কলা খাওয়ার নিয়ম - নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আজকে আমরা জানবো কলা খাওয়ার নিয়ম।নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিব তো চলুন বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নেই কলা খাওয়ার নিয়ম।আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। জেনে নেব কলা খাওয়ার নিয়ম।
তো চলুন বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নেই কলা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে কলা খেলে আমাদের কি কি উপকারে আসে বলা আমাদের দেখা শেষ সম্পর্কে আমরা জেনে নিব তো বন্ধুরা আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং আমাদের সঙ্গে থাকবেন।
ভূমিকা
এবার জেনে নিবো কলার উপকারিতা। কলায় আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। দেহের পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে প্রতিদিন একটি কলা কলার প্রকারভেদ কলা কাছকে বৈশিষ্ট অনুসারে দুভাগে ভাগ করা হলেও খাওয়ার ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন জাতের কলাকে মোট চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে।পানির চাহিদা পূরণে কলা আগের রাতে বেশি তেল মসলাদার খাবার খাওয়া হলে পরের দিনও তার একটা প্রভাব থেকে যায়। কলা পটাশিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় ।
আরো পড়ুন লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
কলা খাওয়ার অপকারিতা রাতের বেলা বেশি পরিমাণ কলা খেলে আমাদের অনিদ্রার সমস্যা হতে পারে তার কারণ কলা আমাদের শরীরে এনার্জি আজকে আমরা কথা বলবো কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই কলা পাগল।
কলার ক্ষতিকর দিক
খেতেও যেমন ভাল তেমন পুষ্টি গুণেও ভরপুর কলা। খেলে অনেকটা ক্যালোরিও জমা হয় শরীরে। পেটও ভর্তি থাকে অনেকটা সময়।উপকারের মতো বেশি কলা খেলে ক্ষতির সম্ভাবনাও কিন্তু থাকে। কী কী সেগুলো দেখে নিন ওজন বেড়ে যেতে পারে মাঝারি মাপের একটি পাকা কলার ক্ষতিকর দিক।কারণ বেশি খেলে ক্ষতির আশঙ্কাও থাকে। তাই বেশি বেশি কলা খাওয়ার আগে জেনে নিন এর এক ডজন ক্ষতিকর দিক-মাঝারি মাপের খেতেও যেমন ভাল তেমন পুষ্টি গুণেও ভরপুর এই ফলটি।
খেলে অনেকটা ক্যালরিও যায় শরীরে। পেটও ভর্তি থাকে অনেকটা সময়।কলাতে দেহের শক্তি বর্ধনকারী ফ্রুক্টোজ গ্লুকোজ সুকরোজ এবং ফাইবার আছে। কলা খেলে শরীরে অনেকটা ক্যালরি যায় আর অনেকক্ষণ এছাড়াও খালি পেটে কলা খেলে দেহে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। তাই সব দিক বিবেচনা করে বলা যায় খালি ফলের মধ্যে খাদ্যশক্তি থাকে যা শরীরের ভেতর থেকে ক্ষতিকর চর্বি বের করে দেয় তাই ফল সবার জন্য উপকারী।
কলার ক্ষতিকর দিক কলা ডায়রিয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করতে পারে। কলার ক্ষতিকর দিক কি কি কলার একটি খারাপ দিক হল এতে তাই উপকারিতার পাশাপাশি আমাদের অপকারিতাও জানতে হবে যদিও তা খুবই সামান্য। কলার যত ক্ষতিকর দিক কলা যেমন একটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ফল কলার ক্ষতিকর দিক কলার যেমন বেশ কয়েকটি উপকারী দিক রয়েছে ঠিক তেমনি কলার ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। হাইপার ক্যালিমিয়া নামে একটি রোগ
নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা
পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ কলা হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে। কলায় থাকে পেকটিন নামক ফাইবার। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় দীর্ঘ দিন ধরে ভুগছেন যাঁরা তাঁরা প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কলা রাখতে পারেন। কলায় ক্যারোটিনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে।নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা। এনার্জি বাড়াতে কলার জুড়ি নেই। তাই খুব বেশি ওজন কমে গেলে বা শরীর দূর্বল হয়ে পড়লে চিকিৎসকরা কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে এতে যেমন পেট ভরা থাকে।
তেমন পুষ্টিও পাওয়া যায়। যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন, তারা অবশ্যই সকালের নাস্তায় কলা খাবেন। হজমের সমস্যা কলায় থাকা ভিটামিন সি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। কলায় পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাসিয়াম রয়েছে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা। খেতে হয় বলে খাওয়া নয়, প্রতিদিন কলা খেলে মেলে অনেক উপকার। এটি হয়তো বেশিরভাগেরই জানা নেই। কলায় থাকে প্রয়োজনীয় অনেক সাধারণত ওজন বাড়াতে লোকে কলা খায়।
কিন্তু ওজন কমানোর জন্যও কলা উপকারী।ঠিক এ কারণেই তো মেয়েদের প্রতিদিন দুটি করে কলা খাওয়া প্রয়োজন। কারণ নিয়মিত এ ফলটি খাওয়া শুরু করলে শরীরে ফাইবারের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে ।
কলা খাওয়ার সঠিক সময়
কলা স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী কলা। এই ফল পুষ্টিগুণে ভরপুর। সকালে খাওয়ার পর এবং দুপুরের খাবারের আগে যে কোনও সময় খাওয়া যেতে পারে।কলা খুব সহজপাচ্য একটি খাবার। অন্যান্য খাবার কনভার্ট হতে পটাসিয়ামটা কাজে লাগতে যত সময় লাগে কলা তত সময় নেয় না।কলা উপকারি বলেই যখন তখন খেলে হবে না রয়েছে নির্দিষ্ট সময় এটা অনেকেই জানেন না কলা খাওয়ার সঠিকআমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে। অনেকেই সকালের নাস্তায় কলা খান।
কেউ কেউ আবার দিনের অন্য সময় কলা খান। তবে বিশেষজ্ঞরা কলাখাওয়ার সঠিক সময়। সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিলে যক্ষ্মা পুরোপুরি সেরে যায়। যক্ষ্মা হলে দীর্ঘমেয়াদি ওষুধ খেতে হয়। যেটা ছয় থেকে ৯ মাস পর্যন্ত হয়ে স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে ফল খাওয়া দরকার। এরমধ্যে অনেক উপকারিতা রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে ফলের মধ্যে সেই সমস্ত তাই গবেষকরা বলছেন দুধ ও কলা একসাথে খাওয়া যায় না যদি আপনি শরীরে বসে থাকেন তাহলে আপনি কলা খেতে পারেন।
তাহলে কলা খাওয়ার সঠিক সময় সকালে বা সন্ধ্যায় এবং রাতে কলা খাওয়া এড়াতে হবে। কলা রাতে খাওয়া শ্লেষ্মা তৈরি করতে পারে এবং এটি একটি কলা খাওয়ার সঠিক সময়। আজ আমরা কলার গুণ ও কখন কখন কলা খাওয়া উচিত সে ব্যাপারে জানবো| যারা কলাকে তাদের রোজ জীবনে শামিল করতে চান তাদের তবে কলা খাওয়ার সঠিক সময় কোনটা তা অনেকেই জানেন না।
নাস্তার সময় কলা খাওয়া অত্যন্ত উপকারী হতে পারে, তবে সকালের খাবারে কলা এমন একটি ফল যা সারা বছর পাওয়া যায়। তাই কলা কি আমরা কমন ফল বলতে পারি। বাংলাদেশের প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে কলা চাষ হয়।
কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা
কাঁচা কলায় থাকে এনজাইম যা ডায়রিয়া এবং পেটের নানা ইনফেকশন দূর করে। তাই ডায়রিয়া হলে চিকিৎসকেরা কাঁচা কলা খাওয়ার পরামর্শ দেন। কাঁচা কলায় উপস্থিত রেজিস্টেন্স স্টার্চ হজম হতে সময় নেয়। ফলে বহুক্ষণ ক্ষুধা পায় না। আর ক্ষুধা না পেলে খাবার খাওয়ার হজম শক্তি বৃদ্ধি কাঁচা কলা খাওয়ার ফলে পেটের ভেতরে থাকা খারাপ ব্যাকটেরিয়া দূর করে দেয়। আঁশযুক্ত সবজি হওয়ায় খুব সহজেই হজম হয় এটি কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা।
পেটের সমস্যা হলেই কাঁচা কলা খেতে বলা হয়। পেট ভালো রাখতেও কাঁচা কলার জুরি মেলা ভার। তবে শুধু যে পেটের সমস্যা হলেই কাঁচা স্বাদের দিক থেকে পাকা কলা মজাদার হলে কাঁচা কলার উপকারিতাগুলো পেতে হলে ভর্তা ভাজি বা বিভিন্ন তরকারি রান্নার সাথে কাঁচা কলা কাঁচাকলায় থাকা উচ্চ ফাইবার কোলেস্টেরল ঠিক করতেও সাহায্য করে। ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। কাঁচা কলায় থাকা এনজাইম ডায়রিয়া এবং পেটের নানা ইনফেকশন দূর করে।
ডায়রিয়া দেখা দিলে চিকিৎসকরা কাঁচা কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।পাকা কলা ফল হিসেবে খাওয়া হয় আর কাঁচা কলা সবজি হিসেবে। এতে ভিটামিন, মিনারেলসহ আরও অনেক পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ। যদি ওজন কমাতে চান তবে কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা। আর এই কারণেই একটি অত্যন্ত উপকারী সবজির পুষ্টিগুণ থেকে তাঁরা বঞ্চিত হন। এখন প্রশ্ন হল আপনিও কি সেই দলেই পড়েন আসলে মানুষ এই কলা খেলেও তার উপকার নিয়ে কথা বলেন না।
এই সমস্যা বাড়ার কারণ হতে পারে আমাদের বাইরের খাবার খাওয়ার আপনি অবশ্যই পাকা হলদে রঙের কলা খেয়েছেন তবে আপনি কি কাঁচা কলা সম্পর্কে জানেন এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।পাকা কলার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি কিন্তু আপনি কি কখনও কাঁচা কলার উপকারিতা সম্পর্কে শুনেছেন । পাকা কলা খাওয়ার কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা। কলা খাওয়ার উপকারিতা অনেক তা আগেই জানা গিয়েছে।
কলা কাঁচা কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কাঁচা কলার গুণাগুণ কাঁচা কলা খেলে কি হয় কাঁচা কলা খাওয়ার সুবিধা কাঁচা কলা খাওয়া কি কাঁচা কলা খাওয়া শরীরের জন্য কতটা উপকারি নিজস্ব প্রতিনিধি জ্বরের মুখ হোক বা কোনও শারীরিক অসুস্থতা বাড়িতে একটু পুরোনো দিনের মানুষ পাকা কলার বেশ কিছু স্বাস্থ্য সুবিধা রয়েছে তবে এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে কাঁচা কলা শুধুমাত্র সবজি এবং অন্যান্য খাবার রান্না করতে ।
দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত
হজম ক্ষমতা যাতে দুর্বল হয়ে না যায় তা সুনিশ্চিত করতে নিয়মিত কলা খাওয়া জরুরি।কলা মুড ভালো করতে কাজ করে বিষণ্ণতা কমায়। আর প্রতিদিন দুটি কলা খাওয়া এই প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। কলার মধ্যে থাকা উপাদান প্রতিদিন কলা অবশ্যই খাওয়া উচিত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের মতে দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত। চিকিৎসকরা বলছেন হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে প্রতিদিন একটি করে কলা খাওয়া জরুরি। কলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম বছরের সবসময় পাওয়া যায়।
এমন ফলের মধ্যে কলা অন্যতম। উচ্চ আঁশযুক্ত এই ফল পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুব কমই খুঁজে পাওয়া জন্য যারা ওজন কমাতে চায় তাদের পুষ্টিবিদেরা সারা দিনে অন্তত একটি কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত। এনার্জি বাড়াতে কলার জুড়ি নেই। তাই খুব বেশি ওজন কমে গেলে বা শরীর দূর্বল হয়ে পড়লে চিকিৎসকরা কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে ।এ একজন সুস্থ মা। একজন সুস্থ মানুষ দিনে যদি দুটি করে কলা খান তাহলে তুমি অনেক উপকার পাবে।
কলা খেলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে । আপনি যদি নিয়মিত কলা খেতে দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত.কলা অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি ফল। কলার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ এবং বিভিন্ন কলা পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি ফল। বড়দের পাশাপাশি এই ফল শিশুদের জন্যও দারুন উপকারী। শিশুর পুষ্টিকর খাদ্যতালিকা পটাশিয়াম থাকে। সাধারণত প্রায় এক ডজন কলা। কলা গাছে অপরিপক্ক ।
শেষ কথা
তো চলুন বন্ধুরা আজকে আমরা কলা সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম কলা আমাদের কি কি উপকারে আসে আমাদের কি কি ভিটামিন দেয় কলা থেকে আমরা কি কি পুষ্টি পেয়ে থাকি আমরা জানলাম তো বন্ধুরা কলা দিয়ে তো বন্ধুরা আমাদের এই পোস্ট যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকবেন এবং মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url