বেগুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - বেগুন চাষ পদ্ধতি
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা, আমি আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন। তো আমরা আজ যে সম্পর্কে জানতে চলেছি সেটা হচ্ছে, বেগুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা -বেগুন চাষ পদ্ধতি ।বা বেগুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা -বেগুন চাষ পদ্ধতি কাকে বলে ।সেজন্য আমাদের ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত যে, বেগুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা -বেগুন চাষ পদ্ধতি ।
তো বন্ধুরা আমরা কিন্তু বেগুনি সম্পর্কে জানলেও খুব বেশি জানে না ।বেগুন সম্পর্কে সেজন্য বেগুন সম্পর্কে জেনে নেব আমরা যে, বেগুনের উপকারিতা ও অপকারিতা কি এবং বেগুন চাষ পদ্ধতি কি। তো এসব সম্পর্কে জানতে হলে আপনাদের ভালো করে আমাদের পুরোপুরি পোস্টটা পড়তে হবে ,আর বেগুন সম্পর্কে জানতে হলে আমার সঙ্গে নিতে আসুন।
ভূমিকা
তো বন্ধুরা আমরা প্রায় সকলেই বেগুন খেয়ে থাকি। এবং কি বেগুন খেলেও আমরা রান্না বা বেগুনের ভর্তা খেয়ে থাকি ,এবং কি বেগুন দিয়ে কিন্তু নানান কিছু খাবার তৈরি করা হয়। আমরা বেগুন সম্পর্কে কিছু জানলেও বেগুন সম্পর্কে আমরা ভালোভাবে জানিনা ,সেজন্য আমাদের ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত বা দরকার যে বেগুন আমাদের কি কাজে আসে ।এবং আমাদের ক্ষতি করার না ভালো করে ।বেগুন আমাদের শরীরের পক্ষে ভালো না খারাপ ,সেজন্য আমাদের খুব তাড়াতাড়ি খুব জরুরী বেগুন সম্পর্কে জেনে নেওয়া ।
বেগুন সম্পর্কে আমরা না জানলেও কিন্তু আমাদের সম্পর্কে জেনে নেওয়া দরকার ।কেননা বেগুন আমরা খেতে ভালবাসি, এবং খেতে পছন্দ করি, শুধু তাই নয় বেগুন দিয়ে কিন্তু আপনার নানান রকম জিনিস খেয়ে থাকি। সেজন্য আমাদের ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত বা দরকার ,যে বেগুন আমাদের শরীরে পক্ষে ক্ষতিকর দিক না ভালো দিক ।আসলে এই বেগুন আমাদের শরীরের পক্ষে ক্ষতীয় করে আবার ভালো করে ।কিন্তু আমরা হয়তো জানি না যে বেগুন চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে ,আমরা বেগুন চাষ করতে চাইলেও আমরা কখনো কখনো বেগম লাগানোর পরে বেগুন ভালোভাবে ধরে না বা নষ্ট হয়ে যায়।
কেননা আমরা বেগুন চাষ পদ্ধতি খুব ভালোভাবে জানি না সেজন্য আমরা বেগুন চাষ পদ্ধতি ভালোভাবে জেনে নেব ।এবং কি ভালোভাবে শিখে নেব কেননা আমরা যদি বেগুন লাগানোর চেষ্টা করি তাহলে আমাদের বেগুন গাছ হয়তো নষ্ট হয়ে যায়, নয়তো আমাদের বেগুন ধরে না এবং কি হয়তো আমাদের বেগুনি নষ্ট হয়ে যায় ।সেজন্য আমরা বেগুন চাষ পদ্ধতি ভালো হবে জেনে নেব এবং কি আমাদের ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত যে, বেগুন চাষ পদ্ধতি কি এবং কিরকম করে ।
বেগুন খাওয়ার উপকারিতা
বেগুন আমরা কম বেশি সকালে খেয়ে থাকি, এবং আমাদের অনেক পছন্দ বেগুন খেতে, আমাদের অনেক ভালো লাগে ।কিন্তু আমরা কি জানি বেগুন খাওয়ার যেরকম অপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি রয়েছে বেগুন খাওয়ার উপকারিতা । আমরা হয়তো জানি না আমাদের কি উপকারিতা করতে পারে ,এবং কি বেগুন আমাদের শরীরে পক্ষে ভালো না খারাপ ।বেগুন আমাদের শরীরে পক্ষে ভালো করে, এবং কি ভালো সাথে সাথে খারাপও করে।
আমরা এবার জানব বেগুনের ভালো দিক, বা বেগ ুন আমাদের কিরকম করে খেলে ভালো হবে। তো চল আমরাএবার জেনে নেই যে বেগুনের উপকারিতা কি এবং কি বেগুন খেলে আমাদের কি উপকারিতা হতে পারে ,আমাদের অনেক উপকারিতাই হতে পারেন ।যা বলে শেষ করা যাবেনা ,বেগুন কিন্তু আমাদের পক্ষে অনেক ভালো। বেগুন খেলে আমাদের অনেক পুষ্টি মেলে বেগুন আমাদের শরীরের জন্য অতিরিক্ত পুষ্টির একটি ফল যা আমাদের শরীরকে করে তোলে ।
অনেক ভালো এবং শক্তিশালী শুধু তাই নয় বেগুন আমাদের বিভিন্ন রোগে সমস্যার সমাধান করতে পারে ,আর আমাদের দেহের নানা আজকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে। সেজন্য আমাদের জরুরি বেগুন খাওয়া আমাদের উপকারিতা করে করে তার সঙ্গে বেগুন আমাদের বিভিন্ন রোগের হাত থেকে সমস্যার সমাধান করে ,সেজন্য আমরা বেগুন খাওয়ার উপকারিতা কখনো আর ভুলবো না ।
বেগুনের বৈশিষ্ট্য
বেগুন খেতে আমাদের ভালো লাগলো ওএবং কি বেগুন আমাদের পছন্দ হলেও ,তার পাশাপাশি আমাদের জেনে নেওয়া উচিত যে বেগুনের বৈশিষ্ট্য কি। সে যেন্য আমরা ভালোভাবে বেগুন এর বৈশিষ্ট্য জেনে নেব, যার কারণে আমরা বেগুনকে খুব সহজ চিনে যাবো এবং কি আমরা বেগুন না দেখে বলে দিতে পারব বেগুনের বৈশিষ্ট্য। যে বেগুন কি রকম হতে পারে কি ধরনের হতে পারে, এবং কি কি রংয়ের হতে পারে। সেজন্য আমরা ভালোভাবে জেনে নেব বেগুন এর বৈশিষ্ট্য কি এবং কি রকম হয় ,বেগুন ছোট থাকতে কি রকম থাকে ,এবং কি বড় হয় কি আকার ধারণ করে ।
আমরা সবকিছু জেনে নেব এমন সম্পর্কে যে বেগুন এর বৈশিষ্ট্য কিরকম হতে পারে ,বা কেমন বেগুন হয়ে থাকে। বেগুনি রংয়ের বেগুনের, ভিতরে হয়ে থাকে সাদা রঙের, এবং কি বেগুনের পিঠগুলো হয়ে থাকে বিস্কিট রঙের, বেগুনের উপরে ডাটাটা হয়ে থাকে। সবুজ রঙের এবং কি বেগ ুনের গাছ হয়ে থাকে, সবুজ রঙের সেটাছোটবেলা থেকে সবুজ রঙের রূপান্তরিত হয়ে থাকে। বেগুনের গাছ বেগ ুন উপরে হয়ে থাকে একদম স্মুথ এবং অনেক সুন্দর প্লেন তো খুব সহজে ।
আমরা গেলাম যে বেগুনের বৈশিষ্ট্য কি এবং কিরকম হয়ে থাকে, তোকে অনেক বৈশিষ্ট্য আমরা এবার থেকে চিনতে পারব খুব ভালোভাবে। বেগুন না দেখে আমরা বেগুনার বৈশিষ্ট্য গুলো বলে দিতে পারব ,এবং কি রকম হয়ে থাকে।
বেগুনের অপকারিতা
ভেবো না যেরকম উপকারিতা হয়েছে ঠিক তেমনি রয়েছে ,বেগুনের অপকারিতা আমাদের খুব ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত বা দরকার। যে বেগুনের এর অপকারিতা কি অপকারিতা মনে হচ্ছে, যে খারাপ দিক কেননা বেগুন আমাদের অনেক ক্ষতি করে ।কিন্তু আমরা হয়তো জানি না আমরা না জানতেই বেগুন খেয়ে থাকি ,এবং কি না বুঝতে থাকি বেগুন দিয়ে অনেক কিছু তৈরি করা যায় কিন্তু আমরা হয়তো জানি না যে ,বেগুন আমাদের শরীরে পক্ষে ক্ষতিকর একটি জিনিস ।
বা আমাদের শরীরে পক্ষে বেগুন কত টা ক্ষতি করে সে ক্ষেত্রে আমরা ভালোভাবে জেনে নেব ।যে দেখুন আমাদের কতটা ক্ষতি করে এবং কি আমাদের কতটা ক্ষতি করতে পারেদেখুন আমাদের অনেক ক্ষতি করে ।থাকে যেমন বেগুন খেলে আমাদের এলার্জি হয় ,শুধু তাই নয় বেগুন খেলে আমাদের বিভিন্ন রোগের সমস্যা সম্মুখীন হতে হবে। যেমন ডায়রিয়া, ম্যালেরিয়া ,ক্যান্সার ,কলেরিয়া ,ডায়াবেটিকস ,চিকনগুনিয়া ইত্যাদি।
এবং কি শুধু তাই নয় আরো কিন্তু অনেক কিছুতে ভুগতে হবে ,আমাদের কেনাবে এখন আমাদের শরীরের পক্ষে এতটাই ক্ষতি করার জিনিস এতটাই ক্ষতি করে ।যা একদম আমাদের কি করে তুলে নিয়ে শক্ত ,এবং কি আমরা একদম আক্রান্ত হয়ে পড়বো সেজন্য বেগুন আমাদের শরীরে পক্ষে খুব বেশি খাওয়া ভালো না ।
আর আমরা খুব বেশি বেগুন খাব না আমরা যদি খুব বেশি বেগুন খাই তাহলে আমাদের নানা সমস্যায় ভুগতে হবে ,এবং কি আমাদের অনেক ক্ষতি করবে এই বেগুন বেগুনের অপকারিতা। আমরা সব সময় মনে রাখবো আর যদি আমরা বেগম সম্পর্কে অপকারিতা, না মনে রাখি তাহলে আমাদের অনেক ক্ষতি হতে পারে।
বেগুন চাষ পদ্ধতি
আমরা এবার জানবো যে বেগুন চাষ পদ্ধতি বেগুন চাষ কি রকম ।করে করে আমরা হয়তো অল্প কিছু জানলেও খুব বেশি করা যায় না যে ,বেগুন চাষ কি রকম করে করে বেগুন চাষ অনেকেই করে থাকে ।কিন্তু তাদের বেগুন নষ্ট হয়ে যায় বা পচে যায় কিংবা বেগুনের গাছ পচে নষ্ট হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে আমরা কিভাবে জেনে নেবো, যে বেগুন চাষ কি রকম করে করে ।বেগুন চাষ করলেও হয়তো তারা ভালোভাবে জানে না বেগুন চাষের পদ্ধতি কি সে ক্ষেত্রে আমরা ঘর বা জেনে নেব ।
বেগুন চাষের পদ্ধতি না করতে পারি তাহলে ,তো আমাদের বেগুন নষ্ট বা পচে যাবে সে ক্ষেত্রে আমাদের ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত। বেগুন চাষ সম্পর্কে এরকম করে করতে হয় কিভাবে করতে হয় ।বেগুন চাষ করতে গেলে প্রথমে আমাদের বেগুনের বেশ সংগ্রহ করতে হবে ,তারপরে এটিকে এক সপ্তাহ ধরে ভালোভাবে শুকিয়ে নিতে হবে ,সুখানোর পর যে মাটিতে বা যেখানে আমরা বেগুন চাষ করব বা বেগুনের বীজ লাগাবো ।
সে চাষের জমিটা আমরা ভালোভাবে ট্রাক্টর দিয়ে মাটিগুলো খনন করে ঝরঝরে করে নিব ,করার পরে দুই থেকে তিন দিন পর এই মাটিতে আমরা পানি দিয়ে নেব ,পানি দেওয়া হয়ে গেলে তিন থেকে চার ঘণ্টা পর আমরা বেগুনের বীজ বনে দিব ।তারপরে বীজগুলোতে আমরা নিয়ম মত পানি দিয়ে নিব, তারপরে আস্তে আস্তে বেগুনে বিশ থেকে বেগুনের কাছে বের হতে লাগবে বের হয়ে গেলাম আমরা সেটা কিভাবে যত্ন করব, এবং কি পানি দিয়ে নেব নিয়ম প্রতিদিন পানি দিব ।
আর কাজগুলো বড় হয়ে গেলে আমরা সেটাকে কিছু দিয়ে বেঁধে নেব ,শক্তিশালী হয়ে ওঠে তারপরে আস্তে আস্তে সে বেগুন গাছে বেগুন ভরবে মন হলে আমরা সেদিকে ওষুধ ধুয়ে নিব। যাতে যাবে কোনগুলো নষ্ট না হয়ে যায়, তোমরা খুব সহজেই শিখে গেলাম বেগুন চাষ পদ্ধতি ।
বেগুন খাওয়ার সঠিক সময়
বেগুন আমরা খেয়ে তাহলে কিন্তু আমরা যায় না। যে বেগুন কোন সময় খাওয়া উচিত ,বা কোন সময় খাওয়া উচিত নয় ।সে কারণে আমাদের ভালোভাবে জেনে নিতে হবে ,যে বেগুন খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি আমাদের বেগ ুন কোন সময় খেতে হবে ।সেই ক্ষেত্রে আমরা ভালোভাবে জেনে নেব ,যে বেগুন আমরা কখনো খাওয়াও বা এর সঠিক সময় কোনটি ।তো চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক যে বেগুন খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি তবে এখন আমরা সব সময় ভাত দিয়ে খেয়ে।
থাকবো এবং কি সকাল দুপুর রাতে তাহলে আমাদের ব বেগুন যেকোন সমস্যার সমাধান করতে পারবে ।এবং কিছুক্ষণ সময় আমাদের রোগের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারবে ,সেজন্য আমরা এই তিনটি সময় বেগুন খেয়ে থাকবো আর সব সময় খাবারের সঙ্গে বেগুন খাব ।তাহলে আমরা একদম ভালো থাকতে পারবো ,এবং আমাদের সবাইকে অসুস্থ রাখতে পারব ।
আর আমরা যদি এই তিনটার সময় বেগুন খায় তাহলে আমাদের কোনো রোগী হবে না এবং কি আমাদের এলার্জি থেকে সুবিধা দেবে ।এই বেগুন সেজন্য আমরা এই তিনটি সময়ে বেগুন খেয়ে থাকব ,বেগুন খাওয়ার সঠিক সময় এই তিনটে সময়।
শেষ কথা
এখন পর্যন্ত আমরা বেগুন সম্পর্কে অনেক কিছুই জানলাম। যা আমাদের ধারণার বাইরে, আমরা কিন্তু এবার খুব সহজে বেগুন চাষ পদ্ধতি জেনে গেলাম ।বেগুন খেলে কি হয় সেটা আমরা ভালোভাবে জেনে গেলাম। যতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ, স্লামালাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url