চর্ম রোগ সারানোর উপায় - চর্ম রোগের লক্ষণ

প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা আজকে আমরা জানবো চর্মরোগ সরানোর উপায় সম্পর্কে। আমরা হয়তো অনেকেই জানি না চর্মরোগ কিভাবে হয় এবং চর্মরোগ কাকে বলে। তো চলুন জেনে নেই চর্মরোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে। আজকের পোস্টটি আমাদের চর্মরোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।

চর্ম রোগ সারানোর উপায় -চর্ম রোগের লক্ষণ
ডাক্তারী পরিভাষায় চর্ম সংক্রান্ত জটিলতা হচ্ছে ।এমন অবস্থা যখন শরীরের আচ্ছাদন তন্ত্র-যা মানবদেহকে আবৃত করে রাখে এবং যেখানে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ত্বক, চুল, নখ এবং সংশ্লিষ্ট পেশী এবং গ্রন্থিগুলো তাকে প্রভাবিত করে বা আক্রান্ত করে । তো বন্ধুরা চলুন জেনে নিই চর্ম রোগ সারানোর উপায় -চর্ম রোগের লক্ষণ সম্পর্কে।

ভূমিকা

চুলকানি, জ্বালাপোড়া, লাল ছোপ, ফুসকুড়ি ইত্যাদি খুব বিরক্তিকর সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। অনেক সময়ে এর ফলে ত্বকের স্বাভাবিক রঙ হারিয়ে যায়। আর শরীরের যেকোনও জায়গার ত্বকেই এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।চর্ম রোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে জেনে নিব আজ আমরা।খাবারে অ্যালার্জি, নানা ধরনের রাসায়নিকের সংস্পর্শে আসা, পোকা মাকড়ের কামড়, চুলকানি, কুষ্ঠ রোগ, ঠান্ডা আবহাওয়া ইত্যাদি নানা কারণে ত্বকের সমস্যা হতে পারে।

চর্মরোগ ত্বককে প্রভাবিত করে বা ত্বকে না না রকম সমস্যার সৃষ্টি করে ও ছড়িয়ে পরে। সহজ কথায় চর্মরোগ ত্বকের বিভিন্ন রোগগুলিকে বুঝায়।চর্মরোগের কারন ও ধরন ভিন্ন ভিন্ন হয়। ত্বকে সংক্রমণের কারনে যে চর্মরোগগুলি হয় তাদের ধরন সংক্রামক এজেন্টের উপর নির্ভর করে। সাধারণত ত্বকে সংক্রমণ ঘটায় এধরণের এজেন্টগুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস,প্রোটোজোয়া, ছত্রাক ইত্যাদি।গরমের সময় ঘামাচি একটি সাধারণ সমস্যা।

ঘামাচি সাধারণত তখনই হয় যখন ঘর্মগ্রন্থির মুখ বন্ধ হয়ে যায়, ঘাম বের হয় না এবং ত্বকের নীচে ঘাম আটকে যায়। এর ফলে ত্বকের উপরিভাগে ফুসকুড়ি এবং লাল দানার মতো দেখা যায়। কিছু কিছু ঘামাচি খুব চুলকায়। ঘামাচি সাধারণত এমনিতেই সেরে যায়। তবে ঘামাচি সারানোর জন্য ত্বক সবসময় শুষ্ক রাখতে হবে এবং ঘাম শুকাতে হবে।চর্ম রোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।শরীরের যে-কোনো স্থান ফাংগাস দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে একে দাদ বলে।
এই আক্রমণ মাথার চামড়ায়, হাত-পায়ের আঙুলের ফাঁকে কিংবা কুঁচকিতে হতে পারে। এটা ছোয়াঁচে রোগ। আক্রান্ত স্থান চাকার মতো গোলাকার হয় এবং চুলকায়। মাথায় দাদ দেখতে গোলাকার হয় এবং আক্রান্ত স্থানে চুল কমে যায়। প্রতিকার পেতে সাবান ও পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থান প্রতিদিন ধুতে হবে। এছাড়া আক্রান্ত স্থান শুকনো রাখা জরুরি৷ অনেক সময় ব্যবহৃত সাবান থেকেও দাদ হতে পারে, সেক্ষেত্রে সাবান ব্যবহার কিছুদিন বন্ধ রাখতে হবে।

আর্সেনিক যুক্ত পানি খেলে ত্বকে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন ত্বকের গায়ে ছোট ছোট কালো দাগ কিংবা পুরো ত্বক কালো হয়ে যেতে পারে, হাত ও নখের চামড়া শক্ত ও খসখসে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া ত্বকের বিভিন্ন স্থানে সাদা-কালো দাগ দেখা দেয়াসহ।

 হাত ও পায়ের তালুর চামড়ায় শক্ত গুটি বা গুটলি দেখা দিতে পারে। তবে চিন্তার বিষয় হলো, আর্সেনিক যুক্ত পানি পানের শেষ পরিণতি হতে পারে কিডনি ও লিভারের ত্বক, ফুসফুস ও মূত্রথলির ক্যান্সার ও কিডনির কাজ ধীরে কম আসে।

চর্ম রোগ সারানোর উপায়

এবার আমরা জেনে নিব চর্ম রোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে।অনেক চর্মরোগে চুলকানি, শুষ্ক ত্বক বা ফুসকুড়ি হয়। প্রায়শই, আপনি ওষুধ, সঠিক ত্বকের যত্ন এবং জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে এই লক্ষণগুলি পরিচালনা করতে পারেন। যাইহোক, চিকিত্সা উপসর্গগুলি কমাতে পারে এবং এমনকি এক সময়ে কয়েক মাস ধরে উপসাগরে রাখতে পারে। চুলকানি, জ্বালাপোড়া, লাল ছোপ, ফুসকুড়ি ইত্যাদি খুব বিরক্তিকর সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। অনেক সময়ে এর ফলে ত্বকের স্বাভাবিক রঙ হারিয়ে যায়।

আর শরীরের যেকোনও জায়গার ত্বকেই এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।চর্ম রোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে জেনে নিব আজ আমরা।খাবারে অ্যালার্জি, নানা ধরনের রাসায়নিকের সংস্পর্শে আসা, পোকা মাকড়ের কামড়, চুলকানি, কুষ্ঠ রোগ, ঠান্ডা আবহাওয়া ইত্যাদি নানা কারণে ত্বকের সমস্যা হতে পারে ।চর্মরোগ ত্বককে প্রভাবিত করে বা ত্বকে না না রকম সমস্যার সৃষ্টি করে ও ছড়িয়ে পরে। সহজ কথায় চর্মরোগ ত্বকের বিভিন্ন রোগগুলিকে বুঝায়।চর্মরোগের কারন ও ধরন ভিন্ন ভিন্ন হয়। 

ত্বকে সংক্রমণের কারনে যে চর্মরোগগুলি হয় তাদের ধরন সংক্রামক এজেন্টের উপর নির্ভর করে। সাধারণত ত্বকে সংক্রমণ ঘটায় এধরণের এজেন্টগুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস,প্রোটোজোয়া, ছত্রাক ইত্যাদি।গরমের সময় ঘামাচি একটি সাধারণ সমস্যা। ঘামাচি সাধারণত তখনই হয় যখন ঘর্মগ্রন্থির মুখ বন্ধ হয়ে যায়, ঘাম বের হয় না এবং ত্বকের নীচে ঘাম আটকে যায়। এর ফলে ত্বকের উপরিভাগে ফুসকুড়িএবং লাল দানার মতো দেখা যায়।

কিছু কিছু ঘামাচি খুব চুলকায়। ঘামাচি সাধারণত এমনিতেই সেরে যায়। তবে ঘামাচি সারানোর জন্য ত্বক সবসময় শুষ্ক রাখতে হবে এবং ঘাম শুকাতে হবে।চর্ম রোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।শরীরের যে-কোনো স্থান ফাংগাস দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে।

চর্ম রোগের লক্ষণ

এবার আমরা জানবো চর্ম রোগের লক্ষণ সম্পর্কে।মানব শরীরের ত্বক বা চামড়া হলো পুরো শরীরকে সুরক্ষাদায়ক সবচেয়ে বড় অঙ্গ। ত্বকে অস্বস্তি বা বিরূপ সৃষ্টিকারী যেকোনো উপাদান থেকে ফোলাভাব, চুলকানি,জ্বালাপোড়া এবং লালচে বা ফুসকুড়ির মত, ত্বকের সংবিধানশীলতা বেড়ে যাওয়া ,আঁশ এর মত উঠে যাওয়া, র‌্যাশ বৃদ্ধি পাওয়া, ফোসকা পড়া, ইত্যাদি। এগুলোর মত চর্মরোগ দেখা যায়। 

সাধারণত উপরোক্ত কারণ সমূহের জন্য চর্মজনিত বা ত্বকজনিত রোগ দেখা দেয়।ত্বকে ঘা, উন্মুক্ত ক্ষত, পুঁজ জমা, চামড়ার রঙ পরিবর্তন, ফোঁড়ার মতো উঠা, চুলকানি ও যন্ত্রণাদায়ক চুলকানি, ফুঁসকুড়ির দাগ, লাল রঙের ফোলা দাগ বা লালচে ভাব, চামড়াচর্ম রোগের লক্ষণ সম্পর্কে জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।চর্মরোগের প্রকোপ সারাবিশ্বেই বেশি এবং চর্মরোগের কারণও অনেক। পারিপার্শ্বিক পরিবেশ এবং আমাদের দেহ এ দু'টিকে দেয়ালের মত পৃথক করে রেখেছে দেহের ত্বক।

ফলে ত্বকের নিচে অবস্থিত সম্পূর্ণ দেহের এবং ত্বকের বাইরে অবস্থিত ব্যবহার্য জিনিস ও পরিবেশের সকল প্রকার ধাক্কা প্রতিনিয়ত ত্বককেই সইতে হয়। শরীরের অভ্যন্তরীণ যে কোন রোগ, সমস্যা বা পরিবর্তনের প্রতিফলন ত্বকে চর্মরোগরূপে আত্মপ্রকাশ করতে পারে। আর তাই, ত্বককে শরীরের আয়নাও বলা হয়। অন্যদিকে, দৈনন্দিন ব্যবহার্য ও পরিধেয় বিভিন্ন জিনিসের সংস্পর্শ এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশ, আবহাওয়া ও সূর্যালোকের প্রভাব প্রথমে এবং সবচাইতে বেশি ত্বকেই পড়ে।

যা বিভিন্ন প্রকার চর্মরোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম। এছাড়াও অন্যান্য বহুবিধ কারণ রয়েছে চর্মরোগের। যেমন ত্বকে বিভিন্ন প্রকার জীবাণু সংক্রমণ (ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ফাংগাস, প্যারাসাইট ইত্যাদি), শরীরে বিশেষ কোন খাদ্য বা ওষুধ সেবনের ফলে সৃষ্ট বিরূপ বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। ব্যক্তিগত লাইফ স্টাইল ও অভ্যাস, পেশা, অতিরিক্ত চিন্তা-ভাবনা বিষণ্ণতা এবং মানসিকরোগের কারণেও অনেক চর্মরোগের সৃষ্টি হয়। আবার জন্মগতভাবে প্রাপ্তও কিছু চর্মরোগ আছে।

এছাড়া শরীরের ভেতরে আপনা আপনিই সৃষ্ট ‘অটো ইম্মুউন ডিজিজ' নামে পরিচিত কিছু কিছু রোগ ত্বকে কর্মরোগরূপে আত্মপ্রকাশ করে যার কোন কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না। চর্মরোগ দেখতে বিভিন্ন রকম হতে পারে। একেকটি চর্মরোগের লক্ষণ একেক রকম।

চর্ম এলার্জি দূর করার উপায়

এবার আমরা জানবো চর্ম এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে।কর্পূর এবং নারকেল তেল -যদি আপনার ত্বকে এলার্জি থাকে এবং সেই জায়গায় যদি চুলকানি হয় তাহলে সেখানে কাপুর এবং নারকেল তেল ব্যাবহার করতে পারেন। কাপুর এবং নারকেল তেল একসঙ্গে মিশিয়ে এলার্জির জায়গায় দিন তাহলে আপনি দ্রুত আরাম পাবেন।বহু মানুষ ত্বক এলার্জি দ্বারা আক্রন্ত হয়, যার জন্য তাদের চুলকানির বদলে দাদ, ছোল, হুশ করি ইত্যাদি হয় কিন্তু এসব নিয়ে আমাদের মাথা ব্যাথা তেমন থাকে না।

কিন্তু এর পরিনাম গভীর হতে পারে। যদি ঠিক সময় এগুলির ওপর গুরুত্ব না দেওয়া হয় তাহলে নানান ত্বকের রোগ দেখা দিতে পারে। এগুলি ছাড়াও বহুবার প্লাস্টিকের ব্যাগের কোন দ্রব্য, পারফিউম, চশমা, সাবান ইত্যাদি থেকে এলার্জি হতে পারে। এলার্জি এই ধরনের কনটেক্ত ডার্মাইটিস বলা হয়।চর্ম এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।ধুলাবালি ছাড়াও কোনো বস্তুর প্রতি অতি সংবেদনশীলতার কারণেও অ্যালার্জি হতে পারে।

যেমন ধাতব অলংকার, প্রসাধনসামগ্রী, কোনো রাসায়নিক, ডিটারজেন্ট, সাবান, পারফিউম, প্লাস্টিকের তৈরি গ্লাভস বা বস্তু, গাছ, ফুলের রেণু, ওষুধ, সিনথেটিক কাপড় ইত্যাদি। এ সমস্যা জন্মগত ও পারিবারিক কারণে হতে পারে। বিশেষ বস্তুতে অ্যালার্জির ক্ষেত্রে ওই বস্তুর সংস্পর্শে এলে শরীরে হিস্টামিন, সেরোটনিন ইত্যাদি রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয়। এর ফলে ত্বকে চাকা, ত্বক লাল, চুলকানি, চোখ লাল বা চোখে চুলকানি ইত্যাদি হতে পারে।

কারও কারও শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানিও হতে পারে। নাক বন্ধ, নাক দিয়ে পানি পড়ার সমস্যাও থাকতে পারে।এলার্জির কারণে ভুগে থাকেন অনেকেই। এলার্জির যন্ত্রণা ভুক্তভোগীরাই জানেন। এলার্জি দূর করতে নানারকম প্রচেষ্টা করেন অনেকেই। সুস্বাদু সব খাবার সামনে রেখেও খেতে পারেন না শুধু এলার্জির ভয়ে। যার কারণে ভুগতে হয় পুষ্টিহীনতায়।

চর্ম রোগের ক্রিম

এবার আমরা জেনে নিব চর্ম রোগের ক্রিম সম্পর্কে।আক্রান্ত স্থানটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে এই ক্রিমটি আলতো করে উক্ত স্থানে লাগিয়ে দিন। শরীরের গোপন স্থানের ক্ষেত্রে ক্রিম লাগানোর পূর্বে গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে স্থানটি পরিষ্কার করে নিন।প্রতিদিন দুবার সকাল ও সন্ধ্যায় এটি ব্যবহার করুন, ক্ষত ভালো হয়ে যাওয়ার পরেও ৭ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করুন যাতে পরবর্তীতে আবার একই সমস্যা দেখা দিতে না পারে।

ক্লোবেটাসল প্রোপিওনেট ক্রিম বা মলমের একটি পাতলা স্তরটি আক্রান্ত ত্বকের জায়গায় প্রতিদিন দুবার প্রয়োগ করুন এবং আলতো করে এবং সম্পূর্ণভাবে ঘষুন। ক্লোবেটাসল প্রোপিওনেটের পুনরাবৃত্তি সংক্ষিপ্ত কোর্সগুলি বর্ধন নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা যেতে পারে। আরও প্রতিরোধী ক্ষতগুলিতে, বিশেষত যেখানে হাইপারকেরাটোসিস রয়েছে সেখানে পলিথিন ফিল্মের সাহায্যে চিকিৎসার ক্ষেত্রটি অন্তর্ভুক্ত করে ক্লোবেটাসলের প্রভাব বাড়ানো যেতে পারে রাতারাতি উপস্থিতি।

কেবলমাত্র সন্তোষজনক প্রতিক্রিয়া আনতে যথেষ্ট। চর্ম রোগের ক্রিম আমাদের শরীরে জন্য খুবই উপকারী।মাথার ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত জায়গাগুলিতে প্রতিদিন একবার বা দুবার ক্লোবেটাসল স্কাল্প সলিউশনের স্প্রে প্রয়োজনীয় পরিমাণে প্রয়োগ করুন এবং আস্তে আস্তে ঘষুন প্রয়োগ করা মোট ডোজ সাপ্তাহিক ৫০ মিলির বেশি হওয়া উচিত নয়। যদি প্রয়োজন হয় তবে ক্লোবেটাসল স্কাল্প সলিউশনটি আঙ্গুলের টিপস ব্যবহার করে মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করা যেতে পারে।

আপনার ত্বকেও কালশিটে এবং স্ফীত হয়, তাহলেএকজন জিপি একটি টপিকাল কর্টিকোস্টেরয়েড একটি ক্রিম বা মলম সরাসরি আপনার ত্বকে প্রয়োগ করা লিখে দিতে পারেন যা দ্রুত প্রদাহ কমাতে পারে। যখন ফার্মাসিস্ট বা ডাক্তারের নির্দেশ অনুসারে ব্যবহার করা হয়।

চর্ম রোগের ঔষধের নাম

এবার আমরা জানবো চর্ম রোগের ঔষধের নাম সম্পর্কে।চর্মরোগ ত্বককে প্রভাবিত করে বা ত্বকে না না রকম সমস্যার সৃষ্টি করে ও ছড়িয়ে পরে। সহজ কথায় চর্মরোগ ত্বকের বিভিন্ন রোগগুলিকে বুঝায়। চর্মরোগের কারন ও ধরন ভিন্ন ভিন্ন হয়। ত্বকে সংক্রমণের কারনে যে চর্মরোগগুলি হয় তাদের ধরন সংক্রামক এজেন্টের উপর নির্ভর করে। সাধারণত ত্বকে সংক্রমণ ঘটায় এধরণের এজেন্টগুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস,প্রোটোজোয়া।

ছত্রাক (ফাঙ্গাস) ইত্যাদডায়াবেটিস, লুপাস,স্ট্রেস ইত্যাদি রোগ ও গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন চর্মরোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাছাড়াও অ্যালার্জি, অটোইমিউন প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি কারনেও চর্মরোগ দেখা দেয়। চর্ম রোগের ঔষধের নাম আমাদের জানা জরুরী।আবার হরমোনের ভারসাম্য, ডায়াবেটিস, দুর্বল রোগপ্রতিরোধচর্মরোগ হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। চর্ম রোগের অনেকগুলো প্রকারভেদ রয়েছে। ত্বক সাধারণত ছত্রাকের আক্রমণে পড়ার কারণে চর্মরোগ সৃষ্টি হয় । 

মূলত কেরাটির নামক এক ধরনের আমিষ আমাদের শরীর থেকে ধ্বংস হয়ে গেলে ত্বকের ক্ষতি হওয়া শুরু হয় ।মানুষের শরীরে চর্ম রোগ হওয়ার পেছনে অনেকগুলো কারণ দায়ী। বিভিন্ন মানুষের শরীরে চর্ম রোগ হওয়ার জন্য আলাদা আলাদা কারণ থাকে।আমাদের শরীরে যখন চর্ম রোগ হয় তখন আমরা নানাভাবে দূর করার চেষ্টা করি । চর্মরোগ আমাদের স্বাভাবিক জীবন যাপনকে অনেকটাই ব্যাহত করে। চর্ম রোগের অস্থিতিশীল চুলকানির কারণে ।
আমরা স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারি না। তাই উক্ত কারণ থেকে পরিত্রাণের জন্য আমাদের ঔষধ খাওয়া বাধ্যতামূলক।সালোবেট মলম, সরাইসিস‌ প্লানাস ,লিকেন‌ ফানজিডাল-HC আর এগুলোই হচ্ছে চর্ম রোগের ঔষধের নাম।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে গেলাম চর্ম রোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে।অনেক চর্মরোগে চুলকানি, শুষ্ক ত্বক বা ফুসকুড়ি হয়। প্রায়শই, আপনি ওষুধ, সঠিক ত্বকের যত্ন নেওয়ার উচিত আমাদের।তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনেরা আমাদের পোস্ট গুলো। মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং এইরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#