রাতকানা রোগ কেন হয় - কোন ভিটামিনের অভাবে
প্রিয় পাঠকেরা আজকে আমরা জেনে নিব রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে হয়ে থাকে।ডায়রিয়া, হাম, নিউমোনিয়া ইত্যাদি রোগের কারণে শরীরে ভিটামিনের অভাব দেখা দেয়। এই ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়। জেনে নিই রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে হয়।তো চলুন জেনে নেওয়া যাক রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে হয়ে থাকে।
রাতকানা রোগের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো রেটিনল বা ভিটামিন এ-এর অভাব। ভিটামিন এ মাছের তেল, কলিজা ও বিভিন্ন দুগ্ধজাত খাবারে পাওয়া যায়। ডায়রিয়া, হাম, নিউমোনিয়া ইত্যাদি রোগের কারণে শরীরে ভিটামিনের অভাব দেখা দেয়। এই ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়।রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে হয়ে থাকে জেনে নেওয়া যাক।
ভূমিকা
রাতকানা রোগের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো রেটিনল বা ভিটামিন এ-এর অভাব। ভিটামিন এ মাছের তেল, কলিজা ও বিভিন্ন দুগ্ধজাত খাবারে পাওয়া যায়। ডায়রিয়া, হাম, নিউমোনিয়া ইত্যাদি রোগের কারণে শরীরে ভিটামিনের অভাব দেখা দেয়। এই ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়।রেটিনায় রড কোষ ও কোন কোষ নামে দুই ধরনের কোষ আছে যা যথাক্রমে স্বল্প ও উজ্জ্বল আলোতে কাজ করে। রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে ।
রড কোষে রোডপসিন নামক এক ধরনের রিসেপ্টর প্রোটিন থাকে। রোডপসিনের ওপর আলো পড়লে কয়েক ধাপে এর কিছু গাঠনিক পরিবর্তন হওয়ার মাধ্যমে বৈদ্যুতিক সঙ্কেত সৃষ্টি হয় যা অপটিক স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌঁছায়। আলোর অনুপস্থিতিতে রোডপসিন পুনরুৎপত্তি লাভ করে। রোডপসিন সংশ্লেষণে ভিটামিন এ প্রয়োজন, এজন্য এই ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়।রাতকানার প্রধান কারণ রেটিনাইটিস পিগমেনটোসা নামক একটি রোগ।
যার ফলে রেটিনার রড কোষ ধীরে ধীরে আলোর প্রতি সাড়া দেওয়ার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এটা একধরনের জেনেটিক রোগ যেখানে রাত্রিকালীন দৃষ্টির পাশাপাশি দিনের বেলা দেখার ক্ষমতাও নষ্ট হতে থাকে। রাত্রিকালীন অন্ধত্বের ফলে জন্ম থেকে রড কোষ জন্মের পর থেকেই কাজ করে না, বা অল্প পরিমাণ কাজ করে, কিন্তু এই অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে। রাতকানা রোগের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো রেটিনল বা ভিটামিন এ-এর অভাব।
ভিটামিন এ মাছের তেল, কলিজা ও বিভিন্ন দুগ্ধজাত খাবারে পাওয়া যায়। ডায়রিয়া, হাম, নিউমোনিয়া ইত্যাদি রোগের কারণে শরীরে ভিটামিনের অভাব দেখা দেয়। রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে।এই ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়।বাচ্চা জন্মকালীন ওজন কম হলে, বাড়ন্ত বয়সে শরীরে অতিরিক্ত খাদের চাহিদা পূরণ না হলে এবং অপুষ্টিতে ভোগার ফলে এই রোগ হয়ে থাকে।
রাতকানা রোগের প্রতিরোধ
এবার আমরা জেনে নেব রাতকানা রোগের সম্পর্কে। ডায়রিয়া, হাম, নিউমোনিয়া ইত্যাদি রোগের কারণে শরীরে ভিটামিনের অভাব দেখা দেয়। এই ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়। গাজর ইত্যাদি এবং মলা-ঢেলা মাছ খেতে হবে।বিভিন্ন কারণে শরীরে ভিটামিন- এ এর অভাব দেখা দিতে পারে। ভিটামিন- এ এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়ে থাকে। বাচ্চা জন্মের সময় ওজন কম হলে, শরীরে অতিরিক্ত খাদ্যের চাহিদা পূরণ না হলে।
অথবা অপুষ্টিতে ভোগার কারণে এই রোগ দেখা দিতে পারে রাতকানা রোগ।তিনটি ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে৷ ক্যাপসুল খাওয়ানোর নিয়ম হল প্রথম দিন একটি, দ্বিতীয় দিনে একটি এবং দুই সপ্তাহ বা ১৪ দিন পর একটি খাওয়াতে হয়৷ তবে এক বছরের কম বয়সী শিশুরা একই নিয়মে অর্ধেক ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাবে অর্থাৎ প্রতিবারে চার ফোঁটা৷ কারণ একটি ক্যাপসুলে মোট আট ফোঁটা ওষুধ থাকে৷ রাতকানা রোগের প্রতিরোধ সম্পর্কে জানতে চলেছি।
ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাদ্যের বেশিরভাগ উৎস উদ্ভিতজাত, যেমন নটেশাক, গাজর, বেল পেপারস, ক্যাপসিকাম, লেবুজাতীয় ফল, পাকা পেঁপে, আম, এবং অন্যান্য লাল-হলদে রঙের ফল ও শাকসবজি। প্রাণীজ উৎসগুলি হল, ডিম ও মাখন, যেগুলি হল ভিটামিন এ সমৃদ্ধ। যারা ভিটামিন এ সমৃদ্ধ ওষুধ সেবন সহ্য করতে পারেন না।রাতকানা রোগ এক ধরণের দৃষ্টি প্রতিবন্ধকতা যা নিক্যালোপিয়া নামেও পরিচিত।
রাতকানা রোগে ভুক্তভোগী রোগীরা রাতে বা অস্পষ্ট আলোকিত পরিবেশে দুর্বল দৃষ্টিভঙ্গি অনুভব করে।রেটিনাতে স্নায়ু আবেগকে চিত্রগুলিতে রূপান্তর করতে ভূমিকা রাখে। রেটিনা আপনার চোখের পিছনে একটি হালকা সংবেদনশীল অংশ।যাদের অগ্ন্যাশয়ের অপ্রতুলতা রয়েছে, যেমন সিস্টিক ফাইব্রোসিসযুক্ত ব্যক্তিরা।
তাদের চর্বি গ্রহণ করতে অসুবিধা হয় এবং ভিটামিন এ এর ঘাটতি হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে কারণ ভিটামিন এ ফ্যাট-দ্রবণীয়। এটি তাদের রাতকানা রোগে বৃদ্ধির জন্য আরও বেশি ঝুঁকিতে ফেলে।
রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে
এবার আমরা জানবো রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে।রাতকানার প্রধান কারণ রেটিনাইটিস পিগমেনটোসা নামক একটি রোগ, যার ফলে রেটিনার রড কোষ ধীরে ধীরে আলোর প্রতি সাড়া দেওয়ার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এটা একধরনের জেনেটিক রোগ যেখানে রাত্রিকালীন দৃষ্টির পাশাপাশি দিনের বেলা দেখার ক্ষমতাও নষ্ট হতে থাকে। রাত্রিকালীন অন্ধত্বের ফলে জন্ম থেকে রড কোষ জন্মের পর থেকেই কাজ করে না, বা অল্প পরিমাণ কাজ করে।
কিন্তু এই অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে।রাতকানা রোগের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো রেটিনল বা ভিটামিন এ-এর অভাব। ভিটামিন এ মাছের তেল, কলিজা ও বিভিন্ন দুগ্ধজাত খাবারে পাওয়া যায়। ডায়রিয়া, হাম, নিউমোনিয়া ইত্যাদি রোগের কারণে শরীরে ভিটামিনের অভাব দেখা দেয়। এই ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়।বাচ্চা জন্মকালীন ওজন কম হলে, বাড়ন্ত বয়সে শরীরে অতিরিক্ত খাদের চাহিদা পূরণ না হলে এবং অপুষ্টিতে ভোগার ফলে এই রোগ হয়ে থাকে।
রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে হয়ে থাকে জেনে নিই।যদি আপনার ভিটামিন এ এর মাত্রা কম থাকে তবে আপনার ডাক্তার ভিটামিন পরিপূরকের পরামর্শ দিতে পারেন। নির্দেশ হিসাবে ঠিক মতো পরিপূরক নিন।বেশিরভাগ লোকের ভিটামিন এ এর ঘাটতি থাকে না কারণ তাদের যথাযথ পুষ্টির অ্যাক্সেস রয়েছে।রাতকানা রোগ কম হওয়ার জন্য সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে পারেন।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ খাবার খান, যা ছানি প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। এছাড়াও, আপনার রাতকানা রোগের ঝুঁকি কমাতে এমন খাবারগুলি গ্রহণ করুন যাতে উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন এ রয়েছে।
হেমাটোলজিল রোগের লক্ষন
এবার আমরা জানবো হেমাটোলজিল রোগের লক্ষন সম্পর্কে।রক্তশূন্যতা হলো রক্তের এমন একটি রোগ যেখানে রক্তে লোহিত রক্তকণিকা বা হিমোগ্লোবিন স্বাভাবিক সংখ্যার চেয়ে কম থাকে, বা রক্তের অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা হ্রাস পায়। যখন রক্তশূন্যতা ধীরে ধীরে হয়, তখন লক্ষণগুলি প্রায়ই অস্পষ্ট হয়, যেমন ক্লান্তি বোধ, দুর্বলতা, শ্বাসকষ্ট, মাথাব্যথা এবং ব্যায়াম করার কম ক্ষমতা।ডিসানের, হেমাটোলজি বিভাগে, ব্লাড বা রক্ত সম্বন্ধনীয় যেকোন রোগ বা সমস্যার চিকিৎসা করা হয় ।
এখানে যেসকল চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া হয়ে থাকে।হাড়ের ভেতর যে মজ্জা বা বোন ম্যারো রয়েছে তার থেকে তৈরি হয় রক্ত।হেমাটোলজিল রোগের লক্ষন সেখানকার কোষগুলো পরিণত হবার পর আমাদের রক্তে আসে। কোন কারণে যদি এই কোষগুলো পরিণত না হয় এবং অনিয়ন্ত্রিত ও অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে তখন অতিরিক্ত অপরিণত কোষ বোন ম্যারোর মধ্যে জমা হতে থাকে এবং তারা রক্তে আসে।
এতে ফলে রক্তের স্বাভাবিক কোষ যেমন আরবিসি, ডাবলুবিসি ও প্লেটলেট কমে যায়। একেই সাধারণভাবে ব্লাড ক্যানসার বা রক্তের ক্যানসার বলা হয়। রেড ব্লাড সেলের কাজ হলো মূলত হিমোগ্লোবিন বহন করা এবং রক্তে অক্সিজেন পৌঁছে দেওয়া। হোয়াইট ব্লাড সেলের কাজ হলো শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করা। আর প্লেটলেটের কাজ হলো রক্তপাত বন্ধ করা।
যেহেতু এই কার্যকরী কোষগুলো কিছু অস্বাভাবিক ক্যানসার কোষের জন্য কাজ করতে পারে না ফলে যেগুলো ঘটে তা হলো হিমোগ্লোবিন কমে গিয়ে এনিমিয়া, ক্লান্তি বোধ, সংক্রমণ ও জ্বর, সামান্য সর্দি-কাশি ভালো হতে চাই না এবং শরীরের বিভিন্ন অংশ দিয়ে রক্ত বের হতে শুরু করে।
কি কারনে রাতকানা রোগ হয়
এবার আমরা জানবো কি কারনে রাতকানা রোগ হয়।রাতকানার প্রধান কারণ রেটিনাইটিস পিগমেনটোসা নামক একটি রোগ, যার ফলে রেটিনার রড কোষ ধীরে ধীরে আলোর প্রতি সাড়া দেওয়ার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এটা একধরনের জেনেটিক রোগ যেখানে রাত্রিকালীন দৃষ্টির পাশাপাশি দিনের বেলা দেখার ক্ষমতাও নষ্ট হতে থাকে।রেটিনায় রড কোষ ও কোন কোষ নামে দুই ধরনের কোষ আছে যা যথাক্রমে স্বল্প ও উজ্জ্বল আলোতে কাজ করে।
রড কোষে রোডপসিন নামক এক ধরনের রিসেপ্টর প্রোটিন থাকে। রোডপসিনের ওপর আলো পড়লে কয়েক ধাপে এর কিছু গাঠনিক পরিবর্তন হওয়ার মাধ্যমে বৈদ্যুতিক সঙ্কেত সৃষ্টি হয় যা অপটিক স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌঁছায়। আলোর অনুপস্থিতিতে রোডপসিন পুনরুৎপত্তি লাভ করে। রোডপসিন সংশ্লেষণে ভিটামিন এ প্রয়োজন, এজন্য এই ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়।কি কারনে রাতকানা রোগ হয় রাতকানার প্রধান কারণ রেটিনাইটিস পিগমেনটোসা নামক একটি রোগ।
যার ফলে রেটিনার রড কোষ ধীরে ধীরে আলোর প্রতি সাড়া দেওয়ার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এটা একধরনের জেনেটিক রোগ যেখানে রাত্রিকালীন দৃষ্টির পাশাপাশি দিনের বেলা দেখার ক্ষমতাও নষ্ট হতে থাকে। রাত্রিকালীন অন্ধত্বের ফলে জন্ম থেকে রড কোষ জন্মের পর থেকেই কাজ করে না, বা অল্প পরিমাণ কাজ করে, কিন্তু এই অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে।রাতকানা রোগের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো রেটিনল বা ভিটামিন এ-এর অভাব।
ভিটামিন এ মাছের তেল, কলিজা ও বিভিন্ন দুগ্ধজাত খাবারে পাওয়া যায়। ডায়রিয়া, হাম, নিউমোনিয়া ইত্যাদি রোগের কারণে শরীরে ভিটামিনের অভাব দেখা দেয়। এই ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়।বাচ্চা জন্মকালীন ওজন কম হলে, বাড়ন্ত বয়সে শরীরে অতিরিক্ত খাদের চাহিদা পূরণ না হলে এবং অপুষ্টিতে ভোগার ফলে এই রোগ হয়ে থাকে।
রাতকানা রোগের প্রতিকার
এবার আমরা জানব রাতকানা রোগের প্রতিকার সম্পর্কে।এই রোগ প্রতিরোধের জন্য ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাদ্য, মাছের যকৃতের তেল, কলিজা, সবুজ শাকসবজি, রঙিন ফলপাকা আম, কলা ইত্যাদিও সবজি মিষ্টি কুমড়া, গাজর ইত্যাদি এবং মলা-ঢেলা মাছ খেতে হবে।বিভিন্ন কারণে শরীরে ভিটামিন- এ এর অভাব দেখা দিতে পারে। ভিটামিন- এ এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়ে থাকে। বাচ্চা জন্মের সময় ওজন কম হলে, শরীরে অতিরিক্ত খাদ্যের চাহিদা পূরণ না হলে।
অথবা অপুষ্টিতে ভোগার কারণে এই রোগ দেখা দিতে পারে।কোন ওষুধ যেমন ফেনোথায়াজিন গ্রহণের ফলে রাতকানা রোগ দেখা দিতে পারে। চোখের বিভিন্ন চিকিৎসা যেমন ল্যাসিক, ফটোরিফ্রেক্টিভ কেরাটেক্টমি, রেডিয়াল কেরাটোটমির কারণেও রাতে দৃষ্টি কমে যেতে পারে।রাতকানা রোগের প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নিই।বাচ্চা অপুষ্টিতে ভুগলে নানা রকম রোগবালাই দেখা দিতে পারে। এসব রোগবালাই দেখা দিলেদেহে প্রচুর পরিমানে ভিটামিনের ঘার্তি দেখা দিতে পারে।
সুষুম খাবার খেলে রাতকানা রোগ ভালো হয়ে যায়অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ খাবার খান, যা চোখের ছানি পড়তে বাধা দেয়। এ ছাড়া রাত কোন রোগ কমে এমন খাবারগুলি গ্রহণ করুন যাতে উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন এ রয়েছে।
আরো পড়ুন ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবসের ইতিহাস
বাচ্চাকে প্রথম ৫ মাস শুধু বুকের দুধ খাওয়াতে হবে৷ বুকের দুধ শিশুকে রাতকানা হওয়া থেকে রক্ষা করে৷রাতকানা রোগের প্রতিকার সম্পর্কে জানলাম।রাতকানা হল একটা রোগ যাতে রাতে বা স্বল্প আলোতে দৃষ্টিশক্তির অবনতি হয়।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠকেরা আজকে আমরা জেনে নিলাম রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে।রাতকানা হল একটা রোগ যাতে রাতে বা স্বল্প আলোতে দৃষ্টিশক্তির অবনতি হয়। এটি হল প্রাথমিক চিকিৎসাগত উপসর্গ যা ভিটামিন A র অভাবকে চিহ্নিত করে থাকে। তো বন্ধুরা আজকে আমরা জানালাম রাতকানা রোগের বিষয়ে। আমাদের পোস্টগুলো পড়ে আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং নিয়ম অনুযায়ী চলবেন আর এইরকম কনটেন্ট পেতে চাইলে আমাদের পাশে থাকুন, ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url