মেহেদী পাতার উপকারিতা -‌ চুলের যত্নে মেহেদী পাতা

প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা, আজকে আমরা জেনে নিব মেহেদী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে। মেহেদী পাতা বেটে নখে ও চুলে লাগালে নখ ও চুল ভাল থাকে।তো চলুন জেনে নিই মেহেদী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে। আজকে পোস্টটিতে আমরা আলোচনা করবো মেহেদী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে।

মেহেদী পাতার উপকারিতা -‌ চুলের যত্নে মেহেদী পাতা
আমরা মেহেদীর পাতা বেটে নখে ও চুলে লাগালে না ও চুল ভালো থাকে। আবার মেহেদীর পাতা বেটে পুরানো একজিমায় লাগলে ভাল ফল পাওয়া যায়। মেহেদীর পাতা বেটে হাতে লাগালে হাত লাল রঙে রঙিন হয়।তো বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিব মেহেদী পাতার উপকারিতা -‌ চুলের যত্নে মেহেদী পাতা সম্পর্কে।

ভূমিকা

মেহেন্দি পাতার রস ও সরষে তৈল ঘাড়ে মালিশ করলে ঘাড়ের ব্যথা কমে যায়। এ পাতা বেটে নখে ও চুলে লাগালে নখ ও চুল ভাল থাকে।পায়ের তলায় পাতা বাটার প্রলেপ দিলে চোখে গুটি ওঠে না।মেহেদী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই।চুলের যত্নে মেহেদি পাতার ব্যবহার অনেক পুরোনো, যদিও মেহেদি পাতা আরো অনেক কারণে ব্যবহার হয়ে থাকে, মেহেদি পাতা খুব সহজে পাওয়া যায়।

যেমন শহর এলাকার বাজারে সব সময় কাঁচা মেহেদি পাতা পাওয়া য়ায়, এবং এর ব্যবহারও সহজ। মেহেদি পাতা শুকিয়ে গুড়ো করে রেখে দিলে যেকোন সময় ব্যবহার করা যায়, তবে শুকনো পাতার থেকে তাজা পাতা বেশী উপকারী। প্রাকৃতিকভাবে সাদা চুল রং করার ক্ষেত্রে মেহেদি পাতার তুলনা নেই; এমনকি কালো চুলে ব্যবহারে চুল আরও কালো হয়। এছাড়াও হাত, পা ও নখ সাজাতেও মেহেদি পাতা ব্যবহার হয়ে থাকে।

চোখ উঠলে মেহেদি পাতার রস করে সকালে খালি পেটে খেলে ব্যথা কমে যায়। চোখ উঠলে মেহেদি ফুলের পানি চোখে ছিটিয়ে দিলে চোখের সমস্যা দূর হয়ে যায়। ফুল তুলে এক কাপ পানিতে রাত্রে ভিজিয়ে রাখতে হবে সকালে ঘুম থেকে উঠে সেই ফুল ভিজানো পানি চোখে ছিটিয়ে দিলে ভাল উপকার পাওয়া যায়।মেহেদী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।মেহেন্দি সব ধরনের ত্বকের অবস্থা যেমন চুলকানি, অ্যালার্জি, ত্বকের ফুসকুড়ি এবং ক্ষত নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ।

এটি এর রোপন (নিরাময়) বৈশিষ্ট্যের কারণে। এটি প্রভাবিত এলাকায় প্রয়োগ করার সময় এটির সীতা (ঠান্ডা) প্রকৃতির কারণে অতিরিক্ত জ্বালাপোড়া নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।মেহেদি গাছের ফুল মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এই ফুল পেস্ট করে এর সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এটি কপালে অথবা ব্যথার স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এছাড়া আপনি মেহেদির পেস্টও ব্যবহার করতে পারেন।মেহেদির পেস্ট পিঠ, ঘাড় এবং ঘামাচি আক্রান্ত অন্যান্য স্থানে লাগান।
মেহেদী পাতা ঘামাচি চুলকানি জ্বালাপোড়া কমাতে ভূমিকা পালন করে থাকে। তাছাড়াও মেহেদী পাতা দিয়ে মাউথওয়াশ তৈরি করা যায়।

মেহেদীর পাতার রসের উপকারিতা

এবার আমরা জানবো মেহেদীর পাতার রসের উপকারিতা সম্পর্কে।শুক্রমেহ রোগে মেহেদি পাতার রস এক চা চামচ দিনে দুবার পানিতে বা দুধের সাথে একটু চিনি মিশিয়ে খেলে এক সপ্তাহের মধ্যে উপকার পাওয়া যায়। মুখ গলার ক্ষতে পাতা সেদ্ধ পানি মুখে খানিক্ষন রাখলে সেরে যায়। গ্রীষ্মকালে ঘেমে গিয়ে গায়ে দুর্গন্ধ হলে মেহেদী পাতা ও বেনামূল সেদ্ধ পানিতে গোসল করলে উপকার পাবেন।তাজা পাতাগুলি দাদ সহ ছত্রাক।

 বা ব্যাকটেরিয়াজনিত ত্বকের সংক্রমণের জন্য একটি টপিকাল অ্যান্টিসেপটিক হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। হেনা চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে । এটি চুলের কিউটিকল সিল করতে সাহায্য করে, ভাঙ্গা প্রতিরোধ করে এবং চুলের চকচকে এবং চেহারা বাড়ায়। এটি খুশকিরও একটি প্রাকৃতিক চিকিৎসা।মেহেদীর পাতার রসের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।মেহেন্দি সব ধরনের ত্বকের অবস্থা যেমন চুলকানি, অ্যালার্জি, ত্বকের ফুসকুড়ি এবং ক্ষত নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ।

 এটি এর রোপন (নিরাময়) বৈশিষ্ট্যের কারণে। এটি প্রভাবিত এলাকায় প্রয়োগ করার সময় এটির সীতা (ঠান্ডা) প্রকৃতির কারণে অতিরিক্ত জ্বালাপোড়া নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।মেহেদি গাছের ফুল মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এই ফুল পেস্ট করে এর সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এটি কপালে অথবা ব্যথার স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এছাড়া আপনি মেহেদির পেস্টও ব্যবহার করতে পারেন।কেবল রং নয়, হাত ও নখের স্বাস্থ্যের জন্যও এটি বেশ উপকারী।

 মেহেদি ব্যবহারে হাত ও নখের স্বাস্থ্যের উপকার হয়। এটি ব্যবহারে হাতের ত্বক হয় মসৃণ। যারা নখকুনি সমস্যায় ভুগছেন তারা নখে মেহেদি পাতা বাটা লাগাতে পারেন। এই পাতা বেটে ঘন পেস্ট করে দিন দুবার লাগালে উপকার মিলবে।চুল পড়া কিংবা অকালে চুল পেকে যাওয়া সমস্যা দূর করতে এর জুড়ি নেই। মেহেদি পাতার সঙ্গে হরিতকী মিশিয়ে সামান্য বেঁটে প্রথমে পানিতে সিদ্ধ করে, সেই পানি ঠান্ডা করে সপ্তাহে দুই দিন মাথায় লাগালে চুল পড়া কমে।মেহেদির রস দিয়ে একধরনের তেল তৈরি করা যায়। এই তেল ব্যবহারে মুখ ও চামড়ার ত্বক হয়ে ওঠে টানটান। এটি রক্ত পরিষ্কারক। দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এটি।

মেহেদী পাতার উপকারিতা

এবার আমরা জেনে নিব মেহেদী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে।মেন্দি পাতার রস ও সরষে তৈল ঘাড়ে মালিশ করলে ঘাড়ের ব্যথা কমে যায়। এ পাতা বেটে নখে ও চুলে লাগালে নখ ও চুল ভাল থাকে।পায়ের তলায় পাতা বাটার প্রলেপ দিলে চোখে গুটি ওঠে না।মেহেদী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই।চুলের যত্নে মেহেদি পাতার ব্যবহার অনেক পুরোনো, যদিও মেহেদি পাতা আরো অনেক কারণে ব্যবহার হয়ে থাকে। 

মেহেদি পাতা খুব সহজে পাওয়া যায়, যেমন শহর এলাকার বাজারে সব সময় কাঁচা মেহেদি পাতা পাওয়া য়ায়, এবং এর ব্যবহারও সহজ। মেহেদি পাতা শুকিয়ে গুড়ো করে রেখে দিলে যেকোন সময় ব্যবহার করা যায়।যেমন শহর এলাকার বাজারে সব সময় কাঁচা মেহেদি পাতা পাওয়া য়ায়, এবং এর ব্যবহারও সহজ। মেহেদি পাতা শুকিয়ে গুড়ো করে রেখে দিলে যেকোন সময় ব্যবহার করা যায়, তবে শুকনো পাতার থেকে তাজা পাতা বেশী উপকারী।

প্রাকৃতিকভাবে সাদা চুল রং করার ক্ষেত্রে মেহেদি পাতার তুলনা নেই; এমনকি কালো চুলে ব্যবহারে চুল আরও কালো হয়। এছাড়াও হাত, পা ও নখ সাজাতেও মেহেদি পাতা ব্যবহার হয়ে থাকে। চোখ উঠলে মেহেদি পাতার রস করে সকালে খালি পেটে খেলে ব্যথা কমে যায়। চোখ উঠলে মেহেদি ফুলের পানি চোখে ছিটিয়ে দিলে চোখের সমস্যা দূর হয়ে যায়। ফুল তুলে এনে সেই পানি সকালে চোখে থেকে ছিটিয়ে দিলে চোখ অনেক সুস্থ থাকে।

ও ভাল উপকার পাওয়া যায়।মেহেদী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।মেহেন্দি সব ধরনের ত্বকের অবস্থা যেমন চুলকানি, অ্যালার্জি, ত্বকের ফুসকুড়ি এবং ক্ষত নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে । এটি এর রোপন (নিরাময়) বৈশিষ্ট্যের কারণে। এটি প্রভাবিত এলাকায় প্রয়োগ করার সময় এটির সীতা (ঠান্ডা) প্রকৃতির কারণে অতিরিক্ত জ্বালাপোড়া নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।মেহেদি গাছের ফুল মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এই ফুল পেস্ট করে এর সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে নিন।

এটি কপালে অথবা ব্যথার স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এছাড়া আপনি মেহেদির পেস্টও ব্যবহার করতে পারেন।মেহেদির পেস্ট পিঠ, ঘাড় এবং ঘামাচি আক্রান্ত অন্যান্য স্থানে লাগান। এটি ঘামাচির চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া হ্রাস করতে সাহায্য করে। এই মেহেদি দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন মাউথ ওয়াশ। মেহেদি পাতা গুঁড়ো পানিতে গুলিয়ে নিন। এবার এটি দিয়ে কুলকুচি করুন। এটি মুখের ঘা দ্রুত ভাল করে থাকে এবং মুখ জীবাণুমুক্ত করে তোলে।

চুলের যত্নে মেহেদী পাতা

এবার আমরা জানবো চুলের যত্নে মেহেদী পাতা সম্পর্কে।চুল ঘন হয়, চুলের গোড়া শক্ত করে, রুক্ষতা দূর করে, চুল রেশমী ও ঝরঝরে করে, মাথা ঠাণ্ডা রাখে, চুলের আগা ফাটা রোধ করে, খুশকি দূর করে, চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে এবং সাদা চুল রং করে মেহেদি পাতার পেস্ট।মেহেদি পাতা পরিমাণ মতো পিষে নিয়মিত প্রতি সপ্তাহে একবার ব্যবহারে মাথার ত্বক থেকে খুশকি দূর করবে। 

খুশকি দূর হবে এবং চুল মজবুত হবে।চুলের যত্নে মেহেদী পাতা সম্পর্কে জেনে নিই।মেহেদি দেয়ার আগের দিন চুলে তেল দেয়া ভালো।চুলে বাজারের কোনো ক্যামিকেল রং ব্যাবহার করে থাকলে তবে কম করে হলেও ২ থেকে ৩ মাস পর মেহেদি পাতা ব্যবহার করা উচিত, নাহলে চুলের ক্ষতি হতে পারে।মেহেদি পাতা লাগিয়ে বেশি সময় রাখা ভাল, কম করে হলেও ৪০ হতে ৫০ মিনিট রাখলে খুবই ভাল কাজ করবে। এর চেয়ে বেশি সময় রাখলে চুল বেশি শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যাবে।

মেহেদি পাতা চুলে লাগানোর সময় কান, ঘাড় ও গলায় কাপড় দিয়ে ঢেকে নিলে রং লাগবে না। হাতে গ্লাফস্ লাগিয়ে নেয়া যায় যাতে হাতেও রং না লাগে। এছাড়াও গ্লিসারিন লাগিয়ে নেয়া যায় এতে রং কম হবে এমনকি উঠেও যাবে সহজে।একেক জনের চুল ত্বক একেক রকমের হয়ে থাকে, এলার্জি থাকলে বা মাথার চামড়ায় কোন ঘা বা ইনফেকশন থাকলে ব্যবহার না করাই ভাল।

বাইরে থেকে চুল চকচকে, মসৃণ হলেও চুলের গোঁড়া মজবুত আছে কি না, সে দিকে নজর রাখা প্রয়োজন। শ্যাম্পু, সিরামের পরিবর্তে এ ক্ষেত্রে মেহেদি পাতা কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। সপ্তাহে অন্তত এক দিন মেহেদি লাগালে চুলের পুষ্টি ফিরে আসবে। চুল ভিতর থেকে মজবুত ও শক্তিশালী হয়ে উঠবে।চুল পড়ার সমস্যা নিয়ে নাজেহাল অনেকেই। মাথার চেয়ে মাটিতে চুল পাওয়া যায় বেশি। চুলের প্রয়োজনীয় পুষ্টি হ্রাস পেলে এমন সমস্যায় ভুগতে হয়।

বাইরে থেকে চুল চকচকে, মসৃণ হলেও চুলের গোঁড়া মজবুত আছে কি না, সে দিকে নজর রাখা প্রয়োজন। শ্যাম্পু, সিরামের পরিবর্তে এ ক্ষেত্রে মেহেদি পাতা কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। সপ্তাহে অন্তত এক দিন মেহেদি লাগালে চুলের পুষ্টি ফিরে আসবে। চুল ভিতর থেকে মজবুত ও শক্তিশালী হয়ে উঠবে। চুল পড়ার পরিমাণও ধীরে ধীরে কমে যাবে

মেহেদীর গুঁড়ার উপকারিতা

এবার আমরা জেনে নিব মেহেদীর গুঁড়ার উপকারিতা সম্পর্কে।চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং প্রাকৃতিকভাবে কোনো রকম ক্ষতি ছাড়াই চুল রং করতে সাহায্য করে। এছাড়াও চুলের স্বাস্থ্য রক্ষায়ও মেহেদী বেশ উপকারী। চার টেবিল-চামচ মেহেদির গুঁড়ার সঙ্গে একটা গোটা লেবুর রস এবং দুই টেবিল-চামচ দই মিশিয়ে ঘন মসৃণ পেস্ট তৈরি করুন।মেহেদীর গুঁড়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই।মেহেদি চুল পড়া কমায়।

ছয় টেবিল চামচ আমলকীর গুঁড়া, তিন টেবিল চামচ মেহেদির গুঁড়া, দুই টেবিল চামচ মেথি গুঁড়া একটা পাত্রে ভালোভাবে মেশাতে হবে। এর পর এতে ১০ টেবিল চামচ পানি, একটা ডিমের সাদা অংশ এবং একটা লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। প্রয়োজন হলে এতে পানি যোগ করতে পারেন।মেহেদি মাথার ত্বক ঠাণ্ডা করে ও খুশকি দূর করে। এ ছাড়া চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। মেহেদি চুলের খুশকি দূর করে।

 চার টেবিল চামচ মেহেদির গুঁড়ার সঙ্গে একটা পুরো একটা লেবুর রস এবং দুই টেবিল চামচ দই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এর পর চুলে মেখে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে শ্যাম্পু করুন। এর পর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।মেহেদি চুল পড়া কমায়। ছয় টেবিল চামচ আমলকীর গুঁড়া, তিন টেবিল চামচ মেহেদির গুঁড়া, দুই টেবিল চামচ মেথি গুঁড়া একটা পাত্রে ভালোভাবে মেশাতে হবে।এর পর এতে ১০ টেবিল চামচ পানি, একটা ডিমের সাদা অংশ এবং একটা লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন।

 প্রয়োজন হলে এতে পানি যোগ করতে পারেন।প্যাকটি তৈরি করে এক ঘণ্টা রেখে এর পর চুলে আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে এক ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। এর পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।

চুল রঙ করতে মেহেদি ব্যবহার করতে পারেন। এক টেবিল চামচ কফি পাউডার পানিতে ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে নিন।একটা পাত্রে পাঁচ টেবিল চামচ মেহেদির গুঁড়া নিয়ে গরম কফি মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন।

মেহেদীর পাতা সংরক্ষণের উপায়

এবার মেহেদীর পাতা সংরক্ষণের উপায় সম্পর্কে জানতে চলেছি।চুলের যত্নে মেহেদি পাতার ব্যবহার অনেক পুরোনো, যদিও মেহেদি পাতা আরো অনেক কারণে ব্যবহার হয়ে থাকে। চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধানে মেহেদি পাতার তুলনা হয় না। মেহেদি পাতা খুব সহজে পাওয়া যায়, যেমন শহর এলাকার বাজারে সব সময় কাঁচা মেহেদি পাতা পাওয়া য়ায়, এবং এর ব্যবহারও সহজ। মেহেদি পাতা শুকিয়ে গুড়ো করে রেখে দিলে যেকোন সময় ব্যবহার করা যায়।

তবে শুকনো পাতার থেকে তাজা পাতা বেশী উপকারী। প্রাকৃতিকভাবে সাদা চুল রং করার ক্ষেত্রে মেহেদি পাতার তুলনা নেই; এমনকি কালো চুলে ব্যবহারে চুল আরও কালো হয়। এছাড়াও হাত, পা ও নখ সাজাতেও মেহেদি পাতা ব্যবহার হয়ে থাকে।মেহেদীর পাতা সংরক্ষণের উপায় সম্পর্কে জানবো।নকশাটিকে নারকেল বা জলপাই তেলের মতো তেলে প্রলেপ করা ভাল ধারণা বা বিকল্পভাবে, নকশাটিকে জল থেকে রক্ষা করতে কিছু কোকো মাখন ব্যবহার করুন।

গোসল করার সময় মেহেদির নকশা স্ক্রাব করা বা সাবান দেওয়া এড়িয়ে চলুন । এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য নকশা রাখতে সাহায্য করবে।আমরা সাধারণত আপনার চুলে প্রায় 2 ঘন্টা মেহেদি রাখার পরামর্শ দিই। আপনি এটিকে আরও বেশি সময় ধরে রাখতে পারেন এবং আপনি এটিকে যত বেশি সময় ধরে রাখবেন, রঙটি তত শক্তিশালী হবে। 2 ঘন্টা পরে, জল পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত আপনার চুলের সমস্ত পেস্ট জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

পেস্টের শেষ বিটগুলি থেকে মুক্তি পেতে আপনি খুব হালকাভাবে শ্যাম্পু করতে পারেন।মেহেদি লাগানোর পরে যখন মেহেদি একটু একটু করে শুকাতে শুরু করবে তখন একটি পাত্রে সামান্য লেবুর রস আর চিনি মিশিয়ে তুলার বল দিয়ে রস টা নিয়ে হাতে মিশ্রণটি লাগান। মেহেদির উপর ঘষা ঘষি করবেন না। আলতো করে শুকিয়ে যাওয়া মেহেদির একটু উপর থেকে।
তুলার বল চিপে ফোটা ফোটা করে লেবু আর চিনির মিশ্রণটি পুরো হাতে লাগাবেন। লেবুর রস মেহেদির রঙটা পুরোপুরি মেহেদির পেস্ট থেকে বের করতে সাহায্য করে আর চিনি সেই রঙ আর মেহেদি অনেক্ষণ হাতে আটকে রাখতে সাহায্য করে।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিলাম। মেহেদী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে অনেক কিছু।মেন্দি পাতার রস ও সরষে তৈল ঘাড়ে মালিশ করলে ঘাড়ের ব্যথা কমে যায়। পাতা বেটে পুরানো একজিমায় লাগলে ভাল ফল পাওয়া যায়। অনুষ্ঠান বাড়িতে আমরা মেহেদীর রঙে রাঙিয়ে উঠি। বিশেষ করে ঈদের সময় আর বিয়ে বাড়িতেই আমরা মেহেদী বেশি ব্যবহার করি। তো বন্ধুরা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে। তাহলে এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথে থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#