প্রজাপতি সম্পর্কে বিস্তারিত - প্রজাপতির জন্ম কিভাবে হয়

প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা আজকে আমরা জানবো প্রজাপতি সম্পর্কে বিস্তারিত। প্রজাপতি বিষয়ে আমরা অনেকেই অনেক কিছু জানি না। চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রজাপতি সম্পর্কে বিস্তারিত। আজকের পোস্টটিতে আলোচনা করবো আমরা প্রজাপতি সম্পর্কে বিস্তারিত নিয়ে।
প্রজাপতি সম্পর্কে বিস্তারিত - প্রজাপতির জন্ম কিভাবে হয়
প্রজাপতি লেপিডোপ্টেরা বর্গের অন্তর্গত এক ধরনের কীট। এদের শরীর উজ্জ্বল রঙের এবং এরা দেখতে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। প্রজাপতির বেশিরভাগ প্রজাতিই দিবাচর বলে এরা সহজেই নজর কাড়ে। চলুন বন্ধুরা জেনে নেওয়া যাক প্রজাপতি সম্পর্কে বিস্তারিত -প্রজাপতির জন্ম কিভাবে হয় সে সম্পর্কে।

ভূমিকা

এদের শরীর উজ্জ্বল রঙের এবং এরা দেখতে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। প্রজাপতির বেশিরভাগ প্রজাতিই দিবাচর বলে এরা সহজেই নজর কাড়ে। এদের মাথায় গোলাকার পুঞ্জাক্ষী রয়েছে। প্রজাপতির ১০ খণ্ডে গঠিত দেহ আকৃতিতে অনেকটা বেলনের মত, শেষের ২-৩টি খন্ড যৌনাঙ্গে পরিণত হয়েছে ।এছাড়াও প্রজাপতির জন্ম ডিম থেকেই হয়। তবে ডিম থেকে সরাসরি প্রজাপতি বের হয় না। প্রথমে শুঁয়োপোকা বের হয় এবং নির্দিষ্ট সময় পর শুঁয়োপোকা প্রজাপতিতে রুপান্তরিত হয়।

আজ থেকে প্রায় ১০ কোটি বছর আগে উত্তর আমেরিকার আকাশে প্রজাপতি প্রথম উড়েছিল বলে জানা যায়।এরা পা দিয়ে ভেজা মাটি থেকে পানি শোষণ করতে পারে।প্রজাপতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চলেছি আমরা।প্রায় সব মানুষকেই মোহিত করে প্রজাপতির রঙিন ডানা। কিন্তু গায়ের চাষিরা যদি জানত ঝিলমিল ডানার এই অদ্ভুত সুন্দর প্রাণীগুলোই তাদের সবচেয়ে বড় শত্রু- নির্ঘাত তারা প্রজাপতি নিধনে কোমর বেঁধে লেগে পড়ত। অবশ্য কোমর তারা বাঁধে, প্রজাপতির জীবনচক্রের প্রাথমিক পর্বে। বাজারে হাজারও কীটনাশকে সয়লাব।

এসব কীটনাশক নিয়ে চাষারা রীতিমতো কামান দাগার মতো করে ঝাঁপিয়ে পড়ে যুদ্ধে। কৃষক কীটনাশক ছিটায়, হাত বেছে পোকা মারে, কিন্তু তাতে কীটের সংখ্যায় কেবল কমে। পুরোপুরি ধ্বংস করা যায় না।প্রজাপতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কে জেনে নিই।প্রজাপতির জীবনচক্রের চারটি পর্যায়। ডিম, শুঁয়াপোকা আর শূককীট আর পূর্ণাঙ্গ প্রজাপতি। প্রজাপতি গাছের পাতায় স্তূপকারে ডিম পাড়ে। এক সপ্তাহ পর সেই ডিম ফুটে বেরিয়ে আসে শুঁয়াপোকা বা শূককীট। শূককীট খুব দ্রুত বাড়ে।

এ সময় এদের প্রচুর খাদ্যের দরকার হয়। তখন গাছের পাতা খেয়ে সাফ করে ফেলে।শুঁয়াপোকা আকারে শূককীট দুই সপ্তাহ কাটায়। এরপর এরা ঘুমিয়ে পড়ে। একে বলে সুপ্তাবস্থা বা শূককীট। সুপ্তাবস্থায় শুঁয়াপোকার ত্বক শুকনো পাতার মতো দেখায়। মনে হয় মৃত কোনো পোকার খোসা। এ সময় শূককীটের কোনো খাবার দরকার হয় না।
এভাবে দুই সপ্তাহ ঘুমিয়ে কাটানোর পর জীবন্ত প্রজাপতি শূককীটের খোলস ফুঁড়ে বেরিয়ে আসে। মাথার দিকে একটা সুতোর মতো তন্তু বেরিয়ে এমনভাবে গাছের ডালে লেপ্টে আছে, দেখলে মনে হয় কে যেন সুতো দিয়ে গাছের সঙ্গে পোকাটাকে গেঁথে রেখেছে।

প্রজাপতির স্বভাব

এবার আমরা জানবো প্রজাপতির স্বভাব সম্পর্কে।সারা বছর ধরেই সব রকমের প্রজাপতি সমান সংখ্যাতে দেখা পাওয়া যায়না । প্রজাপতির মধ্যে এমন অনেক প্রজাপতি আছে যারা আবার পরিযায়ী । এই রকমের প্রজাপতিরা কয়েক হাজার মাইল অতিক্রম করে এক জায়গা থেকে আর একটি জায়গাতে যেতে পারে । উত্তর আমেরিকার পরিযায়ী প্রজাপতি মর্নাকের সাথে আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রজাতির ক্রো প্রজাপতি হলো পরিযায়ী । 

সারা ভারতে এই রকমের পরিযায়ী প্রজাপতির সংখ্যা প্রায় ৬০ – এর কাছাকাছি হবে।প্রজাপতির স্বভাব সম্পর্কে জেনে নিই।বিভিন্ন কীটপতঙ্গের মধ্যে প্রজাপতির পাখনার বাহার দেখে অনেকের চোখই ধাঁধিয়ে যাবার মতো হয়। পতঙ্গের মধ্যে প্রজাপতির মধুর স্বভাব খুবই আকর্ষনীয় । তবে একটা বিষয় খুব লক্ষ্য করার আছে সেটি হলো যেকোনো ফুলের উপর প্রজাপতি কিন্তু বসেনা । তবে গাঁদা, রঙ্গন, ত্রিদক্ষ, উচুন্টি, মোরগফুল, ভূতভৈরবী, ঘেঁটু ইত্যাদি ফুল গাছ এদেরকে ভীষন ভাবে আকর্ষ করে ।

এছাড়া নিশিন্দা ও নিমফুলের উপরও এদেরকে বসতে দেখা যায় । ফুলের পরাগ হলো প্রোটিনের একটি আদর্শ উৎস । কিন্তু এরা সরাসরি কোনো কঠিন জিনিস খাদ্য হিসাবে গ্রহন করেনা । ফুলের মধুর সাথে পরাগ মিশিয়ে তবেই সেটা খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে । এদের দেহে নুন বা লবনেরও প্রয়োজন হয় । এরা ভিজে মাটি থেকে লবন সংগ্রহ করে, এছাড়া পাখি ও অন্য প্রানীর মল, মূত্র থেকেও এরা প্রোটিন ও লবনের সন্ধান করে থাকে । এই লবন হলো স্ত্রী প্রজাপতির অতি প্রয়োজনীয় একটি উপাদান । 

কিন্তু স্ত্রী প্রজাপতি সরাসরি কোনো লবন সংগ্রহ করেনা । একটি স্ত্রী প্রজাপতির সাথে পুরুষ প্রজাপতির মিলনের সময় শুক্রানুর সাথে স্ত্রী প্রজাপতি এই লবন পেয়ে থাকে।প্রজাপতিরা বিষাক্ত নয়, তবে বিষাক্ত পতঙ্গের নকশার গড়নে কিছু প্রজাপতির ডানা রাঙানো থাকলে তা আত্মরক্ষায় বেশ কাজে দেয়।প্রজাপতির স্বভাবসম্পর্কে জানলাম আমরা।

বড় আকারের আকর্ষণীয় রঙের পতঙ্গ। মথের মতো এদেরও আছে প্যাঁচানো শুঁড়ের মতো মুখোপাঙ্গ। শুঙ্গ ক্লাভেট ধরনের। সাধারণত প্রজাপতির শরীর লম্বাটে, উজ্জ্বল রঙের, ওড়ে দিনের বেলা।

প্রজাপতির বৈশিষ্ট্য

এবার আমরা জানবো প্রজাপতির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।বড় আকারের আকর্ষণীয় রঙের পতঙ্গ। মথের মতো এদেরও আছে প্যাঁচানো শুঁড়ের মতো মুখোপাঙ্গ। শুঙ্গ ক্লাভেট ধরনের। সাধারণত প্রজাপতির শরীর লম্বাটে, উজ্জ্বল রঙের, ওড়ে দিনের বেলা। ‘স্কিপার’ নামের প্রজাপতি মোটাসোটা, ফ্যাকাশে রঙের, শুঙ্গের আগায় একটি হুক-এর মতো গঠন থাকে। পূর্ণবয়স্ক একটি প্রজাপতির মাথার সর্বাধিক লক্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বড় একজোড়া প্রায় গোলাকার পুঞ্জাক্ষি। 

পেট বেলনাকার ১০ খন্ডে গঠিত, সর্বশেষ ২-৩ খন্ড যৌনাঙ্গে রূপান্তরিত। একমাত্র চোখ ছাড়া প্রজাপতির গোটাশরীর রোম ও চ্যাপ্টা আঁশে ঢাকা।যৌনমিলনের পর স্ত্রী প্রজাপতি তার লার্ভার খাদ্য-উদ্ভিদের ওপর এককভাবে বা গুচ্ছবদ্ধ ডিম পাড়ে।প্রজাপতির বৈশিষ্ট্য অনেক আছে যা আমরা জানবো।এদের শরীর উজ্জ্বল রঙের এবং এরা দেখতে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। প্রজাপতির বেশিরভাগ প্রজাতিই দিবাচর বলে এরা সহজেই নজর কাড়ে।

এদের মাথায় গোলাকার পুঞ্জাক্ষী রয়েছে। প্রজাপতির ১০ খণ্ডে গঠিত দেহ আকৃতিতে অনেকটা বেলনের মত, শেষের ২-৩টি খন্ড যৌনাঙ্গে পরিণত হয়েছে।প্রজাপতি লেপিডোপ্টেরা বর্গের অন্তর্গত এক ধরনের কীট। এদের শরীর উজ্জ্বল রঙের এবং এরা দেখতে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। প্রজাপতির বেশিরভাগ প্রজাতিই দিবাচর বলে এরা সহজেই নজর কাড়ে। এদের মাথায় গোলাকার পুঞ্জাক্ষী রয়েছে। প্রজাপতির ১০ খণ্ডে গঠিত দেহ আকৃতিতে অনেকটা বেলনের মত।

শেষের ২-৩টি খন্ড যৌনাঙ্গে পরিণত হয়েছে [।এছাড়াও প্রজাপতির জন্ম ডিম থেকেই হয়। তবে ডিম থেকে সরাসরি প্রজাপতি বের হয় না। প্রথমে শুঁয়োপোকা বের হয় এবং নির্দিষ্ট সময় পর শুঁয়োপোকা প্রজাপতিতে রুপান্তরিত হয়। আজ থেকে প্রায় ১০ কোটি বছর আগে উত্তর আমেরিকার আকাশে প্রজাপতি প্রথম উড়েছিল বলে জানা যায়।এরা পা দিয়ে ভেজা মাটি থেকে পানি শোষণ করতে পারে।

প্রজাপতি সম্পর্কে বিস্তারিত

এবার আমরা প্রজাপতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।এদের শরীর উজ্জ্বল রঙের এবং এরা দেখতে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। প্রজাপতির বেশিরভাগ প্রজাতিই দিবাচর বলে এরা সহজেই নজর কাড়ে। এদের মাথায় গোলাকার পুঞ্জাক্ষী রয়েছে। প্রজাপতির ১০ খণ্ডে গঠিত দেহ আকৃতিতে অনেকটা বেলনের মত, শেষের ২-৩টি খন্ড যৌনাঙ্গে পরিণত হয়েছে ।এছাড়াও প্রজাপতির জন্ম ডিম থেকেই হয়। তবে ডিম থেকে সরাসরি প্রজাপতি বের হয় না। 

প্রথমে শুঁয়োপোকা বের হয় এবং নির্দিষ্ট সময় পর শুঁয়োপোকা প্রজাপতিতে রুপান্তরিত হয়। আজ থেকে প্রায় ১০ কোটি বছর আগে উত্তর আমেরিকার আকাশে প্রজাপতি প্রথম উড়েছিল বলে জানা যায়।এরা পা দিয়ে ভেজা মাটি থেকে পানি শোষণ করতে পারে।প্রজাপতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চলেছি আমরা।প্রায় সব মানুষকেই মোহিত করে প্রজাপতির রঙিন ডানা। কিন্তু গায়ের চাষিরা যদি জানত ঝিলমিল ডানার এই অদ্ভুত সুন্দর প্রাণীগুলোই তাদের সবচেয়ে বড় শত্রু- নির্ঘাত তারা প্রজাপতি নিধনে কোমর বেঁধে লেগে পড়ত।

অবশ্য কোমর তারা বাঁধে, প্রজাপতির জীবনচক্রের প্রাথমিক পর্বে। বাজারে হাজারও কীটনাশকে সয়লাব। এসব কীটনাশক নিয়ে চাষারা রীতিমতো কামান দাগার মতো করে ঝাঁপিয়ে পড়ে যুদ্ধে। কৃষক কীটনাশক ছিটায়, হাত বেছে পোকা মারে, কিন্তু তাতে কীটের সংখ্যায় কেবল কমে। পুরোপুরি ধ্বংস করা যায় না।প্রজাপতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কে জেনে নিই।প্রজাপতির জীবনচক্রের চারটি পর্যায়। ডিম, শুঁয়াপোকা আর শূককীট আর পূর্ণাঙ্গ প্রজাপতি। 

প্রজাপতি গাছের পাতায় স্তূপকারে ডিম পাড়ে। এক সপ্তাহ পর সেই ডিম ফুটে বেরিয়ে আসে শুঁয়াপোকা বা শূককীট। শূককীট খুব দ্রুত বাড়ে। এ সময় এদের প্রচুর খাদ্যের দরকার হয়। তখন গাছের পাতা খেয়ে সাফ করে ফেলে।শুঁয়াপোকা আকারে শূককীট দুই সপ্তাহ কাটায়। এরপর এরা ঘুমিয়ে পড়ে। একে বলে সুপ্তাবস্থা বা শূককীট। সুপ্তাবস্থায় শুঁয়াপোকার ত্বক শুকনো পাতার মতো দেখায়। মনে হয় মৃত কোনো পোকার খোসা। এ সময় শূককীটের কোনো খাবার দরকার হয় না। 

এভাবে দুই সপ্তাহ ঘুমিয়ে কাটানোর পর জীবন্ত প্রজাপতি শূককীটের খোলস ফুঁড়ে বেরিয়ে আসে। মাথার দিকে একটা সুতোর মতো তন্তু বেরিয়ে এমনভাবে গাছের ডালে লেপ্টে আছে, দেখলে মনে হয় কে যেন সুতো দিয়ে গাছের সঙ্গে পোকাটাকে গেঁথে রেখেছে।

প্রজাপতির জন্ম কিভাবে হয়

এবার আমরা জেনে নিব প্রজাপতির জন্ম কিভাবে হয় তা সম্পর্কে।এছাড়াও প্রজাপতির জন্ম ডিম থেকেই হয়। তবে ডিম থেকে সরাসরি প্রজাপতি বের হয় না। প্রথমে শুঁয়োপোকা বের হয় এবং নির্দিষ্ট সময় পর শুঁয়োপোকা প্রজাপতিতে রুপান্তরিত হয়। আজ থেকে প্রায় ১০ কোটি বছর আগে উত্তর আমেরিকার আকাশে প্রজাপতি প্রথম উড়েছিল বলে জানা যায়।প্রায় সব মানুষকেই মোহিত করে প্রজাপতির রঙিন ডানা। কিন্তু গায়ের চাষিরা যদি জানত ঝিলমিল ডানার।

এই অদ্ভুত সুন্দর প্রাণীগুলোই তাদের সবচেয়ে বড় শত্রু- নির্ঘাত তারা প্রজাপতি নিধনে কোমর বেঁধে লেগে পড়ত। অবশ্য কোমর তারা বাঁধে, প্রজাপতির জীবনচক্রের প্রাথমিক পর্বে। বাজারে হাজারও কীটনাশকে সয়লাব। এসব কীটনাশক নিয়ে চাষারা রীতিমতো কামান দাগার মতো করে ঝাঁপিয়ে পড়ে যুদ্ধে। কৃষক কীটনাশক ছিটায়, হাত বেছে পোকা মারে, কিন্তু তাতে কীটের সংখ্যায় কেবল কমে। পুরোপুরি ধ্বংস করা যায় না।প্রজাপতির জন্ম কিভাবে হয় তা আমরা জেনে নিই।

শুঁয়াপোকা আকারে শূককীট দুই সপ্তাহ কাটায়। এরপর এরা ঘুমিয়ে পড়ে। একে বলে সুপ্তাবস্থা বা শূককীট। সুপ্তাবস্থায় শুঁয়াপোকার ত্বক শুকনো পাতার মতো দেখায়। মনে হয় মৃত কোনো পোকার খোসা। এ সময় শূককীটের কোনো খাবার দরকার হয় না। এভাবে দুই সপ্তাহ ঘুমিয়ে কাটানোর পর জীবন্ত প্রজাপতি শূককীটের খোলস ফুঁড়ে বেরিয়ে আসে। মাথার দিকে একটা সুতোর মতো তন্তু বেরিয়ে এমনভাবে গাছের ডালে লেপ্টে আছে, দেখলে মনে হয়।

কে যেন সুতো দিয়ে গাছের সঙ্গে পোকাটাকে গেঁথে রেখেছে।এভাবেও সপ্তাহখানেক কাটায় শুঁয়াপোকা। এসময় খাবারেরদরকার হয় না। ভেতরে প্রজাপতির স্বাভাবিক অঙ্গগুলো জন্মায়। পুরো দেহ, সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ তৈরি হলে শুকনো খোলস ফুঁড়ে বেরিয়ে আসে রঙিন প্রজাপতি। এ সময় ডানাগুলো আড়ষ্ট থাকে। কিছুটা ভেজা ভেজাও। তাই প্রজাপতি খোলস থেকে বেরিয়ে মিনিট দশেক ঠাঁই বসে থাকে খোলসের গায়ে। তারার একসময় ফুড়ুত করে উড়ে যায়।

প্রজাপতির খাদ্য

এবার আমরা জানবো প্রজাপতির খাদ্য সম্পর্কে।প্রজাপতির মূল খাদ্য হচ্ছে উদ্ভিদের রস, মানুষের ঘাম, প্রাণীর মল-মূত্র ইত্যাদি। শুনলে অবাক লাগবে, অনেক প্রজাপতি বিভিন্ন প্রাণীর মৃতদেহও খায়। প্রজাপতিদের মধ্যে রাজাহ ও নয়াবেরা প্রজাতির প্রজাপতিরা পচা চিংড়ি এবং কাঁকড়া খেতে ভালোবাসে।প্রাণীর বর্জ্যে প্রজাপতির জন্য অত্যাবশ্যক উপকারী পুষ্টির প্রচুর পরিমাণে থাকে, তারা সাধারণত নির্বাচন করার সময় কোন ধরনের সার খাওয়াতে বেছে নেবে তা বেছে নেওয়া হয়।

বাছাই করা হবে সেইগুলি যা ভেজা এবং পরিত্যাগ করার বেশি সময় ছাড়াই, হাড় তাজা। যেহেতু এইভাবে তারা সমস্ত পুষ্টিগুলিকে আরও ভাল উপায়ে শোষণ করতে সক্ষম হবে।প্রজাপতির খাদ্য সম্পর্কে জানতে চলেছি আমরা।এই শুষ্কের তুলনায় অনেক সহজে ফেলে দেওয়া হয়েছে।সাধারণ গড় প্রজাপতিরা বিভিন্ন ফুলের অমৃত খায় যা তারা প্রায়শই তাদের গন্ধের দ্বারা বেছে নেয়, পাতা, ফল যার মধ্যে তাদের প্রিয় বা সবচেয়ে জনপ্রিয় হয় সাধারণত তরমুজ এবং কলা। 

কিছু প্রজাতির মলমূত্র এবং কিছু মৃতদেহের কয়েকটি ক্ষেত্রে, বাস্তবতা হল যে প্রতিটি প্রজাতিরই তার ধরণের পাতা বা খাবার বেছে নেওয়ার জন্য তার পছন্দ রয়েছে, তাই আমরা প্রধান ধরনের প্রজাতি এবং তাদের খাদ্যের উপর স্পর্শ করব।তারা তাদের খাদ্যে খাওয়ার বিষয়বস্তুর কারণে সুপরিচিত কারণ তারা অ্যাসক্লেপিয়াসকে খাওয়ায় যখন তারা এখনও লার্ভা থাকে, অ্যাসক্লেপিয়াসে বিষ থাকে যা কেবল এটিকে পুষ্ট করে না বরং এর শিকারীদের এটির কাছে আসতে বাধা দেয়।

এটিকে প্রাণঘাতী করে তোলে। মেক্সিকো থেকে ক্যালিফোর্নিয়ায় তারা ব্যাপকভাবে দেশত্যাগের কারণেও তাদের জনপ্রিয়তাকে দায়ী করা হয়, সত্যিই বিপুল সংখ্যক প্রজাপতি যারা একসাথে একটি দুর্দান্ত ভ্রমণ করার সিদ্ধান্ত নেয়।প্রকৃতপক্ষে, রাজার শুঁয়োপোকারা কোন গাছটি খাবে তা বেছে নেওয়ার সময় খুব নির্বাচনী কারণ তারা শুধুমাত্র নিজেদের খাওয়ানোর জন্য দুধের পাতা বেছে নেয়।
এই উদ্ভিদটি বিষাক্ত পদার্থে পূর্ণ যা শুঁয়োপোকা প্রায় সম্পূর্ণরূপে শোষণ করে, যা সাধারণত শিকারীদের জন্য খুব অপ্রীতিকর এবং স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তাদের মধ্যে যেমন বমি হয় তাই সারা জীবন প্রায় অস্পৃশ্য হয়ে পড়ে।

শেষ কথা

তো বন্ধুরা আজকে আমরা জানলাম প্রজাপতি সম্পর্ক বিস্তারিত নিয়ে। প্রজাপতির বেশিরভাগ প্রজাতিই দিবাচর বলে এরা সহজেই নজর কাড়ে। এদের মাথায় গোলাকার পুঞ্জাক্ষী রয়েছে।প্রজাপতি লেপিডোপ্টেরা বর্গের অন্তর্গত এক ধরনের কীট। এদের শরীর উজ্জ্বল রঙের এবং এরা দেখতে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। তো প্রজাপতি সম্পর্কে আমরা আপনাদের এই পোস্টটির মাধ্যমে অনেক ধারণা দিলাম। আমাদের পোস্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথে থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
#
#
#