এছাড়া আয়োডিনসহ বেশ কিছু খনিজ উপাদান অল্প পরিমাণে বিদ্যমান।লবণ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানলাম।

লবণ খাওয়ার প্রয়োজন হয় না৷ তবুও স্বভাববশত বা স্বাদ বৃদ্ধির জন্য অনেকে কাঁচা লবণ খেয়ে থাকি, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। উচ্চ রক্তচাপ ও এর ফলে সৃষ্ট বিভিন্ন রোগ যেমন হৃদরোগ, স্ট্রোক ও কিডনিরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়৷লবণকে ভেজে বা টেলে সেটি খাবারের সাথে গ্রহণ করেন।ভর্তা বা সালাদ বানাতে লবণ ব্যবহার করি। বাদাম ও ঝালমুড়িসহ এ জাতীয় খাবারের সাথে। শসা, গাজর, পেয়ারা, আমড়া ও জাম্বুরাসহ বিভিন্ন ফল খাওয়ার সময় প্রচুর লবণ খেয়ে থাকি।

শেষ কথা

তো আজ আমরা জানলাম লবণ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সর্ম্পকে। লবণ এমনিতে সোডিয়াম দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।কারণ লবণ ছাড়া খাবারে কোনো স্বাদ পাওয়া যায় না। তবে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া শরীরের জন্য বিপত্তির কারণ হতে পারে।লবণ খাওয়ার উপকার ও অপকার দুটিই রয়েছে। লিভার, কিডনি, হার্টের মতো শরীরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ।তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং আমাদের পাশে থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#