মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায় - পেটের মেদ কমানোর খাবার তালিকা

আসসালামুয়ালাইকুম বন্ধুরা আজকে আমরা জানবো মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায় সম্পর্কে।অতিরিক্ত না খেয়ে ফেলার জন্য ধীরে ধীরে খাবার খাওয়া এবং খাওয়ার সময় খাবারের প্রতি লক্ষ্য দিতে হবে আমাদের। জেনে নিই মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায় সম্পর্কে। বন্ধুরা চলুন জেনে নেওয়া যাক মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায় সম্পর্কে।
মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায় - পেটের মেদ কমানোর খাবার তালিকা
আমরা যদি কোনো বেলার খাবার বাদ দেওয়ার অভ্যাস থাকে। তাহলে এখন থেকেই তা বদলে ফেলার চেষ্টা করতে হবে।অতিরিক্ত না খেয়ে ফেলার জন্য ধীরে ধীরে খাবার খাওয়া এবং খাওয়ার সময় খাবারের প্রতি পূর্ণ নজর দিতে হবে।তো চলুন জেনে নেওয়া যাক মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায় -পেটের মেদ কমানোর খাবার তালিকা সম্পর্কে।

ভূমিকা

পেটের অতিরিক্ত মেদ বা ভুঁড়ি অনেকের জন্যই একটি অস্বস্তিকর বিষয়। ছোট ছোট অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসের কারণে আমাদের পেটে মেদ জমে। পেট ছাড়াও শরীরের অন্যান্য স্থানে মেদ জমার অন্যতম কারণ এই অভ্যাসগুলো। এই অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো এড়ানো গেলে শুধুমাত্র পেটের মেদ নয়, বরং কোমরের মেদ, মুখের চর্বি, উরুর মেদ, নিতম্বের মেদ কমানো সম্ভব।দ্রুত খাবার খেলে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার সম্ভাবনা থাকে, কারণ পেট ভরে যাওয়ার খবরটি ।

পাকস্থলী থেকে হয়তো অত দ্রুত ব্রেইনে নাও পৌঁছাতে পারে।অতিরিক্ত ক্যালরি খেয়ে ফেলা এড়ানো সম্ভব।তবে কোনো কারণে যদি খুব দ্রুত খেতেই হয়, তাহলে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার প্লেটে নিয়ে সেটুকুই খেয়ে শেষ করুন। এতে বাড়তি খাবার খাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।আর এগুলোই হচ্ছে মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায়।মেদ কমাতে তাই মানসিক চাপকে সময়মতো ও সঠিকভাবে মোকাবেলা করা গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, পছন্দের কাজ করা।

মেডিটেশন ও প্রয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে মানসিক চাপকে মোকাবেলা করতে হবে।অতিরিক্ত চিন্তা ও কম উদ্যোগের ফলেও কোমরের চারপাশে বা পেটে মেদ জমতে পারে। তাই ভুঁড়ি কমাতে অবশ্যই চিন্তামুক্ত জীবনযাপন করতে হবে আমাদের।কমাতে না খেয়ে খালি পেটে থাকেন অনেকে। সেটি খুবই ভুল ধারণা। অল্প অল্প করে বারবার খান। নয়তো হিতে বিপরীত হবে।তলপেটের মেদ কমানোর সবচেয়ে দ্রুততম উপায় হলো উচ্চমাত্রার প্রোটিন ও ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।
সারাদিনে আমরা যেসব খাবার খাই, আমাদের শরীরে তা থেকেই শক্তি আসে। কিন্তু আমরা বেশিরভাগ সময়েই উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেয়ে ফেলি। এদিকে কাজ করি অফিসে বসে থেকে। কোনোরকম শারীরিক কসরতও করা হয় না। এর ফলে সেই অতিরিক্ত খাবার, ফ্যাট বা গ্লুকোজ-এর আকারে শরীরে জমে যায়। অনেকসময় জিমে গিয়ে, ডায়েট কন্ট্রোল করেও কোনো লাভ হয় না।মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায় এগুলো।

মহিলাদের পেটের মেদ ভুঁড়ি কমানোর উপায়

এবার আমরা জানবো মহিলাদের পেটের মেদ ভুঁড়ি কমানোর উপায় সম্পর্কে।মেদহীন সুস্থ শরীর পেতে পরিমিত আহার, নিয়মিত ব্যায়ামের কোনো বিকল্প নেই।খাওয়ার সময়ে পেটে একটু জায়গা রেখে খান। খাবার ভালো হজম হবে। অতিরিক্ত ক্যালোরির সমস্যাও হবে না।দ্রুত খাবার খেলে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার সম্ভাবনা থাকে, কারণ পেট ভরে যাওয়ার খবরটি পাকস্থলী থেকে হয়তো অত দ্রুত ব্রেইনে নাও পৌঁছাতে পারে।অতিরিক্ত ক্যালরি খেয়ে ফেলা এড়ানো সম্ভব।

তবে কোনো কারণে যদি খুব দ্রুত খেতেই হয়, তাহলে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার প্লেটে নিয়ে সেটুকুই খেয়ে শেষ করুন। এতে বাড়তি খাবার খাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।আর এগুলোই হচ্ছে মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায়।মেদ কমাতে তাই মানসিক চাপকে সময়মতো ও সঠিকভাবে মোকাবেলা করা গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, পছন্দের কাজ করা, মেডিটেশন ও প্রয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে মানসিক চাপকে মোকাবেলা করতে হবে।

অতিরিক্ত চিন্তা ও কম উদ্যোগের ফলেও কোমরের চারপাশে বা পেটে মেদ জমতে পারে। তাই ভুঁড়ি কমাতে অবশ্যই চিন্তামুক্ত জীবনযাপন করতে হবে আমাদের।কমাতে না খেয়ে খালি পেটে থাকেন অনেকে। সেটি খুবই ভুল ধারণা। অল্প অল্প করে বারবার খান। নয়তো হিতে বিপরীত হবে।তলপেটের মেদ কমানোর সবচেয়ে দ্রুততম উপায় হলো উচ্চমাত্রার প্রোটিন ও ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।সারাদিনে আমরা যেসব খাবার খাই, আমাদের শরীরে তা থেকেই শক্তি আসে।

কিন্তু আমরা বেশিরভাগ সময়েই উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেয়ে ফেলি। এদিকে কাজ করি অফিসে বসে থেকে। কোনোরকম শারীরিক কসরতও করা হয় না। এর ফলে সেই অতিরিক্ত খাবার, ফ্যাট বা গ্লুকোজ-এর আকারে শরীরে জমে যায়।এই অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো এড়ানো গেলে শুধুমাত্র পেটের মেদ নয়, বরং কোমরের মেদ, মুখের চর্বি, উরুর মেদ, নিতম্বের মেদ কমানো সম্ভব।

দ্রুত খাবার খেলে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার সম্ভাবনা থাকে, কারণ পেট ভরে যাওয়ার খবরটি পাকস্থলী থেকে হয়তো অত দ্রুত ব্রেইনে নাও পৌঁছাতে পারে। তো বন্ধুরা আজ আমরা জেনে গেলাম মহিলাদের পেটের মেদ ভুঁড়ি কমানোর উপায়।

তল পেটের চর্বি কমানোর উপায়

এবার আমরা জানবো তল পেটের চর্বি কমানোর উপায় সম্পর্কে।প্রথমে যদি জীবন যাপনে যাই, তাহলে বলব, সময়মতো ঘুমাতে হবে, সময়মতো ঘুম থেকে উঠতে হবে। ভোরে ঘুম থেকে উঠতে চেষ্টা করতে হবে।ওঠার পর সকালে খালি পেটে কুলি না করে এক থেকে দুই গ্লাস পানি পান করবেন। কারণ, মুখে যে লালা আছে সেটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সক্ষম এবং আমাদের দেহেই অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। আমরা যদি একটু নিয়ম মেইনটেইন করি, তাহলে আমরা সুস্থ থাকব।

এবং তলপেটের মেদও কমতে সাহায্য করবে।তার পাশাপাশি অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার বর্জন করতে হবে। কারণ, কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার পরবর্তী সময়ে ফ্যাটে পরিণত হয়। তাই এ খাবার বর্জন করাই ভালো এবং চর্বি জাতীয় খাবার, তৈলাক্ত খাবার, ফাস্ট ফুড, জাঙ্ক ফুড, যেগুলো ডুবো তেলে ভাজা খাবার; এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য অনেক অপকারী।পেটের মেদ কমাতে খাবার থেকে চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট বাদ দিতে হবে।

অস্বাস্থ্যকর খাবার থেকে আসে অতিরিক্ত ক্যালরি, যা থেকে শরীরে চর্বি জমার একটা ক্ষেত্র তৈরি হয়। তাই মেদ কমাতে কোন কোন সময়ে আপনি আনমনে খাবার খান সেটা খুঁজে বের করতে হবে। প্রচুর পরিমাণে ফল ও শাকসব্জি খান। এতে পুষ্টি ও ভিটামিনের পরিমাণ বেশি থাকায় শরীরে খিদে মেটাবে, এবং অসময়ের খিদে কমাতে সাহায্য করবে।

বাইরের খাবার যত সম্ভব কম খান। ফলে তা থেকে সমস্যা বাড়ার সম্ভাবনা থাকবে না। এবং বাড়তি চর্বি জমা বন্ধ হবে।সকালে উঠেই ব্যায়ম করুন। এতে শরীর ভালো থাকে ও শরীরের মেদের পরিমাণ কমে যায়। তাই সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ব্যায়ম করা অভ্যাস করুন। আর এগুলোই তল পেটের চর্বি কমানোর উপায়।

পেটের মেদ কমানোর খাবার তালিকা

এবার আমরা জেনে নিব পেটের মেদ কমানোর খাবার তালিকা সম্পর্কে।কাজুবাদাম দীর্ঘক্ষণ পেট ভর রাখার জন্য ত্বক মসৃনকারী ভিটামিন ই ও আমিষ সমৃদ্ধ কাজুবাদাম এক মুঠোই যথেষ্ঠ।মটরশুটি নিয়মিত মটরশুটি খেলে চর্বি কমে, হজম ক্ষমতা বাড়ে, শরীরের মাংসপেশীরও বিকাশ ঘটে।শরীরের বাড়তি সোডিয়াম সরিয়ে একটি লম্বা সময়ের জন্য ক্ষুধাহীন থাকতে সহায়তা করে।ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সুস্বাদু এ ফলের প্রতি এক কাপে রয়েছে ১০০ ক্যালোরি।

পছন্দের তারকাদের মতো সুন্দর শরীর গড়তে নাস্তায় তরমুজ রাখুন।নিয়মিত মটরশুটি খেলে চর্বি কমে, হজম ক্ষমতা বাড়ে, শরীরের মাংসপেশীরও বিকাশ ঘটে। দীর্ঘ সময় ক্ষুধাহীন থাকার জন্য মটরশুটি বেশ কার্যকরী।সবুজ শাক-সবজি দিয়ে প্লেট ভর্তি রাখতে হবে। ভাতের চেয়ে শাক-সবজির পরিমাণ বেশি হলেও সমস্যা নেই। বিভিন্ন অত্যাবশ্যক ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ সবুজ শাক-সবজি চর্বি কমায়। এছাড়া শরীরে পানি ধরে রাখতেও সহায়ক শাক-সবজি।

শশা খুবই ঠাণ্ডাজাতীয় খাদ্যশস্য। শশা একটি অত্যন্ত কম ক্যালোরিযুক্ত খাদ্য। একটি শশাতে মাত্র ৪৫ ক্যালোরি থাকে। শরীরের মেদ কমাতে খুবই কার্যকরী শশা।ওজন কমাতে ওট খুবই কার্যকরী। কম ক্যালরিযুক্ত এ ফল শরীরে ধীরে ধীরে শক্তি যোগায়। আমাদের প্রতিদিন পান করতে হবে বেশি পরিমাণে পানি। বেশি পানি খেলে পেট বেড়ে যাবে-এমন কোনো আশঙ্কাই নেই।

আঁশযুক্ত মিষ্টি ফল আপেল পেট ভরপূর্ণ রাখে। অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ না করে পরিমিত আপেল খেতে হবে।মেদযুক্ত পেট কমাতে খুবই দরকারি পিপারমেন্ট। চায়ের সঙ্গে পিপারমেন্ট মিশিয়ে খাওয়া উত্তম পন্থা।পেটের মেদ কমানোর খাবার তালিকা এগুলো রাখলে আমাদের পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করে থাকে।

ব্যায়াম ছাড়া পেটের মেদ কমানোর উপায়

এবার আমরা জানবো ব্যায়াম ছাড়া পেটের মেদ কমানোর উপায় সম্পর্কে।শরীরচর্চা ছাড়াই ওজন কমানোর জন্য গরম জল পান করলে ভাল ফল পাবেন। পেটে অবাধ্য ফ্যাটকে নির্মূল করতে প্রতিদিন সকালে উঠে অল্প গরম জল খেতে পারেন। অন্তত ২-৩ গ্লাস গরম জল খাওয়া উচিত। গরম জল খাওয়া এমনিতেই শরীরের জন্য দারুণ উপকারী।এক গ্লাস গরম পানিতে অর্ধেকটা লেবু চিপে নিন, এতে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে নিন। চিনি দেবেন না। 

এবার পান করুন সকালে ঘুম থেকে উঠেই আর রাতে ঘুমুতে যাবার ঠিক আগে। এটি আপনার দেহের বাড়তি মেদ ও চর্বি কমাতে সব চেয়ে ভালো উপায়।প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় এক বাটি ভর্তি ফল ও সবজি খাবার চেষ্টা করুন। এতে আপনার শরীর পাবে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, মিনারেল ও ভিটামিন। আর এগুলো আমাদের রক্তের মেটাবলিজম বাড়িয়ে পেটের চর্বি কমিয়ে আনবে খুব সহজেই।অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত মাংস যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।

এর বদলে বেছে নিতে পারেন কম তেলে রান্না করা চিকেন।প্রতিদিন প্রচুর পানি পান করার ফলে এটা আপনার দেহের মেটাবলিজম বাড়ায় ও রক্তের ক্ষতিকর উপাদান প্রস্রাবের সঙ্গে বের করে দেয়। মেটাবলিজম বাড়ার ফলে দেহে চর্বি জমতে পারে না ও বাড়তি চর্বি ঝরে যায়।পেটের মেদ কমাতে চাইলে অবশ্যই প্রয়োজনের চেয়ে কম খাবার খেতে হবে।

খাবার বেশি সময় নিয়ে খেলে একসময় অল্প খাবারেই আপনার ক্ষুধা মিটে যাবে। তাই অল্প খাবার নিয়ে তা বেশি সময় ধরে চিবিয়ে খান। এটি আপনার খাবারকে সহজেই হজম করতে অনেক বেশি সাহায্য করবে। খাবার বেশি হজম হলে আপনার পেটে অতিরিক্ত চর্বিও জমবে না।ব্যায়াম ছাড়া পেটের মেদ কমানোর উপায় এগুলো।

ওজন কমানোর খাবার তালিকা

এবার আমরা জেনে নিব ওজন কমানোর খাবার তালিকা সম্পর্কে।সবুজ চা পানীয় হিসাবে পান করুন। সবুজ চা ওজন কমাতে সহায়ক।সকালে ঘুম থেকে উঠে – ঘুম থেকে উঠে কমপক্ষে দু-গ্লাস পানি পান করুন, যদি সম্ভব হয় তাহলে এক লিটার পানি পান করতে পারেন।যদি হাল্কা গরম পানি হয় তাহলে শরীরের পক্ষে ভাল হয়।পাঁচ থেকে দশটি কাজুবাদাম, কফি বা সবুজ চা বা আদা, পুদিনা, দারুচিনি, এলাচ ,চা, চিনি ছাড়া পান করতে হবে।

একটি বাটি নিরামিষ সব্জির স্যুপ, একটি বাটি সালাদ, বা একটি বড় বাটি পেঁপে। এক বাটি সব্জির তরকারি রসুন এবং পিয়াজ দিয়ে। তিনটে ডিমের সাদা অংশ বা ১৫০ গ্রাম মুরগির মাংস বা লেগপিস।সাধারণ ওটসের সাথে পেঁয়াজ, রসুন, দারুচিনি, একটু গোলমরিচ এবং লবণ যোগ করুন। সবজিও যোগ রাখতে পারেন। যদি সম্ভব হয়, ব্রোকলি বা কর্ণফ্লেক্স এবং ডবল টন দুধ অথবা যদি আপনি নিরামিষ ভোজন না করেন তবে তিন বা চারটি ডিমের সাদাঅংশ যোগ করতে পারেন। 

চিনি ছাড়া লেবুর জল। তবেডিম খাওয়ারআগে লেবুর জল পান করুন। কখনও কখনও আপনি ব্রেকফাস্টেদইয়ের সাথে সেদ্ধ আলু খেতে পারেন।এর মধ্যেসবুজ ধনে পাতা যোগ করতে পারেন।এটি অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করে। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, গ্রিন-টি এক দিনে ৭০ ক্যালোরি পর্যন্ত ফ্যাট বার্ন করে। তার মানে নিয়মিত গ্রিন টি পানের মাধ্যমে বছরে ৭ পাউন্ড পর্যন্ত ওজন কমানো সম্ভব।

ডায়েট প্ল্যানে স্ন্যাকসের লিস্টে চোখ বন্ধ করে যোগ করতে পারেন এই পেস্তা বাদাম। পেস্তা বাদাম হচ্ছে পারফেক্ট স্ন্যাক, কারণ এতে আছে হেলদী ফ্যাট, প্রোটিন তা আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে।নিয়মিত খাদ্য অভ্যাসের সাথে অলিভ অয়েল যোগ করেও কমাতে পারেন অতিরিক্ত ওজন।
অলিভ অয়েল মিশিয়ে আপনি যেমন সালাদের গুণকে বাড়িয়ে নিতে পারেন কয়েক গুণ, তেমনি ওজনটাও রাখতে পারেন নিয়ন্ত্রণে।ওজন কমানোর খাবার তালিকা এগুলো রাখলে আমরা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি।

শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুরা আজকে আপনাদের আমরা জানলাম মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায় সম্পর্কে। আমাদের মহিলাদের সবসময় সতর্ক থাকতে হয় কারণ অতিরিক্ত মেদ ভুঁড়ি আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর।অতিরিক্ত ওজন স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।এটি আরও নানা রোগব্যাধির জন্য দায়ী। শরীরের ওজন যদি উচ্চতার মাত্রা ছাড়িয়ে যায়।

তখন মানুষের সুস্থতা বা সৌন্দর্য বলতে কিছুই থাকে না। তাই আমাদের মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায় সম্পর্কে জানাটা গুরুত্বপূর্ণ।তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে উপকৃত হলে আমাদের আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#