ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় - ব্রণ কেন হয়

প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জানাবো ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। ছেলেদের ব্রণযুক্ত ত্বক শেভ না করাই ভালো। এতে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে। আজকে আমরা জেনে নিব ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়। তো চলুন বন্ধুরা জেনে নেওয়া যাক ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।
ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় - ব্রণ কেন হয়
ব্রণ মূলত টিনএজ বা উঠতি বয়সের ত্বকের সমস্যা। এ সময় শরীরে হরমোনের কারণে নানা ধরনের পরিবর্তন আসে, সঙ্গে ত্বকও পরিবর্তিত হয়। হরমোনের পরিবর্তনের কারণেই ব্রণের সমস্যা হয়ে থাকে। ছেলেদের ত্বকে ব্রণের তীব্রতা একটু বেশি হয়। তো জেনে নেওয়া যাক ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় - ব্রণ কেন হয়।

ভূমিকা

অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার ও ভাজাপোড়া খেলেও ব্রণের সমস্যা হয়। এ ছাড়া পানি কম খাওয়া, স্ট্রেস, কম ঘুম ও কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে ব্রণ হতে পারে।মানহীন ও ক্ষতিকারক প্রসাধনী ব্যবহার থেকেও ব্রণ হতে পারে। ত্বকের কোনো সংক্রমণ ও অতিরিক্ত খুশকি থেকে ব্রণ হতে পারে।ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের আর্দ্রতা হারিয়ে যায় এবং ব্রণ দেখা দেয়। ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানব।ভাজাপোড়া খাবার কম খেতে হবে। রাত জাগা, চা-কফি বেশি খাওয়া উচিত নয়।
রোদে বেরোলে ত্বকের ধরন বুঝে সানব্লক ব্যবহার করতে হবে।যদি ফাংগাল ব্রণ হয়, তবে যেসব খাবারে ইস্ট আছে যেমন বার্গার, পিৎজা, পেটিস—এগুলো বাদ দিতে হবে। এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে।পেঁপে ব্রণ দূর করার উপাদান হিসেবে চমৎকার। এটি ত্বক থেকে বাড়তি তেল দূর করে এবং মুখের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে।কিছুক্ষণ রাখার পর মুখ ধুয়ে হালকা ধাঁচের কোনো ক্রিম ব্যবহার করুন। পেঁপে ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়।

অনেক ছেলেরাও দীর্ঘ সময় ধরে মুখে অ্যাকনে ও স্পটের সমস্যা ফেইস করে থাকে। ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার উপায়. সুন্দর ত্বক যেমন মানুষের সৌন্দর্য কে কয়েক গুণ বাড়িয়ে তোলে।যাদের এই 8 থেকে 10 ঘন্টা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে তাদের বেশির ভাগ মানুষের মুখের ব্রণ দেখা যায়।রাতে কম্পিউটার, মোবাইল টিপে কাজ করে। এতে শরীর জন্য ও ক্ষতি কর, এমনকি মুখের তক ও নষ্ট হয়ে যায়।এর ফলে মুখে ব্রণ উঠে। ছোট ছোট মুখে একরকম দাগ বসে যায়।

এতে দিন দিন মুখটা কালো হয়ে যায়।ছেলেমেয়েদের বয়স সন্ধি অনুযায়ী, অথ্যাৎ প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে মেয়েদের একটা সময় মুখে ব্রণ হয়ে থাকে।তো এগুলোই ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়।রাতে দেরি করে ঘুমালে শরীরের যেমন ক্ষতি হয়, তেমনি মুখে ব্রণ ও উঠতে থাকে।তাছাড়াও ত্বকে ভিটামিনের অভাবে ও হতে পারে।

ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়

তো এবার আমরা জানবো ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।বংশগত কারণ ও হয় ব্রণ হয় । অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করা একজন স্কিন সচেতন মানুষ অবশ্যই অ্যালোভেরা জেল সম্পর্কেত সম্মুখ জ্ঞান রাখে এবং এই জেল ছেলেদের মুখে থাকা ব্রণের দাগ দূর করতে বেশ কার্যকারী। আর কার্যকারিতা পাওয়া জন্য আপনাকে দিনে ২বার করে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে হবে। এবং ব্যবহার করার ৩০ মিনিট পর মুখ-মন্ডল ধুয়ে ফেলুন।

বলে রাখা ভালো যে, অ্যালোভেরা জেল শুধু মাত্র ব্রণের দাগ দূর করার উদ্দেশ্যেই ব্যবহার হয়ে থাকে না। এটি মুখের স্কিনে সৌন্দর্যতা ও টানটান ভাব নিয়ে আসে। যা একজন ছেলেকে পূর্বের চেয়ে আরো সৌন্দর্যময় করে তুলে।ব্রণের কাল দাগ দূর করতে পেঁপে ও চালের গুঁড়ো বেশ চমৎকারভাবে কাজ করে। মূলত প্রথমে আপনাকে একটি পাঁকা পেঁপে নিতে হবে এবং তা ছোট ছোট আকারে কেঁটে একটি পাত্রে নিয়ে ভালোভাবে পিষে ফেলতে হবে।

এরপরের কাজ হলো একটি পত্রতে একচা-চামচ বা এর চেয়ে সামান্য বেশি পাতিলেবুর রস নিয়ে চালের গুঁড়ো সাথে মিক্স করে নিন ভালো ভাবে। এবার মিক্সকৃত অংশ এবং পাঁকা পেঁপের পেস্ট একসাথে মিক্স করুণ। এবার পেঁপে, চালের গুঁড়ো ও লেবুর রসের মিক্স মুখে লাগিয়ে নিন ভালোভাবে। এভাবে মুখে লাগিয়ে অন্তত ১৫-২০ মিনিট রাখুন।

এরপর ভালোভাবে মুখমন্ডল ধুয়ে নিন সাথে হালকা করে মুখের স্কিনকে মেসেজ করে নিন।পেঁপে ব্রণ দূর করার উপাদান হিসেবে চমৎকার। এটি ত্বক থেকে বাড়তি তেল দূর করে এবং মুখের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে।কিছুক্ষণ রাখার পর মুখ ধুয়ে হালকা ধাঁচের কোনো ক্রিম ব্যবহার করুন। পেঁপে ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়।আর এগুলোই ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়।

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার ক্রিম

এবার আমরা জানবো ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার ক্রিম।বরফ দিয়ে প্রাথমিকভাবে ব্রণের চিকিৎসা শুরু করা যেতে পারে। এজন্য প্রথমেই আপনাকে যেটা করতে হবে সেটি হল একটি বরফ টুকরা নরম কাপড়ে নিয়ে মুখের ত্বকে কিছুক্ষণ লাগাতে পারেন। যদি মুখে অনেকগুলো ব্রণ হয় তাহলে আপনি সেটার প্রাকৃতিক চিকিৎসার জন্য ডিম ব্যবহার করতে পারেন। মুখের ব্রণ কমাতে ডিমের সাদা অংশ খুবই কার্যকরী। একটি ডিম ভেঙ্গে তার সাদা অংশ আলাদা ভাবে নিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন।

কিছু সময়ের জন্য। সেটা শুকিয়ে গেলে হালকা ফেসওয়াশ দিয়ে দুই ফেলুন। এভাবে কিছুদিন করলে ব্রণ অনেকটাই কমে যাবে।ব্রণের চিকিৎসায় পেঁপে অত্যন্ত কার্যকরী। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমাতে এটি চমৎকার কাজ করে থাকে। তাই অতিরিক্ত তৈলাক্ত ভাব কমাতে এবং ব্রণের চিকিৎসায় এর ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য আপনাকে 4 থেকে 5 টুকরা পেপে নিয়ে ব্লেন্ড করতে হবে। ব্লেন্ড করা পেঁপে তকে আধাঘন্টা এর জন্য রেখে দেবেন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। 

অনেকেই ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় খুঁজে থাকেন। ব্রন অনেক ক্ষতিকর। কেননা এটা চেহারার সুন্দর নষ্ট করে দেয়। ছেলেদের ব্রণ দূর করার ক্রিম ব্যবহার করা যায়। মুখের ব্রণ দূর করার ঔষধ ব্যবহার করা যায়।লেবু চিপে রস নিন ১ চা চামচ। সাথে ১ চা চামচ মধু নিয়ে মিক্স করুন। পড়ে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।লেবুর রসে এসিড রয়েছে।

যা ব্রন ও ব্রনের দাগ দূর করতে খুব কার্যকরী। তাই কিছু লেবুর রস ফেস এ লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষন পর ধুয়ে ফেলতে পারেন।কিছু লেবু ও চিনি মিক্স করে ফেস এ লাগাতে পারেন। ব্রন, মেছতার সকল দাগ খুব তারাতারি চলে যাবে লেবুর রস ও শসা কে ব্লেন্ড করে রস বের করুন।

এতে কিছু লেবুর রস দিন। একটা প্যাক হবে। সেটা ফেস এ লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পড়ে ধুয়ে ফেলুন। ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ক্রিম হলো স্কিন স্পট ও ক্লিন ক্রিম ব্রোন‌ কিউর মেসতা কার্ড বেট নোভেট আফটান ফেস প্যাক মিডারমা এগুলো ক্রিম ছেলেদের ব্রন দূর করতে কাজে লাগবে।

ছেলেদের মুখে ব্রণ কেন হয়

এবার আমরা জানবো ছেলেদের মুখে ব্রণ কেন হয়।অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার ও ভাজাপোড়া খেলেও ব্রণের সমস্যা হয়। এ ছাড়া পানি কম খাওয়া, স্ট্রেস, কম ঘুম ও কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে ব্রণ হতে পারে। মানহীন ও ক্ষতিকারক প্রসাধনী ব্যবহার থেকেও ব্রণ হতে পারে। ত্বকের কোনো সংক্রমণ ও অতিরিক্ত খুশকি থেকে ব্রণ হতে পারে।মানহীন ও ক্ষতিকারক প্রসাধনী ব্যবহার থেকেও ব্রণ হতে পারে। ত্বকের কোনো সংক্রমণ ও অতিরিক্ত খুশকি থেকে ব্রণ হতে পারে।

ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের আর্দ্রতা হারিয়ে যায় এবং ব্রণ দেখা দেয়।ভাজাপোড়া খাবার কম খেতে হবে। রাত জাগা, চা-কফি বেশি খাওয়া উচিত নয়। রোদে বেরোলে ত্বকের ধরন বুঝে সানব্লক ব্যবহার করতে হবে।পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে এবং প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি খেতে হবে।ব্রণযুক্ত ত্বক শেভ না করাই ভালো। এতে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।ব্রণ কমাতে ওষুধ ও মেডিকেটেড ফেসওয়াশ ব্যবহার করা যায়।

যদি ফাংগাল ব্রণ হয়, তবে যেসব খাবারে ইস্ট আছে যেমন বার্গার, পিৎজা, পেটিস এগুলো বাদ দিতে হবে। অতিরিক্ত ঘুম পারতে হবে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটলে ব্রণ দেখা দেয়।গরমে বাইরে গেলেই ঘাম হবে। ঘামে শরীরের পানি কমে যায়। শরীরে পানি কমে যাওয়া ব্রণ হওয়ার অন্যতম কারণ।

ঘুমের সমস্যা বেশি দেখা দিতে পারে।বয়ঃসন্ধিকালে ব্রণের সমস্যায় ভোগেননি এমন ছেলেমেয়ে পাওয়া দুষ্কর। অবশ্য তরুণ বয়সেও অনেকে ব্রণের সমস্যায় ভোগেন।ছেলেদের মুখে ব্রণ কেন হয় তা আমরা জানলাম।

কপালে ব্রণ কেন হয়

এবার আমরা জানবো কপালে ব্রণ কেন হয়।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যাঁদের তৈলাক্ত ত্বক, টি-জোন তৈলাক্ত, তাঁদের কপালে বেশি ব্রণ হয়। এছাড়াও হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, মানসিক চাপ, ঘুম না হওয়া, সঠিকভাবে ত্বকের যত্ন না নেওয়া কপালে ব্রণর সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। অনেক ক্ষেত্রে অস্বাস্থ্যকর ডায়েটও ব্রণর জন্য দায়ী হবে।মুখের ত্বকে ব্রণ দেখা দেওয়ার সমস্যাটি স্বাভাবিক।

কিন্তু পুরো মুখমণ্ডলে শুধু কপালে ব্রণের সমস্যা দেখা দিলে বুঝতে হবে, আলাদাভাবে কোন সমস্যা রয়েছে। কপালে ব্রণ দেখা দিলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ছোট দানাদার ফুসকুড়ির মতো হয় এবং সহজে ভালো হতে চায় না।আমাদের ত্বক প্রাকৃতিকভাবে তেল উৎপন্ন করে ত্বককে কোমল রাখার জন্য, যাকে বলা হয় সিবাম। সিবাসিয়াশ গ্ল্যান্ড থেকে নিঃসৃত এই তেল ত্বকের স্বাভাবিক অবস্থার জন্য প্রয়োজনীয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে এবং অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যায় যারা ভোগেন।

সিবাম তাদের ত্বকে স্বাভাবিকের চাইতে বেশি উৎপন্ন ও নির্সৃত হয়। বাড়তি এই বাইরের ধুলাবালির ও ত্বকের মরা চামড়ার সাথে মিশে লোমকূপকে বন্ধ করে দেয়। যা থেকেই ব্রণের সমস্যাটি দেখা দেয়।বয়ঃসন্ধিসহ বয়সের বিভিন্ন ধাপে হরমোনজনিত পরিবর্তন আসে। এমনকি অতিরিক্ত মানসিক চাপের ফলেও স্বাভাবিক হরমোন নিঃসরণের মাত্রায় পরিবর্তন দেখা দেয়।

হরমোনের পরিবর্তনের ফলে যে সকল সমস্যা দেখা দেয়, ব্রণের উপদ্রব তার মাঝে সবচেয়ে কমন একটি সমস্যা। অনেকের ক্ষেত্রে হরমোনাল পরিবর্তনে মুখমণ্ডলের মাঝে শুধু কপালেই ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়।কপালে ব্রণ কেন হয়সে সম্পর্কে জানলাম আমরা।

ব্রণ কেন হয়

এবার আমরা জানব ব্রণ কেন হয়।ব্রণ হওয়ার অনেকগুলো কারণের কথা বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। এর মধ্যে প্রধান হলো হরমোন ক্ষরণের তারতম্য বা অভাব, জীবাণুর সংক্রমণ, ত্বকের অযত্ন, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, তৈলাক্ত ও অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, ঘুম না হওয়া, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া ইত্যাদি। পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন ও সুনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ব্রণ থেকে মুক্ত থাকার প্রধান কারণ।আর স্কিন হয় মসৃণ। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ফেসওয়াশ. ব্যাকটেরিয়ার কারণে মূলত ত্বকে ব্রণের প্রভাব দেখা দেয়।

কিন্তু পরিনত বয়সে ব্রণ কেন হয়? ব্রণ মানেই সারা মুখে গোটা, ব্যথা এবং শেষে দাগ। ব্রণ বা অ্যাকনে ভালগারিস সাধারণ কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ত্বকের রোগ। ব্রণ হোক বা না হোক ত্বক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরি এবং নিজের জন্য আলাদা তোয়ালে, চিরুনি ব্যবহার করুন। দিনে দু-তিনবার কম ক্ষারযুক্ত সাবান বা ফেসওয়াশ দিয়ে মুখের ত্বক পরিষ্কার রাখুন। দিনে কয়েকবার মুখে পানির ঝাপটা দিন। 

ব্রণে হাত বা নখ লাগানো যাবে না।অতিরিক্ত জাংক ফুড গ্রহণ।রাত জাগা, চা-কফি বেশি খাওয়া।ঘুম কম হওয়া।ব্রণআক্রান্তদের তোয়ালে। বালিশ ও চিরুনি ব্যবহার করা।টেনশন বা দুশ্চিন্তামগ্ন হওয়া। অতিরিক্ত ঘাম হওয়া।রোদে বেশি বের হওয়া ইত্যাদি নানা কারণেই ব্রণ হতে পারে। 
ত্বকে যেসব কারণে ব্রণ দেখা দেয় তা আমরা জানালাম। কি কারনে আমাদের ত্বকে ব্রণ দেখা দেয় তা আপনাদের আমরা আজকে জানালাম অতিরিক্ত চিন্তা ঘুমে ব্যাঘাত ঘটা আরো ইত্যাদি অনেক কারণে ব্রণ হয়ে থাকে

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিলাম ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। অতিরিক্ত চিন্তা রাতে ঘুম না হওয়া ধুলোবালির মধ্যে থাকা এসব কারণে আমাদের ত্বকে ব্রণ দেখা দেয়। তাই এগুলো থেকে আমাদের সব সময় সতর্ক থাকতে হবে আমাদের শরীরের অন্যতম অংশ হচ্ছে আমাদের স্কিন যা আমরা সব সময় যত্নে রাখি। তো বন্ধুরা যদি আমাদের পোস্টটি পড়ে আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়বে এবং এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথে থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#