অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা - অর্জুন গাছের ব্যবহার

আজকের আলোচ্য বিষয় অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা অর্জুন গাছের ব্যবহার সম্পর্কে। তো চলুন আজকে আমরা জেনে নিই অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা অর্জুন গাছের ব্যবহার সম্পর্কে। আর জানবোঅর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা।
অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা - অর্জুন গাছের ব্যবহার
ও অর্জুন গাছের উপকারিতা অপকারিতা ওজন গাছের ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিই। অর্জুন গাছের উপকারিতা অনেক অর্জুন গাছ আমাদের ত্বকের জন্য খুব উপকারী অর্জুন গাছের ছাল মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ব্রণ ভালো হয়ে যায়। তো আজকে আমার জেনে নেই অর্জুন গাছের উপকারিতা ও অপকারিতা অর্জন গাছের ব্যবহার সম্পর্কে।

ভূমিকা

অর্জুন গাছ ব্যবহার করে আমার ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে পারি এবং তার থেকে ব্রণ নিষ্ক্রিয় করতে পারি। অর্জুন গাছের ছাল আমরা মধু মিশিয়ে দাগ মিশিয়ে ফেলতে পারি। অর্জুন গাছের ছাল নিয়মিত ফেসপ্যাক হিসেবে প্রতিদিন ব্যবহার করতে পারেন। অর্জুন গাছবৈজ্ঞানিক নাম হল টার্মিমিনেলিয়া অর্জুন। ফিরিয়ে আনতে পারি এবং নানা ধরনের স্ক্রিন সমস্যা দূর করতে পারে।

অর্জুন গাছের অনেক উপকারিতা রয়েছে। যেমন অর্জুনের ছাড় উচ্চ রক্তচাপ কমায় এবং অর্জুনের ছাল চুলের জন্য উন্নত ও শুকনো কাশির জন্য অনেক উপকারী। শরীরে মেদ ও কমাতে পারে অর্জুন গাছের ছাল। অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করে আমরা অনেক রোগের উপশম ঘটাতে পারি। অর্জুন গাছের ছালে থাকে ক্যালসিয়াম আমার ম্যাগনেসিয়াম।

অর্জুন গাছের বৈশিষ্ট্য

অর্জুন গাছের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে নিই। অর্জুন গাছের ছাল দেখতে বৃহৎ আকৃতি গাছ ৫০ থেকে ৬০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। অর্জুন গাছের পাতাগুলোর আকারটা একটু বড় হলেও জীভের মতো সরু কিন্তু পাতার ধারগুলি খুব শুরু। দাঁত করাতের মত কিন্তু মাংসল নয়। অর্জুন গাছের ব্যবহার অংশ হচ্ছে গাছ বা মূলের ত্বক পাতাও ফল। অর্জুন গাছ হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ তৈরি ওষুধ গাছ।অর্জুন গাছের বৈশিষ্ট্য ও অর্জুন গাছের উপকারিতা ও গুনাগুন রয়েছে ব্যাপক।
এই গাছটি সব জায়গায় দেখা গেলেও আমরা খুব সহজে চিনতে পারিনা। বিভিন্ন রকম চিকিৎসায় অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করা হয়। অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করে আমরা আমাদের দেহের হার্ট এবং ফুসফুসের কাজ করে। অর্জুন গাছের রং বা কাঠের রং হালকা লালচে। অর্জুন গাছ আমরা কাঁচা ও শুকনা দুই অবস্থা করতে পারি অর্জুন গাছ সম্পূর্ণ গাছে ব্যবহার করা হয়।

অর্জুন গাছের পাতার উপকারিতা

অর্জুন এমন একটি গাছ যে গাছের পাতা থেকে শিকড় পর্যন্ত শুধু রয়েছে উপকার,অর্জুন গাছের পাতার উপকারিতা সম্পর্কে এই অর্জুন গাছের ছাল এর যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক সেরকম পাতারও কিছু গুনাগুন রয়েছে। আমাশার মতো রোগে আমরা অনেকেই ভোগে থাকি আমরা কোন ধরনের কোন রকম চিন্তা না করে

এই অর্জুন গাছের কাঁচা পাতার রস বানিয়ে যদি সে রস সেবন করি সেই ক্ষেত্রে আমাদের আমাশার মতো রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এছাড়াও শরীরের ব্যথা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম হয়ে থাকে এ অর্জুন গাছের পাতা শরবত থেকে।অর্জুন গাছের পাতার উপকারিতা শুধু এখানেই শেষ নয় এই গাছের পাতা দিয়ে জ্বালানিও বানিয়ে থাকি। এই গাছের পাতা ভালো করে শুকিয়ে জল দিলে খুব সহজে এ থেকে রান্না করা সম্ভব।

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন। অর্জুন গাছের ছাল হৃদরোগ থেকে দূরে রাখে এবং অর্জুন গাছের ছাল হার্টের সমস্যার জন্য খুব ভালো কাজ করে। এবং ত্বকের পরিচর্যা ও ক্ষত হলে ব্যবহার করা যায় হজম বাড়াতে সাহায্য করে ও মাড়ির সমস্যা দূর হয় বুক ধড়ফুর করলে ও যৌন উদ্দীপনা বাড়ায়। 

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা শুধু এখানেই শেষ নয় । এই গাছের ছাল দিয়ে আমরা বিভিন্ন ধরনের শরবত বানিয়ে খেয়ে থাকি যা শরীরের পানি শূন্যতা দূর করে এবং শরীরে ক্রান্তি দূর করে। এছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্য অন্তরকে সারিয়ে তুলতে সক্ষম এই অর্জুন গাছের ছালের পানি। এছাড়াও বিভিন্ন ঔষধি ফর্মুলায় ব্যবহার করা হয় এই অর্জুন গাছের ছল।

অর্জুন চা এর উপকারিতা

অর্জুন চা এর উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন। অর্জুন গাছে মেডিকেল গবেষণায় অর্জুন গাছের ছাল পানিতে ফুটিয়ে খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এবং অর্জুন গাছের ছাল শরীর ফিট রাখে। এবং অর্জুন চা খাওয়ার ফলে অসুখ-বিসুখ না থাকলেও নিজেকে। চাঙ্গা মনে হয় এবং জানলে আপনারা অবাক হবেন।
এখন অনলাইন অর্ডার করলেই অর্জুন চা পেয়ে যাবেন। অর্জুন চা এর উপকারিতা অনেক যা আমাদের শরীরকে চাঙ্গা করে তুলে ও রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। যদিও অর্জুন চা একটু অন্যরকম চুমুক চাই মনে হয় যে মুখটা ছোট হয়ে চলে আসে এত কস রয়েছে এ চা এ তো বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিলাম অর্জুন চায়ের উপকারিতা সম্পর্কে।

অর্জুন গুড়া খাওয়ার নিয়ম

অর্জুন গুড়া খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন। আমরা অর্জুন ছাল বেটে রস খেলে হৃদপিন্ডের বেশি শক্তিশালী হয় এবং হৃদ যন্ত্রের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এবং অর্জুন গাছের বাকলে সকালে খালি পেটে খেতে হয়। অর্জুন ছালের মিহি গুঁড়ো মধুর সাথে মিশিয়ে লাগাইলেও দাগগুলি চলে যায় এবং অর্জুনকে হৃদরোগের জন্য মহা ঔষধি বলা হয়। অর্জুন গুড়া খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে অর্জুন গাছের ছালের গুঁড়ো৪/৫ আধা পোয়া আন্দাজ করে চার থেকে পাঁচ ঘন্টা গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর ওই পানিতে আন্দাজ এক চামচ শ্বেত চন্দন মিশিয়ে খাইলে উপকার হয়।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজ আমরা জানলাম অর্জুন গাছের উপকারিতা সম্পর্কে এবং অর্জুন গাছের বৈশিষ্ট্য ও অর্জুন চায়ের উপকারিতা সম্পর্কে আরো অনেক কিছু অর্জুন গাছ ব্যবহার করে আমরা ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে পারি এবং এটা অর্জুন গাছের ছাল হৃদপিন্ডের বেশি শক্তিশালী হয় অর্জুন গাছের বৈজ্ঞানিক নাম হল টার্মিমিনেলিয়া অর্জুন। তো বন্ধুরা আমাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাদের পাশে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#