শাপলা ফুল কখন ফুটে - শাপলা ফুলের বৈশিষ্ট্য

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা, আমরা জেনে নেব শাপলা ফুল কখন ফুটে ।আমরা সকলেই জানি বাংলাদেশের জাতীয় ফুল হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে সাদা শাপলা ফুল। তাই শাপলা ফুল আমাদের পরিচিত একটি ফুল। তো জেনে নেওয়া যাক শাপলা ফুল কখন ফুটে। আজকের পোস্টে আলোচনা করব আমরা শাপলা ফুল কখন ফুটে সে সম্পর্কে।
শাপলা ফুল কখন ফুটে - শাপলা ফুলের বৈশিষ্ট্যশাপলা সপুষ্পক উদ্ভিদটি পরিবারের এক প্রকার জলজ উদ্ভিদ। আমরা সকলে জানি সাদা শাপলা ফুল বাংলাদেশের জাতীয় ফুল হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এর জলজ উদ্ভিদটি সাধারণত পানিতে জন্ম নেয়।তো বন্ধুরা জেনে নেওয়া যাক শাপলা ফুল কখন ফুটে-শাপলা ফুলের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।

ভূমিকা

শাপলা ফুল অনেক রঙের হলেও কেবল সাদা শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুলের মর্যাদা পেয়েছে।এ পরিবারভূক্ত সকল উদ্ভিদই শাপলা নামে পরিচিত। সাদা শাপলা ফুল বাংলাদেশের জাতীয় ফুল। এই ফুল সাধারণত ভারত উপমহাদেশে দেখা যায়।শাপলা ফুল কখন ফুটে ওঠে সে জেনে নিই আমরা।সাদা শাপলা হলো বাংলাদেশের জনগণের প্রতীক। এটা বিশ্বাস করা হয় যে শাপলার সাদা রং আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে আর পাপড়িগুলোর মতো দেশের মানুষকে একত্রিত করে।

তাই শাপলা ফুল অনেক রঙের হলেও কেবল সাদা শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুলের মর্যাদা পেয়েছে। বাংলাদেশের পয়সা, টাকা ও দলিলপত্রে জাতীয় ফুল শাপলা বা এর জলছাপ আঁকা থাকে।শাপলা ফুলের নাম মনে হতেই একরাশ ভালোবাসা ছুঁয়ে যায় অন্তরজুড়ে। গর্বিত মনে হয় নিজেকে। আমার ধারণা আমাদের দেশের সবারই কম-বেশি এমন হয়। কারণ শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুল। এ কারণে শাপলা পৃথিবীর সেরা ফুল বলে মনে হয়। শাপলা ফুলের প্রতি আমাদের ভালোবাসা অপরিসীম।

শাপলা ফুল কখন ফুটে সে সম্পর্কে জেনে নিব আজ আমরা।শাপলা ফুল আমাদের দেশের পুকুর, হাওড়-বাওড়, নদী-নালা ও হ্রদে জন্মে। এই ফুল সাধারণত ভারত উপমহাদেশেই বেশি দেখা যায়। শাদা শাপলা আমাদের জাতীয় ফুল। এই ফুল অনেক রঙের হলেও শুধুমাত্র শাদা শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুলের মর্যাদা পেয়েছে।শাপলা বিভিন্নভাবে রান্না করে খাওয়া হয় আমাদের দেশে। বিশেষ করে ইলিশ ও চিংড়ি মাছের সাথে রান্না করলে অতুলনীয় স্বাদ লাগে খেতে।
শাপলার ডাঁটা ছোট করে কেটে চিংড়ি মাছ আর নারকেল বাটা দিয়ে মাখা মাখা ঝোল করে রান্না করা হয়। এর ডাঁটা ছোট করে কেটে শুধু নারকেল কোরা দিয়ে ভাজি করলেও চমৎকার স্বাদ লাগে খেতে। শাপলার ডাঁটা একটু লম্বা করে কেটে ইলিশ মাছ দিয়ে ঝোল করে খেতেও খুব স্বাদের।

শাপলা ফুল কোথায় হয়

এবার আমরা জানবো শাপলা ফুল কোথায় হয় সে সম্পর্কে। শাপলা ফুল আমাদের দেশের পুকুর, হাওড়-বাওড়, নদী-নালা ও হ্রদে জন্মে। এই ফুল সাধারণত ভারত উপমহাদেশেই বেশি দেখা যায়। শাদা শাপলা আমাদের জাতীয় ফুল। এই ফুল অনেক রঙের হলেও শুধুমাত্র শাদা শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুলের মর্যাদা পেয়েছে। বাংলাদেশের পয়সা, টাকা, দলিলপত্রে জাতীয় ফুল শাপলার জলছাপ আঁকা থাকে। শাদা শাপলা ফুলের অনেক জাত আছে। এই ফুল একসময় অত্যন্ত সুলভ ছিল।

এই কারণে বাংলাদেশের জাতীয় ফুল হিসেবে ।শাদা শাপলা ফুলের প্রজাতি বেছে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে অধিক জনসংখ্যার কারণে, জলাশয় কমে যাওয়ায় এই উদ্ভিদ দুর্লভ হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ ছাড়াও এই ফুল থাইল্যান্ড ও মিয়ানমারে দেখা যায়। শুধু তাই নয়, ভারত, শ্রীলংকা, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, তাইওয়ান ইত্যাদি দেশের পুকুর ও হ্রদেও এই ফুল প্রচুর দেখা যায়। শ্রীলংকার জাতীয় ফুলও শাপলা। তবে শাদা শাপলা নয়, নীল শাপলা।

শ্রীলংকায় এই ফুল নীল মাহানেল নামে পরিচিত। নর্থ আমেরিকা, সাউথ আমেরিকা, ইউরোপ এবং অস্ট্রেলিয়ার কিছু এলাকায়ও বিভিন্ন রঙের শাপলা জন্মে।শাপলা ফুল কোথায় হয় তা আমরা জেনে নিব।শাপলা ফুল এই উদ্ভিদ প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। থাইল্যান্ড ও মায়ানমারে এই ফুল পুকুর ও বাগান সাজাতে খুব জনপ্রিয়। সাদা শাপলা বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, ইয়েমেন, তাইওয়ান, ফিলিপাইন, কম্বোডিয়া, লাওস।

থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মিয়ানমার প্রভৃতি দেশের পুকুর ও হ্রদে দেখা যায়।শাপলা ফুল কোথায় হয় তা আমরা জানলাম।শাপলা ফুলের রং বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। কোনোটা সাদা, কোনোটা লাল আবার কোনোটা বেগুনি রঙেরও হয়ে থাকে। তবে সাদা রঙের ফুলই আমাদের দেশের জাতীয় ফুল।

শাপলা ফুল কখন ফুটে

এবার আমরা জেনে নিব শাপলা ফুল কখন ফুটে সে সম্পর্কে।প্রায় বছরের সব সময় শাপলা ফুটতে দেখা যায় তবে বর্ষা ও শরৎ এই উদ্ভিদ জন্মানোর শ্রেষ্ঠ সময়।স্বাভাবিকভাবে আষাঢ় মাসে গোটা বিল এলাকা পানিতে ভরে থাকে, ভাদ্র মাসের দিকে প্রাকৃতিকভাবে শাপলার লতা-পাতাগুলো বেড়ে উঠতে শুরু করে। আর শ্রাবণের শেষ দিকে এসে ফুল ফুটতে শুরু করে। আশ্বিনের মাঝামাঝি গিয়ে শাপলা ফুলের আকার যেমন বড় হয় ঠিক সেরকম লাল শাপলাতে বিল ভরে যায়।

বিলের নৌকার মাঝি জব্বার মিয়া জানান, ছুটির দিনে এ বিল এলাকায় দর্শনার্থীদের ভিড় বেশি থাকে। আর প্রাকৃতিক কারণে শাপলার বিলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে ভোরেই এখানে থাকতে হবে। কারণ সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে শাপলা ফুল নিজেকে মেলে ধরতে শুরু করে। আর সূর্য প্রখর হলে ধীরে ধীরে গুটিয়ে নেয় নিজেকে। যারা এ বিষয়ে জানেন, তারা ভোরেই চলে আসেন।শাপলা ফুল কখন ফুটে ওঠে সে সম্পর্কে জেনে নিই।

স্বাভাবিকভাবে আষাঢ় মাসে গোটা বিল এলাকা পানিতে ভরে থাকে, ভাদ্র মাসের দিকে প্রাকৃতিকভাবে শাপলার লতা-পাতাগুলো বেড়ে উঠতে শুরু করে। আর শ্রাবণের শেষ দিকে এসে ফুল ফুটতে শুরু করে। আশ্বিনের মাঝামাঝি গিয়ে শাপলা ফুলের আকার যেমন বড় হয়, তেমনি গোটা বিল এলাকা লাল শাপলায় একাকার হয়ে যায়।বর্ষা থেকে শরতের শেষ পর্যন্ত নদী-নালা, খাল-বিল।

জলাশয়ের নিচু জমিতে এমনি এমনিই জন্মায় শাপলা। যার গোড়া থেকে শালুক সংগ্রহ করা হয়।শাপলা ফুল বর্ষা ঋতুতে ফুটে অর্থাৎ আষাঢ় ও শ্রাবণ মাসে শাপলা ফুল দেখা যায়।এই ফুল্ সাধারণত হাওড়-বিল বা দিঘিতেশাপলা 

ফুলের বৈশিষ্ট্য

এবার আমরা শাপলা ফুলের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে চলেছি।শাপলা ফুল নানা রঙের দেখা যায় যেমনঃ গোলাপী, সাদা, নীল, বেগুনি ইত্যাদি। এই ফুলে ৪-৫টি বৃতি থাকে ও ১৩-১৫টি পাপড়ি থাকে। ফুলগুলো দেখতে তারার মত মনে হয়। কাপের সমান বৃতিগুলো ১১-১৪ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে।শাপলা ফুল ভোর বেলা ফোটে এবং দিনের আলো বাড়ার সাথে সাথে পাঁপড়ি বুজে যায়। সরাসরি কাণ্ড ও মূলের সাথে যুক্ত থাকে। শাপলার পাতা আর ফুলের কাণ্ড বা ডাটি বা পুস্পদণ্ড পানির নিচে মূলের সাথে যুক্ত থাকে।

আর এই মূল যুক্ত থাকে মাটির সঙ্গে এবং পাতা পানির উপর ভেসে থাকে। মূল থেকেই নতুন পাতার জন্ম নেয়। পাতাগুলো গোল এবং সবুজ রঙের হয় কিন্তু নিচের দিকে কালো রঙ। ভাসমান পাতাগুলোর চারদিক ধারালো হয়। শাপলা ফুলের বৈশিষ্ট্য অনেক কিছু।শাপলা ফুল দিনের বেলা ফোটে। এই ফুল সরাসরি কাণ্ডের সাথে যুক্ত থাকে। ফুলের কাণ্ড বা ডাঁটা পানির নিচে মূলের সাথে যুক্ত থাকে এবং এই মূল জলাশয়ের তলদেশের ভূমিতে যুক্ত থাকে। এর পাতাগুলো পানির উপর ভেসে থাকে। 

পাতার আকার প্রায় গোল, তবে এর একটি পার্শ্ব বিভক্ত থাকে। পাতার রঙ সবুজ, পাতার প্রান্ত ঘিরে ধারালো খাঁচ থাকে। পাতার ব্যাস প্রায় ১৫-২০ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে। এর ফুলগুলো অফুটন্ত অবস্থায় গম্বুজের মতো দেখায়। এর বাইরের দিকের রঙ সবুজাভ ধূসর। ফুটন্ত অবস্থায় এর ভিতরের সাদা পাপড়িগুলো ছড়িয়ে পড়ে।বাংলাদেশের একমাত্র মর্যাদা প্রাপ্ত জাতীয় ফুল হচ্ছে শাপলা ফুল। সাধারণত বাংলাদেশের প্রায় সকল অঞ্চলে পরিত্যক্ত হাওড়, বাঁওর, নদী, পুকুর।

এবং জলাশয়ে শাপলা ফুল ফুটতে দেখা যায় তাই শাপলা ফুলকে জাতীয় ফুলের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। শাপলা ফুল জলে জন্মায় তাই শাপলা ফুলকে জলজ উদ্ভিদ ও বলা হয়।বাংলাদেশের একমাত্র জাতীয় ফুলের মর্যাদা প্রাপ্ত ফুল হচ্ছে শাপলা ফুল। কেননা বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যক অঞ্চলে শাপলা ফুল ফুটতে দেখা যায়। যেহেতু বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যক অঞ্চলে নদী, হাওড়, পুকুর রয়েছে তাই এই ফুলের সন্ধান মেলে সব জায়াগাতে।

শাপলা ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম কি

এবার আমরা জানবো শাপলা ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম কি তা সম্পর্কে।সাদা শাপলা, শালুক বা তারা শাপলা বা কুমুদ বৈজ্ঞানিক নাম: Nymphaea nouchali সমনাম Nymphaea stellata হচ্ছে শাপলা পরিবারের Nymphaea গণের একটি জলজ উদ্ভিদ। এটি বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার জাতীয় ফুল।শাপলা ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম কি সে সম্পর্কে জেনে নিব।বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা। এর ইংরেজি নাম “Water Lily” এবং বৈজ্ঞানিক নাম “Nymphaea nouchali” । 

শাপলা Nymphaeaceae পরিবারের এক প্রকার জলজ উদ্ভিদ। এ পরিবারভূক্ত সকল উদ্ভিদই শাপলা নামে পরিচিত। বিশ্বে শাপলার প্রায় ৩৫ টি প্রজাতি আছে। শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুল হলেও এটি ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, ইয়েমেন, তাইওয়ান, ফিলিপাইন, কম্বোডিয়া, লাওস, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মায়ানমার প্রভৃতি দেশের পুকুর ও হ্রদে দেখা যায়। শাপলা ফুল অনেক রঙের হলেও কেবল সাদা শাপলা ফুলই বাংলাদেশের জাতীয় ফুল। 

শাপলার মাঝখানের গর্ভকেশর গুলো হলুদ রঙের হয়। এই ফুলে ৪ থেকে ৫ টি বৃতি ও ১৩ থেকে ১৫ টি পাপড়ি থাকে। ফুলগুলো দেখতে তারার মত মনে হয়। সবুজাভ বৃতিগুলো ১১ থেকে ১৪ সেমি লম্বা হয়ে থাকে। স্বাদু পানিতে জন্মানো এই ফুলের হালকা গোলাপি রং এর বৃন্ত অনেক লম্বা। এই বৃন্ত সবজী হিসেবেও খাওয়া হয়। পূর্ণবিকশিত শাপলা ফুলের গর্ভাশয়ে গুড়ি গুড়ি বীজ থাকে। এই বীজ ভেজে একধরনের খৈ বানানো হয় যার নাম “ঢ্যাপের খৈ”।

সারা বছর ধরেই শাপলা ফুল একটু-আধটু ফুটতে দেখা যায়। তবে বর্ষা ও শরৎ কালেই শাপলা ফুল বেশি ফোটে। বাংলাদেশের প্রায় সব জলাশয়েই সাদা শাপলা ফুল ফোটে। আর এ কারণেই এই সুন্দর সাদা শাপলা ফুল বাংলাদেশের জাতীয় ফুলের মর্যাদা পেয়েছে।

শাপলা ফুল নিয়ে কিছু কথা

এবার আমরা শাপলা ফুল নিয়ে কিছু কথা বলবো।সাদা শাপলা ফুল বাংলাদেশের জাতীয় ফুল। এই ফুল সাধারণত ভারত উপমহাদেশে দেখা যায়। হাওড়-বিল ও দিঘিতে এটি বেশি ফোটে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের কিছু জেলায় একে নাইল বা নাল বলা হয়। আমাদের বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা, শাপলা ফুল দেখতে অনেকটাই সুন্দর। বিভিন্ন জলাশয় এটি দেখা যায়, শাপলা ফুলটি অনেক সুন্দর করে পানিতে ভেসে থাকে। তবে শাপলা ফুলের চাহিদা অনেকটাই কম। 

শাপলা ফুল অন্যান্য ফুলের মত কদর না হলেও শাপলা খেতে অনেকেই পছন্দ করে। শাপলা ফুল দেখতে খুব সুন্দর এবং একে বাংলাদেশের খাবার তালিকা তে ও রাখা যায়। যাই হোক না কেন যারা ফুল পছন্দ করে। তাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা শাপলা ফুলও পছন্দ করে। কেননা শাপলা ফুল দেখতে অন্যান্য ফুলের চেয়ে অনেকটাই সুন্দর। সুন্দর সময় কাটানোর মুহূর্তে শাপলা ফুল আরো সুন্দর করে তুলে মুহূর্তটাকে।শাপলা ফুল নিয়ে কিছু কথা আছে যা আমাদের জানা নেই।

তো চলুন আজকে আমরা জেনে নিই।সাদা শাপলা হলো বাংলাদেশের জনগণের প্রতীক। এটা বিশ্বাস করা হয় যে শাপলার সাদা রং আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে আর পাপড়িগুলোর মতো দেশেরমানুষকে একত্রিত করে। তাই শাপলা ফুল অনেক রঙের হলেও কেবল সাদা শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুলের মর্যাদা পেয়েছে। 
বাংলাদেশের পয়সা, টাকা ও দলিলপত্রে জাতীয় ফুল শাপলা বা এর জলছাপ আঁকা থাকে।শাপলা ফুল দেখতে অনেক সুন্দর এবং আকর্ষণীয় হয়ে থাকে। যদিও প্রত্যেক মানুষ ফুল পছন্দ করে করে থাকে।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা পরিচিত হলাম। বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা সাথে।সাদা শাপলা হলো বাংলাদেশের জনগণের প্রতীক। এটা বিশ্বাস করা হয় যে শাপলার সাদা রং আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে আর পাপড়ি গুলোর মতো দেশের মানুষকে একত্রিত করে। তাই শাপলা ফুল অনেক রঙের হলেও কেবল সাদা শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুলের মর্যাদা পেয়েছে। তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে ।তাহলে এইরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#