মুখে ছোট ছোট কালো তিল দূর করার উপায়

তিল বা আঁচিল সারাতে রসুন খুবই কার্যকর। তিলের ওপর নিয়মিত রসুনের রস লাগালে তিল দূর হবে।দিনে বেশ কয়েকবার লেবুর রস লাগান স্কিনে। ব্লিচের কাজ করবে লেবুর রস। প্রতিদিন নিয়ম করে লাগান স্কিনে। কয়েক সপ্তাহ লাগালেই স্কিন থেকে তিল দূর হয়ে যাবে।তো চলুন জেনে নিই মুখে ছোট ছোট কালো তিল দূর করার উপায় সম্পর্কে।

তিল বা আঁচিল সারাতে রসুন খুবই কার্যকর। তিলের ওপর নিয়মিত রসুনের রস লাগালে তিল দূর হবে।ক্যাস্টর অয়েলের সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্রতিদিন নিয়ম করে লাগান স্কিনে। কয়েক সপ্তাহ লাগালেই স্কিন থেকে তিল দূর হয়ে যাবে। বেকিং সোডা তিলগুলোকে শুকিয়ে দেয় আর ক্যাস্টর অয়েল স্কিনকে প্রটেক্ট করে।দিনে বেশ কয়েকবার লেবুর রস লাগান স্কিনে। ব্লিচের কাজ করবে লেবুর রস।টি ট্রি অয়েলে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। 

অনেকে দাবি করেন, দিনে কয়েকবার এই তেল প্রয়োগ করলে তিল অদৃশ্য হয়ে যায়। তবে টি ট্রি অয়েল ব্যবহার করার সময় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। এই তেল কোনোভাবেই শরীরের ভেতরে যেন না যায়।মুখে ছোট ছোট কালো তিল দূর করার উপায় সম্পর্কে জানাটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ মুখের যত্নে আমরা সবসময় সতর্ক থাকি।স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী প্রাকৃতিক এই উপাদান। তিল দূর করার জন্য অনেক কার্যকরী এটি। 

এ কারণে তিলের ওপর নিয়মিত রসুনের রস লাগাতে হবে।ব্লিচের কাজ করে থাকে আলু। এর রস ব্যবহারে ত্বক থেকে তিল দূর না হলেও তিলের রং হালকা অ্যানজাইম ও অ্যাসিডে ভরপুর কলার খোসা। যা নিয়মিত ব্যবহারে তিল দূর হয় বলে মনে করা হয়। ময়েশ্চারাইজার হিসেবেও দুর্দান্ত কাজ করে কলার খোসা।লেবু এমনিই উপকারী। এত প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। আর দিনের বেলায় ত্বকে কয়েকবার লেবুর রস লাগালে ব্লিচের কাজ করে থাকে ।

এটি।দুটি উপাদান ভালো করে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্রতিদিন নিয়ম করে ত্বকে লাগান। টানা কয়েক সপ্তাহ লাগানোর পর নিজেই উপকারিতা বুঝতে পারবেন। বেকিং সোডা তিল শুকানোর জন্য কাজে দেয় এবং ক্যাস্টর অয়েল ত্বক ভালো রাখে।মুখে ছোট ছোট কালো তিল দূর করার উপায় সম্পর্কে আমরা খুব ভালো ভাবে জেনে নিব।

ত্বকের জন্য মধু খুব উপকারী। ত্বক মোলায়েম করে মধু। এতে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান, যেগুলো ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। অনেকে বিশ্বাস করেন, তিলের ওপর মধু লাগালে তিলের রং হালকা হয়ে যায়।

এবার আমরা জানবো মুখে ছোট ছোট কালো তিল দূর করার উপায় সম্পর্কে।ট্রি অয়েলে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। অনেকে দাবি করেন, দিনে কয়েকবার এই তেল প্রয়োগ করলে তিল অদৃশ্য হয়ে যায়। তবে টি ট্রি অয়েল ব্যবহার করার সময় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। এই তেল কোনোভাবেই শরীরের ভেতরে যেন না যায়।মুখে ছোট ছোট কালো তিল দূর করার উপায় সম্পর্কে জানাটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কারণ মুখের যত্নে আমরা সবসময় সতর্ক থাকি।স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী প্রাকৃতিক এই উপাদান। তিল দূর করার জন্য অনেক কার্যকরী এটি। এ কারণে তিলের ওপর নিয়মিত রসুনের রস লাগাতে হবে।ব্লিচের কাজ করে থাকে আলু। এর রস ব্যবহারে ত্বক থেকে তিল দূর না হলেও তিলের রং হালকা অ্যানজাইম ও অ্যাসিডে ভরপুর কলার খোসা। যা নিয়মিত ব্যবহারে তিল দূর হয় বলে মনে করা হয়। ময়েশ্চারাইজার হিসেবেও দুর্দান্ত কাজ করে কলার খোসা।লেবু এমনিই উপকারী।

এত প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। আর দিনের বেলায় ত্বকে কয়েকবার লেবুর রস ত্বকে ব্লিচের কাজ করে থাকে এটি।দুটি উপাদান ভালো করে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্রতিদিন নিয়ম করে ত্বকে লাগান। টানা কয়েক সপ্তাহ লাগানোর পর নিজেই উপকারিতা বুঝতে পারি।ক্যাস্টর অয়েলের সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্রতিদিন ত্বকে নিয়ম করে লাগান।

কয়েক সপ্তাহ লাগালেই আপনার ত্বক থেকে তিল দূর হয়ে যাবে। বেকিং সোডা তিলকে শুকিয়ে দেয় আর ক্যাস্টর অয়েল ত্বককে সুরক্ষা দেয়।মুখে ছোট ছোট কালো তিল দূর করার উপায় আমরা খুব সহজেই দূর করতে পারি আমাদের মুখের ছোট ছোট কালো তিল।

এবার আমরা জানবো মুখের কালো তিল দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।মুখের মধ্যে একাধিক তিল অনেকেরই অপছন্দ। চিকিৎসকের কাছে গিয়ে তিল বা আঁচিল সারানো বেশ ব্যয়বহুল। তিল বা আঁচিল সারাতে রসুন খুবই কার্যকর। তিলের ওপর নিয়মিত রসুনের রস লাগালে তিল দূর হবে।ক্যাস্টর অয়েলের সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্রতিদিন নিয়ম করে লাগান স্কিনে। কয়েক সপ্তাহ লাগালেই স্কিন থেকে তিল দূর হয়ে যাবে।

বেকিং সোডা তিলগুলোকে শুকিয়ে দেয় আর ক্যাস্টর অয়েল স্কিনকে প্রটেক্ট করে।দিনে বেশ কয়েকবার লেবুর রস লাগান স্কিনে। ব্লিচের কাজ করবে লেবুর রস।টি ট্রি অয়েলে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। অনেকে দাবি করেন, দিনে কয়েকবার এই তেল প্রয়োগ করলে তিল অদৃশ্য হয়ে যায়। তবে টি ট্রি অয়েল ব্যবহার করার সময় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। এই তেল কোনোভাবেই শরীরের ভেতরে যেন না যায়।

আনারসের রস ময়লা দূর করতে এবং মৃত কোষ পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এর রসে উপস্থিত এনজাইম এবং সাইট্রিক অ্যাসিড ত্বকের পিগমেন্টেশন কমায়, যার কারণে মুখে তিল দেখা যায়। এ জন্য সামান্য আনারসের রস নিয়ে তুলোর সাহায্যে আঁচিলের ওপর লাগান।মুখের কালো তিল দূর করার ঘরোয়া উপায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যাস্টর অয়েল তিল দূর করা সহ ত্বকের অনেক সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে।

বেকিং সোডা ত্বকে এক্সফোলিয়েট করে ও অল্প অল্প করে সময়ের মধ্যে তিল দূর করতে সাহায্য করে।এটি দেরিতে কাজ করলেও ত্বকের জন্য খুব উপকারী একটি উপাদান। এই উপাদান আপনার কোন প্রকার ক্ষতি করে না। এছাড়াও আপনি যদি ক্যাস্টর oil ও বেকিং সোডা মুখে লাগিয়ে কয়েক ঘন্টা রেখে ধুয়ে নিন।দেখবেন খুব ভালো উপকার পেয়েছেন। এছাড়া আপনি আপনার ত্বকে পেঁয়াজ করতে পারেন পেঁয়াজের অনেক গুণ রয়েছে।

রসুন যেমন আচল দূর করতে সাহায্য করে ঠিক তেমনি পেঁয়াজের এমন গুণ রয়েছে। পেঁয়াজ বেটে বা ব্লেন্ডারের ব্লেন্ড করে আধাঘণ্টার মতো মুখে লাগেনা এতে অনেক উপকার পেয়েছেন।

এবার আমরা জানবো মুখের তিল দূর করার হোমিও ওষুধ সেবন করা উচিত।আঁচিল কখনো মুখের সৌন্দর্য বাড়ায় আবার কখনো সৌন্দর্য কমিয়ে দেয়। তিল ঠিক জায়গায় থাকলে তা সরানোর দরকার নেই। কিন্তু যদি তা মুখের ভুল জায়গায় থাকে, তাহলে আপনি নিজের চেহারা নিয়ে অস্বস্তি বোধ করতে পারেন, কারণ সবার মনোযোগ আপনার তিলের দিকে যায়। সেই সঙ্গে মুখে এক বা দুটি তিল থাকলে তা দেখতে ঠিকই থাকে।

কিন্তু মুখে প্রচুর তিল থাকলে মুখ অনেক সময় খুব কুৎসিত দেখাতে শুরু করে। আপেল ভিনেগার সৌন্দর্যে দাগের মতো দেখায় এমন আঁচিল দূর করতেও বেশ কার্যকরী। আঁচিল দূর করতে শুধু তুলোর ওপর আপেল সিডার ভিনেগার নিন। তারপর আঁচিলের ওপরে অল্প অল্প করে লাগান। এরপর আপেল সিডার ভিনেগার লাগিয়ে এক ঘণ্টা রেখে দিন। এভাবে দুই থেকে তিনবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে আপনার আঁচিল দূর হয়ে যাবে। একটি পাত্রে এক চামচ কফি নিন।

তাতে মেশান অলিভ অয়েল। এই মিশ্রণটি ১৫ থেকে ২০ মিনিট হাতে রাখার পর ধুয়ে ফেলুন। হাত থেকে ট্যানিং দূর করার পাশাপাশি ত্বককে করবে কোমল। এই প্যাক তৈরি করে মুখেও লাগাতে পারেন। মুখের ট্যানও দূর হবে। মুখের তিল দূর করার হোমিও ওষুধ সেবন করতে হবে।অ্যালোভেরা জেল আমাদের চুলের জন্য, ত্বকের জন্য সব কিছুর জন্য সেরা বলে বিবেচিত হয়। এছাড়াও আঁচিল দূর করতে অ্যালোভেরা জেলের আশ্চর্য উপকারিতা রয়েছে।

শুধু আঁচিলের উপর সামান্য অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে সেই জায়গাটা কাপড় দিয়ে ঢেকে কিছুক্ষণ রেখে দিন এবং কাপড় শুকিয়ে গেলে তুলে ফেলুন। তবে এই প্রক্রিয়াটি একটু ধীরগতির, তাই এটি করতে কিছুটা সময় লাগতে পারি।

এবার আমরা জানবো লাল তিল দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।এটি তিল অপসারণের জন্য ব্যবহৃত সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। রসুনে এমন কিছু এনজাইম রয়েছে যা পিগমেন্টেশন সৃষ্টিকারী কোষগুলিকে বন্ধ করতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি এটি তিল দূর করতেও সাহায্য করে। পেঁয়াজের অনেক গুণ রয়েছে যা আপনার ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। রসুনের পেস্টের মতো পেঁয়াজের রসও আঁচিল দূর করতে সাহায্য করে।

আপনাকে অন্তত এক থেকে আধা ঘণ্টা পেঁয়াজের পেস্ট লাগিয়ে রাখতে হবে।এবং তারপর ঠাণ্ডা জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। যাইহোক, আপনি অবিলম্বে এর ফলাফল দেখতে পাবেন না, তাই এটি প্রতিদিন তিন থেকে চার সপ্তাহের জন্য করতে হবে।শণের বীজের সাহায্যে আপনি সহজেই মুখ এবং ঘাড়ের তিল দূর করতে পারেন। শণের বীজের সাথে মধু মিশিয়ে খেলে আপনি দ্রুত আঁচিল থেকে মুক্তি পেতে পারেন। মধু আপনার ত্বককে ময়শ্চারাইজ করতেও সাহায্য করে।

প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ রেসিপি দিয়ে, আপনি ডাক্তারের কাছে যাওয়া এড়াতে পারেন। ধনে পাতায় রয়েছে প্রয়োজনীয় তেল এবং অ্যাসিড যা ত্বকের অনেক রোগ নিরাময়ে কার্যকর। এটি মুখের উপর অবাঞ্ছিত তিল বাড়ে প্রক্রিয়া বন্ধ করতে সাহায্য কলার মতো এর খোসাও খুবই উপকারী। কলার খোসায় অনেক অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং এনজাইমেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি আপনার মুখ থেকে তিল দূর করতে এবং ত্বককে সুন্দর করতে সাহায্য করে।

ত্বকের জন্য উপকারী মধু ত্বক মোলায়েম করে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান রয়েছে। যা ত্বকের বিভিন্ন উপকার করে থাকে। অনেকে মনে করেন, নিয়মিত তিলের ওপর মধু লাগালে এর রং হালকা হয় ।লেবু এমনিই উপকারী। এত প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। আর দিনের বেলায় ত্বকে কয়েকবার লেবুর রস লাগালে ব্লিচের কাজ করে থাকে এটি।লাল তিল দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে গেলাম।

এবার আমরা জেনে নিই লাল তিল দূর করার ক্রিম ব্যবহার সম্পর্কে।মুখে অতিরিক্ত ছোট ছোট তিল হওয়া স্কিন ক্যান্সারের পূর্ব লক্ষণ। এর জন্য আপনি একজন ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন। তবে ভয় পাওয়ার কিছু নেই অতিরিক্ত এই তিলের দাগ কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে কমানো যেতে পারে। এর জন্য গরম পানিতে আটার পেস্ট মুখে নিয়মিত লাগাতে পারেন। এছাড়া শসার রসও লাগাতে পারেন। এগুলোমুখের অতিরিক্ত তিলের দাগ হালকা করতে সহায়তা করে।বাজারে ফ্রিকেলস আউট বিভিন্ন ধরনের ক্রিম পাওয়া যায় যেগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ব্লিচিং উপাদান দিয়ে তৈরি।

ব্লিচিং উপাদান আমাদের ত্বকের জন্য বেশ ক্ষতিকর। তাই এই ক্রিমগুলো মুখের ত্বকে না লাগানো উচিত। এর পরিবর্তে বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা উচিত যেগুলো সত্যিই কার্যকরী ভূমিকা রাখে।অনেক সময় মুখে ছোট ছোট তিল দেখা যায়। একসময় এটি স্থায়ী হয়ে যায় এবং ত্বকে দাগের মতো মনে হয়। এই সমস্যার সমাধান করতে পারেন ঘরোয়া উপায়ে। হোম রেমেডি হ্যাকস ওয়েবসাইটে কয়েকটি প্রাকৃতিক উপাদানের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা ত্বকের তিল দূর করতে বেশ কার্যকর।বাজারে ফ্রিকেলস আউট নামে অনেক ক্রিম আছে ।

যে গুলো তিল কমানোর চাইতে পার্শপতিক্রিয়া বাড়ায় বেশি। তারচেয়ে আপনি এই নিয়মটি অনুস্বরণ করুন তিল কমে আসবে। কলার খোসার ভেতরের অংশ আঁচিলের উপর রাখুন। নিয়মিত ব্যবহারে আঁচিল শুকিয়ে পড়ে যাবে।এরা সমতল এবং লালচে বাদামী রঙের হয়ে থাকে। মূলত গ্রীষ্ম কালে দেখা দেয় এবং শীত আসলেই চলে যায়।ফ্রিকেলস প্রধানত কালো বা বাদামী দাগ যা মুখের ত্বকেই বেশি হয়ে থাকে; বিশেষ করে নাকের দুই পাশের জায়গা গুলোতে। ফর্সা বা ফ্যাকাসে ত্বক এতে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি।

রোদের আলোতে ফ্রিকেলস আরো স্পষ্ট ও তীব্র ভাবে পরিলক্ষিত হয়।রোদ ফ্রিকেলসের প্রধান শত্রু। অতিরিক্ত সূর্য রশ্মিতে ঘোরাঘুরির ফলেও হতে পারে। অনেকে আছেন গাড়িতে চলাফেরা করেও ফ্রিকেলস কবলিত হন এবং ভাবেন গাড়িতে থাকার কারণে তার ত্বক হয়ত সূর্য রশ্মির দ্বারা আক্রান্ত হয়নি । এ ধারণা ভুল। গাড়ির কাঁচ ভেদ করে খুব সহজেই সূর্য রশ্মি পৌঁছে যেতে পারে আপনার ত্বকে এবং তৈরী করতে পারে ফ্রিকেলস ।আর লাল তিল দূর করার ক্রিম।

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জানালাম মুখের ছোট ছোট কালো তিল দূর করার উপায় সম্পর্কে। আমাদের শরীরের অন্যতম একটি অংশ আমাদের মুখ বা স্কিন যা সবসময় আমরা যত্নে রাখি।আমরা মেয়েরা আর কিছু পারি বা না পারি মুখের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে খুব সতর্কভাবে চলাচল করি।তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে উপকৃত হয় তাহলে আমাদের পোস্টগুলো আপনারা সবাই ভালো ভাবে পড়বেন এবং নিয়ম অনুযায়ী চলবেন আর এইরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।