চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - চা খাওয়ার ক্ষতিকর দিক

আমরা আজকের পোস্টটিতে জেনে নিব।চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।আমরা নিয়মিত সবুজ চা পান করলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিও কিছুটা কমিয়ে দেয়। এছাড়াও কিডনি রোগের জন্য উপকারী। হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কম থাকে।তো আমরা জেনে নিই চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা। চলুন জানা যাক চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।

চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - চা খাওয়ার ক্ষতিকর দিক
আমরা নিয়মিত চা খেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি। নিয়মিত চা খেলে আমাদের শরীরে ক্যান্সার রোগের জন্য ম্যাজিকের মতো কাজ করে থাকে।গর্ভাবস্থায় জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে তা খেলে। চা পান করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে, দেহের কোষের ক্ষয় রোধ হয়।তো‌ আজকে আমরা জেনে নিই চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - চা খাওয়ার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে।

ভূমিকা

আমাদের ক্লান্তি দূর করতে এক কাপ চা খেলে হলো।চায়ে আছে এক অভাবনীয় আকর্ষণ তা আমাদের শরীর মন দুইটাই সতেজ করে তোলে। আমাদের স্বাস্থ্য রক্ষায় চা খুব ভালো অবদান পালন করে।চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক।চায়ে পুষ্টিগুণ সামান্য হলেও এতে রয়েছে কিছু গুরুত্বপূর্ন উপাদান।একারণে চা ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।চা এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হলেও এতে রয়েছে ক্যাফেইন নামক উত্তেজক পদার্থ।চা আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী তাই তার কতটুকুতে উপকার কতটুকুতে ক্ষতি তা আমাদের জানা জরুরী।
চা খেয়ে আমাদের চররি কন্ট্রোলে রাখতে পারি এবং চা আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বটে।পোকামাকড় কামড়ালে যদি ঐ স্থান চুলকায় ও ফুলে যায় তাহলে সবুজ চায়ের পাতা দিয়ে ঢেকে দিলে আরাম পাওয়া যায়।চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতানিয়মিত সবুজ চা পান করলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিও কিছুটা কমিয়ে দেয়।রক্তে কোলেস্টোরেলের মাত্রা কমায়। ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী চা।আমরা সকালের নাস্তা বা দুপুরের খাবারের পরেও চা বা কফি পান করি।চা খাবার থেকে আয়রন শোষন করে।আশ্চর্যজনকভাবে চা ক্যানসারের মতো জটিল রোগ প্রতিরোধ করতে পারে চা।আসলে চায়ে পলিফেনল যৌগের মতো কিছু ম্যাজিক উপাদান পাওয়া যায়, যা টিউমার কোষগুলোকে পার্শ্ববর্তী অংশে ছড়িয়ে পড়তে বাধা দিয়ে থাকে।

আদা চা এর উপকারিতা

আদা চা‌ এর উপকারিতা কি জেনে নেব।আদা চা এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন খনিজ অ্যামিনো অ্যাসিড।মা রক্ত সঞ্চালনকে প্রক্রিয়া করে হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে। আমাদের কাশি হলে আদা দেওয়া চা খেলে অনেক টা সুস্থ বোধ হয়।আদা-চা পান করলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকটাই কমবে। এক কাপ আদা চায়ের কদর আমাদের অনেকের কাছেই আছে। এবং এক কাপ চায়ের সাথে আদাযুক্ত থাকলে এর উপকারিতা অনেক বাড়ে।কারণ আদায় রয়েছে জীবাণুরোধী উপাদান, যা রোগ-জীবাণু ঠেকায়। জ্বর জ্বর ভাব, গলাব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে আদা-চা।

আদা চা এর উপকারিতা অনেক।আদাতে প্রচুর ভিটামিন সি, ম্যাগনেশিয়াম ও অন্যান্য খনিজ থাকে বলে শরীরের জন্য খুবই উপকারী।মোশন সিকনেস বা গতিজনিত অসুস্থতার জন্য উপকারী হতে পারে এক কাপ আদা-চা। বাসে যাওয়ার সময় আমাদের যাদের বমি হয় তারা যদি এক কাপ আদা দেওয়া চা খায় খেয়ে যাত্রা শুরু করি। তাহলে বমি বমি ভাবটা আর হবে না কারণ আদা অনেক উপকারী।অনেক সময় খাওয়ার কারণে পেটে অস্বস্তি বা খারাপ লাগতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে এক কাপ গরম আদা চা খেয়ে নিবো।হজমপ্রক্রিয়া উন্নত করে আদা সরাসরি হজমের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।আদা-চা অবসাদ দূর করে শরীর ও মনে চাঙা ভাব আনে।

লিকার চা এর অপকারিতা

লিকার চা এর অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিব।আমরা পরিমাণের অতিরিক্ত চা পান করলে আমাদের শরীরে ক্ষতি হতে পারে।সময়ে বা উপায়ে চা পান না করলে শারীরিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঘটতে পারে।খাবার আগে বা খাওয়ার পরে পরেই চা পান করা উচিত না।এতে আমাদের শরীরে সমস্যা দেখা দিতে পারে। আমাদের শরীল থেকে চা ভিটামিন বি শোষণ করে যা আমাদের শরীরের জন্য রোগের অন্যতম কারণ হতে পারে। এবং লিকার চা আমাদের হজম প্রক্রিয়া ব্যাহত করে এবং আমাদের খিদে নষ্ট করে। এবং আমাদের অতিরিক্ত চা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।

আমরা রাতে চা খেলে ঘুমাতে পারি না যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। অতিরিক্ত চা পান করলে আমাদের শরীরের ঘআর্থ্রাইটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। যা আমাদের খাবার থেকে আয়রন শোষন করে অ্যানিমিয়া তৈরি করে। অতিরিক্ত চা ও কফি পান করলে আমাদের এগুলির প্রতি আসক্ত তৈরি হয়।একমুহূর্ত চা বা কফি ছাড়া থাকা যায় না, মাথা ব্যথা, ক্লান্তি অনুভব হয়। লিকার চা এর অপকারিতা গর্ব অবস্থায় অতিরিক্ত চা বা কফি খাওয়া ঠিক না কারণ গর্ভাবস্থায় চা খেলে তা শিশুদের উপর প্রভাব আনতে পারে। এবংখালি পেটে চা খেলে পেটে এসিড বা পেট ব্যাথা শুরু হতে পারে। তাই খালি পেটে চা খাওয়া যাবেনা।

লাল চা খাওয়ার উপকারিতা

লাল চা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেব।লাল চা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ হয়।লাল চায়ে উপস্থিত ফাইটোকেমিকালস হাড়কে শক্ত করে।তার ফলে আর্থ্রাইটিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। প্রতিদিন আমরা লাল চা খাওয়ার ফলে আমাদের হজম শক্তি বেড়ে যায়। লাল চা তে আছেটেনিস নামে একটি উপাদান, যা হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর পাশপাশি গ্য়াস্ট্রিক।লাল চা আমাদের শরীরে হওয়া নানা ধরনের ইন্টেস্টিনাল রোগ প্রতিরোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

লাল চা খাওয়ার উপকারিতা হলো লা চা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীর আর্দ্র থাকে। এবং লাল চায়ে অনেক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায় যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবং খালি পেটে চা খেলে অস্বস্তিকর মনে হয়। এতে আমরা ভেবে থাকি লাল চা খাওয়ার ফলে শরীরে ক্ষতি হচ্ছে।এখনও পরিক্ষিত সত্য না হলেও একটি সমীক্ষা থেকে জানা যায় লাল চায়ে প্রচুর উপকারি রাসায়নিক উপাদান শরীরে প্রবেশ করে। এসকল উপাদান শরীরে বিভিন্ন উপকার করে থাকে। ফলে আপনার হাড় সতেজ থাকে। আমাদের শরীরের জন্য লাল চা খুবই উপকারী।

এন্টি অক্সিডেন্টের জন্যে গ্রিন টি এর শরণাপন্ন হন। গ্রিন টি এর মধ্যে প্রচুর এন্টি অক্সিডেন্ট আছে অবশ্যই। কিন্তু লাল চা কোনো অংশেই কম যায়না। অন্তত লাল চা সহজলভ্য এবং অনেকেরই ক্রয়ক্ষমতার ভেতরে থাকে।লাল চায়ে প্রচুর উপকারি রাসায়নিক উপাদান শরীরে প্রবেশ করে। এসকল উপাদান শরীরে বিভিন্ন উপকার করে থাকে। ফলে আপনার হাড় সতেজ থাকে। আমাদের শরীরের জন্য লাল চা খুবই উপকারী।এন্টি অক্সিডেন্টের জন্যে গ্রিন টি এর শরণাপন্ন হন। গ্রিন টি এর মধ্যে প্রচুর এন্টি অক্সিডেন্ট আছে অবশ্যই। কিন্তু লাল চা কোনো অংশেই কম যায়না। অন্তত লাল চা সহজলভ্য এবং অনেকেরই ক্রয়ক্ষমতার ভেতরে থাকে।

চা  খাওয়ার নিয়ম

চা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিই। আমাদের চা খাওয়ার সময়কিছু নিয়ম অবশ্যই মেনে চলতে হবে। চা খেতে হবে চিনি ছাড়া, বা তা একান্ত সম্ভব না হলে সামান্য চিনি মেশাতে পারেন। তবে পরিমাণ যেন দিনে দুই চামচের বেশি না হয়।চায়ের সঙ্গে যদি বিস্কুট বা ভাজাভুজি খেয়ে ফেলেন একগাদা, তা হলেও হবে না। চা খাওয়ার নিয়ম দুধ দেয়া চা খেলেও কিন্তু গ্যাস্ট্রিকে সমস্যা হতে পারে।এই অভ্যাস থাকলে পেট পরিষ্কার হয়ে যাবে। তার পর খান সামান্য বাদাম বা ছোলা ভেজানো অথবা কোনো ফল। চা আমরা খাবারের পর খাবো কারণ খালি পেটে চা খেলে পেট ব্যাথা করতে পারে।

ব্রেকফাস্টের সঙ্গে চা খেলে কোনো অসুবিধা হয় না সাধারণত। এবং আমাদের খেয়াল রাখতে হবে কোনো খাবার পর পরই চা পান করা যাবে না।সবসময় দুধ এবং চিনি পরিহার করে চা পান করার চেষ্টা করুন,বিকেল বেলা চা পান করতে পারেন।

রং চা এর ক্ষতিকর দিক 

এবার আমরা জানবো রং চা এর ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে। রং চা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।চায়ের মধ্যে ট্যানিন নামের একটি উপাদান খাদ্যনালির ক্যানসারের কারণ হতে পারে। রং চা এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের জারিত হওয়াচা  প্রতিরোধে কাজ করে। নিয়মিত লাল চা খেলে আমাদের হৃদপিণ্ড ভালো রাখে।চায়ের সবচেয়ে ক্ষতিকর দিক হলো অতিরিক্ত চা পান প্রোস্টেট ক্যান্সারের কারণ হচ্ছে।চা শরীরে থায়ামিন বা ভিটামিন বি শোষণ রোধ করে যা বেরিবেরি রোগের অন্যতম কারণ।চা আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী।

সবুজ চা তে আছে ভিটামিন এ সি ই ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ও বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থ। নিয়মিত চা খেলে হৃদপিণ্ড ভালো থাকে। রং চা এর ক্ষতিকর দিক অতিরিক্ত চা খেলে রাতে ঘুম হয় না মানে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে। এবং অতিরিক্ত চা খেলে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে।চা খাওয়ার ফলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মুখের ক্যান্সার ভালো হয়। অতিরিক্ত চিন্তায় থাকলে চা খেলে অসুস্থি কম লাগবে। চায়ের মধ্যে থাকা থিওফাইলিন নামে একটি রাসায়নিক উপাদান । রং চা এর ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানলাম।

দুধ চা এর ক্ষতিকর দিক

দুধ চা এর ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জেনে নিই।যারা খুব বেশি দুধ চা পান করেন, তাঁরা ব্রণ, জিট, পিম্পল এবং ফুসকুড়িতে ভোগে থাকেন।হরমোনের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে দুধ চা খাওয়ার ফলে।দুধ চা থিওফাইলাইনের উৎপাদন কমিয়ে দিতে পারে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হয়। দুধ চা খাওয়ার ফলে পেট ফাঁপা ও ব্লোটিং শুরু হয়। এবং পুষ্টির ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এবং আমাদের স্ট্রেস ও দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দেয়। এবং আমাদের স্কিনে ব্রনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।এছাড়া গ্রিন টি, লেমন টি, হারবাল টি ইত্যাদি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হয়। দুধ চা এর ক্ষতিকর দিক অনেকই আছে।

যারা খুব বেশি দুধ চা পান করেন, তাঁরা ব্রণ, জিট, পিম্পল এবং ফুসকুড়িতে ভোগেন।হরমোনের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে। যার ফলে ব্রনর প্রাদুর্ভাব ঘটে।কোষের ক্ষতি হ্রাস করে এবং হৃদরোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে চা। চা এ এতো গুণাগুন আছে।প্রতিদিন চা পান করলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে: দুধ চা প্রায়ই কালো চা দিয়ে তৈরি হয়, যার মধ্যে ক্যাফিন থাকে।

চা খাওয়ার ক্ষতিকর দিক

এবার জেনে নিব চা খাওয়ার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে।চা খাওয়াতে কিছু অ্যান্টবায়োটিকের কার্যকরীতা হ্রাস পেতে পারে।চা অতিরিক্ত পানি করলে মাথা ঘোরাতে পারে। এবং অতিরিক্ত চা খেলে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে।অতিরিক্ত চিন্তায় থাকলে চা খেলে ঘুম নষ্ট হয়।চা খাওয়ার ফলে পেট ফাঁপা ও ব্লোটিং শুরু হয়। এবং অতিরিক্ত চা খেলে পুষ্টির উপরও খারাপ প্রভাব পড়ে।চা  এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের জারিত হওয়া।চা খাওয়ার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানলাম।চা খেলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
যেমন,ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে আরো অনেক কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে।চায়ে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন থাকে তা আমাদের মস্তিষ্কের উপর প্রভাব ফেলে। অতিরিক্ত চা খাওয়ার কারণে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে তা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। অতিরিক্ত চা পান করলে মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই বেশি বেশি করে চা পান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জানালাম চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।চা আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী তাই আমরা নিয়মিত চা খেয়ে থাকি।নিয়মিত চা খেলে হৃদপিণ্ড ভালো থাকে। আমাদের চা খাওয়ার অভ্যাস থাকলে পেট পরিষ্কার হয়ে যাবে।তো আমরা জেনে গেলাম চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।তো আপনাদের যদি আমাদের পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন আর এইরকম আরো পোস্ট পেতে। আমাদের পাশে থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#