গ্রীষ্মকালীন মুলা চাষ পদ্ধতি - বার মাসি মূলা
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আজকে আমরা জানবো গ্রীষ্মকালীন মুলা চাষ পদ্ধতি, চলুন বন্ধুরা আজ আমরা জেনে নিব মুলা কোথায় থেকে আসে মুলা খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায় সম্পর্কে আজ আমরা জানব, গ্রীষ্মকালীন মূলা চাষ পদ্ধতি চলুন বন্ধুরা জেনে আসি আজকে আমরা গ্রীষ্মকালীন মূলা চাষ পদ্ধতি।
হ্যালো বন্ধুরা, আজকে আমরা মুলা সম্পর্কে জানব মুলা চাষ পদ্ধতি, বারোমাসিক মুলা
থেকে আসে, সে সম্পর্কে আজ আমরা জেনে নেব তো চলুন বন্ধুরা আমাদের সাথেই থাকুন মুলা
চাষ পদ্ধতি, মুলা কোথায় থেকে তৈরি হয়, বন্ধুরা আমাদের এই পোস্টটি ভালো করে
পড়বেন। গ্রীষ্মকালীন মূলা চাষ পদ্ধতি বারো মুলা সম্পর্কে জেনে নেব।
ভূমিকা
গ্রীষ্মকালীন শাকসবজি চাষ করতে চাইলে এ মাসেই বীজ বপন বা চারা রোপণ শুরু করতে
হবে। সবজি চাষে পর্যাপ্ত জৈবসার ব্যবহার করতে। গ্রীষ্মকালীন ভুট্টা চাষ
করতে চাইলে এ মাসে বীজ বপন করতে হবে। খরিফ মৌসুমের জন্য ভুট্টার উন্নত জাতগুলো
হলো বারি হাইব্রিড ভুট্টা,নতুন গাছ উৎপন্নের প্রধান পদ্ধতি মরা ডাল ইত্যাদি
ধারালো ছুরি বা সিকেচার দিয়ে ভাল করে ছেঁটে নিতে হয়।
তবে গ্রীষ্মকালে ফলন ভালো হয়। দেশীয় জাতের থেকে নতুন জাতের এই তরমুজের চাষের
পদ্ধতি ভিন্ন। এই জাতের তরমুজ চাষ করতে এজন্য টবসহ গাছটি মাঝে মাঝে ঘুরিয়ে নিতে
হবে। গ্রীষ্মের প্রখর রোদ থেকে টবের গোলাপ গাছকে রক্ষা ।জমিতে শতকরা ১০-১৫ ভাগ
মরা ডিগ।
আরো পড়ুন বন্ধ্যাত্ব কোন ভিটামিনের অভাবে হয়
অথবা শতকরা ৫ ভাগ সাদা শিষ দেখা দিলে অনুমোদিত কীটনাশক প্রয়োগ করুন।ধানের
চাড়া গাছ কি একধরনের পোকাখেয়ে পেলতেছে। তার সামাধান চাই।চারা সংগ্রহ
সম্পর্কিত।পিয়ারার যত্ন ও রোগবালাই না হওয়ার পদ্ধতি।
বর্ষাকালে মূলা চাষ পদ্ধতি
এখন আগাম মুলা চাষের মাধ্যমে আমরা আর্থিক লাভবান হতে পারি। মূলার জাত: একসময়
জাপানের বিখ্যাত উঁচু, মাঝারি উঁচু ও মাঝারি নিচু জমিতে মূলা চাষ করা যায়।
সুনিষ্কাশিত বেলে দোয়াশ মাটি মূলা চাষের জন্য ভাল। এটেল মাটিতে মূলার বাড়
.বর্ষাকালে মূলা চাষ পদ্ধতি, মাটির প্রকার ভেদে ৪-৬ টি চাষ ও মই দিতে হবে । প্রথম
চাষ গভীর হওয়া দরকার । বেড ও নালা পদ্ধতিতে গাজর চাষ করুন। জমি ও মাটি. উঁচু,
মাঝারি উঁচু , মাঝারি নিচু জমিতে মূলা চাষ করা যায়।
সুনিষ্কাশিত বেলে দো-আশ মাটি মূলা চাষের জন্য উপযুক্ত। এটেল মাটিতে মূলার .সফেদার
চাষ পদ্ধতি, প্রকারভেদ ও উপকারিতা বর্ষাকালে অথবা যেসব এলাকায় বৃষ্টিপাতের
.পূর্ব কাঠগড় গ্রামের চাষি জমির উদ্দিন বলেন, 'এক একরের কাছাকাছি জমিতে মুলা চাষ
করেছি। আগাম জাতের মুলা চাষে পরিশ্রম ও খরচ একটু বেশি .বর্ষাকালে মুলা চাষ
পদ্ধতি। আর তাই জীবিকার তাগিদে তাদের পূর্বপুরুষরা মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে উদ্ভাবন
করেছেন ভাসমান চাষাবাদ পদ্ধতি।
মূলত বর্ষাকালে সহজলভ্য কচুরিপানা .বর্ষা মৌসুমে মিনি গ্রীন হাউস ও মালচিং
পদ্ধতিতে সবজি চাষ করে ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন কৃষক জাকির হোসেন ও ওমর ফারুক।আগাছা
দমনের বেশ কয়েকটি পদ্ধতি আছে। এসব পদ্ধতির অন্যতম হচ্ছে পরিচর্যা পদ্ধতি।
বর্ষাকালে আগাছা থেকে বাঁচতে গেলে .ধান চাষের জন্য কয়েকবার আড়াআড়ি চাষ ও মই
দিয়ে জমি কর্দমাক্ত করতে হয়। কিন্তু মুলা, মরিচ, ইত্যাদির জন্য মাটি মিহি
ঝুরঝুরা করে চাষ .।
হাইব্রিড মুলার বীজ
৩৫ থেকে ৪০ দিনে ফসল সংগ্রহ এবং প্রতিটি মূলার ওজন ২০০ থেকে ২৫০ গ্রাম হয়।
কেটিএক্স ৭২৬ মূলার পাতা ছোট, ক্ষেতের এইসব গুলো দেখতে আঁকাবাঁকা হয়ে থাকে। এর
পার্শ্ব শিকড় হয় না, গলার অংশ চিকন হয়ে যায় না এবং ত্বক মসৃণ হয়।হাইব্রিড
মুলার বীজ,বীজ বোনার ৪০-৪৫ দিন পর থেকেই মূলা তোলা যায়। মূলার রঙ সাদা, নলাকৃতি।
দিন দিন নতুন জাতের মুলা উৎপাদন হচ্ছে।
মূলার বীজ উৎপাদন করতে হলে জমিত .উচ্চ ফলনশীল এবং তাড়াতাড়ি পরিপক্ক জাত।
বীজ বপনের 32-36 দিন পর থেকে ফসল কাটা। ফল 22-25 সেমি লম্বা এবং গড় ফলের ওজন
200-220এক শতাংশ জমিতে হাইব্রিড বীজ বপনের জন্য ৮০-৯০ গ্রাম বীজের প্রয়োজন
হয়।ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, শালগম, মুলা .এপ্রিল ক্রস" হল একটি অতিকায় বড়
জাতের সাদা হাইব্রিড মূলা যা একটু ধীরে বড় হয়।মূলার বীজ গুটি গুটি আকারে
জন্মায়, যখন চাষ ।
হাইব্রিড মুলার বীজ। বীজ বপনের ৪৫ দিনের মধ্যেই মূলা বিক্রির উপযুক্ত হয়। ৭৫ টন
কেজি. বারি মুলা ২, পিংকি, বীজ . দিনকে দিন নতুন মুলা উৎপাদন একটি মুলা সারি থেকে
আরেকটি মুলার সারির সেন্টিমিটার দূরত্ব হয়ে থাকে।
গ্রীষ্মকালীন মূলা চাষ পদ্ধতি
আশ্বিন থেকে কার্তিক মাসের মধ্যেই অধিকাংশ মূলার বীজ বপন করা হয়। প্রতি হেক্টরে
বপনের জন্য ২.৫-৩.০ কেজি বীজের প্রয়োজন হয়। সাধারণতঃ ছিটিয়ে বীজ বপন করা হয়।
তবে সারিতে বপন করলে পরিচর্যার সুবিধে হয়।সারা বছর চাষ করা যায়। একই জমিতে একই
মৌসুমে ৩ বার চাষ করা যায়। সহজে ফুল আসেনা। বীজ বোনার ৪০-৪৫ .গ্রীষ্মকালীন মূলা
চাষ পদ্ধতি। এখন আগাম মুলা চাষের মাধ্যমে আমরা আর্থিক লাভবান হতে পারি।
মূলার জাত: একসময় জাপানের বিখ্যাত ত .আজ আমরা মূলা চাষের সঠিক এবং সহজ পদ্ধতি
এবং দারুণ ফলনের জন্য বিস্তারিত পরামর্শ জানাত .সাধারণত বৈশাখ থেকে আষাঢ় মাসের
মধ্যে মূলা চাষ করা হয়।তবে প্রধানত মূলা শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালীন, দুই
আবহাওয়াতেই বােনা .গ্রীষ্মকালীন মূলা চাষ পদ্ধতি, এছাড়াও গ্রীষ্মকালীন কিছু
টমেটোর জাত রয়েছে। তাঁর মধ্যে রয়েছে শ্রাবণী, বারি টমেটো-৪, বারি টমেটো-১০
ইত্যাদি।
কোন রকম রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহার না করেই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে টবে কলমী .বসন্ত থেকে বর্ষাকাল পর্যন্ত ধনেপাতা, মেথি শাক ও মুলার চাষ সম্ভব।
বারোমাসি মুলা
চাষিরা মহাস্থান হাটে বারোমাসি সবজির বাজারজাত করতে পারছেন। মুলা চাষ লাভজনক
হওয়ায় চাষিদের মধ্যে মুলা চাষে আগ্রহ বাড়ছে।বগুড়ার শিবগঞ্জে বারোমাসি মুলা।
চাষ করে ভালো ফলন পাচ্ছে কৃষকরা। বাজারে চাহিদা থাকায় ভালো দামও পাচ্ছেন
কৃষকরা।বারোমাসি মুলা, সবজি হিসাবে পুষ্টি ও গুণে সমৃদ্ধ একটি খাবার।শীতকালে এই
সবজি বেশী দেখা যায়।
এটা সাদা, লাল, বেগুনি,কালো রঙের হয়।কুমিল্লার প্রধান নদী গোমতীর বুড়িচং অংশের
চরজুড়ে বারোমাসি মুলা চাষ করছে স্থানীয় কৃষকরা। নদীর চর এলাকা প্লাবিত না
.উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, মুলা সাধারণত শীতকালীন সবজি হলেও আধুনিক
কৃষি প্রযুক্তির কল্যাণে এ উপজেলায় সারা বছরই মুলা চাষ হচ্ছে। সাধারণত ৪০-৪২
দিনের মধ্যেই মুলা বিক্রির জন্য উপযোগী হয়ে উঠে।
পর পর দুইবার মুলার বীজ বপন করেছিলাম পোকার জন্য গাছ বড় হতেই পারেনি, নষ্ট হয়ে
যায় জমির মুলা। আমার খরচের টাকাই উঠেনি। এখন ২০ শতক জমিতে মুলা চাষ করেছি। এক
সপ্তাহের মধ্যে মুলা বাজারে তুলব। এখন দাম ভালো হওয়ায় গতবারের লোকসান পুষে উঠতে
পারব।
মুলা চাষের সময়
আশ্বিন- কার্তিক (মধ্য সেপ্টেম্বর - মধ্য নভেম্বর) উপযুক্ত সময় । চাষপদ্ধতি:
মাটির প্রকার ভেদে ৪-৬ টি চাষ ও মই দিতে হবে । প্রথম চাষ গভীর হওয়া দরকার ।উঁচু,
মাঝারি উঁচু ও মাঝারি নিচু জমিতে মূলা চাষ করা যায়। সুনিষ্কাশিত বেলে দোয়াশ
মাটি মূলা চাষের জন্য ভাল। এটেল মাটিতে মূলার বাড় .খরিপ মৌসুম শেষে এবং রবি
মৌসুমের শুরুতে বাজারে তেমন কোন সবজি পাওয়া যায় না। এই সময়ে আগাম জাতের সবজির
মধ্যে মূলা উন্নতম।
মুলা চাষের সময়, মুলোর অধিক ফলনের জন্য বিঘা প্রতি গোবর বা আবর্জনা পচা সার ১.৫
থেকে ২ টন জমি তৈরির সময় সবটুকু জৈব সার দিতে হবে | কচি অবস্থায় তুললে মুলার
স্বাদ ভালো হয়। সঠিক পদ্ধতিতে চাষ করতে পারলে প্রতি হেক্টর জমিতে ৪০-৬০ টন মুলা
পাওয়া যায়।দেশের প্রায় সব অঞ্চলেই এটি চাষ হয়। মুলা রবি মৌসুমের একটি প্রধান
সবজি। প্রচুর ... শেষ চাষের সময় টিএসপি, জিপসাম .মুলা এক প্রকার সবজি।
আমাদের দেশে এই সবজি চাষ দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে শীতকালে এই সবজি বেশি
চাষ হয়।মুলা চাষের সময় এসব মুলা ঢাকা-চট্টগ্রামসহ আশপাশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলার
পাইকারি ব্যবসায়ীরা নিয়ে যান। কৃষকেরা জানান, বছরের এই সময় মুলার ভালো দাম .
শেষ কথা
তো বন্ধুরা আজকে আমরা মূলা সম্পর্কে অনেক কিছুই শুনলাম জানলাম কিভাবে তৈরি হয়
এর বীজ রোপন করা হয় কিভাবে সে সম্পর্কে আমরা জানলাম তো বন্ধুরা আমাদের এই
পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে পোস্টটি ভালো করে পড়বেন মনোযোগ সহকারে
ধন্যবাদ সবাইকে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url