খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা -পাকা বেল‌ খাওয়ার নিয়ম

প্রিয় পোস্ট পাঠক ভাইয়েরা আজকে আমরা জেনে নিই খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। বেল একটি পুষ্টিকর আর উপকারী ফল। তো আজ জানবো খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা কতোটা।তো চলুন জেনে নেওয়া যাক খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা -পাকা বেল‌ খাওয়ার নিয়ম
কোষ্ঠকাঠিন্যের মহৌষধ বেল পেট পরিষ্কার করার জন্য বেল খেতে হয় কথাটি কিন্তু বৈজ্ঞানিকভাবেও সত্য। পেপটিক আলসারের ওষুধ বেল ।প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে উপকারী ফল হিসেবে পরিচিত বেল। কারণ বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানে ভরপুর এই ফল।তো বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিব খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা -পাকা বেল‌ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।

ভূমিকা

বেল সুন্দরভাবে মল পরিষ্কার হতে সাহায্য করে। নিয়মিত রোজ টানা ৩ মাস যদি আপনি বেলের শরবৎ খান তবে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য পুরোপুরি ভালো হয়ে যাবে।বেল বিটা ক্যারোটিনের সমৃদ্ধ উৎস। আর বিটা ক্যারোটিন হল লিভার ভালো রাখার অন্যতম মূল চাবিকাঠি। বেলে আছে থিয়ামিন আর রাইবোফ্লেভিন। এই দুই উপাদানই লিভারের শক্তি বাড়ায় খুব ভালো ভাবে। তাই লিভার ভালো রাখতে রোজ বেল খাওয়ার অভ্যেস করুন।বেল মেটাবলিক স্পিড বাড়ায়। 
আর এতে হাই প্রোটিন আছে বলে পেশি তাড়াতাড়ি সজাগ হয়। তাই আমরা অনেকটা সময় জুড়ে এনার্জেটিক থাকতে পারি।অনেক কাজ করতে পারি।আমাদের শরীরের প্রধান উপাদানই তো রক্ত । রক্তের মাধ্যমেই পুষ্টিগুণ সব অংশে পরিবাহিত হয়। তাই রক্তের শুদ্ধ থাকাটা খুব দরকার। বেল এই রক্ত শুদ্ধ করতে খুব ভালো কাজ দেয়। খানিকটা পাকা বেলের রসের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খেলে এটি রক্ত শুদ্ধ করে।খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা অনেক।

বেল একটি পুষ্টিকর আর উপকারী ফল। কাচা পাকা দুটোই সমান উপকারী। বেল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও আমাশয়ে উপকার করে। জেরে ছোট থেকে বড় প্রায় সকলেই নাজেহাল হন। এই সময়টায় খেতে পারেন বেল। এর রয়েছে হাজারও উপকারিতা।সেই প্রাচীন সময় থেকেই কিন্তু আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে পাকাপক্ত জায়গা করে নিয়েছিল বেল। তাই বেল খেলে সুস্থ থাকতে পারবেন।খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিব।

বেলের শরবত হজমশক্তি বাড়ায় এবং তা বলবর্ধক। বেলের পাতার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে পান করলে চোখের ছানি ও জ্বালা উপশম করে থাকে।পাকা বেলের শাঁসে যে ফাইবার আছে তা আলসার উপশমে খুবই কার্যকরী। সপ্তাহে তিনদিন খান বেলের শরবত।বেলের পাতা সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন খেলেও অনেকংশে কমে আলসার।

পাকা বেল খাওয়ার উপকারিতা

এবার আমরা জেনে নিই পাকা বেল খাওয়ার উপকারিতা।ডায়াবেটিস কমায় পাকা বেলে আছে মেথানল নামের একটি উপাদান যা ব্লাড সুগার কমাতে কাজ করে।কোষ্ঠকাঠিন্য কমায় বেল মল পরিষ্কার হতে সাহায্য করে।পাকা বেল খাওয়ার উপকারিতা অনেক।কাচা পাকা দুটোই সমান উপকারী। বেল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও আমাশয়ে উপকার করে।কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে ও পেট পরিষ্কার করতে বেল খুব ভালো কাজ করে। নিয়মিত তিন মাস বেল খেলে এসব রোগ থেকে সহজেই মুক্তি পাবেন। ক্লান্তি দূর করা কিংবা বিভিন্ন রোগের উপসম ঘটাতে বেলের জুড়ি নেই।

গরমে বেলের সরবত খেতে প্রায় সকলেই পছন্দ করেন। প্রচন্ড গরম থেকে রেহাই পেতে প্রায় প্রত্যেই বেলের সরবত খেয়ে থাকেন। ফলে এই সময় পাকা বেলের চাহিদা ব্যাপক থাকে বাজারে। অনেকেই পাকা বেলের সরবত খেয়ে থাকেন আবার অনেকে পাকা বেলও খান।মালদহের বাজারে খুব সস্তায় মিলতো পাকা বেল। এই বছর মরশুমের শুরুতেই আকাশ ছোঁয়া দাম পাকা বেলের। বর্তমানে মালদহ শহরের বাজারে ৬০ টাকা থেকে ৮০ টাকা পিস হিসাবে বিক্রি হচ্ছে পাকা বেল।পাকা বেল তাই মানুষ বেশি দাম হলেও কিনছেন।

 বিক্রেতারা বলছেন প্রতি বছর এই গরমের মরশুমে বেলের চাহিদা বৃদ্ধি পায়। সাধারণত এই সময়ে গাছে বেল পাকে।পাকা বেল ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।বেল এমন একটি ফল যার উপকারের কোনও শেষ নেই। ক্যান্সারে অ্যান্টি প্রলেফিরেটিভ ও অ্যান্টি মুটাজেন উপাদান খুবই উপকারী। যা বেলে উপস্থিত থাকে। এর ফলে ক্যান্সারের ক্ষেত্রে বেলের উপকারিতা অনেক অনেক অনেক অসামান্য। আমরা জেনে নিলাম পাকা বেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।

বেল খাওয়ার সঠিক নিয়ম

এবার আমরা জেনে নিই বেল খাওয়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে।আধা পাকা সিদ্ধ বেল আমাশয়ের জন্য অধিক কার্যকরী। উপরে আলোচনা করেছি কিভাবে একটি কাঁচা বেল সিদ্ধ করে শরবত বানিয়ে খাবেন।বেলের শরবত খাওয়ার ফলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে ।ক্যান্সারও খুব উপকারী রয়েছে বেলের এর জন্য আপনারা বেল খেতে পারেন কারণ বেলা রয়েছে এন্টি প্রফেক্টিভ এন্ড টি মোটাজেন উপাদানক্যান্সার সৃষ্টিতে বাধা দেয়।বেল ব্লাড প্রেসার কমায় ও বেল ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখতে বেল অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করেন ।বেলে মধ্যে পাওয়া যায় মেটাবলিক স্পিড।

বেলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি যা সইলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।দেশীয় ফল হিসেবে আঠালো এবং মিষ্টি এই ফলের জুড়ি মেলা ভার এবং এই ফলের উপকারিতা এতই বেশি যে যেকোনো ধরনের রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করার পাশাপাশি এই ফল খেলে সরাসরি অনেক ধরনের উপকার পাওয়া যায়।অনেকেই আছেন যারা বেলের এই ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেতে পছন্দ করেন এবং সেই জন্য বর্তমান সময়ে বিভিন্ন জায়গায় ব্লেন্ডার করে বেলের জুস বিক্রি করার প্রচলন শুরু হয়েছে।বেলের উপকারিতা ও অপকারিতা। বেল খাওয়ার সঠিক সময়। খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা।

পাকা বেল খাওয়ার নিয়ম।বেল খাওয়ার সঠিক সময় সাধারণত গ্রীষ্মকালীন সময়ে পাকা বেল পাওয়া যায়। বেল খাওয়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিব।পেট পরিষ্কার রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ এসময় বেশিরভাগ মানুষই মুখরোচক খাবার খেয়ে থাকেন।দিনের শুরুতে অনেক

পাকা বেল খাওয়ার অপকারিতা

এবার আমরা জানবো পাকা বেল খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে।দীর্ঘদিন অতিরিক্ত বেল খেলে তা স্বাস্থ্যের জন্যে বয়ে আনে মারাত্মক ক্ষতি। অতিরিক্ত পাকা বেল খেলে অন্ত্রের ছিদ্র পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে কাঁচা বেলে এই সমস্যা হয় না। অন্যদিকে অতিরিক্ত পাকা বেল খেলে পেটে প্রচণ্ড দুর্গন্ধ হয়ে থাকে।বেল আমরা সকলেই প্রায় কম বেশি খেতে ভালোবাসি। বেলের পাতা ফুল এবং ফল সবই আমাদের জন্য খুবই উপকারী। গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে বেলের শরবত।বেল গাছের পুরো দেহ তুই কাঁটা। শীতকালে পাতা

ঝরে যায় এবং বসন্তকালে নতুন পাতা গজাতে শুরু করে। কচি পাতা তামাটে এবং পরিণত অবস্থায় গার্ড সবুজ রঙের দেখতে হয়। পাতা গজানোর পর ফুল ফোটে বেল গাছে। তারপর ফল হয়। পাকা বেল অতিরিক্ত খেলে অন্ত্রের ছিদ্র হতে পারে। পাকা বেল পেটের দুর্গন্ধ বায়ু তৈরি করে থাকে। প্রোটিন ধাতব লবণ সমৃদ্ধ হলে এতে আছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।বেল এক প্রকার গোলাকার ফল, যার একটি অতি শক্ত আবরণ রয়েছে। বাইরে শক্ত হলেও ভিতরে খুবই নরম ফলের অংশ বিদ্যমান।খুবই মিষ্টি এবং শ্বাস যুক্ত হয়ে থাকে। 

বেলের ভেতরে নরম অংশকে পানির সাথে মিশিয়ে চিনি সহযোগে খাওয়া যায়। অতিরিক্ত পরিমাণ পটাশিয়াম থাকার কারণে এটি আমাদের শরীরের জন্য যথেষ্ট অপকারিতা বয়ে আনতে পারে। অতিরিক্ত পরিমাণ বেল খেলে আমাদের পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই আমাদের অতিরিক্ত বেল খাওয়া যাবে না এবং স্বাভাবিক পরিমাণে খেতে হবে।আর অতিরিক্ত খেলে আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা

এখন আমরা জেনে নিব খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।বেল খাওয়ার সবচেয়ে বড় উপকারিতা হলো এটি শরীরের ইমিউনিটি বুস্ট করার পাশাপাশি শরীরকে শীতল রাখে। এ ছাড়া ডায়রিয়া, আমাশয়, জন্ডিস, যক্ষ্মা, অপুষ্টিতেও ভালো কাজে আসে এই বেল।বেল পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি ফল। সেই সঙ্গে এতে আছে নানান ঔষধি গুণ, যা আমাদের দেহের অনেক উপকার করে থাকে। প্রাচীন সময় থেকেই আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে শরীরের জন্য উপকারী হিসেবে পাকাপোক্ত জায়গা করে নিয়েছে এ ফল।উপকারী গুণের পাশাপাশি গরমে ঠান্ডা এক গ্লাস বেলের শরবত।

নিমেষেই আপনাকে প্রশান্তি এনে দিতে পারে। তাই গরমের এই সময়টায় সকালের শুরুটা বেলের শরবতকে সঙ্গী করে নিতে পারেন।নিয়মিত বেল খেলে এর ল্যাকোটিভগুণ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও মুখের ব্রণ দূর হয় এবং ত্বক ভালো থাকে।ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে বেল। পাকা বেলে আছে মেথানল নামের একটি উপাদান, যা ব্লাড সুগার কমাতে অনবদ্য কাজ করে।শরীরে হাড়ে কিংবা মাংসে ব্যাথা ছাড়া এখন খুব কম মানুষই আছেন। আর্থ্রাইটিসের কারণে এমনটা হয়ে থাকে।বেলে রয়েছে অ্যান্টি প্রলেফিরেটিভ ও অ্যান্টি মুটাজেন উপাদান। 

নিয়মিত বেল খেলে শরীর ক্যানসার প্রতিরোধী শক্তি বেড়ে যায়।বেলে আছে ভিটামিন সি । ভিটামিন সি গ্রীষ্মকালীন বহু রোগ বালাইকে দূরে রাখে। খালি পেটে বেল খেলে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর হয়। আমাদের ত্বকে যদি ব্রণের সমস্যা থাকে তাহলে এই সমস্যার সমাধান করতে পারে বেল।খালি পেটে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।কাঁচা বেলে এ ধরনের বিপদের কোনো আশঙ্কা থাকে না। পাকা বেল পেটে দুর্গন্ধ বায়ু তৈরি করে কিন্তু কচি কাঁচা বেল উপকারী।তো আমরা জেনে নিলাম খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।

পাকা বেল খাওয়ার নিয়ম

এবার আমরা জানবো পাকা বেল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।পাকা বেলের শাঁস বের করে চিনি আর পানি দিয়ে শরবত বানিয়ে খান। পাকস্থলীর আলসার, পাইলস রোগে উপকারী। এটি শক্তিবর্ধক হিসেবে কাজ করে। পাকা বেলের শাঁসে সেই ফাইবার আছে যা আলসার উপশমে সাহায্য করে। বেল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপযোগী।পাকা বেল বা বেলের শরবত সকাল, দুপুর অথবা বিকাল যে কোনো সময়ে খাওয়া যেতে পারে।পাকা বেলে আছে অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল উপাদান, যা যক্ষ্মা কমাতে সাহায্য করে। বেলে আছে ফেনোলিক কম্পাউন্ড যা উচ্চ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট।

এই গাছের সব অংশই অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর। আর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আমাদের কোষ তৈরিতে সাহায্য করে। ড্যামেজ কোষ থেকে ফ্রি র্যাটডিকেল হওয়া কমায়। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বার্ধক্য।পাকা বেল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিই।বেল এই রক্ত শুদ্ধ করতে খুব ভালো কাজ দেয়। খানিকটা পাকা বেলের রসের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খেলে এটি রক্ত শুদ্ধ করে থাকে।বেলের কাছে এটি কমাবারও ম্যাজিক আছে। কচি বেল টুকরো করে কেটে জলে ভিজিয়ে রাখুন সারা রাত। সেই জল পরের দিন ছেঁকে নিয়ে খান। দেখবেন এতে খুব ভালো ফল পাবেন।
বেল আপনার ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখবে। সাধারণ যেমন বেলের শরবৎ খান সেভাবে খেলেই হবে।বেল মেটাবলিক স্পিড বাড়ায়। আর এতে হাই প্রোটিন আছে বলে পেশি তাড়াতাড়ি সজাগ হয়। তাই আমরা অনেকটা সময় জুড়ে এনার্জেটিক থাকতে পারে।পাকা বেল একবারে বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়। সংগৃহিত । বেলের অনেক ঔষধি গুনাগুন আছে। কাঁচা বেল, পাকা বেল, বেলের পাতা, ফুল, ছাল ও মুল সবইঅনেক উপকারী।নিয়মিত বেলের শরবত খাওয়ার অভ্যাস করেন তবে এই সমস্যায় আর ভুগতে হবে না।শরীরের এনার্জি লেভেল বৃদ্ধি করতে পাকা বেল অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জানালাম খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। এবং বেল‌ সম্পর্কে অনেক কিছু যেমন,বেল খাওয়ার উপকারিতা বেল খাওয়ার নিয়ম আরো ইত্যাদি।বেল একটি পুষ্টিকর আর উপকারী ফল। কাচা পাকা দুটোই সমান উপকারী। বেল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও আমাশয় ইত্যাদি।তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং আমাদের এইরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#