বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় - বুক ধরফর কিসের লক্ষণ
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা, আজকে আমরা জেনে নিব বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। আমাদের অনেক বুকের ভিতরে অশান্তি সৃষ্টি করে এবং মানসিক সমস্যা দেখা দেয়।তো চলুন জেনে নিই বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। আজকে আমরা আলোচনা করবো বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।
হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়ার সমস্যা বা বুক ধরফর করার সমস্যা প্রতিরোধ করতে প্রতিদিন শরীরচর্চা করা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। প্রতিদিন নিয়ম করে শরীরচর্চা করলে অনেক রোগের ঝুঁকি কমে যায়। তো চলুন আজকে আমরা জেনে নিঈ বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় - বুক ধরফর কিসের লক্ষণ সম্পর্কে।
ভূমিকা
হৃদয় স্পন্দন বেড়ে গেলেও বুক ধরফর করে থাকে বুক দরকার কমাতে আমাদের উচিত প্রতিদিন নিয়ম করে শরীর চর্চা করা প্রয়োজন ।নিয়মিত শরীরের কাছে করার ফলে অনেক মানসিক সমস্যা কমে যায়। এছাড়াও প্রচুর পরিমাণে প্রতিদিন জল খাওয়ার কথাও বলছেন তাঁরা।আমাদের অনেকেরই মাঝে মাঝে বুক ধড়ফড় করে। কিন্তু অনেকেই এটাকে ছোটোখাটো সমস্যা মনে করে এড়িয়ে যান। অনেকে আবার সঠিকভাবে বুঝতেও পারেন না।
আবার অনেকে বুঝেও ধরে নেন এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে। মনে রাখতে হবে, এটা হৃদরোগের একটা সমস্যা।বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।হৃৎস্পন্দন বেড়ে গেলেই বুক ধড়ফড় করার সমস্যা দেখা দেয়। এই পরিস্থিতিতে একেবারেই উত্তেজিত বা চিন্তিত হওয়া যাবে না। বরং মনকে শান্ত রাখার চেষ্টা করতে হবে।বুক ধড়ফড় করলে সমান কোনো জায়গায় ধীরে ধীরে হাঁটাচলা করতে হবে নিঃশ্বাস ধীরে ধীরে নিয়ে আবার ধীরে ধীরে দিতে হয়।
সাধারণত অতিরিক্ত ভয়, দুশ্চিন্তা, আতঙ্ক, মানসিক চাপ, পরিশ্রম, দৌড়ঝাঁপ, ব্যায়াম, খেলাধুলা প্রভৃতি কারণে হৃৎস্পন্দন বেড়ে যায়। অতিরিক্ত ধূমপান, চা, কফি পান করলে আবার কখনো কখনো ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াতেও বুক ধড়ফড় করতে পারে। অল্প বয়সে এ ধরনের কারণ বেশি পেয়ে থাকি। এ ক্ষেত্রে অনেক সময় বেশি পরীক্ষা–নিরীক্ষার প্রয়োজন হয় না। বুক ধড়ফড়ের কারণ জেনে তা প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্ভব।বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানব।
আরো পড়ুন কাঁচা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
হার্টের নানা জটিলতায় অনিয়ন্ত্রিত, অস্বাভাবিক হৃৎস্পন্দন হতে পারে। যার কারণে বুক ধড়ফড় বা প্যালপিটেশন হতে পারে। যেমন হার্টের ভাল্ভের রোগ, জন্মগত হৃদ্রোগ, হার্ট ফেইলিউর, অ্যাট্রিয়াল ফিব্রিলেশন ইত্যাদি অ্যারিদমিয়া বা হৃৎস্পন্দনের সমস্যায় বুক ধড়ফড় হতে পারে।বুক ধড়ফড় হৃদযন্ত্রের কিছু কিছু অসুখে করতে পারে। আবার হরমোনজনিত কিছু অসুখে অথবা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, ভয় থেকেও বুক ধড়ফড় করতে পারে।
বুক ধড়ফড় কিসের লক্ষণ
এবার আমরা জেনে আসি বুক ধরফড় কিসের লক্ষণ বিষয়টি নিয়ে।বুক ধরফর করার স্বাভাবিক বিষয়ের মধ্যে পড়ে না। কারণ, এটি হৃদরোগের লক্ষণ। তাছাড়া যে কোন একটি সময়ে কোনও প্রকার হৃদরোগে Heart Disease আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।বুকের মাঝখানে অথবা বামপাশে ধুকধুক করা বা হাতুড়ি পেটানোর মতো অনুভূতি হওয়া বা হৃদস্পন্দন অনুভব করাকে এক কথায় বুক ধড়ফড় করা বলা হয়।বুক ধরফর কিসের লক্ষণ দেখা দেয় তা আমরা জেনে নিই।
বুকের মাঝখানে হৃৎপিণ্ড সব সময়ই স্পন্দিত হচ্ছে কিন্তু মানুষ অত্যধিক পরিশ্রমের সময় ব্যতীত অন্য সময় এই হৃদস্পন্দন অনুভব করে না। যদি কেউ স্বাভাবিক অবস্থায়ও হৃদস্পন্দন অনুভব করেন তবে তাকেও পালপিটিশন বলা হয়।অল্প পরিশ্রম করতে গেলে, তাড়াতাড়ি কোনো কাজ করতে চাইলে অথবা একটু বেশি পরিশ্রম, হাঁটাহাঁটি বা হালকা দৌড়াদৌড়ি করার সময় বুক ধড়ফড় করলে তাকেও হৃদরোগের লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
আবার কেউ হয়তো বুক ধড়ফড় করার সময় মাথা হালকা অনুভব করে থাকেন এবং কেউ কেউ শরীরের ভারসাম্য হারিয়ে দাঁড়াতে পারেন না, আবার কেউ কেউ অজ্ঞান পর্যন্ত হতে পারেন।হৃদরোগ বুক ধড়ফড়ের প্রধান কারণ ধরা হয়, থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা, রক্তশূন্যতা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা, ভয়-ভীতি, অত্যধিক মদপান, নেশাজাতীয় বস্তু গ্রহণ এবং অনেক মেডিসিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও বিবেচনায় আনা হয়।
তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বুক ধড়ফড় করার প্রধান কারণ হৃদরোগ।বেশ কিছু জটিল রোগের কারণে মানুষের মধ্যে বুক ধড়ফড় করার মতো লক্ষণ দেখা দিয়ে থাকে যেমন- ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ বা হার্ট ব্লক, হার্টের বাল্বের সমস্যা, হার্টে জন্মগত ত্রুটি, কার্ডিও মাইয়োপ্যাথি, মাইয়ো কার্ডাইটিস, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন ও হার্টঅ্যাটাক ইত্যাদি।
বুক ধড়ফড় করার ঔষধ
এবার আমরা জানবো বুক ধড়ফড় করার ঔষধ সম্পর্কে।সাধারণত অতিরিক্ত ভয়, দুশ্চিন্তা, আতঙ্ক, মানসিক চাপ, পরিশ্রম, দৌড়ঝাঁপ, ব্যায়াম, খেলাধুলা প্রভৃতি কারণে হৃৎস্পন্দন বেড়ে যায়। অতিরিক্ত ধূমপান, চা, কফি পান করলে আবার কখনো কখনো ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াতেও বুক ধড়ফড় করতে পারে। অল্প বয়সে এ ধরনের কারণ বেশি পেয়ে থাকি।আমাদের অনেকেরই মাঝে মাঝে বুক ধড়ফড় করে। কিন্তু অনেকেই এটাকে ছোটোখাটো সমস্যা মনে করে এড়িয়ে যান।
অনেকে আবার সঠিকভাবে বুঝতেও পারেন না। আবার অনেকে বুঝেও ধরে নেন এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে। মনে রাখতে হবে, এটা হৃদরোগের একটা সমস্যা।হৃৎস্পন্দন বেড়ে গেলেই বুক ধড়ফড় করার সমস্যা দেখা দেয়। এই পরিস্থিতিতে একেবারেই উত্তেজিত বা চিন্তিত হওয়া যাবে না। বরং মনকে শান্ত রাখার চেষ্টা করতে হবে।বুক ধড়ফড় করলে সমান কোনো জায়গায় ধীরে ধীরে হাঁটাচলা করতে হবে। শ্বাস ধীরে ধীরে নিতে হবে। আবার ধীরে ধীরে ছাড়তে হবে।
বুক ধড়ফড় করার ঔষধ সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।বুক ধড়ফড় যদি অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার কারণে হয় তবে দুশ্চিন্তা পরিহার করা উচিত। অতিরিক্ত চা পান বা ধূমপান বা কফি পানের অভ্যাস থাকলে তা বর্জন করে অল্প পরিমাণে পান করা যেতে পারে। এছাড়া কিছু কিছু পরীক্ষা করে বুক ধড়ফড়ের কারণ বের করা যায় যেমন- ইসিজি, ইকো-কার্ডিওগ্রাম, ইটিটি, থাইরয়েড ফাংশন পরীক্ষা ও ইপি ইলেকট্রোফিজিওলজিপরীক্ষা।
বুক ধড়ফড় করলে সমান কোনো জায়গায় ধীরে ধীরে হাঁটাচলা করতে হবে। শ্বাস ধীরে ধীরে নিতে হবে। আবার ধীরে ধীরে ছাড়তে হবে।বুক ধড়ফড়ের কারণ জেনে তা প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্ভব। কখনো কখনো ইনডেভার ট্যাবলেট (১০ মিলিগ্রাম) একটি করে দুই বেলা খেতে পারেন। আপনার যেহেতু আতঙ্ক কাজ করছে।
কিছুদিন রাতে জোলিয়াম (. ২৫ মিলিগ্রাম) ট্যাবলেট একটি করে খেতে পারেন। হৃৎস্পন্দন বেড়ে গেলেই বুক ধড়ফড় করার সমস্যা দেখা দেয়। এই পরিস্থিতিতে একেবারেই উত্তেজিত বা চিন্তিত হওয়া যাবে না। বরং মনকে শান্ত রাখার চেষ্টা করতে হবে।
ঘুমের সময় বুক ধড়ফড়
এবার আমরা ঘুমের সময় বুক ধড়ফড় করে কেন সে সম্পর্কে জানতে চলেছি।যদি কোনো সমস্যা থাকে তাহলে সেটি সমাধানের দিকেই বেশি নজর দিতে হবে। তা না হলে যতই ওষুধ খেতে থাকেন। আপনার সমস্যার পুরোপুরি সমাধান হবে ।সাধারণত অতিরিক্ত পরিশ্রম, সিঁড়ি ভাঙা, দৌড়ঝাঁপ, আবেগ–উচ্ছ্বাস, ব্যায়াম, খেলাধুলা, অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে হার্ট বিট বেড়ে যায়। কারণ এসব ক্ষেত্রে হৃদ্যন্ত্রকে বেশি কাজ করতে হয়। জ্বর, রক্তশূন্যতা, উদ্বেগজনিত সমস্যা (অ্যাংজাইটি ডিজঅর্ডার) ।
থাকলে হার্ট বিট বাড়তে পারে। নিকোটিন ও ক্যাফেইন গ্রহণ করলেও বাড়ে।কিন্তু রাতের বেলায় হৃদস্পন্দন সাধারণ, এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এগুলি মেডিকেল ইমার্জেন্সির লক্ষণ নয়। যদিও রাত্রিকালীন হৃদস্পন্দন কখনও কখনও হৃদযন্ত্রের সমস্যা নির্দেশ করে, সেগুলি উদ্বেগ, ক্যাফেইন, নির্দিষ্ট ওষুধ বা অন্যান্য কারণের কারণেও হতে পারে।ঘুমের সময় বুক ধড়ফড় কিসের জন্য হয়।অধিকাংশ সময়ই অস্বাভাবিক হৃৎস্পন্দন, বুক ধড়ফড় করা ।
শব্দগুলো শুনলেই প্রথম যে কারণটির কথা মাথায় আসে তা হচ্ছে হৃদ্রোগ। অবশ্য এটি হৃদ্যন্ত্রঘটিত সমস্যাই বটে। তবে বুক ধড়ফড় করা মানেই যে হৃদ্রোগ, তা–ও সব সময় ঠিক নয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এ সমস্যার নাম প্যালপিটেশন। সময়ে–অসময়ে হৃৎকম্পনের মাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেড়ে যাওয়াকেই বলা হয় প্যালপিটেশন। সোজা বাংলায় কেউ একে বলে থাকেন বুক ধড়ফড়, কেউবা বলেন বুক ধুকপুক বা বুক লাফানো ইত্যাদি।আসলে মানবদেহ এক অপার বিস্ময়।
এর কর্মপ্রক্রিয়া, গতি-প্রকৃতির ধরন আরও বেশি বিস্ময়কর। দেহের প্রতিটি অঙ্গের কাজ সুনির্দিষ্ট। যথার্থ নিয়ম মেনে তারা তাদের কাজ করে চলে। একটু এদিক–ওদিক হলেই দেহ জটিলতার মুখে পড়ে। আমাদের হৃদ্যন্ত্রও ছন্দময় গতিতে স্পন্দিত হয় সারাক্ষণ। এই স্পন্দন আমরা টের পাই না। স্বাভাবিকভাবে টের পাওয়ারও কথা নয়। কিন্তু কেউ যদি স্পষ্টভাবে টের পায় তখন এটিকে প্যালপিটেশন বা বুক ধড়ফড় করছে বলা হয়।নানা কারণেই এই বুক ধড়ফড় হতে পারে।
তবে এটা ঠিক যে বুক ধড়ফড় করা অর্থাৎ হৃৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হৃদ্রোগ। চিকিৎসাবিজ্ঞানের মতে, অন্য যেসব কারণে এ সমস্যা হতে পারে সেগুলো হলো থায়রয়েডের সমস্যা, ডায়াবেটিক রোগীর রক্তে শর্করা কমে যাওয়া, রক্তশূন্যতা, শারীরিক দুর্বলতা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা, যেকোনো ধরনের ভয়, মদ্যপানের অভ্যাস, নেশাজাতীয় দ্রব্য গ্রহণ এবং অনেক সময় অ্যামলোডিপিন, অ্যামিট্রিপটাইলিন, থাইরক্সিন ইত্যাদি।
ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণেও বুক ধড়ফড় করে থাকে। ডায়াবেটিক রোগীর স্নায়ুগত জটিলতার কারণে হার্টের ভালভের সমস্যা, জন্মগত হৃদ্রোগ, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি শারীরিক সমস্যার কারণে বিশ্রামের সময় কিংবা ঘুমের ভেতরও হৃৎস্পন্দন বেড়ে যেতে পারে।
বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায়
এবার আমরা জানবো বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়ার সমস্যা বা বুক ধরফর করার সমস্যা প্রতিরোধ করতে প্রতিদিন শরীরচর্চা করা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। প্রতিদিন নিয়ম করে শরীরচর্চা করলে অনেক রোগের ঝুঁকি কমে যায়। স্ট্রেস, চিন্তা, অবসাদের মতো মানসিক সমস্যা কমে যায়। এছাড়াও প্রচুর পরিমাণে প্রতিদিন জল খাওয়ার কথাও বলছেন তাঁরা।আমাদের অনেকেরই মাঝে মাঝে বুক ধড়ফড় করে।
কিন্তু অনেকেই এটাকে ছোটোখাটো সমস্যা মনে করে এড়িয়ে যান। অনেকে আবার সঠিকভাবে বুঝতেও পারেন না। আবার অনেকে বুঝেও ধরে নেন এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে। মনে রাখতে হবে, এটা হৃদরোগের একটা সমস্যা।বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।হৃৎস্পন্দন বেড়ে গেলেই বুক ধড়ফড় করার সমস্যা দেখা দেয়। এই পরিস্থিতিতে একেবারেই উত্তেজিত বা চিন্তিত হওয়া যাবে না। বরং মনকে শান্ত রাখার চেষ্টা করতে হবে।
বুক ধড়ফড় করলে সমান কোনো জায়গায় ধীরে ধীরে হাঁটাচলা করতে হবে। শ্বাস ধীরে ধীরে নিতে হবে। আবার ধীরে ধীরে ছাড়তে হবে।সাধারণত অতিরিক্ত ভয়, দুশ্চিন্তা, আতঙ্ক, মানসিক চাপ, পরিশ্রম, দৌড়ঝাঁপ, ব্যায়াম, খেলাধুলা প্রভৃতি কারণে হৃৎস্পন্দন বেড়ে যায়। অতিরিক্ত ধূমপান, চা, কফি পান করলে আবার কখনো কখনো ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াতেও বুক ধড়ফড় করতে পারে। অল্প বয়সে এ ধরনের কারণ বেশি পেয়ে থাকি।
এ ক্ষেত্রে অনেক সময় বেশি পরীক্ষা–নিরীক্ষার প্রয়োজন হয় না। বুক ধড়ফড়ের কারণ জেনে তা প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্ভব।বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানব।হার্টের নানা জটিলতায় অনিয়ন্ত্রিত, অস্বাভাবিক হৃৎস্পন্দন হতে পারে। যার কারণে বুক ধড়ফড় বা প্যালপিটেশন হতে পারে।
আরো পড়ুন গিগ কি - ফাইভারের গিগ তৈরির পদ্ধতি
যেমন হার্টের ভাল্ভের রোগ, জন্মগত হৃদ্রোগ, হার্ট ফেইলিউর, অ্যাট্রিয়াল ফিব্রিলেশন ইত্যাদি অ্যারিদমিয়া বা হৃৎস্পন্দনের সমস্যায় বুক ধড়ফড় হতে পারে।বুক ধড়ফড় হৃদযন্ত্রের কিছু কিছু অসুখে করতে পারে। আবার হরমোনজনিত কিছু অসুখে অথবা অতিরিক্ত চিন্তা ভাবনা করার জন্যেও বুক ধরফর করতে পারে।
শেষ কথা
তো বন্ধুরা আজকে আমরা জানালাম বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে অনেক কিছু।হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়ার সমস্যা বা বুক ধরফর করার সমস্যা প্রতিরোধ করতে প্রতিদিন শরীরচর্চা করা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। প্রতিদিন নিয়ম করে শরীরচর্চা করলে অনেক রোগের ঝুঁকি কমে যায়। স্ট্রেস, চিন্তা, অবসাদের মতো মানসিক সমস্যা কমে যায়।তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে। তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং আমাদের পাশে থাকবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url