পিরিয়ডের সময় নারীরা যেসব খাবার খাবেন
পিরিয়ড প্রত্যেকটা মেয়েরই হয়ে থাকে, আজকে আমার পাট হল পিরিয়ডের সময় নারীরা যেসব খাবার খাবেন। আমরা অনেকেই জানিনা, পিরিয়ডের সময় কি খাবার খাওয়া উচিত। তাই পিরিয়ডের সময় নারীরা যেসব খাবার খাবেন সেইটা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাকে জানানো হবে। তাহলে আমরা শুরু করে দেই পিরিয়ডের সময় নারীরা যেসব খাবার খাবেন।
পিরিয়ড যে সময় মেয়েদেরকে খুব সতর্কতার সঙ্গে চলা করতে হয়। এ সময় যদি একটি একটু অন্য রকম অসতর্কতা হওয়া যায় বা খাবারে অনিয়ম করা হয়।তাহলে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে খুব সতর্কতার সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করতে হয়। সঠিক নিয়মে খাওয়া দাওয়া করতে হয়।
ভূমিকা
মেয়েদের যখন 11 থেকে ১৪ বছর বয়সে আসে, তখন তাদের পিরিয়ড শুরু হয়। এই পিরিয়ড অথবা মাসিক মেয়েদের জীবনের একটি অংশ। পিরিয়ড যেটা না হলে আমাদের সমাজে মেয়েদের কোন মূল্য থাকে না। কারণ,যে মেয়ের নিয়মিত পিরিয়ড হয় সে মা হওয়ার ক্ষমতা রাখে। এই পিরিয়ড ২৮ দিন পর পর হয়ে থাকে কিন্তু, অনেকের ক্ষেত্রে আবার দেখা যায় ২১ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে পিরিয়ড হয়। ৫০ থেকে ৫২ বছর বয়সের মধ্যে, মেয়েদের এই পিরিয়ড হওয়া বন্ধ হয়ে যায়।
অনেক মেয়ের কাছে লজ্জার জিনিস মনে করেন। এতকিছুর মধ্যে সময় সুষম খাবার দরকার হয়, শুধু সুষম খাবার খেলেই হয় না, মেয়েদের খাবারের তালিকা থাকতে হয় খাবারের পুষ্টি থাকবেই। আমরা অনেক মেয়েরাই জানে না পিরিয়ডের সময় কি কি খাবার খেতে হয় এবং কি কি খাবার এড়িয়ে চলতে হয়।এবং পিরিয়ডের সময় নিয়মিত কোন খাবারগুলো গ্রহণ করতে হয়। তাই আজকে পোস্ট টি পিরিয়ডের খাবার নিয়ে।খাবারের তালিকা কি কি রাখতে হবে এবং কি খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে
পিরিয়ডের সময় চা খেলে কি হয়
যার সাথে আমরা কম বেশি সকলে পরিচিত চার কম বেশি সকলে পছন্দ করে কারণ চা একটি সুস্বাদ্য পানি, পিরিয়ডের সময় চা খেলে কি হয় শরীরের ভিন্ন প্রভাব পড়তে পারে চা হলো একটি জনপ্রিয় প্রাণী যাতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সাইড ফ্ল্যাফোনযেড অন্য পুষ্টি উপাদান যা স্বাস্থ্য সুবিধায় রাখে, কিন্তু পিডিযেস এর সময় কিছু ধরনের চা শরীরের উপর নীতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
পিডিএস এর সময় চা পান করার অন্যতম কারণ হচ্ছে এটা মাসিকের ক্র্যাম্প কমাতে পারে,ক্যামোমাইল আদা প্রপারমেন্টাল মতো ভেষজ চার জরায়ুর পেশী শীতল করতে এবং ক্র্যাম্প চা মানসিক চাপ কমাতেও শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে পিডিযেস এর সময় হজম শক্তি বৃদ্ধি করে,। পিরিয়ডের সময় চা খেলে কি হয় কালো চা এবং সবুজ চা এর মত ক্যাভেনযুক্ত চা পান করলে শরীরের বিভিন্ন মানসিক লক্ষণগুলো আরো খারাপ হতে পারে যেমন মাথাব্যথা মেজাজ তীব্র হওয়া ক্লান্তি মেজাজ পরিবর্তন হতে পারে।
পিরিয়ডের সময় ডিম খেলে কি হয়
পিরিয়ডের সময় ডিম খেলে কি হয় ,মাসিক হওয়ার সময় প্রায় পেট ব্যথা পেট ব্যথা বমি বমি ভাব মাথা ঘোরা এসব হয়ে থাকে আর এসব ঋতুস্রাবের ধারণা এটাই হচ্ছে পইডইয। পিডিএস এর সময় দুধ বা দই চিজ ডেইরি প্রোডাক্ট বেশি মাত্রায় খেলে হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায় এত মাথায় বেড়ে যায় যে শারীরিক সুস্থতা আনতে অনেক সময় লাগে না।
তাই এসব দুধ যুক্ত বাড়ানো খাবার যত পরিমাণ খাবার এড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।পিরিয়ডের সময় ডিম খেলে কি হয় এ সময় সব ধরনের খাবার খাওয়া যাবেনা। পিডিএস এর সময় শরীর কষ্ট রাখার জন্য ডায়েট এর দিকে নজর রাখতে হবে, এ সময় সব ধরনের ভালো ভালো খাবার ফল ও দুধের মত খাবার খেতে বিরত থাকতে হবে কারণ ভালো খাবার বেশি পরিমাণ খেলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।
পিরিয়ডের সময় ডিম খেলে কোন ক্ষতি হয় না, তবে কোন বেশি খাবারের উপভোগ যেতে পারে। ডিম প্রোটিন, ভিটামিন, ও মিনারেলের ভালো উৎস এবং পিরিয়ডে স্ত্রীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে, কিছু মহিলা তাদের পিরিয়ডে ডিম খাওয়া ক্ষমতা নাকি পাচন সমস্যার জন্য বিচার করেন।
কিছু মহিলা বলে থাকেন যে ডিম খাওয়ার পর তাদের পিরিয়ডের সময় ক্র্যাম্প এবং মাসিক বিচ্ছিন্নতা বাড়তে পারে। তবে, এই ধারণা বিজ্ঞানের সাথে সমর্থিত নয়। প্রতিদিনের পুষ্টিগত ডিমের উপভোগ পিরিয়ডে স্ত্রীদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে, কিন্তু যদি কোন সমস্যা হয়, তা নিশ্চিতভাবে নাকি ডাক্তারের সাথে আলোচনা করা উচিত।
পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খেলে কি হয়
প্রিয় বন্ধুরা,আজকে আমার পোস্ট পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খেলে কি হয়। পিরিয়ডের সময় আমরা জেনে না বুঝে অনেক খাবার খেয়ে থাকি। কিন্তু অনেকেই জানিনা পিরিয়ডের সময় কোন খাবার থেকে বিরত থাকতে হয়। মেয়েদের পছন্দের খাবারে তালিকায় আইসক্রিম, চকলেট,বার্গার এইগুলা থাকে। কিন্তু পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খাওয়া উচিত না।
কারণ আইসক্রিম এ থাকে শর্করা যা, আপনার রক্ত পৌঁছে গিয়ে রক্তচাপ বাড়িয়ে তুলে এবং মাসিক অধিক হারের শুরু হয়। এতে আপনি অসুস্থ হয়ে যাবেন এবং ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন।পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খেলে কি হয় সেটা আপনার জেনে গেলেন।তাই মেয়েরা পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খেলে কোন বিশেষ ক্ষতি হয় না, তবে কিছু মহিলা তাদের পিরিয়ডে ঠাণ্ডা খাবার খাওয়ার পরিহার করেন যাতে তাদের ত্বকের সাথে কোন প্রভাব না পড়ে। তবে, এটি পেটের মেদের বৃদ্ধি করতে পারে এবং কিছু মহিলার দ্বারা রক্তশুন্যতা, প্রস্রাবের মাত্রা বা রক্তের নিঃসঙ্গতা বা অতিরিক্ত গ্যাসের উৎপাদনে বাধা হতে পারে।
এছাড়াও, পিরিয়ডে আইসক্রিমে থাকা চিনি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর নয়, যেটি ডায়াবেটিস এবং ওজন বৃদ্ধির উপযোগী নয়। তবে, এটি সাবধানে খেলে কোন প্রবলেম হওয়া উচিত না। সাধারণত, পিরিয়ডে আইসক্রিম খেলে কোন বিশেষ সমস্যা হওয়ার কোন প্রমাণ নেই, তবে মানসিক সমর্থনের জন্য পরামর্শ অনুমোদন করা হয়।
পিরিয়ডের সময় দুধ খেলে কি হয়
পিরিয়ডের সময় দুধ খেলে কি হয় মাসিক হওয়ার সময় প্রায় পেট ব্যথা পেট ব্যথা বমি বমি ভাব মাথা ঘোরা এসব হয়ে থাকে আর এসব ঋতুস্রাবের ধারণা এটাই হচ্ছে পইডইয। পিডিএস এর সময় দুধ বা দই চিজ ডেইরি প্রোডাক্ট বেশি মাত্রায় খেলে হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায় এত মাথায় বেড়ে যায় যে শারীরিক সুস্থতা আনতে অনেক সময় লাগে না।
পিরিয়ডের সময় দুধ খেলে কি হয় তাই এসব দুধ যুক্ত বাড়ানো খাবার যত পরিমাণ খাবার এড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। পিডিএস এর সময় সব ধরনের খাবার খাওয়া যাবেনা। পিডিএস এর সময় শরীর কষ্ট রাখার জন্য ডায়েট এর দিকে নজর রাখতে হবে, এ সময় সব ধরনের ভালো ভালো খাবার ফল ও দুধের মত খাবার খেতে বিরত থাকতে হবে কারণ ভালো খাবার বেশি পরিমাণ খেলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।
পিরিয়ডে দুধ খেলে কোন বিশেষ ক্ষতি হয় না, তবে কিছু মহিলা পিরিয়ডে দুধ এবং দুগ্ধজাতীয় পণ্যের সাথে সতর্ক থাকেন যাতে তাদের ত্বকের সাথে কোন প্রভাব না পড়ে। অনেকে বলেন যে, দুধ পিরিয়ডে ক্র্যাম্প এবং মাসিক বিচ্ছিন্নতা বাড়াতে পারে, কিন্তু এই ধারণা বিজ্ঞানের সাথে সমর্থিত নয়। দুধ পিরিয়ডে মুহূর্তের সুবিধার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়, তবে সাধারণত পিরিয়ডে দুধ খেলে কোন সমস্যা হওয়ার কোন প্রমাণ নেই।
পিরিয়ডে দুধ সেবনের প্রাকৃতিক দক্ষতা থাকলে কোন সমস্যা হওয়া উচিত নয়, তবে যদি কোন নিরাপত্তা বা কোন সমস্যা হয়, তাহলে তা নিশ্চিতভাবে নাকি ডাক্তারের সাথে আলোচনা করা উচিত।পিরিয়ডের সময় দুধ খাওয়ার কোন বিশেষ ক্ষতি হয় না। দুধ একটি পুষ্টিগত খাবার হিসাবে গণ্য হয়, যা ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন, ও মিনারেল সরবরাহ করে। এগুলি পিরিয়ডে মহিলাদের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে, কিছু মহিলা পিরিয়ডে দুধ খাওয়ার পরিহার করেন যেন তাদের ত্বকের সাথে কোন প্রভাব না পড়ে।
অন্যদিকে, কিছু মহিলা পিরিয়ডে দুধ খাওয়ার পর তাদের পেটে মেদ বা গ্যাসের বৃদ্ধি হতে পারে। এছাড়াও, কেউ কেউ একাধিক ডেয়ারি প্রোডাক্ট থেকে ল্যাকটোজ ইন্টলারেন্স হতে পারে, তাদের জন্য পিরিয়ডে দুধ এড়ানো প্রস্তুতির সময় একটি সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। সাধারণত, পিরিয়ডে দুধ খেলে কোন বিশেষ সমস্যা হওয়ার কোন প্রমাণ নেই, তবে যদি কোন সমস্যা হয়, তা নিশ্চিতভাবে নাকি ডাক্তারের সাথে আলোচনা করা উচিত।
পিরিয়ডের সময় শসা খেলে কি হয়
পিরিয়ডের সময় শসা খেলে কি হয় শরীরের নানা রকম শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় আসলে শসার উপস্থিতি এই সময়ে উপাদান সূর্যের উপর খুবই খারাপ প্রভাব ফেলে যে কারণে পরিস্থিতি খারাপ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতিবধনে পিডিযেস এর সময় শসা খাওয়ার দাবি জানানো হয়েছে,
এই সময় শসা খেলে অতিরিক্ত ক্ষতি ও মারাত্মক হতে পারে কারণ সস আছে থাকা উপাদান গুলো জরায়ুর প্রাচীরের রক্ত জমাতে পারে,পিরিয়ডের সময় শসা খেলে কি হয় একই প্রতিবেদনে ঠান্ডা পানি খাওয়ারও দাবি জানানো হয়েছে কিন্তু আপনারা অবশ্যই এগুলো থেকে এড়িয়ে চলবেন কেননা এগুলো এড়িয়ে না চললে জড়াইতে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে।
পিরিয়ডের সময় শসা খাওয়ায় কোন বিশেষ ক্ষতি বা প্রভাব হয় না। শসা একটি পুষ্টিগত খাবার যা বিভিন্ন পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। এটি অনেক প্রকার ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবারে ধনী, যা পিরিয়ডে মহিলাদের স্বাস্থ্য উন্নতি করে। শসা আন্টিইনফ্লামেটরি গুণধর্মী এবং পিরিয়ডে স্ত্রীদের অধিকাংশ অনিকেত যত্ন করার প্রয়োজন থাকে কারণ এটি অন্ধকার মূল্যায়ন করে এবং ক্র্যাম্প ও অবস্থার অসুবিধা কমিয়ে।
তবে, শসার পাতার কোনো উপকারিতা নেই এবং এর কোনো বৈশিষ্ট্য নেই যা পিরিয়ডের সময়ে আরো উন্নতি করে তা কোনো বিজ্ঞানিক প্রমাণ নেই। তবে, যদি কোনো অস্বাস্থ্যকর প্রতিক্রিয়া অনুভব করা হয়, তা ব্যক্তিগত পরামর্শের জন্য ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
পিরিয়ডের সময় শ্যাম্পু করলে কি হয়
পিরিয়ডের সময় শ্যাম্পু করলে কি হয় প্রস্রাবের সমস্যা হতে পারে, একে এই সাপেক্ষে চুল হওয়ার ফলে ঋতুস্রাবের সময় চুল ধোয়ায় মাথা থেকে সমস্ত পানি শুষে নেয় ফলে জরায়ুতে ঠান্ডা শক্তি জমাট বাদে এর ফলে প্রস্রাবের সমস্যা দেখা দেয়, আবার অনেকের মুখে শোনা যায় মাসিক এর সময় চুল ধোয়া হলে চুল নাকি অনেক পাতলা হয়ে যায় এবং চুল পড়ার শুরু করে, এ সময় চুল ধরে আদৌ কি কোন ক্ষতি হয় জেনে নেওয়া যাক,
এমন অনেক জায়গাতে প্রচলিত আছে যে চুলের শ্যাম্পু করলে সমস্যা হতে পারে,পিরিয়ডের সময় শ্যাম্পু করলে কি হয় তবে বিশেষজ্ঞের মধ্যে এই বিষয়ে কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই, তবে এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।পিরিয়ডে শ্যাম্পু ব্যবহারের কোন নিশ্চিত ক্ষতি বা প্রভাব নেই। তবে, কিছু মহিলা মাসিকধরার সময়ে তাদের চুলের সাথে কোনো ক্যামিক্যাল পণ্য ব্যবহার করতে পছন্দ করেন না,
যেন সানিটারি প্যাড বা ট্যামপন ঠিকমতো কাজ না করার কারণে চুলের অবস্থা একটি সমস্যার জন্য হতে পারে। যদিও প্রয়োজনে এটি চুলের ক্যান্সার এবং গুরুত্বপূর্ণ পরিস্কারতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। চুলের ত্বকের প্রস্থত অংশ বিশেষত সুস্থ রাখার জন্য, এটি একটি মানসম্মত ও উপযুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করা উত্তম। চুলের প্রতি ব্যক্তিগত সংজ্ঞা অনুসারে, পিরিয়ডে শ্যাম্পু করার পরিস্থিতি মহিলাদের জন্য ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু এর কোন বৈজ্ঞানিক সমর্থন নেই।
শেষ কথা
পিরিয়ড কে অনেক মেয়ে লজ্জা মনে করে থাকে। এবং এ লজ্জা করে তারা তাদের মা বা বড় কাউকে বলতে পারে না তাদের করণীয় কি। তাদের কোন খাবারগুলো খেতে হবেও কোনগুলো খাবার থেকে বিরত থাকবে। তো সেগুলো আজকে আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে জানিয়ে দিলাম।এইরকম শিক্ষানীয় পোস্ট পেতে আমার ফার্স্ট ব্লগার ওয়েবসাইট থেকে ভিজিট করুন।এবং শেয়ার এর মাধ্যমে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url