কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা-দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আপনারা কি জানেন কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা দুই দিক রয়েছে। চলুন আজ আমরা এই পোস্টে করার মাধ্যমে জেনে আসি কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি।কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জানবো এই পোষ্টের মাধ্যমে এবং আমরা সচেতনার সঙ্গে চলাফেরা করবো কারণ অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না।
কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা-দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত
অনেকেই জানেন কলা একটি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ফল।কিন্তু কলা অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়ে থাকে যা আমাদের ভাবনা চিন্তার বাহিরে। তাই দেরি না করে চলুন আজ আমরা পড়ে আসি কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি।

ভূমিকা

কলা পছন্দ নয় এমন মানুষ খুব কমই আছে আমাদের দেশের জনপ্রিয় ফল হচ্ছে কলা, কলা সাধারণত জলবাযু অঞ্চলে পাওয়া যায়, উচ্চ জলবাযু দেশগুলোতে কলা ভালো জন্মায় তবে দেশগুলো হলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় কলার উৎপত্তি ভালো হয়, আমাদের দেশ সহ বিশ্বের ভিন্ন দেশগুলো তো কলা উৎপাদন ভালো। আমাদের দেশে অনেক অঞ্চল কলার উৎপত্তি ভালো ময়মনসিংহ ,বরিশাল, বগুড়া ,নরসিংদী ,দিনাজপুর,জয়পুরহাট, কুষ্টিয়া, রাজশাহী ,ঝিনাইদহ, ইত্যাদি।

আরও এরকম অঞ্চল আছে যা কলার শত শত বছর ধরে উৎপাদিত হয়ে আসছে, কলা চাষের জন্য সুবিধা হচ্ছে গিয়ে কলা সারা বছর চাষ করা যায় এবং উঁচু নিচু সব জায়গাতে কলা চাষ করা হয়, অন্য এলাকাগুলিতেও কলা লাগানো হয় যেমন বনুকলা ,মামা কলা, বাংলা কলা, ইত্যাদি এসব ধরনের কলা সব মাটিতেই কলার উৎপাদনে ভূমিকা রাখে।

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলার সাথে আমরা সবাই পরিচিত কলা গাছ আমাদের বাড়ির আশেপাশে প্রায় চার পাশে দেখা যায় কলা বারো মাসি ফলেটে সব সময় পাওয়া যায় পৃথিবীর দশটি দেশে কলা বেশি পরিমাণে উৎপাদিত হয় এই কলা পৃথিবীর চতুর্থ অংশ অর্থকারী ফসল হিসেবে গ্রহণ করে থাকে এই কলাকে, কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা। সকালের নাস্তা হিসেবে এই বোন রুটি কলা অনেকে পছন্দ করেন কারণ এই কলা খুব দ্রুত খাওয়া হয়ে যায় ,কলা পছন্দ করেন না সকালে এরকম মানুষ কমই আছে। প্রায় সকলে এই কলা খেতে পছন্দ করে প্রত্যেকদিন নাস্তার টেবিলে।
পুষ্টি গুণে ভরপুর এই কলা একটি মাঝারি কলা থেকে 110 ক্যালোরি পাওয়া যায় এই কলা থেকে আরো কার্বোহাইড্রোট ৩০ গ্রাম প্রোটিন থেকে এক গ্লাস কিন্তু কলাতে কোন ফ্যাট থাকে না কলা খেলে তেমন মানুষ মোটা হয় না ,কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা। ইশারা কলাতে রয়েছেন ভিটামিন সি ভিটামিন ই ফসফরাস ম্যাগনেসিয়াম ক্যালসিয়াম জিংক ইত্যাদি খনিজ পদার্থ আধার বলা হয়ে থাকে কলাকে কলাতে আছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ যা খাদ্যের তালিকা ১৬% যোগান দেয় এই কলা প্রাকৃতিক পরিমাণ মাল্টি ভিটামিন ই কলা কলা খাওয়ার উপকারিতাও অপকারিতা।

সকালে কলা খাওয়ার নিয়ম

সকালের নাস্তার টেবিলে আমাদের কলা থাকতেই হবে কেননা কলা আমাদের সবচাইতে বেশি প্রিয় একটি ফল সকালে কলা খাওয়ার নিয়ম, কলা খেলে শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পায়, কিন্তু এর মধ্যে কথা আছে যে খালি পেটে একদম কলা খাওয়া যাবেনা,সকালে কলা খেলে যে উপকার হয় তাহলে, সকালে আমরা অনেকে নাস্তার সময় ডিম ক্রুজ এর সঙ্গে কলা খেয়ে থাকে এতে করে যেমন পেট ভরের ঠিক তেমনি শরীরের পুষ্টি ও শক্তি ও বাড়ে।

অনেকে আছেন যারা শরীল চর্চা করেন তাদের জন্য কলা খুবই উপকারী ফল তারা প্রতিদিন সকালে বেশি বেশি কলা খাবেন এতে করে কারো যদি হজম শক্তির সমস্যা থাকে তাও কলা খেতে পারেন তবে হেলদি যুক্ত খাবারের সাথে কলা খেতে হবে, আমরা অনেকেই মনে করি যে আমাদের কলা খেলে ওজন বাড়তে পারে তাই আমাদের খাদ্য তালিকা থেকে কলা বাদ দিয়ে থাকি যাতে করে আমাদের ওজন বেড়ে না যায় কলা খুবই পুষ্টিকর ফল।

রক্তচাপ থেকে শুরু করে হৃদরোগ পর্যন্ত যত সব রোগ আছে সব রোগের থেকে দূরে রাখে কলা, সকালে কলা খাওয়ার নিয়ম পাকা কলায় অ্যান্টিঅক্সাইড থাকার কারণে এটি শরীরের প্রচুর পরিমাণ উপকার করে তাই আমাদের সকালে কলা খাওয়ার ভীষণ উপকার।

সকালে কলা খাওয়ার একটি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর নিয়ম অনেকের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। কলা একটি উপকারিতা পূর্ণ ফল যা প্রায় প্রতিদিনের খাবারে যোগ করা যেতে পারে। সকালে কলা খাওয়ার সময় এটির স্বাস্থ্যগত সুবিধা মানে বেশি হয়ে উঠে।

সকালে কলা খাওয়ার নিয়ম নিয়মিত অনুসরণ করা দরকার। সকালের নাস্তা হিসেবে একটি প্রতিদিন একটি কলা খাওয়া যেতে পারে। এটি পুরোপুরি শারীরিকভাবে ভালো এবং অবস্থানকালীন সম্পৃক্ত খাবার। এটি সকালের শুরুতে শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে এবং উচ্চ ফাইবার ও প্রোটিন মূলত হয়ে থাকে।

একটি কলা খাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে একে অত্যন্ত গড়ত এবং সহজলভ্য ফল হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। এটি অত্যন্ত সহজেই বাজার থেকে পেতে পারা যায় এবং স্বাস্থ্যকর নিত্যদিনের খাবার হিসেবে অনেকের জীবনে প্রথম পছন্দের হয়ে উঠে। তাই সকালে একটি কলা খেতে নিয়মিত অনুসরণ করা সুস্থ জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হতে পারে।

দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত

সব সময় কলা পাওয়া যায় বলে এই কলাও খাওয়া পড়ে যায় আমাদের সবচাইতে বেশি অন্যান্য ফলের তুলনায় কলা আমরা বেশি বেশি খাই, আরো আমাদের খাওয়া পরে কলা দিয়ে বানানো বিভিন্ন ধরনের মিল্ক শেক ,স্মুদি,ডেজাট কেক ইত্যাদি বানানো জন্য কলার প্রয়োজন। কলা এক ধরনের মিষ্টি ফল কলা আমাদের ওজন কমাতেও বাড়াতে দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত । তবে একটি নির্ভর করে আপনার কলা খাওয়ার উপর আপনি প্রতিদিন বড় কলা দুইটা করে খাবেন, যদিও ওজন কমানোর কাজ চেয়ে চিকিৎ বেদ কথা অনুযায়ী প্রতিদিন ৫ ইঞ্চি মাপের একটি কলা খাওয়া যেতে পারে।

তবে স্বাস্থ্য প্রক্রিয়া ওজন কমিয়ে দিতে চাইলে কলা খাওয়া বাদ দেওয়া যাবে না বরং কলা কম পরিমাণে খেতে হবে।পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা উপকারিতাসব সময় কলা পাওয়া যায় বলে এই কলাও খাওয়া পড়ে যায় আমাদের সবচাইতে বেশি অন্যান্য ফলের তুলনায় কলা আমরা বেশি বেশি খাই, আরো আমাদের খাওয়া পরে কলা দিয়ে বানানো বিভিন্ন ধরনের মিল্ক শেক ,স্মুদি,ডেজাট কেক ইত্যাদি বানানো জন্য কলার প্রয়োজন।

কলা এক ধরনের মিষ্টি ফল কলা আমাদের ওজন কমাতেও বাড়াতে সাহায্য করে। তবে একটি নির্ভর করে আপনার কলা খাওয়ার উপর আপনি প্রতিদিন বড় কলা দুইটা দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত, যদিও ওজন কমানোর কাজ চেয়ে চিকিৎ বেদ কথা অনুযায়ী প্রতিদিন ৫ ইঞ্চি মাপের একটি কলা খাওয়া যেতে পারে, তবে স্বাস্থ্য প্রক্রিয়া ওজন কমিয়ে দিতে চাইলে কলা খাওয়া বাদ দেওয়া যাবে না বরং কলা কম পরিমাণে খেতে হবে।

পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কালা পছন্দ করে না এমন মানুষ কমে আছে কলার দামে কম কিন্তু মানে বেশি কলাই হলো কলা, কলা কে বলা হয়েছে ফলের রানী কলা খেতে যেমন সবাই পছন্দ করে তেমনি গলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ও পাওয়া যায়।  কলাতে পাওয়া যায় ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার,ইত্যাদি পুষ্টি সমৃদ্ধ, কলা আমাদের দেহের জন্য খুবই ভিটামিনের উপকারী একটি ফল, পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা। দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত পাকা কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম দেহের পটাশিয়াম রক্ষা করতে প্রতিদিন একটি করে কলা খাওয়া উচিত।

কলা একটু মিষ্টি ফল হল এতে কোন সুগার নেই তবে ডায়াবেটিসের রোগীরা কলা খেতে পারে, শরীরের এনার্জি শক্তি কমে গেলে এই কলা খেলে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে, কলাতে রয়েছে পটাশিয়ামের ম্যাগনেশিয় এইজন্য দেহের হার কে শক্ত করে, কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, কলা খাওয়া অপকারিতা তেমন কিছু নেই, কিন্তু খালি পেটে পাকা কলা খেলে এর অপকারিতা সম্মুখীন হতে হয়, তাই খালি পেটে কলা না খেয়ে অন্য কোন শুকনো খাবারের সাথে কলা খেতে হয় এত অপকারিতা চাই তো উপকারী পাবেন, পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা।

নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা

নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা আমরা সকালে অনেক ব্যস্ততার সাথে তাড়াহুড়াতে যে খাবারটা খায় সেটা হচ্ছে কলা আর দুধ কর্নফ্লক্সের সাথে খাই। কলা একটি স্বাস্থ্য করে পুষ্টি ফল এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন আছে, কলাতে আছে ভিটামিন মিনারেল ফাইবার সমৃদ্ধ এছাড়া কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফটোশপ একটি মাজারে সাইজের কলাতে ৪০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম হৃদরোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকের হাত থেকে নিয়ন্ত্রণ করে ।
নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা, কলা একটি মিষ্টি ফল কিন্তু মিষ্টি হওয়ার কারণে কলাতে কোন সুগার থাকে না এই জন্য ডায়াবেটি রোগীরা নিশ্চিন্তে কলা খেতে পারেন নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিত তাই বাইরে থেকে রোড থেকে দূরে এসে একটি করে কলা খেলে শরীর দুর্বলতাএরাতে এই কলা শক্তিশালী করে তোলে, নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা এটাই হচ্ছে।
নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা অনেকগুলো। কলা একটি সুস্থ ও পুষ্টিকর ফল, যা বিভিন্ন উপকার প্রদান করে। এটি অধিকাংশই পুরো বছরে উপলব্ধ এবং অত্যন্ত সহজেই পাওয়া যায়। কলা বিশেষভাবে ভিটামিন C, পটাশিয়াম, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন B6 এবং ফাইবারে অমিত মাত্রায় রয়েছে।

প্রতিদিন কলা খাওয়ার ফলে শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পটাশিয়ামের প্রচুর পরিমাণের কারণে এটি হৃদরোগে ভালো ফলাফল দেয়। আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা হল কলা যাতে অতিরিক্ত গ্লুকোজ ও ক্যালোরি না থাকায় শরীরে অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কা কমে যায়। কলা আমলদার বা সাধারণ রূপে খেয়ে শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমকে বলিয়ে দেয় যে রোগের বিপদ কমে। 

এতে রয়েছে ভিটামিন C যা রোগের বিরুদ্ধে লড়াইতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।সুতরাং, নিয়মিতভাবে কলা খাওয়া হেল্থি ও স্বাস্থ্যকর জীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে, কলা খাওয়ার সময় মাত্রা ও উপকারিতার দিক সঠিকভাবে মেনে চলা উচিত।

শেষ কথা

বন্ধুরা আমরা কলা সম্পর্কে জানলাম এবং কলা সম্পর্কে বুঝলাম কলা খেলে কি হয় বা কি উপকার হতে পারে কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন মিরানের ফাইবার যা আমাদের দেহের পুষ্টি কাজ করে, কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়ামসমৃদ্ধ যা আমাদের দেহের শক্তি ও হার মজবুত করো, আপনারা যদি এই কলা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের এই ফাস্ট ব্লগার আইডিতে নক করুন, আর বেশি বেশি ফাস্ট ব্লগার আইটিটি চেক করেন।

 আপনারা যদি ফাস্ট লোকের আইডিতে একবার ঢুকেন তাহলে আপনাদের সব সমস্যার সমাধান খুঁজে পাবেন এতে আপনাদের প্রয়োজন অপ্রয়োজনীয় সব ধরনের আর্টিকেল তুলে ধরা হয়েছে তাই বেশি বেশি করে ফাস্ট ব্লগার আইডিটি দেখে নিন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#