সুগার কমানোর ঘরোয়া উপায় - সুগার বেড়ে গেলে করণীয়
প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা আজকে আমরা জেনে নিব সুগার কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।আমরা অনেকেই সুগার নিয়ে অনেক চিন্তায় থাকি। তাই আজকে আপনাদের জানাবো সুগার কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। আজকে পোস্টটির মাধ্যমে আপনাদের জানানো হবে সুগার কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে ।
আমাদের দেশের প্রায় অর্ধেক অংশের মানুষ সুগার নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকে। আমাদের
শরীরে সুগারের লক্ষণ দেখা দিলে আমাদের শরীরে খারাপ প্রভাব পড়ে। তাই আমাদের শরীরে
সুগারের প্রভাব পড়লে তা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি
বিষয়।তো বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জানাই সুগার কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।
ভূমিকা
আমরা যদি সুগার কমাতে চাই তাহলে আমাদের নিয়মিত শরীর পরিচর্যা করা প্রয়োজন
অতিরিক্ত হয়ে গেলে আমাদের নিয়মিত হাটার একটা অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। সাইক্লিং,
সুইমিং, জগিং, দৌড়ানো এইসবও আপনার শরীরে ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে
সাহায্য করে।সুগার কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।অল্প পরিমাণে
খাবার খেতে হবে। কিন্তু বারে বারে খেতে হবে।
অর্থাৎ একবারে কখনই অনেকটা খাবার খাবেন না। বরং দিনে বহুবার, অন্তত ৬ বার খাবার
খেতে পারেন। কিন্তু পরিমাণ হবে স্বল্প। বারে বারে অল্প পরিমাণে খাবার খেলে ব্লাড
সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। কৌটোজাত সংগ্রহ করে রাখা খাবার, ড্রাই ফ্রুটস,
মিষ্টি চকোলেট, ক্যান্ডি- এ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলাই ভাল। বিশেষ করে প্রসেসড
প্রোটিন না খাওয়াই ভাল। কারণ এইসব খাবার খেলে ব্লাড সুগারের মাত্রা বাড়তে পারে।
ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে নিয়মিত শরীরচর্চা করা প্রয়োজন।
নিজের ক্ষমতার বাইরে গিয়ে নয়, বরং রোজ হাল্কা কিছু একসারসাইজ করুন। নিয়মিত হাঁটার
অভ্যাস রাখতে পারেন।শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে হলে সঠিক পরিমাণে জল খাওয়া প্রয়োজন।
তাই বলে একসঙ্গে অনেকটা জল একবারে খাবেন না। বোতলের পরিবর্তে গ্লাসে মেপে জল
খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল। ঠান্ডা জল না খাওয়াই উচিত।
আরো পড়ুন অতিরিক্ত মিষ্টি খেলে কি হয়
হাঁটাচলা করতে করতে জল না খেয়ে এক জায়গায় স্থির হয়ে বসে জল খাওয়া প্রয়োজন। শরীর
হাইড্রেটেড থাকলে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। সুগার কমানোর ঘরোয়া
উপায় আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।আজকের দিনে একটি বড় সমস্যা ব্লাড সুগার।
ওষুধের পাশাপাশি
সুগার কমার লক্ষণ
সুগার কমার লক্ষণএবার আমরা জেনে নিব সুগার কমার লক্ষণ সম্পর্কে।রক্তে গ্লুকোজ বা
সুগারের পরিমাণ স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে কমে গেলে তাকে হাইপোগ্লাইসেমিয়া বলা
হয়।হাইপোগ্লাইসেমিয়া হলে মাথা ঘুরানো ও বুক ধড়ফড় করা থেকে শুরু করে খিঁচুনি ও
জ্ঞান হারানোর মতো মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে।সুগার কমার লক্ষণ গুলো নিয়ে
জানবো কোনো বেলার খাবার বাদ দেওয়া অথবা দেরি করে খাওয়া আহারের সময়ে যথেষ্ট
পরিমাণে শর্করাযুক্ত খাবার না খাওয়া।
যেমন: ভাত, রুটি, আলু, পাউরুটি, পাস্তা ও ফলমূল ব্যায়াম করা—বিশেষ করে ভারী
ব্যায়াম, ভারী কাজ অথবা পূর্বপরিকল্পনা ছাড়া ব্যায়াম করা অতিরিক্ত মদপান অথবা
খালি পেটে মদ পান করামাঝে মাঝে রক্তের সুগার কমে যাওয়ার কোনো স্পষ্ট কারণ খুঁজে
পাওয়া যায় না। কোনো কোনো সময় ডায়াবেটিস নেই এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেও রক্তের
সুগার কমে যেতে পারে।ক্যান্সারের মতো ডায়াবেটিস বা সুগারও এখন ঘরে ঘরে দেখতে
পাওয়া যায়। প্রতি ৪-৫ জনের পরিবারে একজন করে সুগারের রোগী থাকে।
আর এই রোগ বর্তমানে একটি বড় সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে। সুগারে আক্রান্ত রোগীদের ওষুধ
বাদ দিলে চলে না। কারণ, একদিন ওষুধ বাদ পড়লেই নানান সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়
রোগীকে। অনেক সময় সুগার লেভেল আচমকা নেমে যায়।সুগার কমার লক্ষণ দেখা দিলে আমরা
এগুলো বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে পারি।ডায়াবেটিসের রোগীদের রাতে ঘুমের মধ্যে রক্তে
সুগার বা শর্করা কমে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে।সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠার পর
মাথাব্যথা, অস্বস্তি বোধ করা।
রাতে ঘুমের মধ্যে অস্বাভাবিক আচরণ, যা আপনার সঙ্গী লক্ষ করতে পারেন। যেমন
দুঃস্বপ্ন দেখা, উল্টাপাল্টা কথা বলা, ছটফট করা, হৃৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
ইত্যাদি।ঘুমের মধ্যে অনেক ঘেমে যাওয়া, কাঁপুনি দেওয়া।আর এগুলো উপসর্গ দেখা দিলে
আমরা বুঝবো আমাদের সুগার কমে যাচ্ছে।
সুগার হলে কি খেলে ভালো হবে
এবার আমরা জানবো সুগার হলে কি খেলে ভালো হবে তা সম্পর্কে।সবুজ এবং অ-স্টার্চ
শাকসবজি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য সেরা বলে মনে করা হয়। স্টার্চ যুক্ত শাক-সবজি
রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াযতে সাহায্য। রুটি, ভাত এবং আলুতে স্টার্চ থাকে এবং
রক্তে শর্করার মাত্রা ব্যাহত করতে পারে। ফাইবার সমৃদ্ধ শাকসবজি রক্তে শর্করার
মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।হাইড্রেটেড থাকা, স্টার্চযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা
এবং উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার ডায়াবিটিস রোগীদের রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণে রাখে ।
এবং সুস্থ থাকতে সাহায্য করতে পারে। এই জিনিসগুলি খাওয়া শুধুমাত্র রক্তের শর্করা
নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে না।সুগার হলে কি খেলে ভালো হবে তা সম্পর্কে আমরা
জানতে চলেছি।খাদ্যাভাসে এই সব নিয়ন্ত্রণ করলে সুগার রোগীদের রক্তের শর্করাকে
নিয়ন্ত্রণ হয় সহজেই। এর ফলে আপনি গোটা গ্রীষ্মই সুস্থ থাকবেন। এর পাশাপাশি
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।প্রচুর পরিমাণে নারকেল জল, শশা ও জলযুক্ত
শাকসবজি খান।ঢেঁড়স ডায়াবেটিস রোগীর জন্যেও উপকারী।
কারণ, এতে স্টার্চ থাকে না এবং দ্রবণীয় ফাইবার পাওয়া যায়। Bhindi সহজেই হজম
হয়ে যায়। পুষ্টিবিদদের মতে, এই সবজিতে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান ইনসুলিনের উৎপাদন
বাড়াতে সাহায্য করে। ওকরায় অনেক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরকে
রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।গাজরে ভিটামিন A এবং অনেক খনিজ পাওয়া
যায়।
সুগারের লক্ষণ ও প্রতিকার
এবার আমরা জেনে নিব সুগারের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।এই অসুখের ক্ষেত্রে
অতিরিক্ত জল তৃষ্ণা পাওয়া, বারবার প্রস্রাব হওয়া, ক্লান্তি, চোখে ঝাপসা দেখা,
ওজন দ্রুত কমে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়। মাথায় রাখতে হবে যে সুগার রোগটি
শরীরের ছোট ছোট রক্তনালীর উপর আঘাত আনে। তাই রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক থাকে না। ফলে
নানা অসুখে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর আশঙ্কাও তৈরি করে।ডায়াবেটিসের একটি অন্যতম
লক্ষণ মাড়ি থেকে রক্তপাত।
সুগারের মাত্রা বেশি হলে এটা হতে পারে। শুধু রক্তপাত নয় মাড়ির ব্যথা হলেও
চিকিৎসক দেখান। হতে পারে রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়েছে। ডায়েট বা ব্যায়াম না করেই
হুট করে অনেক বেশি ওজন কমতে থাকা শরীরে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার আরেকটি
গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ।সুগারের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক আজকে।যখন
শরীর থেকে অতিরিক্ত সুগার বাইরে বের করে দেয়ার জন্য কিডনিতে চাপ পড়ে, তখনই ঘন ঘন
প্রস্রাব পায়।
এই সময় কিডনি শরীরের কোষ থেকে ফ্লুইড নিতে থাকে। এর ফলে শরীরে জলের ঘাটতি হতে
থাকে, তাই ঘন ঘন জল তেষ্টা পায়।শরীরে সুগারের মাত্রা বেড়ে গেলে তার কুপ্রভাব পড়ে
আমাদের দৃষ্টিশক্তির উপরেও। এর ফলে দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা তৈরি
হয়।শরীরের কোনও অংশে কেটে বা ছড়ে গেলে তা না শুকানো এবং শুকাতে অনেক বেশি সময়
লাগার বিষয়টিও শরীরে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ।
নিজের ক্ষমতার বাইরে গিয়ে নয়, বরং রোজ হাল্কা কিছু একসারসাইজ করুন। নিয়মিত
হাঁটার অভ্যাস রাখতে পারেন। এছাড়াও সাইক্লিং, সুইমিং, জগিং, দৌড়ানো- এইসবও
আপনার শরীরে ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
সুগার বেড়ে গেলে করণীয়
এবার আমরা জানবো সুগার বেড়ে গেলে করণীয় সম্পর্কে।ব্লাড সুগার হঠাৎ বেড়ে গেলে
বেশি করে পানি পান করুন, যাতে আমাদের শরীর স্বাভাবিক হতে পারে। আসলে, বেশি পানি
পান করলে রক্ত থেকে অতিরিক্ত তরল প্রস্রাবের আকারে বেরিয়ে আসে। এতে আমাদের উপকার
হবে সবাই জানেন যে, শরীরকে ফিট রাখতে ব্যায়াম করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।কারণ এটি
আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে পারে।আমরা আপনাকে বলি যে নিয়মিত ব্যায়াম যা
শরীরে সরকারের মাত্রা ঠিক রাখে
করে যখন রক্তে শর্করা বেড়ে যায়। কিছু লোকের খাবারের নির্দিষ্ট সময় থাকে না,
যার কারণে তাদের অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। এর মধ্যে চিনির পরিমাণ বেশি থাকাও
রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, আপনাকে আপনার খাবারের সময় ঠিক রাখতে হবে, যাতে আপনার এই
ধরণের সমস্যা না হয়।সুগার বেড়ে গেলে করণীয় সম্পর্কে জেনে নিই আমরা।ময়দা বা
চিনির খাবার পুরোপুরি বাদ দিন। গ্লুটেন আছে, এমন খাবার খাবেন না। বদলে শাকসবজি বা
ফাইবারযুক্ত খাবার বেশি করে খান।
এখন অনেকেরই কাজের চাপ বেড়ে গিয়েছে। কিন্তু তার মধ্যেও চেষ্টা করুন রোজ অন্তত ৪০
মিনিট হালকা শরীরচর্চা করতে। যদি ব্যায়াম করতে না পারেন, তাহলে অন্তত হাঁটুন বা
সাইকেল চালান। রোজ ২০ মিনিট প্রাণায়ম করার চেষ্টা করুন।রাতের খাবার খেয়ে উঠেই
ঘুমিয়ে পড়বেন না। এতে ডায়াবিটিসের মাত্রা প্রচণ্ড বেড়ে যায়। ঘুমোতে যাওয়ার
অন্তত ১ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খান। রাতের খাবার খাওয়ার পরে কিছুটা হাঁটতে পারলে
সবচেয়ে ভালো হয়।
শুধুমাত্র ডায়াবিটিসের ওষুধের উপর ভরসা করবেন না। যত বেশি সম্ভব স্বাভাবিক উপায়ে
রক্তে শর্করার পরিমাণ কমানোর চেষ্টা করুন। ওষুধের উপর বেশি নির্ভরশীল হয়ে থাকলে
আখেরে বিশেষ লাভ হবে না। শর্করার মাত্রা তখনই বেড়ে যাবে যখন আপনার ওষুধ
খাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে।
সুগার কমানোর ঘরোয়া উপায়
এবার আমরা জানবো সুগার কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।যেসব খাবার খেলে রক্তে সুগার
বেড়ে যায়, সেগুলো এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেয়া হতে পারে। এসব খাবারের মধ্যে রয়েছে
কেক, মিষ্টি ও বিভিন্ন চিনিযুক্ত পানীয়।এভাবে অতি উচ্চমাত্রার হাইপারগ্লাইসেমিয়ার
কারণে সৃষ্ট পানিশূন্যতার সমাধান হবে। নিয়মিত হাঁটাহাঁটির মতো হালকা ব্যায়াম
করলেও তা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। অতিরিক্ত ওজনের অধিকারীদের
ক্ষেত্রে বিভিন্ন শরীরচর্চা পদ্ধতি ওজন কমিয়ে আনতে সাহায্য করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে হাইপারগ্লাইসেমিয়া হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।ডায়াবেটিস রোগীকে
নিয়মিত রক্তের সুগার পরিমাপ করার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। এ ছাড়া ডায়াবেটিক
কিটোএসিডোসিস নির্ণয়ের উদ্দেশ্যে রক্ত অথবা মূত্র পরীক্ষায় কিটোন টেস্ট করা হতে
পারে।সুগার কমানোর ঘরোয়া উপায় এগুলো।নিয়মিত শরীরচর্চা ব্লাড সুগারের মাত্রা
নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে নিয়মিত শরীরচর্চা করা প্রয়োজন। নিজের ক্ষমতার বাইরে
গিয়ে নয়, বরং রোজ হাল্কা কিছু একসারসাইজ করুন।
নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস রাখতে পারেন। এছাড়াও সাইক্লিং, সুইমিং, জগিং, দৌড়ানো
এইসবও আপনার শরীরে ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।সুগার
কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।অল্প পরিমাণে খাবার খেতে হবে।
কিন্তু বারে বারে খেতে হবে। অর্থাৎ একবারে কখনই অনেকটা খাবার খাবেন না। বরং দিনে
বহুবার, অন্তত ৬ বার খাবার খেতে পারেন। কিন্তু পরিমাণ হবে স্বল্প। বারে বারে অল্প
পরিমাণে খাবার খেলে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
আরো পড়ুন কাঁচা আমের ঝুড়ি আচার
কৌটোজাত সংগ্রহ করে রাখা খাবার, ড্রাই ফ্রুটস, মিষ্টি চকোলেট, ক্যান্ডি- এ জাতীয়
খাবার এড়িয়ে চলাই ভাল। বিশেষ করে প্রসেসড প্রোটিন না খাওয়াই ভাল। কারণ এইসব খাবার
খেলে ব্লাড সুগারের মাত্রা বাড়তে পারে।ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে
চাইলে নিয়মিত শরীরচর্চা করা প্রয়োজন।
শেষ কথা
প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জানালাম সুগার কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।
আমাদের শরীরের সুগারের প্রভাব খুবই ক্ষতিকর দিক একটা। তাই আমাদের শরীরের সুগার
হলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আমাদের পুরো পোস্টটি। মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং
আমাদের পোস্টে দেওয়া সুগার নিয়ন্ত্রণের রাখার পদ্ধতি গুলো অনুযায়ী চলবেন। আর
এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url