ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায় - শরীর দুর্বল হলে করণীয়

প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিব ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায় সম্পর্কে। অনেক ছেলে শরীর ফিট রাখার জন্য অনেক উপায় খুঁজে। তাই আজকে আমাদের পোস্টটিতে ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। তো চলুন বন্ধুরা জেনে নেওয়া যাক ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায় সম্পর্কে।
ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায় - শরীর দুর্বল হলে করণীয়
ছেলেদের অনেক ক্ষেত্রে শরীর দুর্বল হলে দেখতে খুব একটা ভালো লাগে না। ছেলেদের সব সময় শরীর ফিট রাখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সব ছেলেই চাই তার শরীর যেন ফিটফাট থাকে। তাই আজকে আমরা আলোচনা করব ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায় -শরীর দুর্বল হলে করণীয় সম্পর্কে।

ভূমিকা

ছেলেদের সৌন্দর্য নিয়ে খুব বেশি মাথাব্যাথা না থাকলেও বর্তমানে ছেলেরা নিজেদের স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য এবং ফিট থাকার ব্যাপারে অনেক সচেতন।পেটের মেদ কমানোর জন্য সপ্তাহে অন্তত ২০০ মিনিট ব্যায়াম করার চেষ্টা করবেন। এজন্য অবশ্য হাই ইন্টেন্সিটি ব্যায়াম করতে হবে। যেমন- দৌড়ানো, জোরে দৌড়ানো, দড়ি লাফ, ভার উত্তোলন।তবে শুরুতে কোনো ভারী ব্যায়াম করবেন না। ব্যায়াম শুরুর পূর্বে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন যে আপনার শরীর কোন ধরনের ব্যায়ামের উপযুক্ত। 

ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি।অতিরিক্ত পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যেমন- ভাত, রুটি, আলু গ্রহণ করবেন না। প্রতিদিন ফাইবার বা আঁশ জাতীয় খাবার অর্থাৎ শাকসবজি এবং ফলমূল গ্রহণ করুন। ফাইবার বা খাদ্য আঁশের চাহিদা পূরণের জন্য বয়স এবং লিঙ্গ ভেদে প্রতিদিন দেড় থেকে ২ কাপ ফল এবং ২ থেকে আড়াই কাপ সবজি গ্রহণ করা উচিত।খাদ্যআঁশ গ্রহণের ফলে আপনার অতিরিক্ত ক্ষুধা লাগার প্রবণতা কমে যাবে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে।

সেই সঙ্গে দেহ থেকে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল বের হয়ে যাবে। ফলে পেটের মেদ এবং শরীরের ওজন উভয়ই কমে যাবে। এছাড়া শাকসবজি এবং ফলে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেলস এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট দেহের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে, সেই সঙ্গে ফ্রি রেডিকেলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। প্রতিদিন বিভিন্ন রঙের ফলমূল এবং শাকসবজি গ্রহণ করুন।রান্নায় একাধারে সয়াবিন তেল ব্যবহার না করে মাঝে মাঝে অলিভ অয়েল।

সানফ্লাওয়ার অয়েল বা সিসেমি অয়েল দিয়ে রান্না করতে পারেন।সঠিক পরিমাণে পানি পান করুন। সঠিক পরিমাণে পানি পান ওজন কমাতে সাহায্য করে। ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায়অনেকের খাবার দেখলেই খেতে ইচ্ছা করে। আর এ কারণে ক্ষুধা না লাগলেও খেতে থাকেন অনেকে। এই অভ্যাসটি শরীরের জন্য ভালো নয়। ক্ষুধা পেলে তবেই খেতে হবে।
রান্নাঘরে স্বাস্থ্যকর খাবার রাখুন। প্রক্রিয়াজাত ও প্যাকেটজাত খাবারের বদলে ফল, সবজি, ডিম, দুগ্ধজাত দ্রব্য রান্নাঘরে রাখুন। এতে কাজ করতে করতে উপকারী খাদ্যগ্রহণের অভ্যাস তৈরি হবে।

কি খেলে শরীর ফিট থাকে

এবার আমরা জানবো কি খেলে শরীর ফিট থাকে।আপনি ঠিক কি ধরণের জীবন নির্বাহ করেন, তা নির্ভর করে আপনি কতটুকু প্রোটিন খাবার খাচ্চেন। প্রোটিনযুক্ত খাবার হলোঃ ডিম, মাছ, চিকেন, ডাল, ছোলা, রাজমা, দুধ, ছানা, দই, ইত্যাদি। উপরে উল্লেখিত খাবারগুলো নিয়মিত খেতে আসা করি শরীর ফিট থাকবে।বাইরে যাওয়ার সময় সঙ্গে নিতে পারেন বাদাম, আম‌ন্ড, কাজু, ওয়ালনাট, তিসির বীজ, বাড়িতে তৈরি ভ্যানিলা।বাইরে চকলেট, চিপস না খেয়ে খেতে পারেন এগুলো।

রান্নাঘরে স্বাস্থ্যকর খাবার রাখুন। প্রক্রিয়াজাত ও প্যাকেটজাত খাবারের বদলে ফল, সবজি, ডিম, দুগ্ধজাত দ্রব্য রান্নাঘরে রাখুন। এতে কাজ করতে করতে উপকারী খাদ্যগ্রহণের অভ্যাস তৈরি হবে।কি খেলে শরীর ফিট থাকে অনেকের খাবার দেখলেই খেতে ইচ্ছা করে। আর এ কারণে ক্ষুধা না লাগলেও খেতে থাকেন অনেকে। এই অভ্যাসটি শরীরের জন্য ভালো নয়। ক্ষুধা পেলে তবেই খেতে হবে। যাঁরা ওজন কমানোর বা এক জায়গায় ওজন ধরে রাখার চেষ্টা করছেন।

তাঁদেরও একটু বেশি পরিমাণে প্রোটিন খাওয়া উচিত, কারণ প্রোটিন বেশিক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে। আমিষ প্রোটিনের মধ্যে ডিম, মাছ, চিকেন খেতে পারেন। নিরামিষ প্রোটিনের মধ্যে আদর্শ হচ্ছে ডাল, ছোলা, রাজমা, সোয়াবিন, দুধ, দই, ছানা। খুব ভালো মানের প্রোটিন খাওয়ার অভ্যেস তৈরি করুন।ভাত-রুটি খাদ্যতালিকা থেকে একেবারে বাদ দেওয়ার দরকার নেই, নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে খান। খেতে পারেন ওটসও, ওটসে কার্বোহাইড্রেটের পাশাপাশি প্রোটিনও পাবেন।

কার্বোহাইড্রেটের খুব ভালো উৎস হচ্ছে ফল। সমস্ত মরশুমি ফল খাদ্যতালিকায় রাখার চেষ্টা করুন, তাতে রোজের পাতে নানা রঙের সমাহারও দেখতে পাবেন। রঙিন ফল-সবজি আপনাকে অ্যান্টি অক্সিড্যান্টের জোগানও দেবে। জটিল কার্বোহাইড্রেট ভাঙতে শরীরের বেশি পরিশ্রম হয়।কি খেলে শরীর ফিট থাকে তা আমরা জানলাম।

ভালো করে ধুয়ে নিয়ে সমস্ত মরশুমি সবজি ও শাকপাতা খাওয়া যায়। এমনকী আলুও বাদ দেওয়ার দরকার নেই। তবে একগাদা তেল-মশলা দিয়ে রান্না করবেন না, তাতে আনাজের পুষ্টিগুণ থাকে না। আধা সিদ্ধ সবজি খেতে পারলে অনেক উপকার হয়ে থাকে।

শরীর ভালো থাকার উপায়

চলুন এবার আমরা জেনে আসি শরীর ভালো থাকার উপায় আমাদের শরীর ভালো রাখতে নানা রকম উপায় অবলম্বন করে থাকি। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খেতে হবেও শরীরের সঠিক ওজন বজায় রাখতে হবে। রাতে ভালোভাবে ঘুমাতে হবে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটানো যাবে না। আর এগুলো হলো শরীর ভালো থাকার উপায়। শাকসবজি ফলমূল জাতীয় খাবারগুলি আমাদের শরীরে ভালো থাকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

এগুলোতো প্রায় সব ধরনের ভিটামিন বিদ্যমান হয়ে থাকে। শরীর সুস্থ রাখতে যত রকমের ওষুধ বা খাবার খেয়ে থাকি না কেন তাও আমাদের শাকসবজি ফলমূল খাবারে রাখতে হবে। কারণ শাকসবজি ফলমূল এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং পুষ্টি। প্রাকৃতিক এ সকল খাবার নিয়মিত খেলে আমাদের শরীর সম্পূর্ণ ভালো থাকে। আমাদের দেহে ভিটামিন স্নেহ শর্করা জাতীয় খাবার যেমন ভারসাম্য থাকে তেমনি নানা রকম রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা থাকে।

প্রতিদিন খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠে দুই অথবা তিন কি.মি. হাঁটুন । এরপর গোসল করে প্রার্থনা করুন । এতে মন এবং প্রাণ সতেজ থাকবে ।সব সময় সোজা হয়ে বসুন।যখনই খাবার খাবেন তখন ভালো করে চিবিয়ে খাবার গ্রহণ করুন । এতে পাচন ক্রিয়া ঠিক থাকবে । মোটা হওয়ার প্রধান কারণ হলো তৈলাক্ত এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া । তাই এ ধরনের খাবার খুব কম খান ।সম্ভব হলে সপ্তাহে একদিন উপোস করে শরীরে খাবারের সমতা বজায় রাখুন ।গাড়ি থাকলেও খুব বেশি গাড়ি চালাবেন না । 

বেশিরভাগ সময় হেঁটেই কাজ সারুন । এতে করে পায়ের মাংসপেশীর ব্যায়াম হবে । আপনি দীর্ঘদিন সুস্থ থাকতে পারবেন ।বেশি পরিমাণে সবুজ শাক -সবজি আর ফলমূল খান ।শারীরিক সুস্থতা নয়, স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক, ও শারীরিক গুণাবলির এমন একটি সমন্বয়, যা তাকে পরিপূর্ণ জীবন যাপনে সহায়তা করে। স্বাস্থ্য মানুষের জীবনের সব থেকে বড় সম্পদ। আমরা সবাই চাই সুস্থ নীরোগ সুন্দর জীবন । 

তাই আমাদের খাদ্য, পানীয়, আলো-বাতাস, স্নান, পোশাক, সুনিদ্রা, বিশ্রাম ইত্যাদির দিকে খেয়াল রাখা দরকার।সকালে মুখ ধুয়েই এক থেকে দুই গ্লাস পানি পান করলে সহজে কোনো পেটের রোগও হয় না। সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম, হাটাহাটি ও জগিং এর অভ্যাস করলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। দেহ থাকে সুস্থ।

ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায়

এবার আমরা জানবো ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায় সম্পর্কে।ছেলেদের সৌন্দর্য নিয়ে খুব বেশি মাথাব্যাথা না থাকলেও বর্তমানে ছেলেরা নিজেদের স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য এবং ফিট থাকার ব্যাপারে অনেক সচেতন।পেটের মেদ কমানোর জন্য সপ্তাহে অন্তত ২০০ মিনিট ব্যায়াম করার চেষ্টা করবেন। এজন্য অবশ্য হাই ইন্টেন্সিটি ব্যায়াম করতে হবে। যেমন- দৌড়ানো, জোরে দৌড়ানো, দড়ি লাফ, ভার উত্তোলন।তবে শুরুতে কোনো ভারী ব্যায়াম করবেন না।

ব্যায়াম শুরুর পূর্বে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন যে আপনার শরীর কোন ধরনের ব্যায়ামের উপযুক্ত। ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি।অতিরিক্ত পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যেমন- ভাত, রুটি, আলু গ্রহণ করবেন না। প্রতিদিন ফাইবার বা আঁশ জাতীয় খাবার অর্থাৎ শাকসবজি এবং ফলমূল গ্রহণ করুন। ফাইবার বা খাদ্য আঁশের চাহিদা পূরণের জন্য বয়স এবং লিঙ্গ ভেদে প্রতিদিন দেড় থেকে ২ কাপ ফল এবং ২ থেকে আড়াই কাপ সবজি গ্রহণ করা উচিত।

খাদ্যআঁশ গ্রহণের ফলে আপনার অতিরিক্ত ক্ষুধা লাগার প্রবণতা কমে যাবে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে। সেই সঙ্গে দেহ থেকে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল বের হয়ে যাবে। ফলে পেটের মেদ এবং শরীরের ওজন উভয়ই কমে যাবে। এছাড়া শাকসবজি এবং ফলে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেলস এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট দেহের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে, সেই সঙ্গে ফ্রি রেডিকেলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। প্রতিদিন বিভিন্ন রঙের ফলমূল এবং শাকসবজি গ্রহণ করুন।

রান্নায় একাধারে সয়াবিন তেল ব্যবহার না করে মাঝে মাঝে অলিভ অয়েল, সানফ্লাওয়ার অয়েল বা সিসেমি অয়েল দিয়ে রান্না করতে পারেন।সঠিক পরিমাণে পানি পান করুন। সঠিক পরিমাণে পানি পান ওজন কমাতে সাহায্য করে। ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায়অনেকের খাবার দেখলেই খেতে ইচ্ছা করে। আর এ কারণে ক্ষুধা না লাগলেও খেতে থাকেন অনেকে।

এই অভ্যাসটি শরীরের জন্য ভালো নয়। ক্ষুধা পেলে তবেই খেতে হবে। রান্নাঘরে স্বাস্থ্যকর খাবার রাখুন। প্রক্রিয়াজাত ও প্যাকেটজাত খাবারের বদলে ফল, সবজি, ডিম, দুগ্ধজাত দ্রব্য রান্নাঘরে রাখুন। এতে কাজ করতে করতে উপকারী খাদ্যগ্রহণের অভ্যাস তৈরি হবে।আর এগুলোই ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায়।

ইয়াং থাকার উপায়

এবার আমরা জানবো ইয়াং থাকার উপায় সম্পর্কে।ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে প্রথমেই যা প্রয়োজন তা হলো পর্যাপ্ত ঘুম। সেক্ষেত্রে প্রতিদিন অন্তত সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমাতে বলা হয়েছে।ধূমপান ও মদ্যপান থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। তারুণ্যকে দ্রুত বার্ধক্যের দিকে ঠেলে দিতে এদের জুড়ি নেই।তারুণ্য ধরে রাখতে মানসিক চাপ অবশ্যই কমাতে। আমাদের দেশে বিভিন্নরকম মানসিক চাপে পড়েই কম বয়সে বুড়িয়ে যান অনেকে। 

তাই মানসিক চাপ কমাতে ধ্যান, ব্যায়াম, যোগব্যায়াম ইত্যাদি করা যেতে পারে। কোনো মতেই টেনশন করা যাবে না। মন উদ্বিগ্ন থাকলে মানুষ দ্রুত বুড়িয়ে যায়।মূলত তারুণ্যের ঘাটতি আর বার্ধক্যে পরিণত হওয়ার ছোঁয়া প্রথমেই ত্বকের ওপর পড়ে। টানটান ত্বক কুঁচকে যেতে থাকা মানেই আপনি দিনদিন বুড়িয়ে যাচ্ছেন।ইয়াং থাকার উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।বৃদ্ধ হতে চায় না কেউ। যৌবনটা যেন চিরজীবন থেকে যায় মনে মনে সেই ইচ্ছা নিয়েই আয়নার সামেন দাড়ায় প্রতিটি মানুষ।

এমন কাউকেই পাওয়া যাবে না যে, যৌবন রেখে বার্ধক্যকে পছন্দ করে। বার্ধক্য একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। তবে দেখা গেছে কেউ কেউ তুলনামূলক দ্রুত বুড়িয়ে যান। আবার কারও চেহারা দেখে বয়স বোঝার উপায় থাকে না। বয়সের তুলনায় চেহারায় তারুণ্যের ছাপ দেখা যায়।ত্বককে ক্ষতিকর বেগুনি রস্মি থেকে রক্ষা করে সানস্ক্রিন। বিশেষকরে গরমপ্রধান দেশে সানস্ক্রিন ব্যভহার অতীব জরুরী। যারা বাইরে বেশি হন, যাদের ত্বকে সূর্যের আলো বেশি পড়ে।

তাকে অবশ্যই বাইরে বের হওয়ার সময় সানস্ক্রিন ব্যবহার কতে বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। শীত, বর্ষা, গ্রীষ্ম সব ঋতুতেই সানস্ক্রিন ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন তারা।অতিরিক্ত প্রসাধনী ব্যবহারে বরাবরই অনীহা দেখিয়েছেন ত্বক বিশ্লেষকরা। অতিরিক্ত কসমেটিক বা প্রসাধনী ব্যবহারকে কৃত্রিমতা বলছেন তারা। আর বিভিন্ন কসমেটিকের রাসায়নিক পদার্থ বাহ্যিক সুদর্শন করে ।

তুললেও পরে দেখা যায় ওই প্রসাধনী ত্বকের জন্য মোটেই ভালো ছিল না। এছাড়া প্রসাধনী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সেটি যেন ভালো মানের হয় এবং নির্দিষ্ট ত্বকের জন্য উপযোগী সেই বিষয়ে পরীক্ষার ব্যবহার করতে বলা হয়েছে।

শরীর দুর্বল হলে করণীয়

এবার আমরা জেনে নিব শরীর দুর্বল হলে করণীয় সম্পর্কে।সবজির মাঝে কচুশাক, পালংশাক, মিষ্টিকুমড়া, আলু, গাজর এগুলো শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে । শরীরে পানির পরিমাণ ঠিক রাখতে ডাবের পানি ও বিভিন্ন ধরনের ফলের রস খেতে হবে। এ ছাড়া নরম সেদ্ধ জাউ ভাত, খিচুড়ি, বিভিন্ন ধরনের সবজি স্যুপ খেতে দিতে হবে রোগীকে।অধিকাংশ ক্ষেত্রে শারীরিক দুর্বলতার কারণ শারীরিক কোনো অসুস্থতা।

পুষ্টি উপাদানের অভাবেই যে শরীর দুর্বল হয়, তা নয়। তাই হঠাৎ ওজন কমা বা দুর্বলতা, ক্লান্তি, মাথা ঘোরা ইত্যাদি উপসর্গের কারণ জানা জরুরি। কারণ অনুসন্ধানের চেষ্টা না করে ভিটামিন খেয়ে চললে মূল রোগটি শনাক্ত হবে না। ফলে রোগটি জটিল হয়ে ওঠার সুযোগ পাবে।আবার পুষ্টি উপাদানের ঘাটতিজনিত দুর্বলতার ক্ষেত্রেও চিকিৎসকের তত্ত্বাবধান ছাড়া দীর্ঘ মেয়াদে এসব ওষুধ সেবন অনুচিত। এসব উপাদানের আধিক্য হলে ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে মাথাব্যথা।

মাথা ঘোরানো, ক্ষুধামান্দ্য, বমি, পাতলা পায়খানা, কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। এমনকি ওষুধের কারণেই হতে পারে দুর্বলতা, অনুভব করতে পারেন ক্লান্তি ও অবসন্নতা। শরীরের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে। কিডনি ও লিভারের কর্মক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। পেটব্যথা, শরীরব্যথা, ওজন কমে যাওয়া, ঘুমের সমস্যা, অধিক পিপাসা, অধিক প্রস্রাব, দৃষ্টি ঘোলাটে হয়ে আসা, চুল পড়া, চুলকানি, ঠোঁট ফেটে যাওয়া প্রভৃতি হতে পারে স্বল্প কিংবা দীর্ঘ মেয়াদে ভিটামিন সেবনে।

প্রতিটি ভিটামিন সেবনেরই মাত্রা ও মেয়াদ আছে। যেমন অনেকেই মাসের পর মাস ভিটামিন ডি খান। কিন্তু কখনোই রক্তে ডির মাত্রা পরীক্ষা করে দেখেননি। তাই কত ইউনিট কত দিন খাবেন, না জেনেই খাচ্ছেন। ফলে ভিটামিন ডি টক্সিকোসিস হতে পারে।
আবার ক্যালসিয়ামের ক্ষেত্রেও একই কথা। অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম জমে গেলে বিপত্তি।শরীর দুর্বল হলে করণীয় এগুলো।সুস্থ থাকতে সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা বেশি জরুরি। রোজই প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করতে হবে প্রয়োজনীয় পরিমাণে।

শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিলাম ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায় সম্পর্কে। অনেক ছেলের শরীর ফিট রাখার জন্য নানারকম পদ্ধতি করে। শরীর ফিট রাখার জন্য প্রয়োজন ব্যায়াম। ব্যায়াম শরীরের জন্য খুবই উপকারী এবং শরীরে ফিটনেস ধরে রাখে ব্যায়াম। তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে। তাহলে এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের পাশে থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#