শিং মাছ পরিষ্কার করার পদ্ধতি - শিং মাছের বৈশিষ্ট্য
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা, আমরা আজকে এসেছি আপনাদের কাছে শিং মাছ পরিষ্কার
করার পদ্ধতি নিয়ে , তো চলুন বন্ধুরা আজকে আমরা খুব সুন্দর করে এই পোস্টের
মাধ্যমে জেনে নেব শিং মাছ পরিষ্কার করার পদ্ধতি , তো তার জন্য আমরা এই পোস্টটি
পুরোপুরি পড়ে জেনে নেব এই বিষয়টা আমাদের অনেকেরই অজানা শিং মাছ পরিষ্কার করার
পদ্ধতি।
বন্ধুরা আমরা আজকে যারা শিং মাছ পরিষ্কার করার পদ্ধতি সম্পর্কে বা শিং মাছ
সম্পর্কে জানি না তারা অবশ্যই এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বো এবং এই পোস্টটি
শুধু তাদেরই কাজে আসবে যারা শিং মাছ সম্পর্কে তেমন কিছুই জানে না। তো চলুন
বন্ধুরা আমরা এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পুরোপুরি পড়ে আসি আর অবশ্যই এই পোস্টটি
আমাদের পুরোপুরি করতে হবে তাছাড়া আমরা কিছুই বুঝতে পারব না।
পোস্ট সূচিপত্র :শিং মাছ পরিষ্কার করার পদ্ধতি -শিং মাছের বৈশিষ্ট্য
- ভূমিকা
- শিং মাছ পরিষ্কার করার পদ্ধতি
- শিং মাছের বৈশিষ্ট্য
- শিং মাছের ভিটামিন
- শিং ও মাগুর মাছকে জিওল মাছ বলা হয় কেন
- শেষ কথা
ভূমিকা
শিং মাছ খাল ভিড় নদী নালা ধানের ক্ষেত ইত্যাদির জায়গায় শিং মাছ পাওয়া যায়।
শিং মাছ সামনের দিক গোলাকার এবং পেছনের দিকটা হালকা চ্যাপ্টা। শিং মাছের গায়ের
রং কালো এবং যেগুলো মাছ ছোট তাদের রং লাল।
আরো পড়ুন
পেটের ক্যান্সারের লক্ষণ
শিং মাছ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে হলে আমাদের এই পার্টি আপনাদের পড়তে হবে।
তাহলে চলুন আর দেরি না করে চিনে আসি শিং মাছের কি কি গুণ রয়েছে এবং কিভাবে তা
পরিষ্কার করতে হয়। আজকে আমরা এই আর্টিকালে জানতে পারব
- শিং মাছ পরিষ্কার করার পদ্ধতি
- শিং মাছের বৈশিষ্ট্য
- শিং মাছের ভিটামিন
শিং মাছ পরিষ্কার করার পদ্ধতি
শিং মাছ পরিষ্কার করার পদ্ধতি সম্পর্কে আজকে আমরা এই আটকে গেলে মাধ্যমে জানতে
পারবো। প্রিয় পাঠ্য বন্ধুরা তাহলে চলুন আজকে আমরা জেনে আসি শিং মাছ পরিষ্কার
করার পদ্ধতি। শিং মাছ পরিষ্কার করতে গেলে আমরা অনেকেই ভয় পাই এটা কিভাবে কাটবো
কিভাবে পরিষ্কার করব সেই নিয়ে খুব দুশ্চিন্তা। এবারে দুশ্চিন্তা ছাড়াই আমরা এটি
খেলার মাধ্যমে আপনাদের জানাবো কিভাবে শিং মাছ খুব সহজে পরিষ্কার করা যায়।
প্রথমে আমাদের শিং মাছ একটি পাত্রে নিতে হবে।তারপর শিং মাছের উপর এক চামচ পরিমাণ
লবণ দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। এভাবে একটা না পাঁচ মিনিট ধরে রাখতে হবে।
তারপর মাছগুলো মরে যাওয়ার পর কেটে নেওয়ার পর মাছগুলো ভালো করে যেতে হবে। তারপর
একটা কাঁচা পেঁপে ছাড়িয়ে পেঁপের ছাল গুলো একটা ব্লেন্ডার নিয়ে ব্লান্ড করতে
হবে।
তবে পেঁপের ছাল গুলো ধোয়া যাবেনা। ব্লেন্ড করা পেঁপের ছালের ভেতর সাদা এক চামচ
ভিনেগার দিয়ে চার থেকে পাঁচ মিনিট মাছ হাত দিয়ে ভালো করে নারা চারা করতে হবে।
এভাবেই শিং মাছগুলো পরিষ্কার যায় খুব সহজে। প্রিয় পাঠ্য বন্ধুরা, এই পার্টির
মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম কিভাবে খুব সহজেই শিং মাছ পরিষ্কার করা যায়।
শিং মাছের বৈশিষ্ট্য
শিং মাছের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আজকে আমরা আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানতে পারবো। প্রিয়
পাঠ্য বন্ধুরা শিং মাছের বৈশিষ্ট্য কি সে সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের এই পার্টি
আপনাদের ভালো করে মনোযোগ সহকারে করতে হবে। তাহলে চলো না, দেরি না করে জেনেছি শিং
মাছের বৈশিষ্ট্য কি। শিং মাছ সামনে গোলাক পিছনের দিকে হালকা চ্যাপ্টা। শিং মাছের
পেট গোলাকার এদের শরীরে পাতলা ত্বক দ্বারা আবৃত। শিং মাছের মাথা ক্ষুদ্র
আকৃতির।
শিং মাছের মাথার সামনে দুইটি বায়ু থলি আছে। এবং শিং মাছের দুটোই কাটাও আছে। এদের
এক জোড়া বায়ু থলি ফুলকার ধার থেকে পশ্চাৎমুখী প্রসারিত হয়ে ফুসফুসে ন্যায় কাজ
করে। শিং মাছ দেখতে কালো তবে ছোটগুলো লাল রঙের হয়ে থাকে। প্রিয় পাঠ্য বন্ধুরা
আজকে আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারলাম যে শিং মাছের বৈশিষ্ট্য কি কি।
শিং মাছের ভিটামিন
শিং মাছের কি ভিটামিন রয়েছে সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমাদের পার্টি অনুসরণ
করতে হবে। প্রিয় পাঠ্য বন্ধুরা আজকে আমরা জানবো শিং মাছের ভিটামিন সম্পর্কে।
তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে সেই আর্টিকেল এর মাধ্যমে শিং মাসে কি ভিটামিন
রয়েছে। শিং মাছ যেখানে সেখানে পাওয়া যায় খালে বিলে নদী-নালায় ধান ক্ষেত
ইত্যাদি শিং মাছ দেখা যায়। শিং মাছ আমরা অনেকে ই কাটার ভয়ে কিংবা পরিষ্কার করার
ভয়ে খেতে পারে না।
তাছাড়া হয়তো আমাদের জানা নেই এই মাছে কি ভিটামিন রয়েছে। শক্তিশালী
শ্বাসতন্ত্রের এর ফলে এই মাছ টবে বা বালটিতে রাখলে দীর্ঘক্ষন ধরে জীবিত থাকে
থাকতে পারে। ১০০ গ্রাম শিং মাছে রয়েছে রয়েছে ১৯.২ গ্রাম প্রোটিন। তাছাড়া এই
মাছে রয়েছে ফ্যাটের পরিমাণ ৬.৪ গ্রাম।
৪০০ মিলিগ্রাম রয়েছে ফসফরাস। এই মাছে রয়েছে আয়রনের পরিমাণ প্রায় ২.১
মিলিগ্রাম। তাছাড় শিং মাছের ১৮০০০ MCG ভিটামিন C পাওয়া যায়। তাহলে প্রিয়
পাঠ্য বন্ধুরা আজকে আমরা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে জানতে পারলাম যে শিং মাছে
ভিটামিন কি কি রয়েছে।
শিং ও মাগুর মাছকে জিওল মাছ বলা হয় কেন
শিং ও মাগুর মাছকে জিওল মাছ বলা হয় কেন তা আমরা এই পার্টিতে বিস্তারিত জানাবো।
প্রিয় পাঠ্য বন্ধুরা শিং ও মাগুর মাছকে জিওল মাছ বলা হয় কেন জানতে হলে অবশ্যই
আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে
আসি শিং ও মাগুর মাছকে জিওল মাছ বলা হয় কেন। আজকে আমরা প্রথমেই জানতে চলেছি জিওল
মাছ কাকে বলে। যে মাছগুলো সহজে মরলা কিংবা রান্নার আগে পর্যন্ত জীবিত থাকে।
আরো পড়ুন ভাজা লবণ খেলে কি হয়
তাকে জিওল মাছ বলে। যেমন শিং মাছ মাগুর মাছ টাকি মাছ ইত্যাদি। এই মাছগুলো শ্বাস
নারী অনেক শক্তিশালী তার ফলে এই মাছগুলো টবে বা বালতিতে জীবিত রাখা যায়। শিংমাছ
ও মাগুর মাছ ের শ্বাসকার্য অনেক শক্তিশালী যার ফলে দীর্ঘ সময় ধরে জীবিত থাকতে
পারে। প্রিয় পাঠ্য বন্ধুরা আজকে আমরা এয়ার টিকেটের মাধ্যমে জানতে পারলাম যে সেই
শিং মাছ ও মাগুর মাছ কে জিওল মাছ বলা হয় কেন।
শেষ কথা
প্রিয় বন্ধুরা, আজকে আমাদের এই মূলত শিং অথবা অনেকের কাছে পরিচিত জিওল মাছ
বলে। আমরা অনেকে শিং মাছকে অথবা মাগুর মাছকেই জিওর মাছ হিসেবে জানি। তো আজকে
শিং মাছ নিয়ে পুরো কন্টেনে আলোচনা করা হয়েছে। শিং মাছের কত গ্রামে কতটা
প্রোটিন বা ফ্যাট রয়েছে তা পুরোটা আজ এই কন্টেনে আপনাদের মাঝে তুলে ধরা
হয়েছে।
এই আর্টিকেল পড়ে আপনারা হয়তোবা শিং মাছ সম্পর্কে অনেক তথ্য জেনে গিয়েছেন। তো
এরকম নতুন নতুন পোস্ট পেতে ফাস্ট ব্লগার আইটি ওয়েবসাইটটি মাঝে মাঝে ভিজিট
করুন। এবং শেয়ারের মাধ্যমে দেখার সুযোগ করে দিন। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন,
ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url