হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা -হলুদের বৈশিষ্ট্য

আজকে আমরা জেনে নিব হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। হলুদ আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে।হজমের সমস্যা দূর করে থাকে হলুদ।ব্রণের হাত থেকে ত্বককে বাঁচায়। খুশকি দূর করতেও সাহায্য করে।হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক।তো চলুন জেনে নেওয়া যাক হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা -হলুদের বৈশিষ্ট্য
হলুদের মধ্যে একধরনের আরোগ্যশক্তি রয়েছে।খাবারে নিয়মিত হলুদ গ্রহণ করলে ওজন কমে! আমাদের স্থূলতার জন্য দায়ী টিস্যুগুলোর বৃদ্ধি রোধ করে। মেটাবলিজম বাড়ায়। ফলে চিনিজাত খাদ্য শরীরে চর্বি আকারে জমাট বাঁধতে পারে না।হলুদ পরিপাকতন্ত্রের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। পাকস্থলীতে গ্যাস্ট্রিকজাতীয় উপাদানের আধিক্য শারীরিক অসুস্থতা আনে।তো বন্ধুরা জেনে নিই হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা -হলুদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।

ভূমিকা

হলুদের মধ্যে একধরনের আরোগ্যশক্তি রয়েছে।খাবারে নিয়মিত হলুদ গ্রহণ করলে ওজন কমে! আমাদের স্থূলতার জন্য দায়ী টিস্যুগুলোর বৃদ্ধি রোধ করে। মেটাবলিজম বাড়ায়। ফলে চিনিজাত খাদ্য শরীরে চর্বি আকারে জমাট বাঁধতে পারে না। হলুদ রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক।হলুদ রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। জীবাণু ও ব্যাকটেরিয়া জনিত সংক্রমণ সারিয়ে তোলে।পাকস্থলীতে গ্যাস্ট্রিক জাতীয় উপাদানের আধিক্য শারীরিক অসুস্থতা আনে। 
তৈরি করে মানসিক অস্থিরতা। হলুদ এ ক্ষেত্রে মহৌষধ হিসেবে কাজ করে।হলুদে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকে।আমাদের মস্তিষ্কে তথ্য আদান-প্রদানের পরিমাণ বাড়ায়। হতাশার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।ছাড়া শরীরের নানা ধরনের ব্যথা কমাতেও হলুদ বেশ কার্যকর। জাফরান মিশ্রিত দুধে হলুদের এক চিমটি মিশ্রণ আপনার ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। এ ছাড়া মানসিক অবসাদ দূর করতে, সর্দি কাশি কিংবা জ্বরের ক্ষেত্রে হলুদে রয়েছে প্রাকৃতিক নানা উপাদান।

হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই।হলুদ খাবারে যুক্ত করার মাধ্যমে শরীরের ইমিউনিটি আরও বাড়াতে হবে যাতে সব সময় থাকা যায় সুস্থ আর উৎফুল্ল।শরীরের যে কোনো কাটাছেঁড়া সারিয়ে তুলতে হলুদের উপকারিতা অনেক।খালি পেটে নিয়মিত হলুদ খেলে অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।বিশেষ করে কাঁচা হলুদ প্রতিদিন খাওয়ার উপকারিতা।কাঁচা হলুদে থাকা ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট বিভিন্ন ধরণের ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণ থেকে মুক্তি দেয়।

হলুদের উপকারিতা

এবার আমরা জেনে নিব হলুদের উপকারিতা সম্পর্কে।মেটাবলিজম বাড়ায়। ফলে চিনিজাত খাদ্য শরীরে চর্বি আকারে জমাট বাঁধতে পারে না। হলুদ রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক।হলুদ রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। জীবাণু ও ব্যাকটেরিয়া জনিত সংক্রমণ সারিয়ে তোলে।পাকস্থলীতে গ্যাস্ট্রিক জাতীয় উপাদানের আধিক্য শারীরিক অসুস্থতা আনে।কাঁচা হলুদ একটি প্রাকৃতিক এন্টিসেপ্টিক।

তাই কাঁটা এবং পোড়া জায়গায় হলুদ বাটা লাগালে অনেক উপকার পাওয়া যায়। আমাদের শরীরের যেকোনো জায়গায় কেটে গেলে আমরা সেখানে হলুদ লাগালে ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারি।হলুদের উপকারিতা অনেক।হলুদ যখন ফুলকপির সাথে মিলিত হয় তখন এটা ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং বিদ্যমান প্রস্টেট ক্যান্সারের বৃদ্ধি বন্ধ করে দেয়।হলুদের প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য বাত এবং ফোলানো বাত ব্যথা নিরাময়ের জন্য উপকারী।

হলুদ অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার উপশমে চমৎকার কাজ করে।যেকোনো চর্ম রোগের জন্য হলুদ অনেক উপকারী। কাঁচা হলুদের সাথে কাঁচা দুধ মিশিয়ে শরীরে মাখলে একজিমা, অ্যালার্জি, র্যা শ, চুলকানি ইত্যাদি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় হলুদের জন্য।সর্দি-কাশির ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ দেয় হলুদ। কাশি কমাতে হলে হলুদের রস খেয়ে নিন কয়েক চামচ, কিংবা এক টুকরো হলুদের সাথে মধু মাখিয়ে তা মুখের মাঝে রেখে আস্তে আস্তে চুষতে পারেন।

শুকনো হলুদের উপকারিতা

এবার জেনে নিই শুকনো হলুদের উপকারিতা সম্পর্কে।দীর্ঘ সময় ধরে হলুদ খাদ্যতালিকায় ব্যবহার করলে উপকার শরীরের লক্ষ্য করা যায়।হলুদে থাকা কারকিউমিন আপনার বিভিন্ন রোগকে দূরে রাখতে সাহায্য করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।কাঁচা হলুদ, কমলালেবুর খোসা ও নিমপাতা একসঙ্গে পানি দিয়ে বেটে গায়ে মেখে এক ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেললে গায়ের রঙ উজ্জ্বল হয়।

আপনি যদি হলুদ আদা বাধা করে পানিতে ভিজে সেটা আপনার ত্বকে লাগান তাহলে চোখের লাল ভাবটা দূর হয়ে যায়।এবং চোখ তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যাবে।হলুদের রয়েছে রক্ত জমাটবিরোধী উপাদান, যা রক্তনালির ভেতরের রক্ত জমাট বাধাদান করে।তাই হলুদ ব্যবহারে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।হলুদ ও লবণ মিশিয়ে নিলে টাটকা ও বিশুদ্ধ রাখা যায়।

বিশেষ করে মাছ ও গোশত শুঁটকি করার প্রাক্কালে হলুদ ও লবণ মিশিয়ে রোদে শুকাতে দিলে মাছি ডিম পাড়ে না।কাঁচা ও শুকনো হলুদের গুঁড়োতে আছে প্রচুর পরিমাণে কারকিউমিন যৌগ, যা আসলেও একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। শুকনো হলুদের উপকারিতা অনেক।ফাইব্রোমাইলজিয়া, কুষ্ঠরোগ, জ্বর, চোখের মাঝের স্তরে ফোলাভাব,এবং যাদের কিডনিজনিত সমস্যা রয়েছে। কিছু লোক দাদ, ক্ষত, জোঁকের কামড়, চোখের সংক্রমণ, ব্রণ, ত্বকের সমস্যা, মুখের ভিতরে ব্যথা, এবং মাড়ির রোগের জন্য হলুদ প্রয়োগ করে।

কাঁচা হলুদ খেলে কি হয়

এবার আমরা জানবো কাঁচা হলুদ খেলে কি হয়।নিয়মিত কাঁচা হলুদ খেলে গ্যাস-অম্বলের সমস্য়া থেকে নিস্তার পাওয়া যায়। কাঁচা হলুদ মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।নিয়মিত কাঁচা হলুদ খেলে অ্যালঝাইমার্স, ডিমেনশিয়া-সহ মস্তিষ্কের বেশ কিছু সমস্যা কয়েক হাত দূরে চলে যায়।আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে হলুদকে কাঁচা সোনাও বলা হয়। হলুদে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি-ভাইরাল।প্রতিদিন কাঁচা হলুদ খাওয়া সকলের জন্য মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়।

দীর্ঘদিন ধরে কাঁচা হলুদ খেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে।অনেক সময়েই ক্যালশিয়ামের বিপাকক্রিয়া বিঘ্নিত করে হলুদ। যার ফলে প্রয়োজনীয় উপাদান।হলুদের অনিয়মিত ব্যবহারে পেটে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে।হলুদের পরিমাণ নির্ধারণ করার সময় কারও নেই। হলুদের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার রক্তে শর্করার মাত্রা প্রয়োজনের চেয়ে কমিয়ে দিতে পারে। হঠাৎ ঘটতে পারে বিপদ। কাঁচা হলুদ খেলে কি হয় তা আমরা জেনে নিব।কাঁচা হলুদ রক্ত পরিষ্কার রাখে।

এবং সেই সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আবার করোনা প্রতিরোধেও হলুদের ভূমিকা রয়েছে।কাঁচা হলুদ রক্ত পরিষ্কার রাখে এবং সেই সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আবার করোনা প্রতিরোধেও হলুদের ভূমিকা রয়েছে।হলুদের প্রধান উপাদান কারকিউমিনকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারে দুধ। পানি বা গুড়ের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেরে কারকিউমিনের অনেকটা শোষিত হয় না৷ফলে কাঁচা হলুদই খেতে হবে। প্রথমে ভাল ভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তার পরে তা শুকিয়ে নিয়ে টুরকো করেও খাওয়া যায়।

হলুদ খাওয়ার নিয়ম

এবার আমরা জেনে নিব হলুদ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।সকালে খালি পেটে হলুদ খাওয়ার পর আধ ঘণ্টা কিছু না খাওয়াই উচিত। অন্যদিকে রাতে ঘুমোনোর আগে হলুদ-দুধ খেতে পারেন।সকালে খালি পেটে হলুদ খাওয়ার পর আধ ঘণ্টা কিছু না খাওয়াই উচিত। অন্যদিকে রাতে ঘুমোনোর আগে হলুদ-দুধ খেতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন এর থেকে বেশি পরিমাণে হলুদ খাবেন না।নিয়মিত কাঁচা হলুদ খেলে গ্যাস-অম্বলের সমস্য়া থেকে নিস্তার পাওয়া যায়।

নিয়মিত কাঁচা হলুদ খেলে অ্যালঝাইমার্স, ডিমেনশিয়া-সহ মস্তিষ্কের বেশ কিছু সমস্যা কয়েক হাত দূরে চলে যায়।রোজ খালি পেটে কাঁচা হলুদ খান আর দূরে রাখুন সব শারীরিক সমস্যা।ক্যানসার নিরোধক হিসেবেও কাজ করে কাঁচা হলুদ।নিয়মিত কাঁচা হলুদ খেলে হার্টের বেশ কিছু সমস্যা দূর হয়ে যায়।হলুদ আগুনে পুড়িয়ে পোড়া ছাই সামান্য পানিতে গুলে ফোঁড়ায় লেপে দিতে হবে। এতে ফোঁড়া পেকে গিয়ে ফেটে যাবে।

হলুদ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিই।কাঁচা হলুদ বাটা ও নিমপাতা বাটার সঙ্গে কয়েক ফোঁটা সরিষার তেল মিশিয়ে গোসলের পূর্বে শরীরে লাগিয়ে একটু অপেক্ষা করে ৩-৪ দিন গোসল করলে চুলকানি চলে যাবে।হলুদের রয়েছে রক্ত জমাটবিরোধী উপাদান, যা রক্তনালির ভেতরের রক্ত জমাট বাধাদান করে। তাই হলুদ ব্যবহারে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।বেশি হলুদ গ্রহণ তাদের জন্য ক্ষতিকর। ল্যাক্টোস

হলুদের বৈশিষ্ট্য

এবার আমরা জেনে নিব হলুদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।হলুদ সব ধরণের মাটিতে চাষ করা গেলেও উর্বর দো-আঁশ বা বেলে দো-আঁশ মাটি হলুদের জন্য খুবই ভালো।মসলা ফসলের মধ্যে হলুদ একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য। আমাদের প্রতিদিনের রান্নায় হলুদের ব্যবহার হয় সবচেয়ে বেশী।প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপ্টিক ও অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল বৈশিষ্ট্য থাকার কারণে হলুদ যেকোনো সংক্রমণকে প্রতিহত করে থাকে ।

হলুদের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার রক্তে শর্করার মাত্রা প্রয়োজনের চেয়ে কমিয়ে দিতে পারে।হঠাৎ ঘটতে পারে বিপদ। কাঁচা হলুদ খেলে কি হয় তা আমরা জেনে নিব।কাঁচা হলুদ রক্ত পরিষ্কার রাখে এবং সেই সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আবার করোনা প্রতিরোধেও হলুদের ভূমিকা রাখে। হলুদের বৈশিষ্ট্য অনেক।হলুদ গুড়া দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের নানা দেশের খাদ্য প্রস্তুতে ব্যবহার করা হয়।কাঁচা হলুদ একটি প্রাকৃতিক এন্টিসেপ্টিক।

তাই কাঁটা এবং পোড়া জায়গায় হলুদ বাটা লাগালে অনেক উপকার পাওয়া যায় ও তাড়াতাড়ি ব্যথা এবং দাগের উপশম ঘটে।যেকোনো চর্ম রোগের জন্য হলুদ অনেক উপকারী।কাঁচা হলুদের সাথে কাঁচা দুধ মিশিয়ে শরীরে মাখলে একজিমা, অ্যালার্জি, র্যা শ, চুলকানি ইত্যাদি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।-কাশির ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ দেয় হলুদ। কাশি কমাতে হলে হলুদের রস খেয়ে নিন কয়েক চামচ, কিংবা এক টুকরো হলুদের মধু নিয়ে ।
সেটা করতে না পারলে এক গ্লাস গরম দুধের মধ্যে হলুদের গুঁড়ো, সামান্য মাখন এবং গোলমরিচ গুঁড়ো মিশিয়ে পান করুন।হলুদের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ লবণ, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, লোহা প্রভৃতি নানা পদার্থ রয়েছে। তাই হলুদ খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। যেমন বাচ্চাদের লিউকমিয়া বা ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় নিয়মিত কাঁচা হলুদের রস সেবন।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জানালাম হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।হলুদ গায়ের ত্বক ফর্সা ও লাবণ্যময় করে তোলে। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে দুধের সাথে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে খেলে, ধীরে ধীরে ত্বকের রঙ ফর্সা হয়।হলুদের অন্য এক উপাদান ‘পলিফেনল’ চোখের অসুখ।হলুদের পাউডারের মধ্যে বাদামের চূর্ণ এবং দই মিশিয়ে লাগান।তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং আমাদের পাশে থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#